ব্যাংকক আবার নতুন এক পরিস্থিতিতে পড়লো।
আদালত বর্তমান শাসক দলকে গত নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে অবৈধ ঘোষনা করেছে।
এর আগে গত তিন মাস ধরে বিরোধী দল গুলো সরকারের বিরুদ্ধে শক্ত আন্দোলন গড়ে তুলেছে।
এমনিতেই থাই সমাজ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে উঠছিলো খুব দ্রুত। গতকালের আইনী রায়ের কারনে বিভাজন টা আরো গভীর হোল। রাজনীতির লড়াইটা সাংঘর্ষিক হয়ে উঠবে বলে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন।
এথেকে যদি গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরী হয়েও যায় তাতে অবাক হবার কিছু থাকবেনা।
সমাজের য়ন্ত্র গুলো চালু রাখার জন্য সব রকম এক্স্ট্রিমিজম এড়িয়ে চলা ভালো। সেই এক্স্ট্রিমিজম এর পেছনে যতই ন্যায্যতা থাকুক না কেন।
বাংলাদেশে খালেদা কিংবা হাসিনাকে কোন সাজা দিলে সেটা এই সময়ের জন্য এক্স্ট্রিমিজম হোত, যতই তারা অপরাধী হোক না কেন। এটা না করে সমাজের ভারসাম্য বজায় রাখতে পেরেছে। থাইল্যান্ড সমাজবদ্ধতার এই কৌশলটা ধরতে পারলোনা।