somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

আসুন, দৈনন্দিন জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দু'টি মাসআলা জেনে নিই : বিকাশ বা অর্থ লেনদেনের অন্যান্য মাধ্যমে গ্রহণকৃত ঋণের টাকা আদানপ্রদানে ক্যাশআউট খরচ কার দেয়া উচিত এবং এক দোকানে পণ্যের দাম দেখে অন্য দোকান থেকে তা ক্রয় করার বিধান

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিঃ অন্তর্জাল।

আসুন, দৈনন্দিন জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দু'টি মাসআলা জেনে নিই : বিকাশ বা অর্থ লেনদেনের অন্যান্য মাধ্যমে গ্রহণকৃত ঋণের টাকা আদানপ্রদানে ক্যাশআউট খরচ কার দেয়া উচিত এবং এক দোকানে পণ্যের দাম দেখে অন্য দোকান থেকে তা ক্রয় করার বিধান

মাঝেমধ্যে আমরা কেনাকাটা করতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে যাই। কিছু অতি চালাক দোকানির পাল্লায় পড়ে ছোটখাট ধরাও যে কালেভদ্রে খাই না, তা হলফ করে বলতে পারবো না। বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দু'একটি ঘটনা বলি। তাহলে বিষটা বুঝতে সুবিধা হবে। তারপরে এ বিষয়ে ইসলামী শরিয়তের বিধান আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

ঘটনা এক.

গত বছরের শীতের মৌসুমের প্রথম দিককার কথা। ছোট বাবুর জন্য সোয়েটার কিনতে গিয়ে ভিন্নরকম একটি অভিজ্ঞতা হয়েছিল সেবার। অভিজাত মার্কেটের নামী দামী দোকান থেকে কিনলে জিনিষ ভালোটা পাওয়া যায়, এমন একটি ধারণা আমাদের ভেতরে কাজ করে। তো, গেলাম 'এক দাম' সাঁটানো সুসজ্জিত, ঝকঝকে তকতকে এক দোকানে। যে ধরণের ভালো মানের সোয়েটার খুঁজছিলাম তা পেলাম না সেখানে। অগত্যা যা আছে তার মধ্যেই একটি পছন্দ করতে হল। পছন্দের সোয়েটারটির গায়ে ৮০০ টাকার স্টিকার লাগানো। দরদাম করার সুযোগ যেহেতু নেই, এক দামের দোকান, তাই সেই দামেই কিনে নিলাম সেটি। সোয়েটার কিনে মার্কেট থেকে বেরিয়ে অন্য আরেকটি মার্কেটে ঢুকলাম অন্য আরও কিছু মালামাল ক্রয়ের উদ্দেশ্যে। কিন্তু মার্কেটে ঢুকতেই আশ্চর্য্য হয়ে দেখলাম যে, এক দামের দোকান থেকে মাত্র একটু পূর্বে যে সোয়েটারটি কিনে এনেছি, এই মার্কেটের একটি দোকানেও সেই একই সোয়েটার বিক্রির উদ্দেশ্যে ঝুলানো। অবশ্য এই দোকানে 'এক দাম' সাইনবোর্ড নেই। আমার হাতে থাকা ব্যাগটার দিকে একবার তাকিয়ে শিউর হয়ে নিলাম, যাতে এই দোকানদার আবার এটা না দেখে ফেলে যে, একই সোয়েটার আমি আগেই অন্য দোকান থেকে কিনে নিয়ে এসেছি। যাই হোক, কৌতুহলবশতঃ দামটা জানার ইচ্ছে হল। তাকে দাম কত একটু আইডিয়া দেয়া যাবে কি না, বলতেই দোকানি জানালেন যে, দাম ৫০০ টাকা।

মুহূর্তেই মনে হল যে, এক দামের চক্করে পড়ে ৩০০ টাকা হারিয়ে ফেলেছি! যদিও টাকার অংকে ৩০০ খুবই কম। কিন্তু এক টাকা ঠকলে সেটাও ঠকে যাওয়া। বর্তমানে বহুল প্রচলিত শব্দে বললে 'ধরা খাওয়া'। যাক, ব্যবসায়ী ভদ্রলোকের কল্যানে ছোটখাট এই ধরাটা সেবার খেতে পেরেছি বলে তাকে ধন্যবাদ।

ঘটনা দুই.

এটাও সম্ভবতঃ ২০২০ সালের ঘটনা। পরিবারের সদস্যদের প্রয়োজনীয় কিছু কাপড়চোপড় ক্রয়ের উদ্দেশ্যে এক মার্কেটে গিয়েছি। কয়েক দোকান ঘুরেও পছন্দসই কাপড় মিলছিল না। এক দোকানে কাপড় দেখার পরেই বেধে গেল বিপত্তি। তার কাছে কোনো একটা কাপড়ের দাম জিজ্ঞেস করলাম। ভদ্রলোক বিশাল ঘাপলা টাইপের লোক। কাস্টমারকে কিভাবে সাইজ করতে হয়, এই বিষয়ে হয়তো তার স্পেশাল পড়াশোনা বা ট্রেইনিং রয়েছে। অনুমান করি, কাপড়টির যা দাম, কম করে হলেও তিনি তার থেকে তিন/ চারগুণের মত দাম চাইলেন। দাম শুনে আমার তো বেআক্কেল অবস্থা! ১০০০/ ১২০০ টাকা দামের কাপড়ের দাম কেউ যদি আপনার কাছে ৩০০০/ ৪০০০ টাকা চেয়ে বসেন তাহলে আপনার করণীয় কি থাকতে পারে! দোকানি ভদ্রলোকের কান্ড দেখে তাকে বললাম যে, ভাই আপনি যে দাম বলেছেন এই কাপড়ের দাম তো এত বেশি হওয়ার কথা নয়। আমি তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বললাম যে, ঠিক আছে, আপনাকে কষ্ট করে কাপড় দেখানোর জন্য আমরা কৃতজ্ঞ, অন্য দোকানে দেখি।

কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা! ধীরে ধীরে তার আসল রূপ বেরিয়ে আসতে লাগলো। কয়েকজন ষন্ডামার্কা কর্মচারীসহ তিনি একরকম পথ আটকে দাঁড়িয়েছেন। বারবার ঝগড়ার মতলবে আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন। আমার কাছ থেকে তিনি তার কাপড়ের দাম জানতে চাচ্ছেন। আমি কত দিতে চাই- সেটা তাকে শুনাতেই হবে। তার কথা হচ্ছে, তার কাপড়ের কি দাম নেই? খুবই ভালো কথা। দাম তো নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু সেই দামটা যে বলবো, তার পথ তো তিনিই রুদ্ধ করে দিয়েছেন। তার উল্টাপাল্টা দাম চাওয়ার কারণেই তো আমি কোন দাম বলতে পারছিলাম না। তিনিও এটা বুঝেই এমন দাম বলেছেন এবং এখন পথ আগলে ধরেছেন। বিক্রেতা কাকে বলে!

প্রশ্ন হচ্ছে, কাপড়ের দাম তিনি যা চেয়েছেন, এই কথার পরে কোন একটা দাম বলাই বিপদ। তাকে বুঝাতে পারছিলাম না। পারবো কিভাবে? তার উদ্দেশ্যই তো খারাপ। তিনি তো সবকিছু বুঝেশুনেই এই বাঁকা পথে চলছেন। বুঝতে পারছিলাম, আমি দাম একটা বললেই ধরা। ১৫০০ বা ২০০০ যা-ই বলি না কেন, সাথে সাথে প্যাকেট করে দিয়ে দিবে। কারণ, প্রিয় পাঠক, আপনিও নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, একটা পণ্যের দাম কোন দোকানদার ক্রেতার কাছে যখন ৩০০০/ ৪০০০ টাকা চান, তখন সামান্য বিবেক বা আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন ক্রেতার পক্ষে উক্ত পণ্যের দাম কোনক্রমেই ৫০০/ ৭০০ টাকা বলা শোভনীয় হতে পারে না।

এই ধরণের কিছু কিছু পরিস্থিতি আমাদের প্রত্যেকের সামনেই জীবনে কখনো না কখনো হয়তো এসে থাকে। অনেকসময় আমাদের এমন অবস্থায়ও পড়তে হয় যে, এক দোকানে পণ্যের দাম বলার পরেও দোকানদার পণ্যটি সেই দামে বিক্রি করবেন না বলে জানিয়ে দেয়ায় আমি তার দোকান থেকে বেরিয়ে গেছি কিংবা পাশে থাকা অন্য দোকানে চলে গিয়েছি, ঠিক তখনই আগের দোকানদার তার সেই দাম বলা পণ্যটি নিয়ে নেয়ার জন্য অনুরোধ করছেন বা ডাকাডাকি শুরু করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে পড়লে আমাদের ভেতরে একটা দ্বিধাদ্বন্ধ তৈরি হয় যে, পণ্যটি আমার নেয়া উচিত, না কি উচিত নয়। আসলে এরকম জটিল মুহূর্তে অনেকেই আমরা না বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে ভুলও করে বসি। তাই এসব ক্ষেত্রে করণীয়টা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এমন অবস্থায় আপনারা না পড়লেও আমি অনেকবার পড়েছি। বরং, বলা চলে মাঝেমাঝেই পড়ে থাকি। এই বিষয়ে সঙ্গত কারণে ইসলামী শরিয়তের ফায়সালা জেনে নেয়া আবশ্যক।

এক দোকানে পণ্যের দাম দেখে অন্য দোকান থেকে তা ক্রয় করার বিধানঃ

বিষয়টি প্রশ্নোত্তর আকারে উপস্থাপন করা হলে বুঝতে সুবিধা হবে বিধায় সেভাবেই দেয়া হচ্ছে-

প্রশ্নঃ

জনৈক ভদ্রলোক পানির ফিল্টার কেনার জন্য মার্কেটে যান। এক দোকানে দাম জিজ্ঞেস করলে দোকানদার ১১০০/= টাকা বলে জানায়। ক্রেতা ভদ্রলোক তখন তাকে বলে যে, ৯০০/= টাকায় দিলে সে পণ্যটি নিবে। দোকানদার ঐ দামে বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় উক্ত ক্রেতা সে দোকান থেকে বের হয়ে যান। তখন দোকানদার তাকে ডাক দিয়ে বলল, নিয়ে যান। কিন্তু তখন উক্ত ক্রেতা ভদ্রলোকের মত পরিবর্তন হয়ে যায়। তাই তিনি বললেন যে, এখন আর নিব না।

দোকানদার বলল, আপনার বলা দামেই তো দিচ্ছি। নিবেন না কেন? এখন আপনাকে নিতেই হবে।

এমনকি এক পর্যায়ে দোকানদার ঐ পণ্যটি বিক্রি করার জন্য জোরাজুরি শুরু করে। তার অবস্থা এমন ছিল যে, পণ্যটি গ্রহণ না করা আমার জন্য অন্যায় হচ্ছে।

ক্রেতা ভদ্রলোকের বক্তব্য হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত পণ্যটি তার দোকান থেকে না নিয়ে অন্য দোকান থেকে আরো কম মূল্যে ক্রয় করি।

তার জানার বিষয় ছিল, উক্ত ক্ষেত্রে কি এই ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ক্রয়-বিক্রয় সংঘটিত হয়ে গিয়েছিল? পণ্যটি তার থেকে গ্রহণ না করা কি উক্ত ক্রেতার জন্য অন্যায় হয়েছে?

উত্তরঃ

এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে বিক্রেতা উক্ত ক্রেতার প্রস্তাবিত মূল্যে পণ্যটি দিতে রাজি না হওয়ার পরে যেহেতু ক্রেতা তার দোকান থেকে বের হয়ে গেছেন তাই ক্রেতার ঐ প্রস্তাব বাতিল হয়ে গেছে। পরবর্তীতে দোকানদার উক্ত ক্রেতার প্রস্তাবিত দামে বিক্রি করতে সম্মত হলেও তখন তা গ্রহণ করা সেই ক্রেতার উপর জরুরি নয়; বরং এক্ষেত্রে উক্ত দামে পণ্যটি গ্রহণ করা বা না করার বিষয়টি ক্রেতার ইচ্ছাধীন থাকবে। তাই এক্ষেত্রে তার থেকে পণ্যটি না কেনা উক্ত ক্রেতার অন্যায় হয়নি। -শরহু মুখতাসারিত তাহাবী ৩/১১; বাদায়েউস সানায়ে ৪/৩২৪; আলমুহীতুল বুরহানী ৯/২২১; মাজাল্লাতুল আহকামিল আদলিয়্যা, মাদ্দা ১৮৩; আলবাহরুর রায়েক ৫/২৭২; আদ্দুররুল মুখতার ৪/৫২৭

বিকাশের মাধ্যমে কারও থেকে টাকা ঋণ নিলে তাহলে তা পরিশোধের ক্ষেত্রে ক্যাশআউটের খরচ দেওয়ার সঠিক বিধানঃ

এক্ষেত্রেও বিষয়টি প্রশ্নোত্তর আকারে উপস্থাপন করা হলে পাঠকবৃন্দের বুঝতে সুবিধা হবে বিধায় সেভাবেই করা হচ্ছে-

প্রশ্নঃ

জনৈক লোক তার এক বন্ধুকে ফোন করে তার কাছে ৯ হাজার টাকা ঋণ দিতে অনুরোধ করেন এবং তাকে একটি বিকাশ নাম্বার দেন। তখন সে ঐ বিকাশ নাম্বারে বরাবর ৯ হাজার টাকা পাঠায়। অর্থাৎ, ক্যাশআউটের যে খরচ সেটা সে দেয়নি। ঋণগ্রহীতা বন্ধু নিজ খরচে ক্যাশআউট করে নেন। এখানে জানার বিষয়,

১. ক্যাশআউটের খরচ পরিমাণ টাকা ঋণগ্রহীতা বন্ধু কম পেয়েছেন বলে ধর্তব্য হবে কি না? অর্থাৎ, সরাসরি টাকা ফেরত দেওয়ার সময় ঐ পরিমাণ টাকা ঋণগ্রহীতা বন্ধু কেটে রাখতে পারবে কি না?

২. ঋণগ্রহীতা বন্ধু যদি বিকাশের মাধ্যমে উক্ত টাকা পরিশোধ করেন তাহলে সেক্ষেত্রে ক্যাশআউটের খরচ ঋণগ্রহীতা বন্ধুর পক্ষ থেকে দিতে হবে কি না? নাকি বরাবর ৯ হাজার টাকা পাঠালেই চলবে?

উত্তরঃ

প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ভদ্রলোক তার বন্ধুর নিকট থেকে যেহেতু ৯ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন তাই পুরো ৯ হাজার টাকাই তাকে ফেরত দিতে হবে। আর ঋণগ্রহীতা বন্ধুর জরুরত বা প্রয়োজনেই যেহেতু বিকাশের মাধ্যমে এ টাকা পাঠানো হয়েছে তাই এসংক্রান্ত খরচ অর্থাৎ, ক্যাশআউটের খরচ ঋণগ্রহীতাকেই বহন করতে হবে। এ টাকার কোনো অংশ ঋণদাতার উপর চাপানো যাবে না। এমনকি পরিশোধের সময়ও বিকাশ বা অন্য কোন মোবাইল লেনদেনের মাধ্যম ব্যবহার করে এই টাকা পাঠানো হলে এবং ঋণদাতা ক্যাশআউট করলে সেই ক্যাশআউটের খরচও ঋণগ্রহীতাকেই বহন করতে হবে। -আলমুহীতুল বুরহানী ১১/৩১৭; আলবাহরুর রায়েক ৭/২৮৩; আদ্দুররুল মুখতার ৫/৬৮২

কৃতজ্ঞতাঃ উপস্থাপিত দু'টি ফাতাওয়া মাসিক আল কাওসার এর সৌজন্যে প্রাপ্ত
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×