somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মি. বিকেল
আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

গার্মেন্টসে শোষণ, সিনেমায় চুরি: অনন্ত জলিলের স্বনির্ভরতার মুখোশ উন্মোচন

১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনন্ত জলিল—বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে একটি হাস্যকর নাম এবং গার্মেন্টস শিল্পে একটি বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। তার চটকদার জীবনযাত্রা, বিলাসী জীবনযাত্রা এবং স্বঘোষিত ‘স্বনির্ভরতা’ ও ‘গরীবের বন্ধু’র আড়ালে লুকিয়ে আছে শ্রমিকদের শোষণ, আর্থিক অস্বচ্ছতা, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার সম্পূর্ণ অভাব।

এই নিবন্ধে তার ব্যবসায়িক কার্যক্রম, চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার এবং জনসাধারণের প্রতি তার উদাসীনতার একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি বিষয় নির্দিষ্ট তথ্য ও ঘটনার ভিত্তিতে বিশ্লেষণ করা হয়েছে, যা তার মুখোশ উন্মোচন করবে।

১. জানুয়ারি ১৯৯৯: শোষণের সাম্রাজ্যের প্রথম পদক্ষেপ: ১৯৯৯ সালে অনন্ত জলিল গার্মেন্টস ব্যবসায়ে প্রবেশ করেন এবং এজেআই গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রায়ই দাবি করেন যে, এটি তার নিজের পরিশ্রমের ফসল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তার প্রাথমিক সাফল্য গড়ে উঠেছে শ্রমিকদের রক্ত-ঘামের উপর। সাভার ও গাজীপুরে তার প্রথম কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের ১২-১৪ ঘণ্টা কাজ করতে বাধ্য করা হতো, যার জন্য তারা ন্যূনতম মজুরির চেয়ে কম বেতন পেতেন। কোনো ওভারটাইম বা স্বাস্থ্য সুবিধা ছিল না।

শ্রমিক সংগঠনের প্রতিবেদন (২০০০) অনুসারে, তার কারখানায় শিশু শ্রমের ব্যবহারও রেকর্ড করা হয়েছে। ২০০৫ সালে তার একটি কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১২ জন শ্রমিক আহত হন, যেখানে অগ্নিনিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা ছিল না (দৈনিক প্রথম আলো, ২০০৫)। এই ঘটনার পরও তিনি কোনো জবাবদিহি করেননি বা কারখানার উন্নতির জন্য উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেননি। তার ব্যবসায়িক মডেল ছিল স্পষ্ট: সস্তা শ্রম, নিরাপত্তাহীন পরিবেশ এবং সর্বোচ্চ মুনাফা।

তার কারখানাগুলো থেকে রাসায়নিক বর্জ্য সরাসরি স্থানীয় নদীতে ফেলা হতো, যা পরিবেশগত ক্ষতির কারণ হয়েছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বেলা) ২০০৪ সালে এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে অনন্তের কারখানাকে দায়ী করা হয়। তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং কোনো জরিমানা বা সংস্কারের পদক্ষেপ নেননি।

২. ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১১: বর্ষার সাথে বিয়ে—সম্পদের রহস্যময় উত্থান: ২০১১ সালে অনন্ত জলিল আফিয়া নুসরাত বর্ষাকে বিয়ে করেন। বর্ষার পরিবার বাংলাদেশের একটি প্রভাবশালী ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত। এই বিয়ের পর থেকে তার সম্পদ বৃদ্ধি ও বিলাসী জীবনযাত্রা চোখে পড়ার মতো হয়ে ওঠে। বড় বড় গাড়ি (যেমন, ল্যাম্বরগিনি ও রোলস রয়েস), ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার এবং বিদেশে সম্পত্তি তার জীবনের অংশ হয়ে যায়।

তিনি দাবি করেন, “আমি শ্বশুরবাড়ির একটি টাকাও নিইনি,” কিন্তু তার আর্থিক হিসাবের অস্বচ্ছতা এই দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গার্মেন্টস খাত প্রতিবেদন (২০১২) অনুসারে, বিয়ের পর তার ব্যবসায়িক ঋণ ও সম্প্রসারণ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।

২০১৩ সালে তিনি দুবাইতে ৫০ কোটি টাকার একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করেন (দৈনিক জনকণ্ঠ, ২০১৩)। এই সম্পদের উৎস নিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত শুরু করেছিল, কিন্তু রাজনৈতিক চাপে তা বন্ধ হয়ে যায় বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০১৪ সালে তিনি একটি ব্যক্তিগত জেট ক্রয় করেন, যার মূল্য প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। এই জেট দিয়ে তিনি প্রায়ই বিদেশ ভ্রমণ করেন, যা তার গার্মেন্টস ও চলচ্চিত্রের আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এটি তার সম্পদের উৎস নিয়ে আরো সন্দেহ জাগায়।

৩. ২০১২: ‘মোস্ট ওয়েলকাম’—চলচ্চিত্রে চুরি ও অপচয়ের শুরু: ২০১২ সালে ‘মোস্ট ওয়েলকাম’ মুক্তি পায়, যার বাজেট ছিল ৮-১৬ কোটি টাকা। অনন্ত দাবি করেন, এটি বাংলাদেশের প্রথম 3D চলচ্চিত্র। কিন্তু ছবিটি তামিল চলচ্চিত্র ‘শিবা দ্য সুপার হিরো’ থেকে স্ক্রিপ্ট, অ্যাকশন এবং ডায়লগ চুরি করে নির্মিত। প্রযুক্তিগত মান অত্যন্ত নিম্নমানের ছিল।

দৈনিক সমকাল (২০১২) লিখেছে, বাজেটের ৪০% বিদেশি টেকনিশিয়ানদের দেওয়া হয়, যেখানে স্থানীয় কলাকুশলীদের উপেক্ষা করা হয়। ছবির অ্যাকশন দৃশ্যগুলো হাস্যকর ছিল—যেমন, হেলিকপ্টার থেকে লাফিয়ে গাড়ির উপর দাঁড়ানো। এছাড়াও, অতিরিক্ত প্রোডাক্ট প্লেসমেন্ট (যেমন, বিজ্ঞাপনী পণ্যের নাম বারবার উল্লেখ) গল্পকে ধ্বংস করেছে। বক্স অফিসে ছবিটি ব্যর্থ হয়, এবং দর্শকদের তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে।

ছবির স্থানীয় অভিনেতা ও কলাকুশলীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হয়নি। একজন সহ-অভিনেতা নাম প্রকাশ না করে বলেন, “অনন্ত আমাদের পারিশ্রমিকের অর্ধেক দিয়ে বাকি টাকা আটকে রেখেছিলেন।” (চলচ্চিত্র শ্রমিক ইউনিয়ন, ২০১২)।

৪. ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪: সিআইপি সম্মাননা—রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার পুরস্কার: ২০১৪ সালে অনন্ত জলিল সিআইপি (বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) সম্মাননা পান। তিনি বলেন, এটি তার গার্মেন্টস রপ্তানির স্বীকৃতি। কিন্তু তার ব্যবসায়িক আয়-ব্যয়ের কোনো স্বচ্ছ হিসাব নেই। অনেকে মনে করেন, এটি আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার গভীর সম্পর্কের ফল। বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স প্রতিবেদন (২০১৫) অনুসারে, তিনি সরকারি ঋণ ও সুবিধা পেয়েছেন, যা অন্যান্য ব্যবসায়ীদের জন্য দুর্লভ।

২০১৩ সালে তার একটি কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভের সময় পুলিশ হস্তক্ষেপ করে ঘটনা ধামাচাপা দেয় (দৈনিক ইত্তেফাক, ২০১৩)। এটি তার রাজনৈতিক প্রভাবের প্রমাণ। ২০১৫ সালে তিনি সরকারি একটি গার্মেন্টস প্রকল্পে অংশ নেন, যেখানে তিনি ৫০ কোটি টাকার ঋণ পান। এই ঋণের বেশিরভাগ ব্যক্তিগত খাতে ব্যয় হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

৫. ২০১৪: ‘মোস্ট ওয়েলকাম ২’—বক্স অফিসে ধস ও অভিনয়ে পুতুল নাচ: ‘মোস্ট ওয়েলকাম ২’ এর বাজেট ছিল ১৫ কোটি টাকা। মালয়েশিয়ায় ২ কোটি টাকা খরচ করে শুটিং করা হয়, কিন্তু গল্পের সঙ্গে এর কোনো যৌক্তিকতা ছিল না। প্রথম সপ্তাহে ৭২% দর্শক উপস্থিতি থাকলেও, দ্বিতীয় সপ্তাহে তা ১৮%-এ নেমে আসে (বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ, ২০১৪)। অ্যাকশন দৃশ্য অতিরঞ্জিত এবং অভিনয় কৃত্রিম ছিল। দৈনিক ইত্তেফাক (২০১৪) লিখেছে, “অনন্তের অভিনয় পুতুল নাচের মতো।”

ছবির প্রচারে ‘আন্তর্জাতিক মানের অ্যাকশন’ বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয়ভাবে নিম্নমানের স্টান্ট দিয়ে তৈরি। দর্শকরা টাকা ফেরতের দাবি জানান।

৬. ২০১৫-২০১৮: একাধিক সিআইপি ও শ্রমিকদের প্রতি উদাসীনতা: এই সময়ে অনন্ত একাধিকবার সিআইপি সম্মান পান। তিনি ভিআইপি সুবিধা ভোগ করেন, কিন্তু তার কারখানায় শ্রমিকদের অবস্থা অমানবিক ছিল। শ্রম অধিদপ্তর প্রতিবেদন (২০১৭) অনুসারে, মজুরি বকেয়া ও নিরাপত্তাহীনতা ছিল নিত্যদিনের সমস্যা।

২০১৬ সালে তার কারখানায় শ্রমিকরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ দিয়ে দমন করা হয়। এতে ৫ জন শ্রমিক গুরুতর আহত হন (দৈনিক প্রথম আলো, ২০১৬)।

৭. ২০১৭: আর্থিক অস্বচ্ছতার প্রথম প্রমাণ: এনবিআর তদন্ত প্রতিবেদন (২০১৭) অনুসারে, অনন্ত ‘জলিল ভিলেজ’ প্রকল্প থেকে ১৮ কোটি টাকা আয় গোপন করেন। তার ব্যবসায়ে কর ফাঁকির অভিযোগও উঠে। ২০১৮ সালে তিনি সিঙ্গাপুরে ৩০ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রয় করেন, যা অর্থ পাচারের অভিযোগকে জোরালো করে।

৮. ২০১৯: ‘দিন-দ্য ডে’—১০০ কোটি টাকার ফায়াস্কো: ‘দিন-দ্য ডে’ এর বাজেট ছিল ১০০+ কোটি টাকা। ইরানে ১২ কোটি টাকা খরচ করা হয়, কিন্তু ফলাফল ছিল হতাশাজনক। বক্স অফিসে এটি মাত্র ১.২ কোটি টাকা আয় করে। ইরানি প্রযোজকরা দাবি করেন, তাদের পারিশ্রমিক দেওয়া হয়নি।

৯. এপ্রিল ২০২০: কোভিড-১৯ সংকটে ঋণের লুটপাট: কোভিড-১৯ সংকটে সরকার ২% সুদে ঋণ দিলে অনন্ত তা ব্যক্তিগত খাতে ব্যয় করেন। বিজিএমইএ তদন্ত (২০২০) অনুসারে, শ্রমিকদের বেতন বকেয়া থাকলেও তিনি বিলাসী গাড়ি ক্রয় করেন।

১০. ২০২৪: ‘অপারেশন জ্যাকপট’—মুক্তিযুদ্ধের গল্পে বাণিজ্যিক ধর্ষণ: ‘অপারেশন জ্যাকপট’ এর বাজেট ৫০+ কোটি টাকা। মুক্তিযুদ্ধের গল্পে অনন্ত জিন্স-জ্যাকেট পরে হাজির হোন, যা ইতিহাসের প্রতি অসম্মান। সময় টিভি (২০২৪) প্রকাশ করে, ফান্ডের ৩২% শ্রমিকদের বকেয়া থেকে এসেছে। সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি তীব্র সমালোচিত হয়, এবং বয়কটের ডাক ওঠে।

১১. ১৯ মার্চ ২০২৫: মিথ্যার জাল ছিন্নভিন্ন: ১৯ মার্চ ২০২৫ সালে একটি সংবাদ সম্মেলনে অনন্ত দাবি করেন, বাংলাদেশে ২৪০টি গার্মেন্টস গ্রুপ বন্ধ হয়ে গেছে, যা হাজার হাজার বেকার সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, ৮৪% রেমিট্যান্স গার্মেন্টস থেকে আসে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এটিকে ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দেন। তথ্যে প্রমাণিত:

(ক) গত ৭ মাসে রপ্তানি ১১% বেড়েছে।
(খ) গাজীপুর, আশুলিয়া ও সাভারে ৯৯% কারখানা চালু।
(গ) রপ্তানির ৮৪% গার্মেন্টস থেকে, রেমিট্যান্সের নয়। অনন্ত প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হন—এটি তার ব্যর্থতা ঢাকার একটি হতাশ চেষ্টা।

অনন্ত জলিলের জীবন গড়ে উঠেছে শোষণ, প্রতারণা ও মিথ্যার উপর। এই নিবন্ধে যুক্ত বিষয়গুলো তার কলঙ্কিত চিত্রকে আরো স্পষ্ট করেছে। তাকে জবাবদিহির আওতায় আনার সময় এসেছে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:০৬
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দেশে এমপি হওয়ার মতো ১ জন মানুষও নেই

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪



দলগুলোতে মানুষই নেই, আছে হনুমান।

আমেরিকায় যদি ট্রাম্প ক্ষমতায় না'আসতো, বাংলাদেশে হ্যাঁ/না ভোট দিয়ে ইউনুসকে দেশের প্রেসিডেন্ট করে, দেশ চালাতো প্রাক্তন মিলিটারী অফিসারেরা ও বর্তমান জামাতী অফিসারা মিলে। দুতাবাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মজনু নামাজ পড়ার পর মোনাজাত ধরল তো ধরলই, আর ছাড়তে চাইল না | পাক আর্মির বর্বরতা!!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭



১৯৭১ সালে পাকিস্তানী আর্মি পুরো বাঙালী জাতির উপর যে নৃশংস হত্যাংজ্ঞ, বর্বরতা চালিয়েছে যা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। সত্যি বলতে ১৯৭১ সালে বাঙালী জাতির উপর পাকিস্তানী আর্মি কর্তৃক... ...বাকিটুকু পড়ুন

সব দোষ শেখ হাসিনার !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৬


অনেকদিন পর zahid takes এর ডা. জাহেদুর রহমানের এনালাইসিস ভিডিও দেখলাম। জুলাই আন্দোলনের পূর্বে বিশেষত যখন র‍্যাব স্যাংশন খায় তখন থেকেই উনার ভিডিও দেখা আরম্ভ করি। শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার মাঈনউদ্দিন মইনুলকে ১৩ বছর পুর্তি উপলক্ষে অভিনন্দন।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭



সামুর সুসময়ের আদর্শ ব্লগারদের মাঝে মাঈনউদ্দিন মইনুল হচ্ছেন একজন খুবই আধুনিক মনের ব্লগার; তিনি এখনো ব্লগে আছেন, পড়েন, কমেন্ট করেন, কম লেখেন। গত সপ্তাহে উনার ব্লগিং;এর ১৩ বছর পুর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিয়তির খেলায়: ইউনুস ও এনসিপিনামা

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪



২০১৪ সালে মুক্তি পাওয়া আমেরিকান চলচ্চিত্র 'আনব্রোকেন' একটি সত্যি ঘটনার ওপর নির্মিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে, আমেরিকান বোমারু বিমানের কিছু ক্রু একটি মিশন পরিচালনা করার সময় জাপানিজ যুদ্ধ বিমানের আঘাতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×