somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভিসির প্রত্যক্ষ মদদে পরিচালিত হচ্ছে ছাত্রলীগের বিশেষ গোষ্ঠী : ক্ষমতার লোভেই জুবায়ের খুন!!!!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি বন্ধ থাকলেও ভিসি তার নিজ অঞ্চলের অধিবাসীদের দিয়ে গঠন করেছেন বিশেষ ছাত্রলীগ গোষ্ঠী। এমনটাই দাবি করেছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থগিত কমিটির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। দিনের পর দিন প্রশাসনের নির্দেশে ছোটখাট হামলা, মারামারি, ভাংচুর করে শাস্তি না পেয়ে স্বল্প সাজা প্রাপ্তরাই ক্ষমতার লোভে জুবায়ের খুন হয়েছে বলে জানিয়েছে ছাত্রলীগের বহিরাগত গ্রুপ।

ভিসি হয়ে শুরু হয় স্বৈরাচারী কর্মকাণ্ড:

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী মহাজোট সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর ২০০৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মনোনিত হন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির। এরপরই শুরু হয় তার আধিপত্য বিস্তারের স্বৈরাচারী রাজনীতির যুগ। গোপালগঞ্জ, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ক্ষমতা দাপট পাকাপোক্ত করেন তিনি। খাঁটি আওয়ামীলীগদের বাদ দিয়ে চাটুকার শিক্ষকদের দিয়ে গঠন করেন প্রশাসনিক বডি।

নামধারী ছাত্রলীগের পেটোয়া বাহিনী:
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ২০১০ সালের ১৯ মে রাশেদুল ইসলাম শাফিনকে সভাপতি ও নির্ঝর আলম সাম্যকে সাধারণ সম্পাদক করে জাবির নতুন কমিটি ঘোষণা করে। কিন্তু ওই কমিটিতে গোপালগঞ্জের কেউ পদ না পাওয়ায় ক্ষুদ্ধ হয়ে কমিটি ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয় ভিসি। ভিসির মদদে ও তার ষড়যন্ত্রে ৫ জুলাই আল-বেরুনী হলের ছাদ থেকে ফেলে দেয়ার নাটক। ওই সংঘর্ষে ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে কয়েক ছাত্র পঙ্গুত্ববরণ করেছে। ঘটনায় ভিসি সভাপতি- সাধারণ সম্পাদকসহ ২২ নেতাকর্মী বিভিন্ন মেয়াদে তাৎক্ষণিক বহিষ্কার করে ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত করে। এতবড় ঘটনার পর ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি জাবি ক্যাম্পাসে সকল সাংগাঠনিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করে। এখনো নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকা স্বত্ত্বেও ভিসি গোপালগঞ্জবাসী শরিফুল ইসলাম, এসএম শামিমকে দিয়ে গঠন করে ভিসিপন্থি ছাত্রলীগের পেটোয়া বাহিনী। যাদেরকে বহিরাগত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ভিসিলীগ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে ভিসি অধ্যাপক শরীফ এনামূল কবির সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তার কোন নিজস্ব গ্রুপ নেই বলে দাবি করেছেন। এদিকে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম ঘোষণা করেছেন জাবিতে যারা ছাত্রলীগের পরিচয় দিচ্ছে তারা সন্ত্রাসী, দুষ্কৃতিকারী।

ভিসির আইওয়াশ বিচার:
দীর্ঘদিন ধরে ভিসিগ্রুপ ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে ক্যাম্পাসে তাদের আধিপ্য বজায় রেখে অবস্থান করছে। সাংবদিকদের নির্যাতন করে বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কার হয় সম্রাট, শামিমসহ অসংখ্য নেতা। কিন্তু নামে বহিষ্কার হলেও তারা ক্যাম্পাসে থাকতো নির্দ্বিধায়। মুক্তমঞ্চ হামলায় তন্ময়, মঈনকে ৩ মাসের জন্য বহিষ্কার করলে ক্লাস-পরীক্ষা মিছিল মিটিং করে বেড়ায় তারা। ইভটিজিংয়ের দায়ে ৫-৬ জন কর্মীকে নামমাত্র বহিষ্কার করা হয়। বহিষ্কার হওয়ার পর তারাই আবার ক্যাম্পাসে ভাংচুর, দোকানে হামলার চালিয়েছে বলে জানা যায়। যারা উপাচার্যের সমর্থন পেয়ে আসছেন। তাদের দ্বারাই সংগঠিত গ্রুপের কর্মীদের হাতে জুবায়ের মৃত্যু ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে জাবি ছাত্রলীগের প্রস্তাবিত কমিটির যুগ্ন সম্পাদক হিসাবে জুবায়েরকে সিলেক্ট করার কারণে ক্ষমতার লোভে এই খুনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে একটি গোপন সূত্রে জানা গেছে।
ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের রাজনীতি নেই। এমনকি কোন নেতাকর্মী ক্যাম্পাসে আসতেও পাওে না। এছাড়া জাকসুর নেতা ও ছাত্রদল নেতা মোখলেচুর রহমান ছাত্রলীগের হাতে চরম মারপিটের শিকার হয় টিএসসির সামনে। কিন্তু সে ঘটনার কোন বিচার করা হয়নি আজ পর্যন্ত। ছাত্রলীগের সহসভাপতি রাশেদ রেজা ডিকেনকে ভাসানী হলে মারধর করে সরকার মোহাম্মদ আজগর আলী। সে হামলার বিচারও হয়নি। এছাড়া কয়েকদিন আগে জনকণ্ঠের প্রতিনিধিকে মারধর করে ছাত্রলীগের জুনিয়ররা। কিন্তু কয়েকজনকে সাময়িক বহিষ্কারের করা হলেও তারাই এখন ক্যাম্পাসের ছাত্রলীগের পরিচয়ে দিয়ে বেড়াচ্ছে।
ছাত্রলীগের জাবি শাখার স্থগিত কমিটির সভাপতি রাশেদুল ইসলাম শাফিন বলেন, একমাত্র এই ক্যাম্পাসে ভিসিলীগ নামে একটি অপরাধী চক্রের অস্তিত্ব রয়েছে যারা ছাত্রলীগকে দমানো জন্য, নিশ্চিন্ন করার চেষ্টা করে আসছে।

বহিরাগত ছাত্রদল ও ছাত্রলীগের বক্তব্য:

ছাত্রদলের জাবি শাখার যুগ্ন সম্পাদক আল-আমিন বলেন, ছাত্ররাজনীতির সাথে যুক্ত তাই আমি এবং আমার কর্মীরা ক্যাম্পাসে যেতে পারি না। বর্তমান ভিসি ক্যাম্পাসে তার নিজস্ব বাহিনী দিয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে।

ছাত্রদলের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মো. জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ ভূইয়া ও যুগ্ম সম্পাদক আল-আমিন ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার জন্য প্রশাসনকেই দায়ী করে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ ক্যাডারদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

এ খুনের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ও গোপালগঞ্জ নির্ভর আগ্রাসী ছাত্রলীগ বাহিনীকে দায়ী করেছেন ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার স্থগিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। স্থগিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্ঝর আলম সাম্য জানান, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক জাবি শাখার ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিত করে সকল সাংগাঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা স্বত্ত্বেও তা এখনও সুচতুর ভিসি অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির তার নিজ জেলা গোপালগঞ্জ অধিবাসীদের দিয়ে বহাল রেখেছেন। ছাত্রত্ব শেষ হওয়া শরিফুল ইসলাম, আজগর আলী ও শামিম গডফাদার ভিসির হুকুমের এই গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছে বলে তিনি জানান।

দলীয় বিবেচনায় গঠিত প্রক্টোরিয়াল বডিতে এরা কারা:

বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা প্রক্টরিয়াল বডির ব্যর্থতার কারনেই জুবায়েরকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। এজন্য শুরু থেকেই সাধারন শিক্ষার্থীরা প্রক্টোরিয়াল বডির অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের নিয়ে প্রক্টোরিয়াল বডি গঠন করার কারণেই ক্যাম্পাসে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক।
বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক আরজু মিয়ার নেতৃত্বে ৯ সদস্যের প্রক্টোরিয়াল বডি কাজ করছে। প্রক্টর সহ এদের সবার বিরুদ্ধেই রয়েছে একাধিক অভিযোগ। প্রক্টর আরজু মিয়ার বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি ও ভিসিলীগকে দিয়ে মূলধারার ছাত্রলীগ ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের দমন করার অভিযোগ। এখন পর্যন্ত প্রায় দু’শতাধিক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করছে। এসব ছাত্র বিভিন্ন সময় প্রক্টরের কাছে সহবস্থানের দাবি জানালেও তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। বিদ্যুতের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলে প্রক্টর ক্যাম্পাসে ভিসি লীগ নামে পরিচিত ছাত্রদের ব্যবহার করে তাদের প্রতিহত করে। গত ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষে শহীদ মিনারের এসব কর্মীদের সাথেই কেক কাটেন প্রক্টরসহ কয়েক শিক্ষক। সর্বশেষ জুবায়ের হত্যার বিষয়ে প্রক্টর তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে অভিযোগ করছে সাধারন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
সর্বশেষ গত ১২ জানুয়ারি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ এ মামুনের গায়ে হাত তুলে তাকে লাঞ্ছিত করেন প্রক্টর আরজু মিয়া। এতসব অভিযোগ ও শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলন হলেও প্রক্টর এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন।
সহকারী প্রক্টরদের মধ্যে সবচেয়ে সুবিধাবাদি শিক্ষক হিসেবে পরিচিত কবিরুল বাশার। ২০০৫ সালে বিএনপির সময় নিয়োগ পাওয়া এই শিক্ষক বর্তমান উপাচার্য দায়িত্ব নেয়ার পরেই সুবিধা হাতিয়ে নিতে যোগ দেন উপাচার্যের গ্রুপে। জাতীয়তাবাদি শিক্ষকদের ওই সময়কার বিভিন্ন বিবৃতিতে কবিরুল বাশারের নাম রয়েছে। বিএনপি থেকে পোল্টি মারার পুরস্কার হিসেবে বর্তমান উপাচার্য তাকে সহকারী প্রক্টরের দায়িত্ব দেন। এছাড়া অবৈধভাবে বি-ক্যাটাগরির বাসায় তাকে পুনর্বাসিত করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বর্তমান উপাচার্যপন্থী একজন সিনিয়র শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কবিরুল বাশার বর্তমান উপাচার্য সরে গেলে যারাই দায়িত্ব নেবেন তাদের সাথেই সখ্যতা গড়ে তোলার চেষ্টা করবেন। তার শিক্ষক জীবনে এমন সুবিধাবাদি আর দ্বিতীয় কাউকে দেখেননি বলে তিনি জানান।
প্রক্টোরিয়াল বডির ৮ জন সহকারীর প্রক্টরের মধ্যে মধ্যে ৪ জনই ছিলেন দুধর্ষ ছাত্রলীগ কর্মী। গণিত বিভাগের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক সাব্বির আলম মীর মশাররফ হোসেন হলের ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন। যিনি এখনো ওই হলের ছাত্রলীগ পরিচালনা করছেন। সরকার ও রাজনীতি বিভাগের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান মেডিকেল প্রশ্নপত্র জালিয়াতির অভিযোগে র‌্যাবের হাতে আটক হলেও সহকারী প্রক্টর পদে বহাল রয়েছেন। ক্যাম্পাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও মারমুখী ছাত্রলীগের কর্মীদের আবাসস্থল রফিক-জব্বার হলের ছাত্রলীগ তিনিই পরিচালনা করেন। বিভাগের ছাত্রদের কাছে নিজের দাপট দেখাতে বেশ পটু আরেক সহকারী প্রক্টর মুহাম্মদ ছায়েদুর রহমান। তার বিরুদ্ধে লোকপ্রশাসন বিভাগে ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষের ¯œাতক সম্মান শ্রেণীর চূড়ান্ত পরীক্ষায় ফলাফল জালিয়াতির অভিযোগ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। কিন্তু সহকারী প্রক্টর একসময়ের ছাত্রলীগ নেতা হওয়ার কারনে প্রশাসন কোন তদন্ত কমিটি গঠন করেনি। আরেকজন রসায়ন বিভাগের কামাল হোসেনও ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার কিছুদিন পর বঙ্গবন্ধু হলের লন্ড্রিবয়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করে পরবর্তীতে ক্ষমা চান। এছাড়া তার স্ত্রী একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান বিভাগে পাশ করা সত্ত্বেও তাকে জাবি স্কুল এন্ড কলেজে কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। একমাত্র মহিলা সহকারী প্রক্টর সেলিনা আক্তার ভিসির আপন ভাগ্নে বউ। এরকম দলীয় বিবেচনায় গঠিত প্রক্টোরিয়াল বডির দায়িত্বহীনতায় জুবায়েরের হত্যাকা- হয়েছে। তাই বর্তমানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাদের অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করছে।

শিক্ষকদের বক্তব্য:
সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. খন্দকার মুস্তাহিদুর রহমান বলেন, প্রশাসন দলীয় লোকদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। প্রক্টর, প্রোভোস্টসহ সবগুলো পদে দলীয় শিক্ষকদের বসিয়েছেন। ক্যাম্পাসে তার একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে নিজেই ছাত্রলীগ নাম দিয়ে একটি গ্রুপ সংগঠিত করেছেন। যেখানে ছাত্রলীগের কোন অনুমোদন নেই। ওই ছাত্রলীগ কর্মীদের ছোটখাট হামলা – সংঘর্ষ করে আজ এতবড়ো একটা হত্যাকা- ঘটানোর সাহস পেয়েছে।

এ বিষয়ে অধ্যাপক নাসিম আখতার হোসাইন বলেন, উপাচার্য স্বৈরাচারী কায়দায় ক্ষমতায় আসীন হয়ে মোট শিক্ষকদের এক চতুর্থাংশ শিক্ষক নিয়োগ ও দলীয় বিবেচনায় প্রক্টোরিয়াল বডি গঠনের বলি খুন হওয়া ছাত্র জুবায়ের। তাদের অপসারণ তাই শিক্ষার্থীদের অভিবাবকদের দাবি। যাদের ট্যাক্সের পয়সায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয়।

দলীয়করণের বিষয়ে ট্রেজারার অধ্যাপক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, যারা সরকারে থাকে তারা প্রশাসনে বসে দীর্ঘদিন ধরে এটাই দেখে আসছি।

উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির বলেন, আমার কোন গ্রুপ নেই। কারা এখন ছাত্রলীগ করেন তাদেরকে আমি চিনি না।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×