somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি একি পথের পথিক, এবং ভাবনাটাও অভিন্ন কিন্তু সময়টা ভিন্ন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সকল নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় দুটি দল হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (নৌকা) এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল -বিএনপি (ধানের শীষ)।

১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল, পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন দেশের জন্ম, পৃথিবীর আকাশে নতুন পতাকার আবির্ভাব। সেই রাষ্টের নাম বাংলাদেশ। ৩০লক্ষ শহীদ আর ২লক্ষ মা-বোনের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের আজকের বাংলাদেশ। বাংলাদেশ বয়স এখন ৪১ বছর ৮ মাস ২দিন।

সংগত এবং কাংঙ্ক্ষিত কারণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার রূপকার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসীন হন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের দায়িত্ব পান। সফলা না বিফল সেটা আজকের আলোচ্য বিষয় নয় বলে সে পথে যাচ্ছিনা। ১৯৭১ সালে ডিসেম্বরে দেশ স্বাধীন হবার পর ১২০০ কোটি পাউন্ড ষ্টার্লিং বৈদেশিক সাহায্য পাবার পরও দেশে দূর্ভিক্ষ আর দূর্নিতীবাজ চাটুকারদের দ্বারা পরিবৃত শেখ মুজিব কতটা সফল তার বিবেচনা পাঠকের কাছে থাক।

স্বৈরাচার এরশাদের ৯বছরের শাষন আমল বাদ দিলে বাকী সময় বাংলাদেশকে শাষন- শোষন বা পরিচালনা করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল -বিএনপি।

বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান সংগত এবং অনেকটা আবধারিত কারণেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রণয়ন করেছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি দর্শনের প্রতিফলন ঘটে রাষ্ট্রীয় সংবিধানে, যেটা সঠিক এবং সর্বজন গ্রহণযোগ্য সংবিধান প্রণয়নের প্রথম এবং প্রারম্ভিক ভুল বলেই আমার কাছে মনে হয় (ভিন্ন জনের ভিন্ন মত থাকতে পারে)।

আসুন বর্তমান সংবিধানের কিছু অংশ দেখি-

সংবিধানের শুরুতেই - "বিস্মিল্লাহির-রহ্ মানির রহিম" (দয়াময়, পরম দয়ালু, আল্লাহের নামে)/পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে।]

সংবিধানের প্রথম ভাগেই বলা হয়েছে - প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম,

প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্র ভাষা- বাংলা।

সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি অংশে মূলনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-

নাগরিকত্ব সম্পর্কে বলা আছে বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন।

এইবার দেখি বাংলাদশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে দলীয় মূলনীতি সম্পর্কে কি বলা আছে- "বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা তথা সকল ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং সমাজতন্ত্র তথা শোষণমুক্ত সমাজ ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হইবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূলনীতি।”

রাষ্ট্রের মূলনীতির সাথে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূলনীতির কোন পার্থক্য খোঁজে পেলাম না। আপনারা পেলেন কি?? কিছু শব্দের মারপ্যাচে আওয়ামী মূলনীতিকেই রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে পরিণত করা হয়েছে।

এবার দেখি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল-বিএনপির গঠনতন্ত্রে মূলনীতি সম্পর্কে কি বলা হয়েছে-

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মূলনীতি অংশে বলা আছে - বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হল- সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র উপর বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র (অর্থনৈতিক ও সমাজিক ন্যায়বিচারের অর্থে)।

বিএনপির মূলনীতি আর আওয়ামী লীগের মূলনীতির একটা জিনিস শুধু ভিন্ন। আওয়ামী লীগ বলে ধর্মনিরপেক্ষতা আর বিএনপি বলে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র উপর বিশ্বাস। বাকী তিনটা জিনিসের মাধ্যে সাদৃশ্যই বেশী। আওয়ামী লীগ বাঙালী জাতীয়তাবাদ আর বিএনপি বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে তৃতীয়বারের মত ক্ষমতায় এসে সংবিধান সংশোধন করে এবং এতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম এবং রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম সংযোজন করে প্রকারন্তে বিএনপির মূলনীতিকেই সমর্থন করে। অন্য দিকে বিএনপি আওয়ামী লীগের সমাজতন্ত্রের নীতি বহাল রাখলেও সংজ্ঞায় একটু ভিন্নতা আনেন।

এইতো গেল দল দুইটির মূলনীতির মিল-অমিল, এবার দেখি ওনাদের কথার মিল অমিল-

বিএনপি বলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দেশ ভারত হয়ে যাবে, মসজিদে আজান হবে না, দেশে ধর্ম থাকবে না ইত্যাদি, পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ বলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশে জঙ্গীবাদ প্রতিষ্ঠা পাবে এবং দেশ আফগানস্থান হয়ে যাবে, দেশ পাকিস্তানী হয়ে যাবে, মেয়েরা গার্মেন্টসে, অফিসে কাজ করতে পারবে না, সকল নারীকে বোরখা পড়তে হবে, মেয়েদের শিক্ষা-দীক্ষা বন্ধ হয়ে যাবে, ঘরে বন্দী থাকতে হবে ইত্যাদি।

৪১ বছর ৮ মাসের বাংলাদেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (১৯৭২-১৯৭৫ , ১৯৯৬-২০০১, ২০০৯-২০০৪) মোট (৪ + ১০ )= ১৪ বছর দেশ পরিচালনা করেছে, বাংলাদেশ আজও ভারত হয়নি, মাসজিদে আজান বন্ধ হয়নি, হিন্দুরা মসজিদে ওলু ধ্বনিও দেয়নি। পক্ষান্তরে বিএনপি (১৯৭৫-১৯৮১, ১৯৯১-১৯৯৫, ২০০১-২০০৬) মোট ১৫ বছরের মত দেশ পরিচালনা করেছে, বাংলাদেশ আফগানস্থানও হয়নি, পাকিস্তানও হয়নি, জঙ্গীবাদের অভিযোগও শক্ত হাতে দমন করে বাংলা ভাই- শয়েখ আব্দুর রহমানদের ফাঁসি দিয়েছে, মেয়ে শিক্ষা বন্ধতো হয়নি বরং মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক করে যেটা পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ বর্ধিত করে, গার্মেন্টস শিল্পে মেয়েরাই বেশী কাজ করছে এবং বিএনপি আমলেও করেছে, সবাই বোরখাও পড়ছে না, হিন্দুদের পূজা পার্বণ অনুষ্ঠানও বন্ধ হচ্ছে না। তাহলে কেন দুই দলের এই নেতিবাচক বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা?? পাঠক একবার ভেবে দেখবেন কি??

সন্ত্রাস, দূর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, দলীয় করণ, বিরোধীদল দমন, গণতন্ত্রের নামে স্বৈরাচারী মনোভাব, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ছাত্র সংগঠন ও যুব সংগঠন গুলোর মাস্তানি, গডফাদার কালচার কোন দল চর্চা করেনি বা করছে না? এই দুইটি দলের কেউ কি এর বাইরে যেতে পেরেছে??

দুইদল দাবী করে তারা ক্ষমতায় গেলে মানুষ শান্তিতে থাকে, প্রশ্ন হলো তাহলে কেন ক্ষমতা থেকে নেমে নির্বাচন করলে ভরাডুবি হয়! আজ পর্যন্ত কেন কোন দল পরপর দুইবার আসতে পারছে না? নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যে ক্ষমতায় আসতে পারবে না সেটা ১০বছরের পোলাপানও বুঝে। পাঁচটি সিটি নির্বাচন তারই ইঙ্গিত বহন করে, যেমনটা করেছিল ২০০৮সালে।

এই দুইটি দল একি পথে হাটে, একি ভাবনা ভাবে শুধু সময়টা ভিন্ন হয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্লাস পয়েন্ট হলো এদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং এই মহান নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। তাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দল হিসবে গর্ববোধ করে এবং সেটা ফলাও করে প্রচার করে বেড়ায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রান্ত নীতি ও নাস্তিক মুরতাদ তোষনের ফাঁক গলে জন্ম নেয় নব্য ক্রেজ হেফাজতে ইসলাম। প্রথমে বর্তমান সরকার নিজেদের পক্ষ নিতে চাইলেও ব্যর্থ হয়ে নির্যাতন করে এবং সুযোগ সন্ধানী বিএনপি-জামাত নতুন ইস্যু হিসেবে নিজেদের পক্ষে নিতে সক্ষম হয়। জন্ম নেয় নতুন জঙ্গীবাদের সম্ভাবনা, এর জন্য দায়ী কে?? আওয়ামী লীগ না বিএনপি-জামাত জোট???

পক্ষান্তরে বিএনপির নেতাও প্রচার করে জিয়াউর রহমান দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে এবং বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষনা পাঠ করেছে, তারাও নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল হিসেবে দাবী করে, যদিও এরা স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াতের সাথে জোটবদ্ধ ভাবে নির্বাচন করে এবং রাজাকারদের মন্ত্রী বানায়। স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসনে জিয়াউর রহমানের অবদান সর্বোচ্চ। বিএনপির হাত ধরেই আজকের জামাত এবং জামাত কৌশলে আওয়ামী লীগের কাছ থেকেও সুবিধা নিতে ভুল করেনি। তাইতো স্বৈরাচার বিরোধী এরশাদ সরকারে বিরুদ্ধে আন্দোলনে জামাতের কেয়ারটেকার ফর্মূলা আওয়ামী লীগও গ্রহণ করে এবং যুগপৎ আন্দোলন করে। ১৯৯৬ সালে এই জামাতকে সাথে নিয়েই বিএনপির বিপক্ষে আন্দোলন করে। স্বাধীনতা বিরোধীদের বিচারে বর্তমান সরকার সক্রিয় এবং বদ্ধপরিকর হলেও সাহায্য বা জামাতকে প্রতিষ্ঠা করতে আওয়ামী লীগ কম সাহায্য সহযোগিতা করেনি। স্বাধীনতা বিরোধী ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমার ব্যপারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কম যায় কই?? দেখুন নিচে-

১। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী খান এ সবুরকে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব ৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩।
২। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পীস কমিটির কনভেনর কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী খাজা খায়েরুদ্দিনকে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব ৭ ডিসেম্বর ১৯৭৩
৩। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গভর্নর মালিককে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব
৪। শাহ আজিজ ও শর্ষিণার পীরের মুক্তিলাভ - দৈনিক বাংলা ১ ডিসেম্বর ১৯৭৩
৫। রাজাকার আবদুল আলীমকে জয়পুরহাট সুগার মিলের পরিচালক নিযুক্ত করেন শেখ মুজিব

এছাড়া জামাতের সাথে এখনকার আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার বহু নমুনা ছবি ইন্টারনেটসব তখনকার পত্রিকা গুলোতে আছে। আওয়ামী লীগ প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বদরুল হায়দারের গোলাম আজমের পা স্পর্শ করে দোয়া চাওয়ার কথা অনেকেই ভুলেননি বলেই আশা করি।

আপনার বলুন এই দুই দলের পার্থক্যটা কোথায়? এরা ক্ষমতা পাবার জন্য পারে না এমন কোন কাজ নাই। ২০০৬ সালে বিএনপি যে পথে হেটেছে, বর্তমান আওয়ামী লীগ কী ভিন্ন পথে হাটছে বলে আপনাদের মনে হয়?? আমার কিন্তু হয় না।
বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে কেউ যদি ডক্টরেট করতে আসলে তাঁর মাথা নির্ঘাত খারাপ হয়ে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

লিখেছেন আমি তুমি আমরা, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো - ছবি ব্লগ

লিখেছেন শোভন শামস, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

"পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো", কিংবা "পোস্টকার্ড রো" বা "সেভেন সিস্টারস" নামে পরিচিত, বাড়িগুলো। এটা সান ফ্রান্সিসকোর আলামো স্কোয়ার, স্টেইনার স্ট্রিটে অবস্থিত রঙিন ভিক্টোরিয়ান বাড়ির একটি সারি। বহু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন দুটি গল্প

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

গল্প ১।
এখন আর দুপুরে দামী হোটেলে খাই না, দাম এবং খাদ্যমানের জন্য। মোটামুটি এক/দেড়শ টাকা প্লাস বয়দের কিছু টিপস (এটা আমার জন্য ফিক্সড হয়েছে ১০টাকা, ঈদ চাদে বেশি হয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×