somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন নীরব সেবকের কথা

০২ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একজন নীরব সেবকের কথা
সেদিন ছিল রবিবার, ২৫ শে মার্চ, প্রথম পিরিয়ডে বায়োফার্মাসিউটিকস ক্লাস শেষ হওয়ার পর জানলাম ফখরুল ইসলাম স্যার খানিক বাদে পরবর্তী ক্লাস নিতে আসবেন। এই ফাঁকে ল্যাপটপ অন করে সার্ভে রিপোর্টের কাজ করতে লাগলাম। কিছুহ্মণ পর স্যার আসলেন। এসে প্রথমে বললেন- আজ তোমাদেরকে গতকালের একটি মর্মান্তিক ঘটনা বলব যেটি আমার জীবনের স্মরণীয় কিছু ভালো কাজের একটি। আজ এখানে নিজের ভালো কাজগুলোর কথা প্রকাশ করে সকলের কাছে নিজেকে একজন সমাজ সেবক বলে পরিচয় করানো আমার উদ্দেশ্য নয় , কেবল তোমরা যেন আমার ভাল কাজের গল্প শুনে নিজেরা অনুপ্রাণিত হতে পার সেটাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য।
এরপর তিনি আমাদেরকে একে একে তার জীবনের তিনটি ঘটনা বর্ণনা করলেন। গত শনিবার ২৪ শে মার্চ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেইট হতে দ্রুতি পরিবহনে উঠলেন ঢাকার উদ্দেশ্যে। কিছুক্ষণ পর যখন বাসের কন্ডাকটর ভাড়া কাটা শুরু করল তখন ঘটল এক ঘটনা। সিটে বসা এক ভদ্রলোককে বার বার টাকা চাওয়ার পরও তিনি চোখ খুলছেন না। বেশ কয়েকবার ডাকার পরও যখন তিনি সাড়া দিলেন না তখন অন্য যাত্রীরাও ব্যাপারটি জানার জন্য এগিয়ে আসল। এক পর্যায়ে তাকে আঘাত করার পরও যখন সাড়া দিলেন না তখন কেউ কেউ ধওে নিল তিনি হয়ত নেশাগ্রস্থ আর কেউ ধরে নিল তিনি অঙ্গান পার্টিও খপ্পরে পড়েছেন। এমতাবস্থায় স্যার লোকটিকে পরখ করে কিছুটা ধারণা করলেন যে, লোকটি সম্ভবত অঙ্গান পার্টির কবলে পড়েছেন। এ সময় লোকটির মোবাইলের রিসেন্ট নাম্বারগুলোতে কল করা হল কিন্তু কোন সাড়া পাওয়া গেল না। এরপর বাস যখন গাবতলীতে পৌছাল তখন ঢাকার চিরাচরিত নিয়মে সকলেই নেমে গেল কেবল আমাদের স্যার রয়ে গেলেন যেন ঝড়ে পড়ে যাওয়া কোন পাখী তার বাচ্চাটাকে শত কাজ ফেলে পাহারা দেয়। এ সময় পাশের কোন একজনের সাহায্যে তিনি লোকটিকে কাছের একটি চায়ের দোকানে বসালেন। অনেক চেষ্টার পরও কিছুতেই ঘুম ভাঙ্গানো গেল না। লোকটির মানিব্যাগে পাওয়া ন্যাশনাল আইডি কার্ড থেকে জানা গেল লোকটির নাম ফারুক হোসেন, দেশের বাড়ী বাগেরহাট কেবল এতোটুকু। এক্ষেত্রে স্যার যেহেতু লোকটিকে কোনভাবেই চেনেন না সেহেতু স্যার নিজের কাজেই চলে যাবেন এটাই এখানকার নিয়ম, কিন্তু তিনি যেতে পারলেন না তার মানব হৃদয়ের অকৃত্রিম ভালবাসার জন্য। বেশ কিছুক্ষণ পর লোকটির সামান্য হুশ ফিরল। এসময়ে লোকটি কেবল শ্যামলী শব্দটি বলেই আবার ঘুমিয়ে গেলেন। এ থেকে স্যার বুঝলেন লোকটি হয়ত শ্যামলী যাবেন। এর খানিকক্ষণ পরে আবার লোকটির হুশ ফিরল। এবার লোকটি এম.ডি শব্দটি বলে আবার ঘুমিয়ে গেলেন এবং প্যারালাইসিস রোগীর মত হাত-পা ছেড়ে হেলে পড়লেন। তার কথা মত স্যার মোবাইলের কলার লিস্টে সার্চ করে এম.ডি সোহেল নামে একটি নাম্বার পেলেন। এখন কল দেওয়ার সময় দেখলেন যে কারও মোবাইলে টাকা নেই কেবল লোকটির মোবাইলে এক টাকা কত পয়সা আছে। অগত্যা স্যার সেই নাম্বারে কল দিলেন। এসময় অপর প্রান্ত থেকে একজন লোক কথা বললে স্যার তাকে বললেন, আপনি কি এম.ডি সোহেল? আমার সাথে যিনি আছেন এই নাম্বারটি তার মোবইল থেকে নেওয়া সুতরাং আপনি তাকে চিনেন। অনুগ্রহ করেৃ.............তারপর সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল। ভাগ্যক্রমে একটু বাদে লোকটি ফোন করলে স্যার তাকে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিলেন। তখন তিনি বললেন, আমার অফিসে বহুলোক কাজ করে সবাইকে তো চিনি না, একটু অপেক্ষা করুন হিউম্যান রিসোর্স থেকে জেনে নিই লোকটি এই অফিসের কোন কর্মচারী কিনা। কিছুক্ষণ পর জানা গেল যে এই লোকটি শ্যামলীর নিকটবর্তী একটি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরির কমার্শিয়াল এক্সিকিউটিভ অফিসার। এরপর লোকটির সহকর্মীরা স্যারের অবস্থান জেনে গাড়ী নিয়ে রওনা দিল। এর কিছুক্ষণ পর স্যার দেখলেন এক ব্যক্তি মোবাইল কানে ধরে তাদের দিকে দ্রুত এগিয়ে আসছেন। কাছে আসতেই স্যার লোকটিকে বললেন, একটু আগে কি এই রোগীর বিষয়ে যার সাথে সাথে কথা হয়েছে আপনি কি সেই? তখন লোকটি রেগে গিয়ে বলল, কি যা তা বলছেন, আমি হতে যাব কেন। আপনি কি আমাকে চিনেন না আমি আপনাকে চিনি তাহলে আমাকে জিঙ্গাসা করছেন কেন, যত সব! এ সব বলে লোকটি চলে গেল। আর অসুস্থ্ লোকটিকে নিয়ে স্যার রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে লাগলেন। ফোন করার প্রায় আধা ঘন্টা বাদে অনেক খোঁজাÑখুজির পর তিনজন লোক গাড়ী নিয়ে আসল। ততক্ষণে বিকাল হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে স্যার লোকটিকে তাদের হাতে তুলে দিয়ে চলে যেতে পারতেন, কিন্তু চিকিৎসা বাণিজ্যের এই শহরে মৃতপ্রায় লোকটির চিকিৎসার সুব্যবস্থা যে কি রকম হতে পারে সেটা তার মত একজন সচেতন নাগরিকের অজানা নয়। এর থেকে বড় কথা হল লোকটির আপনজন বলে এখানে কেউ নেই। অতএব তিনিও তাদের সাথে ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগে আসলেন। এখানে পদে পদে নতুন সব অভিঙ্গতা এসে ভীড় জমাতে লাগল। দালাল চক্রের ভীড়ে রোগীকে নিয়ে তারা অনেকটা দিশেহারা হয়ে পড়লেন কি করবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারছেন না। অনেক কষ্টে স্যার যোগাযোগ করলেন জরুরি বিভাগে। কিন্তু রোগীর অবস্থা যতই জরুরী হোক না কেন তার পুরো বায়োডাটা সর্বপ্রথম সাবমিট করতে হবে, এরপর রোগীর সাথে থাকা ব্যক্তির সম্পর্ক বর্ণনা করতে হবে তা রোগীর অবস্থা যতই জরুরী হোক না কেন। আর এই প্রিলিমিনারী ভাইভা তে উত্তীর্ণ হতে না পারলে জরুরী বিভাগে তার কোন জরুরী চিকিৎসা দেওয়া হবে না। এমতাবস্থায় স্যার দেখলেন যে, এখানে রোগীর নিজের লোক বলতে কেউ নেই, অতএব অন্যদের ক্ষেত্রে যেমনটা অবহেলো ঘটে লোকটির বেলাতেও তাই ঘটবে। তখন স্যার নিজেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বলে পরিচয় দিলেন এবং লোকটিকে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র হিসাবে পরিচয় দিলেন। এরপর রোগীর জন্য কেবিন ঠিক হল। অনেক কষ্টে কেবিন খুঁজে রোগীকে কেবিনে রাখা হল। এরপর সিস্টার এসে বলল রোগীর লুঙ্গি,বিছানা এবং বালিশ কোথায়? তখন স্যার বললেন, ঘটনাটি রাস্তার পথিমধ্যে ঘটে গেছে, এমতাবস্থায় রোগীকে দ্রুত এখানে আনার জন্য ব্যস্ত ছিলাম আর তাছাড়া আমরা এ রকম ঘটনার সাথে পরিচিত নয়। কিন্তু সিস্টার বকাবকি করেই যাচ্ছে-আপনাদের কোন কমন সেন্স নেই, এই সকল জিনিস ছাড়া এখানে রোগীকে এনেছেন কেন। তখন স্যার বললেন-দেখুন ছেলেটি যখন রাস্তায় বের হয় তখন সে আমাদেরকে কিছু বলে যায় নি যে পথিমধ্যে সে এরকম রোগী হয়ে যাবে তাহলে আমরা লুঙ্গি, গামছ সবকিছু নিয়ে তার পেছনে পেছনে আসতাম। যাহোক এরপর স্যার সেই তিন জনকে প্রয়োজনীয় জিনিস আনতে পাঠালেন। কিন্তু রোগীর প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হসপিটাল থেকে একবারে আনতে বলছে না। একটু পরপর একটা একটা করে আনতে বলা হয়। এদিকে যাকে লুঙ্গি আনতে বলা হল সে আর সহসা ফিরল না। আবার যিনি রোগীর ক্যাথেটার পরাবেন তিনি আবার মহা ব্যস্ত কারণ এ কাজের জন্য সে জন প্রতি ১০০ টাকা নেয়, অতএব যত রোগী তত টাকা। অগত্যা উপায় না দেখে স্যার বললেন রোগীর জন্য এখন দ্রুত ইউরিনেশন ঘটানো জরুরী অতএব আপনি ক্যাথেটার পরানোর ব্যবস্থা করুন তাতে রোগীরই মঙ্গল হবে। কিনÍু বিপদ যেন রোগীর পিছু ছাড়ছে না কিছুতেই। লোকটি এ পর্যন্ত যত রোগীর ক্যাথেটার পরিয়েছে কারো ক্ষেত্রে কোন সমস্যা দেখা দেয়নি, কেবল এই রোগীর বেলাতে পরাতে গিয়ে ক্যাথেটার গেল বাঁকা হয়ে। উপরন্তু এই বাঁকা ক্যাথেটার নিয়ে শুরু হল চাপা-চাপি। রোগী যদিও গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিল তবুও ব্যথাটা এতটাই তীব্র ছিল যে সে প্রচন্ড কষ্টে ঘুমের ঘোরেও হাত-পা ছুড়তে লাগল। এমতাবস্থায় তাকে শান্ত রাখা বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়াল। যাহোক, লোকটি স্যারকে ক্যাথেটার পরাতে সাহায্য করতে বলল। কিন্তু সেটা কিভাবে! স্যারের জীবনে তো এই ক্যাথেটার পরানোর কোন অভিঙ্গতা নেই। যাইহোক, লোকটা এখন ফেইলিউর অতএব ক্যাথেটার পরাতে হলে স্যার ছাড়া বিকল্প নেই। অবস্থা বেগতিক দেখে স্যার নিজেই অনেক কষ্টে ক্যাথেটার লাগালেন। ততক্ষণে রাত ৮টা বাজে। স্যারকে আবার ভার্সিটিতে ফিরতে হবে। তখন লোকগুলো বলল, আপনি অনেক কষ্ট করেছেন এখন বাসাতে গিয়ে বিশ্রাম করুন আপনাকে আর কষ্ট দিতে চাই না, রোগীর পাশে আমরা সার্বক্ষণিক আছি।
ফেরার সময় স্যার এই বিভাগে একটু ঘুরে দেখতে লাগলেন যেখানে ওই লোকটির মত আরও অনেক লোক অচেতন হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। এমনি একটা বিষয়ে খোঁজ নিয়ে তিনি জানতে পারলেন যে, চার বন্ধু এক মোবাইল চা বিক্রেতার কাছ থেকে চা খেয়ে তাদের তিনজন অচেতন হয়ে যায়। আর সৌভাগ্যবান চতুর্থ ব্যক্তি চা খেতে একটু দেরি করেছিল বলে সে রক্ষা পেয়েছে। আর এই সময়ের মধ্যেই তিন ব্যক্তি অচেতন হয়ে পড়ে।
স্যারের এই ঘটনার মৌখিক বর্ণনার একমাত্র অভিপ্রায় ছিল আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করা আর আমার উদ্দেশ্য হল তার মৌখিক বর্ণনাকে কলমের কালি দিয়ে বাক্যের শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে রাখা যা চিরকাল আমাদেরক অনুপ্রেরণা যোগাবে।

মেহেদী হাছান
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়,
চতুর্থ বর্ষ,
ফার্মেসী বিভাগ,
সাভার, ঢাকা।

সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৩৬
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×