somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মি. বিকেল
আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

আব্রাহামিক ধর্ম, LGBTQIA+ সম্প্রদায়, এবং সেক্যুলারিজম: একটি স্বাধীন সমাজের সমন্বয় সাধনের পথ অন্বেষণ

১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



‘LGBTQIA+ (Lesbian, Gay, Bisexual, Transgender, Queer or Questioning, Intersex, Asexual)’ কমিউনিটি নিয়ে মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ বা বিরোধ বা দ্বান্দিক অবস্থান থাকলেও ‘LGBTQIA+’ কমিউনিটি কে ইসলাম একেবারেই সমর্থন করে না। ইসলাম শুধু এই কমিউনিটি কে অসমর্থন করার মধ্যেই আবদ্ধ নয় বরং এই ধরণের কমিউনিটি বা গোষ্ঠীকে শাস্তি দেবার কথা বলে। ইসলাম আরো মনে করে যে, এই ধরণের মন মানসিকতার মানুষ মানসিকভাবে অসুস্থ।

ইসলামের ইতিহাস অনুযায়ী, হযরত লুত (আঃ) এর সময় ‘সমকামিতা (Homosexuality)’ এর ভয়ানক বিস্তার ঘটায় একসময় ঐ পুরো জাতি কে গজবের মাধ্যমে বিলুপ্ত করা হয়েছিলো। হযরত লুত (আঃ) ইসলামের বিস্তার ঘটাতে খুব বেশি সফল ছিলেন না। হযরত লুত (আঃ) সম্পর্কে এই প্রবন্ধে তেমন কিছুই লিখবো না, আপনার আগ্রহ থাকলে মন্তব্যের ঘরে সেটা লিখুন। প্রয়োজনীয় আগ্রহ থাকলে পুরো ইতিহাস নিরপেক্ষাভাবে তুলে ধরবার চেষ্টা করবো। যাকগে, পরবর্তীত মহান আল্লাহ্ তায়ালা ভয়ানক গজবের মাধ্যমে পুরো জাতিকে তিনি মাটির তলে মিশিয়ে দিয়েছিলেন।

ইসলাম এ কারণেই মূলত পুরোপুরি সেক্যুলার পন্থী হিসেবে নিজেকে কোনদিন দাবী করতে পারবে না। খুব সম্ভবত ইসলাম ধর্মীয় মুসলিমরা (আমরা) সেক্যুলার হতে চাই না যদি সেখানে ‘সমকামিতা (Homosexuality)’ এর ছোঁয়া থাকে। ‘সেক্যুলারিজম (Secularism)’ সরাসরি ‘LGBTQIA+’ মুভমেন্ট সমর্থন করা বা সমর্থন না করাকে উৎসাহিত করতে পারে আবার নাও করতে পারে কিন্তু সেক্যুলারিজম একজন ব্যক্তির ‘সেক্স্যুয়াল ওরিন্টেশন (Sexual Orientation)’ কে উক্ত ব্যক্তির স্বাধীনতা বিবেচনায় নিয়ে থাকে। ফলে একজন যদি গে/লেসবিয়ান হয় তাহলে সেক্যুলারিজম আপনাকে সেই স্বাধীনতা দিতে বাধ্য করবে। তাই ইসলাম ও সেক্যুলারিজমের মধ্যে প্রধান দ্বান্দিক বিষয় হচ্ছে, ‘সমকামিতা (Homosexuality)’।

একদিক থেকে দেখলে, আমার মত মানুষের এসব বিষয়ে ফতোয়া দেওয়া কতটুকু উচিত আমি জানি না। কিন্তু আমার কাছে যেটুকু ইসলাম সম্পর্কে ধারণা বা জ্ঞান আছে তা সমকালীন বহু ফতোয়াবাজ থেকে একটু বেশি বলে মনে করি। সুতরাং ঘুরেফিরে এসব বিষয়ে শর্ট আউট করার দায়িত্ব আমার মত গাধাদের হাতে এসে পড়ে। আরেক দিক থেকে দেখলে, ইসলাম জ্ঞান অর্জন করাকে ফরজ (অপরিহার্য/আল্লাহ্'র হুকুম) করেছেন। চাই আপনি প্রাকটিসিং মুসলিম হোন বা মডারেট মুসলিম হোন আপনার জ্ঞান অর্জনে ইসলাম সবসময় আপনাকে উৎসাহ দেবে। যেমন, নারীবাদী মুভমেন্ট সবার আগে ইসলামের ইতিহাস অনুযায়ী ইসলাম শুরু করেছিলো তাও ভয়ানক এক বর্বর জাতির মধ্যে। এসব না জানা কোন অন্যায় নয় কিন্তু না জেনে সেটা নিয়ে গর্ব করা নিশ্চয় অন্যায়।

ইসলামে ‘সমকামীতা (Homosexuality)’ অনেক দিক থেকে দেখলে এটা ব্যভিচার করার চেয়েও নিকৃষ্ট। একজন মুসলিম সমকামীতাকে সমর্থন করবেন না এটাই স্বাভাবিক ধরে নেওয়া হয়। আপনি যদি আধুনিক শব্দাংশে মডারেট মুসলিমও হোন তাহলে আপনাকে অন্তত পবিত্র আল-কোরানের উপর বিশ্বাস রাখা জরুরী। আর এখানেই সেক্যুলার হওয়ার আপদ। কারণ পবিত্র আল-কোরআনে খুব স্পষ্টভাবে সমকামী হওয়া থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। একাধিক হদীসে এ বিষয়ে শাস্তির বিধান হিসেবে সমকামীদের হত্যার কথা বলা হয়েছে।

এ বিবেচনায় যতক্ষণ আপনি মুসলিম ততক্ষণ LGBTQIA+ সমর্থন করতে পারবেন না। বিশেষ করে ‘LGBT’ একজন মুসলিম কখনোই সমর্থন করতে পারবেন না। যদি সমর্থন করতে হয় তাহলে আপনার নাম আগে ইসলামের খাতা থেকে হটাতে হবে। যে বা যারা বর্তমানে এই মুভমেন্ট কে সমর্থন করছেন তারা ইসলাম জানেন কিনা সন্দেহ। কারণ যতক্ষণ আপনি জানেন না ততক্ষণ ইসলাম আপনাকে কিছুটা ছাড় দেবে। কিন্তু জেনেও যদি এমন মুভমেন্টে আপনি যোগ দেন তাহলে আপনার নাম ইসলাম থেকে কাটাও পড়তে পারে।

আমরা যারা ব্যক্তির স্বাধীনতাকে সমর্থন করি এবং মুসলিম তাদের জন্য আপদই বলা চলে। কারণ আমাদের হাতে অপশন নাই। আমাদের হাতে কিছু ঝাপসা ধারণা আছে যে, চিকিৎসা বিজ্ঞানে কিছু কিছু রেয়ার কেস দেখা দিচ্ছে। ফলতঃ যদি চিকিৎসা বিজ্ঞান কিছু প্রমাণ করেন মানে সেজন্য যারা ট্রান্সজেন্ডারে পরিণত হচ্ছেন তাদের জন্য ইসলাম ক্ষমাশীল হতে পারে। কিন্তু গে/লেসবিয়ান/বাই হওয়ার ক্ষেত্রে আমার হাতে ইসলাম কেন্দ্রিক পুরো বিষয়টি জাস্টিফাই করা সম্ভব নয় চাই আমি যতই সেক্যুলার হই না কেন!

সুতরাং যারা এই LGBTQIA+ মুভমেন্টে আছেন তারা নিজেদের মুসলিম বলে দাবী করতে পারবেন কিনা আমার সন্দেহ আছে। কারণ এই মুভমেন্টে ‘স্পেশ্যাল কেস’ বিবেচনায় একজন গে বা লেসবিয়ান, কেন গে বা লেসবিয়ান? তার সত্যিকার কোন চিকিৎসা বিজ্ঞানের সার্টিফিকেট তো আমাদের হাতে নাই। কারণ এই পরিমাণ গে/লেসবিয়ান এর সংখ্যা থাকা একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আমাদের মনে সংশয়ের জন্ম দেয়। যেহেতু ‘ইসলাম ও স্পেশ্যাল কেস’ বলেও ইসলামে একধরণের দর্শন আছে, প্রমাণিত অনেক দলিল আছে, হাদিস আছে সেহেতু সমাজে এই চলমান মুভমেন্ট কে হয়তো কিছুটা জাস্টিফাই করা যেত। ঠিক যেমন করে একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভোগা রোগীদের নামাজ পড়বার ক্ষেত্রে কিছু কিছু আলাদা নিয়ম আছে। কিন্তু যে অসুস্থতা মিথ্যে, জোরপূর্বক অভিনয় তার দায় ইসলাম নেবে না। ইসলাম কোনোভাবেই সমর্থন করবে না এটাই স্বাভাবিক।

‘সমকামিতা (Homosexuality)’ নিয়ে ইসলামে পবিত্র আল-কোরআন ও একাধিক হাদিসে এ বিষয়ে কড়া নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। এমনকি সমকামীদের হত্যা করার আদেশ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে।

রেফারেন্স – ০১: ইতিহাস সাক্ষী, অভিশপ্ত গোষ্ঠি লুত (আঃ) -এর সম্প্রদায় সমকামীতার অপরাধে ধ্বংস হয়েছিল। লুত (আঃ) তাদেরকে বারবার হালাল পন্থায় নারীদের সঙ্গে যৌন চাহিদা পূরণ করার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তারা তাঁর কথা শোনেনি। ফলে আল্লাহ্ তায়ালা জিবরাইল (আঃ)-কে পাঠিয়ে তাদেরকে ধ্বংস করে দিলেন। এরশাদ হচ্ছে, “যখন আমার নির্দেশ এসে পৌঁছাল, এরপর যখন আমার সিদ্ধান্ত কার্যকর হলো, তখন আমি জনপদের উপরিভাগ নিচে এবং নিম্নভাগ ওপরে তুললাম। জনপদের ওপর স্তরে স্তরে কাঁকর-পাথর বর্ষণ করলাম।”
- সুরা হুদ: ৮২

এরাই সেই লুত (আঃ) বর্বর জাতি। মনে করা হয়, লুত (আঃ)-এর সম্প্রদায়ের বস্তির ধ্বংসপ্রাপ্ত রূপই আজকের ডেডসি বা মৃত সাগর। আজও সে জনপদে কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না।

রেফারেন্স – ০২: আল্লাহ্ তায়াল বলেন, “যদি তোমাদের মধ্যে দু’জন (পুরুষ) কুকর্মের জন্য দোষী প্রমাণিত হয়, তবে তাদের উভয়কে শাস্তি দাও। যদি তারা অনুতপ্ত ও সংশোধিত হয়, তবে তাদেরকে ছেড়ে দাও। কারণ নিশ্চয়ই আল্লাহ অনুতাপ গ্রহণকারী, পরম দয়ালু।”
- সুরা নিসা: ১৬

রেফারেন্স – ০৩: সারা জাহানের মানুষের মধ্যে তোমরাই কি পুরুষদের সঙ্গে কুকর্ম করো? এবং তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের জন্য সঙ্গিনী হিসেবে যাদের সৃষ্টি করেছেন, তাদেরকে বর্জন করো? বরং তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।
- সুরা আস-শুয়ারা: ১৬৫-১৬৬

রেফারেন্স – ০৪: আল্লাহ্ তাআলা ইরশাদ করছেন, স্মরণ কর লুতের কথা, তিনি তাঁর কওমকে বলেছিলেন, তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছো! তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষের উপগত হবে? তোমরা তো এক বর্বর সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওম শুধু এ কথাটিই বললো, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা শুধু পাক পবিত্র সাজতে চায়। অতঃপর তাঁকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রী ছাড়া। কেননা, তার জন্যে ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম।
- আল-আ'রাফ: ৮০-৮২

রেফারেন্স- ০৫: হজরত জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন – আমি আমার কওমের জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা আশঙ্কা করি সেটা হলো, লুতের কওম যা করতো।
- তিরমিজি: ১৪৫৭

রেফারেন্স - ০৬: ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা.) বলেছেন, “অভিশপ্ত সে যে কি-না কোন পশুর সঙ্গে সহবাস করে। আর অভিশপ্ত সে, যে কি-না সেটা করে যা লুতের সম্প্রদায় করতো।”
- আহমদ: ১৮৭৮

রেফারেন্স – ০৭: ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন – “তোমরা যদি কাউকে পাও যে লুতের সম্প্রদায় যা করে তা করছে। তবে হত্যা করো যে করেছে তাকে, আর যাকে করা হচ্ছে তাকেও।
- সুনানে আবু দাউদ: ৪৪৪৭

রেফারেন্স – ০৮: ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, অবিবাহিত কাউকে যদি সমকামিতায় পাওয়া যায়, তাহলে তাকে পাথর মেরে হত্যা করতে হবে।
- সুনানে আবু দাউদ: ৪৪৪৮

দেখুন, আরো অনেক দলিল আছে। সমকামীতা ইসলাম সমর্থন করে না। এবং মুসলিম হিসেবে এদের প্রতি এত মায়া ও দয়া যদি থাকে তাহলে খুব পরিষ্কার মেডিক্যাল/ক্লিনিক্যাল/হরমোনাল ট্রায়ালের প্রয়োজন পড়তে পারে। এরপর যদি সত্যিই প্রমাণিত হয় যে, তিনি শারীরিকভাবে ‘ট্রান্স’ তাহলে ‘স্পেশ্যাল কেস’ বিবেচনায় কিছু সুবিধা ইসলাম দিতে পারে আবার নাও দিতে পারে। কিন্তু গে/বাই/লেসবিয়ান যদি পাওয়া যায় তাহলে অনুরুপ কাউকে খুঁজে বের করা এবং তার পরিষ্কার ও স্বচ্ছ মেডিক্যাল/ক্লিনিক্যাল/হরমোনাল ট্রায়াল নিশ্চিত করা সহজ নয়। হলেও ফিকহ্ বা যা ইসলামের আইনশাস্ত্র হিসেবে পরিচিত তা দিয়ে ন্যায় করা কতটুকু সম্ভব আমি ঠিক জানিনা।

বিশ্বস্ত একটি অনলাইন পোর্টাল ‘Helthline.Com' এ ‘Janet Brito’ লিখেছেন, “There’s no ‘right’ way to come to terms with your (sexual) orientation...”

একজন ব্যক্তির স্বাধীনতা তার ধর্ম পালনেও আছে। কখনোই কোন ব্যক্তির স্বাধীনতা তিনি LGBTQIA+ এর অংশ বলে সেটা অন্যের চেয়ে বেশি স্বাধীনতা হয়ে যায় না, দাবী করতে পারেন না। আবার ‘সেক্যুলার’ শব্দ দিয়ে সেখানে সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন যা মেডিক্যাল/ক্লিনিক্যাল/হরমোনাল ট্রায়ালে ব্যর্থ হতে পারে সেটা জোর করে উপস্থিত করানোকে ইসলাম বিদ্বেষমূলক এবং আব্রাহামিক যত ধর্ম আছে সেসব কে উহ্য করাও উচিত নয়।

আবার পৃথিবীর বড় অংশ আব্রাহামিক ধর্মে বিশ্বাসী মানে ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলিম এবং যারা ধার্মিক তাদের কে মৌলবাদ আখ্যা দিয়ে আমি নাস্তিক বিশ্বাসে সেক্যুলারিজম খোদ মৌলবাদ হয়ে উঠবে, এই সেক্যুলারিজম খোদ বর্বরোচিত হবে। এটা আমাদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করবে। একসময় আব্রাহামিক ধর্মের বর্বরতা দিয়ে বর্তমানের বর্বরতা ন্যায়সঙ্গত করে তোলার সুন্দর নাম হতে পারে এই ‘সেক্যুলারিজম (Secularism)’।

সুতরাং, এত এত বিভাজন দিয়ে সমাজে ভরে যাচ্ছে। আমরা ডুবতে বসেছি। অন্তত জেলা স্তরে মেডিক্যাল/ক্লিনিক্যাল/হরমোনাল ট্রায়াল থাকা উচিত তাহলে অন্তত ১-২ জন মানুষকে ইসলাম তার সাজা থেকে পরিত্রাণ দিতে পারতো, ঘৃণা করতো না। কিন্তু এত ভয় কেন এসব ট্রায়ালে?

ছবি: Bing Enterprise (Copilot Ai)
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০২
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×