somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাবধান! দেখুন, নোবেলজয়ী ইউনুস কেন হাবিয়া দোযখে!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পুরো পৃথিবীর অর্থনীতিই ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। আমরা আমাদের প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে টাকা নিই এবং জমা রাখি। পৃথিবীতে হাজারো ব্যাংক রয়েছে যার প্রতিটিই World Bank কতৃক নিয়ন্ত্রিত। এতে কোন সন্দেহ নেই যে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আমাদের অর্থনৈতিক লেনদেনকে খুবই নিরাপদ করে দিয়েছে But আমরা কি কখনো ঘুনাক্ষরেও চিন্তা করেছি এই পুজিবাদী Banking System আমাদের কি দেয় আর আমাদের কাছ থেকে কি নিয়ে যায়???

আমরা যারা মুদ্রা ছাপানোর পদ্ধতি সম্বন্ধে অবগত তারা জানি, একটি দেশের কেন্দ্রিয় ব্যাংকই কেবলমাত্র World Bank এর অনুমতিক্রমে নিদৃষ্ট সম্পদের Reserve এর পরিমানে মুদ্রা ছাপাতে পারে। এমন যদি ধরে নেয়া হয়, পৃথিবীতে কোন মুদ্রা নেই এবং আজকে, এখন থেকে মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন শুরু হবে। ব্যাংক "ক" ১০ মিলিয়ন ডলার ছাপলো নির্দিষ্ট কিছু স্বর্ণের Reserve রেখে। "ক" এর কাছ থেকে ১০ জন ১০% সুদে ১ মিলিয়ন ডলার করে ঋণ নেন এবং এভাবে ডলার আস্তে আস্তে বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। এখন এই বাজারে সর্বমোট ডলার রয়েছে ১০ মিলিয়ন এবং ১০% সুদে প্রত্যেককে ১১,০০,০০০ ডলার করে ১ বছর পর শোধ করতে হবে যার পরিমান ১১ মিলিয়ন। অতিরিক্ত ১ মিলিয়ন ডলার দিতে হবে যেটা বাজারে অস্তিত্বহীন! এখন কিছু লোক টাকা দিতে পারবে আর বাকীরা ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়বে, এভাবে সময় বাড়তে থাকবে, দরিদ্র বাড়তে থাকবে। দারিদ্রের দুষ্টচক্র!

নোবেলবিজয়ী ইউনুস বলেছেন, "পৃথিবীর ৫% লোকের কাছে পৃথিবীর ৯৫% সম্পদ, আর বাকী ৯৫% লোকের কাছে বাকী ৫% সম্পদ!" কারণ একটাই.............সুদ!


সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×