
পদ্মাসেতুতে ধাক্কা সহ বিভিন্ন কারনে মাওয়া-মাঝিরঘাট-বাংলাবাজার ঘাটে ফেরী চলাচল বন্ধ। লঞ্চ, সি-বোট সন্ধা ৬টায় বন্ধ করে দেয়া হয়। এদিকে সন্ধা ৬টার পরে দক্ষিনাঞ্চলের ২১ টি জেলার মানুষ ঢাকা থেকে আসার সময় পরে চরম ভোগান্তিতে। নিরুপায় হয়ে পরে জরুরী কাজে আসা যাত্রীরা!
খুঁজতে থাকে পদ্মা পাড় হওয়ার উপায়। না পেয়ে সারাটি রাত স্ত্রী-সন্তান-বৃদ্ধ মা-বাবা নিয়ে ঘাটেই নদীর কিনারায় দাঁড়িয়ে বসে কাটাতে হয়। এমনকি অনেকে ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড় হয় ট্রলারে করে। তাও আবার ২০০-৩০০ জনপ্রতি ভাড়া দিয়ে যেখানে পদ্মা পাড় হতে ৩০-৩৫ টাকা হলেই যথেষ্ট।
ট্রলারডুবি, ডাকাতির মত দুর্ঘটনাও ঘটে অহরহ!
এই সমস্যা সমাধানে কি কর্তৃপক্ষের কোন ধরণের দায়িত্ব নেই? তাদের কি এই অসহায় নাগরিকদের হয়রানির খোঁজ নেয়ার দায় নেই?
নাকি কোন দুর্ঘটনা ঘটার পরে উদ্ধার করা, আর নামমাত্র আহত-নিহতদের পরিবারকে সহমর্মিতা-সহায়তা দেয়া পর্যন্তই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়?
যা দেখা যাচ্ছে এই দেশের জনগণ যাদের দায়িত্ব দিয়েছে দেশ চালাতে, দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তার সেই দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছে জনগণ এখন বোঝা হয়ে গেছে।।
কিছু বলতে চাইনা, শুধু মনে করিয়ে দিতে চাই জনগণ এই দিনগুলো ভুলে যাবেনা, এর যথাযোগ্য উত্তর আপনারা পাবেন বেইমানের বাচ্চারা।। এরপর উপরওয়ালা তো আছেই।।
#এমপিক
২০/১০/২০২১ইং

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


