somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন হিমু কিংবা মুখোশধারীর গল্প

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“অ্যাঁই হিমু, আর কতক্ষণ হাটতে হবে?”
কাতর কণ্ঠে কথাটা বলেই পাশে তাকাল নীল শাড়ি পরা মেয়েটা ।
হলুদ পাঞ্জাবী, খালি পা আর উসকো-খুসকো চুল, ভারী চশমার পিছনে বোকাবোকা
চোখ দুটো নির্লিপ্ত । আগের মতই হাটতে লাগল হলুদ পাঞ্জাবী!


(১)

গাড়িতে করে ভার্সিটি থেকে আসার সময় রঙ চায়ের কাপ হাতে টঙ্গের দোকানে টুলে বসা ছেলেটাকে দেখেই অন্যরকম টান অনুভব করছিল নীলা ।
যেন সরাসরি কোন বিখ্যাত উপন্যাসের চরিত্র রাস্তায় নেমে এসেছে !
যখন ছেলেটা বলল ওর নাম রাহী, খুব হতাশ হয়েছিল নীলা । কি দরকার ছিল রাহী বলার, হিমু বললেই ও বিশ্বাস করে ফেলত । এটা-সেটা, আজ-কাল করতে করতে কখন যে ছেলেটার প্রেমে পড়ে গিয়েছে নীলা নিজেও জানে না !
নীলা হিমুর অনেক বড় ভক্ত ! রাহীকে হিমু
বলেই ডাকে ও. আর বলে দিয়েছে ওকেও যেন রুপা বলে ডাকা হয় । অবশ্য
রাহীর তরফ থেকে না উত্তর আসেনি ।
বেশ ভালই কেটে যাচ্ছে ওদের দিন ।

(২)

ভাল নাম নীলিমা আহমেদ । বড় লোক বাবার একমাত্র মেয়ে । একটা নামী-দামী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসী দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছে । আর রাহী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত রসায়নে, এক ইয়ার গ্যাপ না দিলে এই বছরে ফাইনাল দিয়ে দিতে পারত । বাবা-মা বাইরে থাকে, লন্ডনে ।
আর ও থাকে শহিদুল্লাহ হলে...


(৩)



“আমি তোর চোখে সমুদ্র দেখেছি,
দেখেছি বিষণ্ণতার ছায়া...
মেয়ে,
আমি তোর প্রেমে পড়িনি,
প্রেমে পড়েছি সেই বিষণ্ণতার !

আমি রেগে থাকা ক্রুদ্ধ
এক রমণী দেখেছি,
দেখেছি সেই রাগের পেছনে লুকোনো মায়া !
মেয়ে,
আমি তোর প্রেমে পড়িনি,
বাঁধা পড়েছি সেই মায়ার বাহুডোরে ।

তোর মাঝে দেখেছি অভিমানী নীল পরী,
খোজ পেয়েছি ভালবাসার
সেই অভিমানের আড়ালে !
মেয়ে,
আমি তোর প্রেমে পড়িনি,
প্রেমে পড়েছি সেই অভিমানী নীল পরীটার ।”



চোখে-মুখে মুগ্ধতা নিয়ে বলে উঠল নীলা,
- “তুমি এত্ত সুন্দর আবৃত্তি কর কি করে ?”
-“হিমুদের আবৃত্তি করতে জানতে হয়” মৃদু হেসে বলল রাহী !
-“আচ্ছা, এই কবিতা কার লেখা ?”
-“জানি না, হবে হয়ত কোন রোমিওর ! হলের ড্রয়ারে পেয়েছিলাম, নাম-ঠিকানা বিহীন।”
-‘’জ্বি, বুঝলাম জনাব”।
-“এবার আপনি আমার ইচ্ছেটা পূরণ করুন, জনাবা ।”
-“এই, প্লিজ প্লিজ, আজ না”
-“আজ না কেন ?”, কৃত্রিম রাগ ফুটল রাহীর কথায় সুরে।
-“আজ একটু তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে হবে । কাল, না না, পরশু তোমার ইচ্ছে পূরণ করা হবে ।”
-“কিন্তু পরশু যে আমি তোমার গান শোনার জন্য থাকব না !”
-“ওমা, কেন ?”
-“কাল তো পূর্ণিমা !”
-“তার সাথে তোমার সম্পর্ক কি ?”
-“দূর, আমি তো হিমু, তাই জ্যোৎস্না দেখতে যাব!’
-“সত্যি ? আমায় নেবে তোমার সঙ্গে ?”,

বাচ্চা মেয়েরা যেভাবে পুতুল কিনে দেয়ার জন্য বাবা-মার কাছে আহ্লাদী স্বরে আবদার করে সেভাবে বলল নীলা । জিজ্ঞেস ও করল না কোথায় যাবে, কখন যাবে, কিংবা কিভাবে !

-“বাসা থেকে যেতে দিবে ?”,
না বলতে পারল না রাহী। জানে, এই মেয়েটা বড্ড জেদি, মানা করেও
লাভ নেই !
-“হু, বান্ধবীর বার্থডে-টে একটা কিছু বলে দেব”, একটুও দ্বিধা না করে জানাল
নীলা, “কখন যাব আমরা ?”
-“তিনটায় বাস ছাড়বে, আমি বাস স্ট্যান্ডে অপেক্ষা করব তোমার জন্য”।
-“বাসে কেন ? আমি গাড়ি নিয়ে আসি ?”
-“বলবে তো বান্ধবীর বার্থডে, গাড়ি নিয়ে বের হলে ড্রাইভার জেনে যাবে না কই যাচ্ছ ?” ভ্রু নাচাল রাহী ।
-“ওহ, তাই তো !” কিঞ্চিৎ অপ্রতিভ ভাব ফুটে উঠেই মিলিয়ে গেল নীলার চেহারায়, “আচ্ছা, গেলাম এখন!”

(৪)
জানলা দিয়ে বাইরে তাকাল রাহী, বিকেলের লাল সূর্যটা বাচ্চা ছেলের আঁকা সূর্যের মত রক্ত লাল ! এই অসময়েই ঘুমোচ্ছে নীলা, আর বাতাসে খোলা চুল গুলো এসে লাগছে রাহীর চোখে-মুখে । শেষ বিকেলের রক্তিম আলোয় অদ্ভুত মায়াবী লাগছে মেয়েটাকে, যেন এই পৃথিবীর কেউ নয় ।
“এই মেয়ে, আর কত ঘুমাবি ?” আলতো করে হাত ছোঁয়াতেই ধর-মর করে সোজা হয়ে বসল নীলা ।
“কি হয়েছে?,” ঘুম জড়ানো গলায় প্রশ্ন করল,
“কিছু না, আমাদের নামার সময় হয়ে গেছে, এসো” উঠে হাত বাড়িয়ে দিল নীলার দিকে । “বেশ কিছুক্ষণ হাঁটতে হবে এখান থেকে।”

(৫)
বিশাল একটা মাঠ পেরিয়ে আসার পর বাংলো টাইপের বাড়িটা চোখে পড়ল নীলার । হাটতে হাটতে ক্লান্ত নীলার সব ক্লান্তি যেন হঠাৎ করেই উবে গেল নদীর কিছুটা পাশে একাকী বাড়িটাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে । রঙচটা বাড়িটায় আভিজাত্যের ছাপ, পেছনে বেশ বড়-সর একটা বাগান। বাগান না বলে জঙ্গল বলাই ভাল ।
“সুন্দর বাড়ি তো !”
“হু, এখানে আমরা ছোট বেলায় আসতাম, গ্রীষ্মের বন্ধে । অনেক দিন হল কেউ আসে না, খালি আমি পূর্ণিমা গুলোতে ২/১দিনের জন্য আসি ।”

কথা বলতে বলতে চাবি বের করে তালা খোলার কাজটা শেষ করল রাহী।

(৬)
“তোমাকে খুব ইন্টারেস্টিং একটা জিনিস দেখাব , এসো ”, রহস্যময় গলায় বলল রাহী ।
“খুব ক্লান্ত লাগছে, আর একটু রেস্ট নেই, প্লিজ ?” সোফায় গা এলিয়ে আধশোয়া হয়ে আছে নীলা ।
“রেস্ট নেয়ার জন্য লম্বা একটা সময় পাবে তুমি”, রহস্যময় হাসিটা এখনো ঝুলে আছে ওর ঠোঁটে, বলেই হাটতে শুরু করল ।
একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে চুপচাপ রাহীকে অনুসরণ করল নীলা, উপরের তলার তালা লাগানো একটা ঘরে এসে ঢুকল ওরা দু’জন ।
বাইরের হাল্কা আলোয় বুঝতে পারল বেশ বড় একটা ঘর এটা । কিন্তু বাতি জ্বালানোর পর ঘরটার বিশালতা দেখে অবাকে হল নীলা । মোটামুটি একটা হল ঘরের মতই বড়।
“দু’টা ঘরের মাঝের দেয়ালটা ভেঙ্গে এই ঘরটা করা হয়েছে”, যেন ওর মনে কথা বুঝতে পেরেই বলল রাহী ।
ভাল করে থাকাতেই ঘরের মাঝখানের অপারেটিং টেবিল আর একদম শেষ দিকের দেয়ালে হোমিওপ্যাথি ডাক্তারদের ঔষধ রাখার মত কাঠের শেলফটা দেখে অবাক হওয়ার মাত্রাটা বাড়ল মেয়েটার, কিন্তু সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা খেল শো-কেইস আর ওবারড্রোবের উপর সাজিয়ে রাখা পুতুলের মাথা গুলো দেখে ।
একদম জীবন্ত মানুষের মত, মনে হচ্ছে এই বুঝি চোখের পাতা ফেলল ।

মোট ৬টা !

(৭)
পিছনে দরজায় তালা লাগানোর শব্দে ঘোর কাটল নীলার,
“এসব কি হিমু ? তালা লাগাচ্ছো কেন ?”, ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করল নীলা ।
“তোমাকে নিয়ে বিশেষ একটা প্ল্যান আছে আমার মাথায়?”
“মানে? কি করবে তুমি আমায় নিয়ে?’, মনে হচ্ছে কেঁদেই ফেলবে মেয়েটা ।
“তোমাকে চিরতরে আমার পাশে রাখার ব্যবস্থা”, মুচকি হেসে বলল রাহী ।
“দূর, হেয়ালী বন্ধ কর তো ! আর এগুলো কি ধরনের পুতুল ?”,
প্রসঙ্গ বদলানোর জন্য বলল নীলা । মাথা ভোঁভোঁ করছে ওর, হঠাৎ মনে হল ওগুলো পুতুল না, আর ও জানে ওগুলো কি ।
“এরা পুতুল নয় !”
“তাহলে ?”
“রূপা ! এরা প্রত্যেকেই নিজেদের রূপা ভাবত ।”
“সেটা কি দোষের কিছু ?”
“এই যে ওকে দেখছ”,
একটা মাথার দিকে আঙ্গুল তুলল রাহী, “এই মেয়েটার নাম মুনিয়া, ওর সাথে প্রায় ৪ বছরের সম্পর্ক ছিল ।”
“তো ?” নীলা বুঝতে পারছে না কথার মোড় কোন দিকে ঘুরছে, কিংবা কি বলা উচিৎ ।
“তারপর এক বার্থডেতে একটা হিমু সমগ্র উপহার হিসেবে পেল, আস্তে আস্তে সেই হিমুই ওর স্বপ্নের রাজপুত্তুর হয়ে গেল । চেষ্টা করতে লাগল আমাকে হিমু বানানোর, না পেরে আমাকে এড়িয়ে যেতে লাগল ।

বুঝতে পারলাম ও হারিয়ে যাচ্ছে আমার জীবন থেকে । তাই চেষ্টা করলাম হিমু হওয়ার । হিমু হতে পারলাম ঠিক, কিন্তু ততদিনে ও অনেক দুরের কেউ হয়ে গেছে । জানতাম ওকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা আমার জন্যে অসম্ভব, তাই এমন একটা প্ল্যান করলাম, যাতে ওকে চিরতরে আমার পাশে থাকতে হয় ।”
কথার নেশায় পেয়ে বসেছে ছেলেটাকে। নীলাও চালাক মেয়ে, পরিস্থিতিটা বুঝতে পারছে । তাই ঘরের আশ-পাশে তাকাচ্ছে লড়ার মত কিছু খুঁজে পায় কিনা দেখার জন্য ।
“অনেক অনুরোধ করে শেষ একটা বারের মত আমার সাথে থাকার জন্য রাজি করালাম মুনিয়াকে ।”

বাম পাশের খালি দেয়ালটার ওখানে চোখ পড়তেই আশার আলো দেখল নীলা, একটা ১০-১২ইঞ্চির লোহার রড । আস্তে আস্তে পিছাতে শুরু করল দেয়ালটার উদ্দেশ্যে ।
“তারপর ?”
“তারপর খুন করলাম ওকে,” স্বাভাবিক গলায় বলল রাহী, যেন এটা কোন ব্যাপারে না ।
কিন্তু ওর চোখের ঝলসানিটা ঠিকই চোখে পড়ল নীলার,
“মাথাটা স্টাফ্‌ করে রেখে দিলাম এখানে । তোমার নিশ্চয় ধারণা আছে স্টাফ্‌ কি ? মমির আধুনিক রূপ, শিকারিরা পশুর মাথা সংরক্ষণের জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করে ”
“ বাকিদের দোষ কি তাতে ?”, কিছুই মাথায় ঢুকছে না মেয়েটার ।
“হিমুই যখন হয়েছি ভাবলাম সব রুপাদের একত্রিত করি,তাহলে হয়ত আমার মত অন্যদেরও হৃদয় ভাঙ্গার যন্ত্রণা অনুভব করতে হবে না! হা হা হা ।” ছেলেটা হাসল ঠিকই, কিন্তু সেই হাসিতে যন্ত্রণার ছাপ স্পষ্ট !
“কিন্তু, কিন্তু আমার দোষটা কোথায় ? আমি তো সত্যিই ভালবেসেছিলাম তোমায়!” সময় পেতে চাইছে নীলা, দেয়ালটার কাছাকাছি চলে এসেছে প্রায় ।
“হা হা, তুমি ? মোটেও না ! তুমি প্রেমে পড়েছিলে এই হলুদ পাঞ্জাবিটার, ভালবেসেছিলে উপরের খোলসটাকে।”
কি বলবে ভেবে পেল না নীলা, তারপর বলল
“এত জনকে ফাঁদে ফেললে, অথচ কেউ টের পেল না?”, মুখে বললেও মনে মনে বলল, “খোদা, আরেকটু সময়, প্লিজ !”
কথাটা রাহী শুনতে পেয়েছে কিনা বুঝা গেল না, তাকিয়ে আছে লাল বাল্বটার দিকে, বাল্বের পাশেই একটা টিকটিকি চুপচাপ অপেক্ষা করছে, আর কয়েকটা নাম না জানা পোকা বোকার মত ঘোরাঘুরি করছে ওটার আশপাশে ।
-“দেখ, আলোর প্রতি প্রবল ভাবে আকর্ষিত পোকা গুলোকে ধরার জন্য টিকটিকিটার কোন ফাঁদ ফেলতে হয়নি ! মানুষ যখন কারো প্রতি, হোক সত্যিকারের বা কাল্পনিক, প্রবলভাবে আকর্ষিত হয় তখন তারা অন্ধ হয়ে যায় ।”
-“তুমি কি বুঝতে পারছ না, তুমি পুরোপুরি উন্মাদ হয়ে গেছ ?” নীলার কণ্ঠে আকুতি নাকি অভিযোগ বুঝা গেল না ।
-“ আমি উন্মাদ ? আর তোমরা যখন কাল্পনিক চরিত্র গুলোকে নিয়ে বাঁচতে চেষ্টা কর, তোমরা যখন ওদের নিজেদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা কর, তখন সেটা উন্মাদনা নয় ?”, ফুসে উঠল মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেটা ।

বুঝে গেছে জীবনের শেষ সময় এসে গেছে। ভয়ে মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেছে, অসুস্থ বোধ করল নীলা । হাঁটু ভাজ করে বসে পড়ল মাটিতে । সেই সাথে হাতে লোহার রডটার স্পর্শ কিছুটা সাহস এনে দিল নীলার মনে ।
হাতে একটা সিরিঞ্জ নিল রাহী, এম্পুলের মুখ ভেঙ্গে সিরিঞ্জে ঔষধ গুলো ভরে নিল দক্ষ হাতে । দূর থেকে এম্পুলের গায়ের লেভেলটা পড়তে পারল না নীলা।
-“ ভেবো না, ইনজেকশনটা নিলেই গভীর ঘুমে তলিয়ে যাবে তুমি । কোন কষ্টই অনুভব করবে না ,” আশ্বস্ত করার ভঙ্গিতে হাসল রাহী ।
এই হাসিটার জন্যই একটা সময় নিজের জান দিতে পারত নীলা, আজ সেই হাসিটা দেখেই বুকের ভেতর ধক করে উঠল ওর ।
কি যেন আছে ওই নিষ্পাপ হাসিতে ।

অশুভ, খুব অশুভ !

======০======
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×