এ সময় ঘুটঘুটে তীরের ফলার নিচে দেহঘুম জেগে ওঠা
দেয়ালের মায়া
কালচে রাতে কাঠের গায়ে লেপটানো সুগন্ধি উড়ে যায়
চিলের ঠোট চুয়ে পড়া প্রহরীর স্থির চোখে গেথে রাখা গভীর
সুর, চেনা শরীরের ঘামে অচেনা বৈঠার শব্দ
খুবলে খুবলে গর্ত করতেছি মদ ঢালতেছি
যাবতীয় প্রণয়তিলের পিঠের ওপোর চাকুর ওষ্ঠ গলে গলে
রৌদ্দুর
দেখতেছি সীমানা ভাঙা সেমিজের ছায়ায় জেগে ওঠা মুখন্ডল
ওখানে ভাসতেছে সোনাভান
সে সুরমা চোখে সাজতেছে বাহারি কুমকুম ভোরের লাল
হাট শেষের বিকেল বেলার ঘরে ফেরা
পায়ের শব্দরা
চিল...প্রহরী...স্থির চোখ
বেড়ার ফাক দিয়ে তাকানো মুখের সীমানা মুছে গেছে
সেইসব মুখের আরশিতে এ সময় সূর্য ওঠা লাল
তাকায়ে আছে জানালার কাচে
দেখি সুপ্রহর সুপ্ত নৈঋতের গভীরে দাড়িয়ে আছে
বেড়ার ফাকের একঝাক মুখ, উলটানো আলতার শিশি
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:০৯