কালজয়ী বরেন্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৮৮তম জন্মদিন আজ
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
আজ ১০ই আগস্ট ইতিহাসের এই দিনে অজপাড়াগাঁয়ে বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্ম হয়েছিল। নড়াইলের মাছিমদিয়া আকাশে আজ অনেক তারার মেলা। গ্রামে আনন্দ আর উৎসবে মেতে উঠেছে, শিশুদের কোলাহলে আর নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে তার ৮৮তম জন্মদিন। কিন্তু কালজয়ী সেই শিল্পীর মৃত্যুর ১৮ বছর পেরিয়ে গেলেও আজো তার অনেক স্বপ্নেরই বাস্তবায়ন হয়নি। অযত্নে অবহেলায় তার দুর্লভ ছবি গুলো ধ্বংস হতে চলেছে। ২০০১ সালের জুলাই মাসে 'শিশুস্বর্গ' ও 'সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালা' নির্মাণ শুরু হয়। ২০০৩ সালের জুলাই মাসে নির্মাণকাজ শেষ হলেও সরকারের যথা যথ পৃষ্ঠপোষকতা আর নতুন বাজেটে বরাদ্ধ না হওয়ার কারনে তার স্বপ্ন গুলো দিন দিন মেঘে ঢেকে যাচ্ছে। অথচ সরকার যদি উদ্যোগ নিতো এবং মাছিমদিয়া চিড়িয়াখানা সহ এস এম সুলতান গবেষনা কেন্দ্র গড়ে উঠতো তা হলে চিত্র শিল্পের অনেক বিস্ময় আর সৃষ্টি পৃথিবীকে অবাক করার মত ঘটনা ঘটতো। প্রিয় এই শিল্পীর শুভ জন্মদিনে আমাদের শুভ কামনা রইল।
শিল্পীর বর্নাঢ্য জীবনীঃ-
পারিবারিক পরিচিতি :
লাল মিয়ার জন্ম ১৯২৩ সালের ১০ আগস্ট যশোর জেলার নড়াইল মহকুমার (বর্তমান জেলা) মাছিমদিয়া গ্রামে। শিশুকালেই তাঁর মাতৃবিয়োগ ঘটে। পিতা মেসের মোল্লা ছিলেন নড়াইল জমিদার বাড়ির রাজমিস্ত্রী।
শিক্ষাজীবন :
শিশু লালমিয়ার শিক্ষারম্ভ হয় ১৯২৮ সালে নড়াইল কলেজিয়েট স্কুলে। শিল্পী হবার মনোবাসনায় ১৯৩৮ সালে অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময় বালক লালমিয়া গ্রামের মায়া ত্যাগ করে পাড়ী জমালেন কোলকাতায়। সেখানে কাশিপুরের জমিদার ধীরেন্দ্রনাথ রায় এর বাড়িতে আশ্রয় নিলেন। জায়গাটা তাঁর বেশ ভাল লেগে যায়। অরুণ রায়ের সাথে ঘুরে ঘুরে ছবি আঁকা, মেথর পাড়ায় গিয়ে নাচ দেখা, আর শ্মশান ঘাটের কীর্তন শুনে কেটে যেত সারাদিন।
কোলকাতায় কিছুদিন ভবঘুরে জীবনযাপন করার পর আর্ট কলেজে ভর্তি হবার উন্মাদনায় মেতে উঠলেন লালমিয়া। অরুণ রায়ের সহযোগিতায় ভর্তি পরীক্ষা দিলেন। মাত্র পনেরো মিনিটে নির্ভুলভাবে ভেনাস ডি মিলের ছবি আঁকলেন। প্রশংসিত হলো তাঁর আঁকা ছবি। ফলাফলের মন্তব্যে অধ্যক্ষ মুকুল দেব লিখলেন পাস এন্ড ফাস্ট। ভর্তি পরীক্ষায় কৃতিত্ব প্রদর্শন করলেও সমস্যা দেখা দিল শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে। এন্ট্রান্স পাস সার্টিফিকেট না থাকায় ভর্তির সকল সম্ভাবনা বিনষ্ট হবার উপক্রম হল। সমস্যাটি সমাধান করে দিলেন জমিদার ধীরেন রায়। তিনি তাঁকে শাহেদ সোহরাওয়ার্দীর বাড়ীতে থাকার ব্যবস্থাও করে দিলেন। শাহেদ সোহরাওয়ার্দী তাঁর নতুন নাম রাখলেন সেখ মুহম্মদ সুলতান অর্থৎ এস. এম. সুলতান।
১৯৪১ সাল থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত তিনি কলকাতার সরকারী আর্ট ইনস্টিটিউটের (বর্তমানে সরকারী চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়) চিত্রকলার শিক্ষাগ্রহণ করেন। এ সময় কোলকাতায় ‘নৃত্যকলা স্কুলে’ সাধন বোসের কাছে নৃত্যচর্চাও করতেন। কোলকাতার এই সোনালী দিন গুলোতে যে সকল বরেণ্য ব্যক্তিবর্গের সহচর্য তিনি পেয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শাহেদ সোহরাওয়ার্দী, যামিনী রায়, আবু সাঈদ চৌধুরী, উদয় শংকর, ওস্তাদ গোলাম আলী, জয়নাল আবেদীন ও কামরুল হাসানের স্মৃতি তাঁর মানসপটে স্মরণীয় হয়ে ছিলো।
বাল্য ও কৈশরজীবন :
শিশুকাল থেকেই পিতার সাথে লালমিয়া প্রায়ই জমিদার বাড়িতে যেতেন। জমিদার বাড়ির কারুকার্য খচিত বিরাট দালান, সুউচ্চ মিনার, নকশা করা চূড়ামনি, সিংহ দরজায় অংকিত নানান চিত্র, পশু পাখীর মূতি, বিরাটকায় স্তম্ভের উপর সিংহের মূর্তি, লতাপাতায় আঁকাবাঁকা প্রতিচ্ছবি। এ সবের দিকে বিস্ময়ভরা দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে থাকতেন লালমিয়া। ভাবতেন এগুলোর ভেতর তাঁর পিতার আঁকা ছবিও আছে। মনের অজান্তে মাটির ওপর আঁচড় টেনে টেনে অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি আঁকতেন তিনি। শিশু শিল্পীর কচি হাতের আঁকা সুন্দর সুন্দর ছবি দেখে বিস্মিত হতেন জমিদার ধীরেন্দ্রনাথ রায় ও তাঁর স্কুলের ড্রইং শিক্ষক কৃষ্ণনাথ ভট্টাচার্য।
ধীরেন্দ্রনাথ রায়ের ভ্রাতুষ্পুত্র অরুণ রায় তখন কোলকাতা আর্ট কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। তিনি লালমিয়াকে গরু ও বক আঁকতে বললেন। তাঁর আঁকা দেখে অরুণ রায় বুঝেছিলেন এই শিশু শিল্পীর মধ্যে রয়েছে ভবিষ্যতের বিরাট সম্ভাবনা। ১৯৩৩ সালে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াকালীন তাঁদের স্কুলে আসেন শ্যামা প্রসাদ মুখার্জী। তিনি তাঁর একটি ছবি এঁকে সকলকে স্তম্ভিত করে দিয়েছিলেন।
পার্শ্ব দিয়ে প্রবাহিত চিত্রানদীকে কেন্দ্র করেই, লাল মিয়ার আক্ষেপ। যৌবনে তিনি দেখেছিলেন চিত্রার যৌবন। আজ তার উপর হয়েছে বাঁধ, চিত্রার যৌবনে পড়েছে ভাটা, নদীর কুলকুল ধ্বনি হারিয়ে গেছে। মাঝি-মাল্লার জারী-সারি গান আজ আর নেই। নিষপ্রাণ নিশ্চুপ চিত্রা, আজ স্রোত হারা গতি হারা।
চিত্রার মতোই লাল মিয়ার যৌবনে পড়েছিলো ভাটা। বার্ধক্যে লাল মিয়া বার বার স্মরণ করতেন তাঁর শৌশব ও কৈশোরের চিত্রা নদীকে। ইউরোপ-এশিয়ার বহুদেশ ঘুরে ফিরে এসেছিলেন জন্মভূমি চিত্রার তীরে।
শিল্পীজীবন :
বৈচিত্র্যময় শিল্পী সুলতান আর্ট কলেজের মোহ ত্যাগ করে বেরিয়ে পড়লেন আগ্রা, সিমলা, মুশৌরী, কাশ্মীর, নতুন জীবনের অন্বেষণে। ১৯৪৬ সালে নতুন জীবনের সন্ধান পেলেন সুলতান। ভারতের শিমলায় প্রদর্শিত হলো তাঁর একক চিত্র। এই প্রদর্শনীই তাঁর শিল্পীজীবনের প্রথম স্বীকৃতি। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের লাহোর এবং করাচীতে তাঁর চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় পিতার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে মাছিমদিয়া পেড়াভিটায় ছুটে আসেন সুলতান। এখানে পিতা নেই, মাতা শৈশব কালেই চলে গেছেন। সৎমার সংসারে কিছুদিন থেকেই সুলতান আবার ছুটলেন নতুন দিগন্তের সন্ধানে।
পাকিস্তানে গিয়ে পরিচয় হলো ফিরোজ খান নুন ও ফাতেমা জিন্নার সাথে। সুলতান ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশান এ সিলেক্ট হওয়ায় সোহরাওয়ার্দী সাহেব তাঁকে ডেকে পাঠালেন। ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারী ফোর্ড ফাউন্ডেশনের হাউস মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি স্থানে তাঁর চিত্র প্রদর্শিত হয়। লন্ডনে হ্যামস্টীডে ভিক্টোরিয়া এমব্যাংকমেন্ট এ পিকাসো, দালী, ব্রাক, ক্লী এবং অন্যান্য অনেক খ্যাতনামা শিল্পীদের সঙ্গে যৌথ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
১৯৫৩ সালে ইউরোপ থেকে দেশের মাটিতে ফিরে এলেন সুলতান। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের আমন্ত্রণে কিছুদিন অবস্থান করলেন সেগুন বাগিচায়, ঢাকা আর্ট কলেজের ছাত্রাবাসে। এ সময় তাঁর বেশভূষা ছিল বাঙ্গালী মেয়ের মত। শাড়ী পরতেন, পায়ে নূপুর পরে নাচতেন, বাঁশিও বাজাতেন ভাল। ছবিও আঁকতেন প্রচুর। ওয়াটার কালার স্কেচ, গ্রাম বাঙলার ছবি, গ্রামের মানুষের ছবি, নৌকার মাঝি দাঁড় বেয়ে যাবার ছবি। তাঁর ছবিতে ল্যান্ডস্কেপ এর উপর জোর দেখা যায়। একটি বিশেষত্ব নিয়ে তিনি ছবি এঁকেছেন সারাজীবন। যা দেখে বোঝা যায় এস. এম. সুলতানের ছবি। ছবি বিক্রি হতো প্রচুর, কিন্তু তাঁর কোন হিসেব ছিল না। সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকতো। একদিন সুলতান নড়াইলে এসে জমিদারদের ভগ্নপ্রায় পরিত্যাক্ত রাজ বাড়িতে শিশুদের একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করলেন। ছেলেমেয়েরা আসতে শুরু করলেন। লেখাপড়ার সাথে সাথে ছবি আঁকা শেখানো হতো। কিন্তু ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়ির শেষ অংশটুকু নিধনের কাজ তখন এগিয়ে চলেছে। বাধ্য হয়ে স্কুলটা বন্ধ করে দিতে হলো। মাছিমদিয়ায় তাঁর পৈত্রিক নিবাস অন্যের দখলে। চাচুড়ী পুরম্নলিয়ায় মামার বাড়িতে চলে এলেন সুলতান।
এখানে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি। সৌভাগ্যক্রমে পুরম্নলিয়া গ্রামে কৈলাস ঠাকুরের জঙ্গলাচ্ছাদিত পরিত্যাক্ত প্রাচীন বাড়িটি তাঁর দৃষ্টি গোচর হয়। এ সর্প আশ্রিত ভুতুড়ে বাড়ীটিকে কিছু উৎসাহিত লোকের সাহায্যে সংস্কার সাধন করেই তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন ‘নন্দন কানন - দি স্কুল অব ফাইন আর্টস’ এবং এর সঙ্গে সঙ্গে চলতে থাকে প্রাথমিক শিক্ষাদানের পাঠক্রম। পরবর্তীতে এখানে একটি হাইস্কুল ও প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
নড়াইলের চাচুড়ী পুরম্নলিয়া থেকে যশোরে চলে এসে তিনি চাঁচড়া রাজবাড়ীতে ‘ইন্টেলেকচার কলোনী’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এ ব্যাপারে তাঁর সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, অধ্যাপক আবুল কাশেম, অধ্যাপক আহম্মদ আলী খানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এগার খানের নমশুদ্রদের সংগে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। বাঁকড়ী গ্রামের সন্ধ্যাকালীন আসরের তিনি ছিলেন গোঁসাই। গোঁসাইকে নিয়ে নাচগান হত। তিনি নিজেও নাচতেন ও বাঁশী বাজাতেন মধুর সুরে। ১৯৭৯ এ প্রতিষ্ঠা করলেন ‘নড়াইল কুড়িগ্রাম ফাইন আর্টস ইনস্টিটিউশন’। ঢাকার সোনার গাঁয়েও তিনি একটি আর্টস স্কুল খুলেছিলেন। যশোর সরকারী মাইকেল মধুসূদন কলেজের অধ্যক্ষ মরহুম আব্দুর হাই এর পৃষ্ঠপোষকতায় মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয়ের পুরাতন ভবনে ‘দি একাডেমী অব ফাইন আর্টস’ নামে একটি চিত্রকলার স্কুল খোলেন। এ ব্যাপারে অধ্যাপক কবি আজীজুল হক এর অবদান বিশেষ স্মরণীয়। ১৯৭৩ সালে তিনি ‘চারম্নকুঠি’ নামে যশোরে একটি (চারুকলা) ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে এবং ১৯৭৮ সালে জার্মান কালচারাল সেন্টারের ব্যবস্থাপনায় ঢাকাতে তাঁর একক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে তাঁর অসংখ্য চিত্র প্রদর্শনী হয়।
শিল্পীজীবনের স্বীকৃতি :
তাঁর কৃতিত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ১৯৮২ সালে ‘একুশে পদক’, ১৯৮৬ সালে ‘বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ’, সম্মান ও ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক’ লাভ করেন।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক রেসিডেন্ট আর্টিস্ট হিসেবে বিশেষ সম্মান এবং সর্বোপরি যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ‘ম্যান অব এচিবমেন্ট’ উপাধিতে ভূষিত করেন এবং তাঁর বায়োগ্রাফী লেখা হয়।
বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ তাঁর অসাধারণ শিল্পপ্রতিভায় মোহিত হয়ে উপঢৌকন হিসেবে রাষ্ট্রীয় খরচে তাঁকে একটি সুন্দর বাড়ি নির্মাণ করে দেন। যে বাড়িটি তিনি শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে গেছেন। সেখানে তিনি জীবিত অবস্থায়ই গড়ে তুলেছিলেন এক আনন্দ জগৎ- গাছ-গাছালী, লতাপাতা, ফুলে-ফলে ভরা সমগ্র ভূবন। বিভিন্ন পশুপক্ষী এই চিরকুমার শিল্পীর ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। আর তাঁর চির আপন জন শিশুদের নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছিলেন শিল্পকলার স্কুল।
পরলোকগমন :
"শিশুস্বর্গ" এই বরেণ্য শিল্পী ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর সকাল ১০টায় যশোর ক্যান্টনমেন্ট সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে পরলোকগমন করেন।
তথ্য সূত্র : যশোরের যশস্বী, শিল্পী ও সাহিত্যিক, লেখক : কাজী শওকত শাহী।
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন
=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=
©কাজী ফাতেমা ছবি
মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।
হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।
ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন
মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে
ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি
গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন
জানা আপুর আপডেট
জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।
বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন