প্রকাশ্যে জামাত শিবির ও তাদের কর্মকান্ড সমর্থন করে পোষ্ট দেওয়ার সাহস কখনই ছাগুদের ছিলোনা। কারণ এধরণের পোষ্টে ছাগুরা সবসময় গদামের উপ্রে থাকে। তাই ছাগুদের নতুন কৌশলে যুক্ত হয়েছে নিজেদের কট্টর বিএনপি বলে পরিচয় দেয়া।
একাটা উদাহরণ দেই--
আরো কথা হবে, যুক্তি হবে। তবে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারি নির্দ্বিধায়,সততায় শিবিরের সাথে পারবেন না। শিবিরের শক্তি হলো সততা এবং শৃংখলা
উপরের পোষ্টে এক ছাগু আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত জামাত শিবিরের কর্মকান্ডে সমর্থন দিয়ে পরিশেষে নিজেকে একজন বিএনপি সর্মক বলে পরিচয় দিল। আর বলে ইসলামের সাথে নাকি জিয়ার কোন বিরোধ ছিল না , যেমনটি মুজিবের বা হাসিনার সাথে আছে।
যাই হোক, ছাগু চিনতে কারো বেগ পেতে হয়নি। বিএনপির কাধে ভর করেও শেষ রক্ষা হলনা তার। কিছুক্ষন গদামের উপ্রে রাখার পরই পরিশেষে আমার ৭৮ নম্বর কমেন্টে স্বীকার করে সে একজন ছাগু আর বিএনপিকে সমর্থন করা জামাত শিবিরের নতুন কৌশল..
আসলে, জামাত এখন বিএনপির সমর্থন পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বিএনপি কেন তাদের প্রকাশ্যে সমর্থন দিচ্ছে না, এই অন্তপিড়ায় এরা আজ অস্থির। অতীতে এই মুনাফিকগুলা কখনও আওয়ামীলীগ আর কখন বিএনপির কাধে ভর করে তাদের অপকর্মগুলা ঢাকার চেষ্ট করেছে। কিন্তু যেহেতু আওয়ামীলীগ বিগত কয়েক বছরে জামাতের বিপক্ষে মোটামুটি হার্ডলাইনে চলে গেছে তাই এদের এখন একমাত্র ভরসা বিএনপি। কেয়ারটেকার সরকারের সময় যখন বিএনপির দূরবন্থা চলছিল তখন এরা একশ হাত দুরে ছিল। তখন শিবিরের পোলাপাইনরা বলে বেড়াতো শয়তানের কাঁধে ধর করে জামাত ক্ষমতায় যেতে চেয়েছিল। এখানে "শয়তান" বলতে এরা কাকে বুঝিয়েছে?? অন্যদিকে কিছুদিন আগে সরকার যখন শিবির কর্মীদের গ্রেফতার করা শুরু করল তখন কুলাঙ্গার নিজামী খালেদা জিয়ার পায়ে গিয়ে পড়ল, তার সমর্থন আদায়ের জন্য। খালেদা জিয়ার ডিপ্লোমেটিক জবাবে পরোক্ষভাবে জামাতকে এভোয়েড করায় জাতি আশান্বিত হয়েছে। ছাত্রদলও প্রকাশ্যে জামাতকে সমর্থন না দেয়ার কথা বলেছে।
কিন্তু তাতে কি??? ছাগুরা নিজেরাই বিএনপি বনে যাচ্ছে। নিজেদের বিএনপি দাবি করে সরকারের সমালোচনার পাশাপাশি সুকৌশলে জামাত শিবিরকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিপক্ষেও একট জনমত গঠনের প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।
এই বিশ্বাসঘাতক মিরজাফরদের রুখতে হবে.............
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯