জামায়াতিদের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বয়কট করুন। আমরা জেনে-না জেনে জামায়াতিদের ব্যবসা ফুলিয়ে তুলছি সবাই।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী এই রাজাকারদের ব্যাংকে আমরা একাউন্ট খুলি, ওদের ইন্সুরেন্সে যাই, ওদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি বা ছেলে-মেয়েদের পড়াই, ওদের জাহাজে-বাসে চড়ি, ওদের বানানো ফ্লাট কিনি, ওদের ক্লিনিক-হাসপাতালে চিকিৎসা করাই, ওদের ডায়গনাস্টিক সেন্টারে নিজেদের শরীরের নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাই, ওদের দোকান থেকে পণ্য কিনি! শুধু তাই নয় আমরা দেশের অবস্থা জানি রাজাকারদের পত্রিকা পড়ে!! শিগগিরই বিশ্ব দেখবো ওদের টেলিভিশনে!!!!
অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাতের ধারণা জামায়াতিদের এসব কোম্পানির বার্ষিক আয় ১২০০ কোটি টাকার বেশি। আমার ধারণা আরো অনেক বেশি। রাজাকাররা এই টাকা তাদের কর্মীদের পেছনে ব্যয় করে। আরো নতুন নতুন বাচ্চা রাজাকার উৎপন্ন করে প্রতিবছর। জঙ্গিদেরও অর্থ দেয় ওরা। আমরা জেনে-না জেনে তাদের ব্যবসায় অর্থ জোগান দিচ্ছি। আর আমাদের টাকায় ঘাড়ে গর্দানে মোটাতাজা হয়ে আমাদেরই হুমকি দেয়, হত্যা করে।
এই ব্লগে আমাদের বন্ধু ''আমি সাগর'' জামায়াতিদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে হবে। জামায়াতিদের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বর্জন করার আন্দোলন এগিয়ে নেয়ার এখনই সময়।
জামায়াতির সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করে আমরা যদি সংবাদপত্রে ছেপে দিতে পারি তাহলে দেশের মানুষ আরো সচেতন হবেন এবং তাদের বর্জন করতে এগিয়ে আসবেন।
এই পোস্টেও আপনারা জামায়াতি সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের তালিকা যুক্ত করতে পারেন। ধন্যবাদ