somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

আর বি এম টুটুল
সহজ মানুষ,সহজ মন,সহজ কথা,সহজ সত্য আমার মতামত । প্রচার করুন যদি একটি মাত্র আয়াতও হয়....লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ । ৫ ওয়াক্ত নামাজ মানুষের জীবনকে বদলে দেয় ইসলামিক বিধান মেনে একটি সুন্দর জীবন চায়।আল্লাহ্‌ আপনি সব কিছুর মালিক ।

নামাজে অমনযোগিতার বাস্তব কিছু কারন

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কেউ বলে নামায পড়ে তো আমার কোনো লাভ হচ্ছে নাঃ-
আমি আগে যা ছিলাম এখনো তো তাই আছি !

আমরা যখন নামাযে দাঁড়াই, তখন আমাদের মনের ভেতরে যে চিন্তাগুলো চলতে থাকে সেটাকে যদি কথায় প্রকাশ করা যায়,
তাহলে তা দেখতে হবে অনেকটা এরকমঃ-

## আলহামদু লিল্লাহি … দেশের কি অবস্থা, চারিদিকে মারামারি, খুনাখুনি … মালিকি ইয়াওমিদ্দিন … ও সীট গতকালকে পরীক্ষায় তিন নম্বর প্রশ্নের উত্তর তো ভুল লিখে এসেছি .
ইয়াকা নাবুদু ওয়া ইয়াকা ...মোরা একটি দেশকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি
♫কুল হু আল্লাহু আহাদ … শরিলটা ভাল লাগছেনা আজকে মুরগি আর সবজি করবো, আর কিছু করতে ইচ্ছা করছে না ।…
আল্লাহু আকবর … এটা কি দুই নম্বর রাকাত না তিন নম্বর পড়লাম ?
সামি আল্লাহু লিমান হামিদাহ …অযু কি ঠিক মত করেছিলাম,
ওহ্‌ হো, নামাযে নিয়ত করতে তো ভুলে গেছি, যাকগে কিছু হবে না আল্লাহ মাফ করবেন,
এখন সময় কম,অন্যদিন ঠিক মত পড়েনেব ।
আল্লাহু আকবর …আসসালামু আলাইকুম ওয়া ... আল্লাহ মাফ কর #####......

আমাদের বেশিরভাগেরই নামায পড়তে দাঁড়ালে এমন কোনো দুনিয়ার চিন্তা নেই, যেটা আসেনা।
একজন একাউন্টেন্ট তার কঠিন সব হিসাব নামাযে দাঁড়িয়ে সমাধান করে ফেলেন।
একজন প্রোগ্রামার তার প্রোগ্রামের বাগ গুলো ঠিক করে ফেলেন নামাযে দাঁড়িয়ে।
একজন ডাক্তার কীভাবে অপারেশন করবেন, তার রিহার্সাল করে ফেলেন নামাযে দাঁড়িয়ে।
আর তারপরে আমরা ভাবি: নামায পড়ে আমার তো কোনো লাভ হচ্ছে না!
আমার ইসলাম সম্পর্কে আগ্রহ তো তেমন বাড়ছে না! এত বার নামাযে আল্লাহর ﷻ কাছে চাচ্ছি, তাওতো কিছু পাচ্ছি না।

নামায পড়ে আসলেই কি কোনো লাভ হয়?

পড়, যা তোমাকে এই কিতাবে প্রকাশ করা হয়েছে, নামায প্রতিষ্ঠা কর,
নিশ্চয়ই নামায মানুষকে অশ্লীল এবং অন্যায় কাজ থেকে দূরে রাখে… [সুরা, আনকাবুত ২৯:৪৫]

নামায মানুষকে অশ্লীল কাজ এবং অন্যায় কাজ থেকে দূরে রাখবে, এই গ্যারান্টি আল্লাহ ﷻ আমাদেরকে দিয়েছেন।
এখন নামায পড়ে আপনি যদি অশ্লীলতা থেকে দূরে থাকতে না পারেন, অন্যায় কাজ করা বন্ধ করতে না পারেন —
তাহলে আপনি যা করছেন সেটা সত্যিই নামায, না কার্ডিও-ভাস্কুলার এক্সারসাইজ, সেটা ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখুন।

কেন নামাযে দাঁড়ালেই আমাদের মাথায় পৃথিবীর যাবতীয় চিন্তা চলে আসে?

কারণ আমরা নামায শুরু করে দেই কোনো ধরণের প্রস্তুতি ছাড়াই। পরীক্ষা দেবার আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রস্তুতি নেই।
পরীক্ষার হলে এক ঘণ্টা আগে গিয়ে চুপচাপ বসে থাকি। মন শান্ত করি, যাতে পরীক্ষার সময় অন্য কোন চিন্তা মাথায় না আসে এবং সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পরীক্ষা দিতে পারি। কিন্তু ﷻ আল্লাহর সামনে দাঁড়াবার আগে কোনো প্রস্তুতি নেই না। কাজ করতে করতে হঠাৎ করে উঠে ওজু করে, কাজের চিন্তা করতে করতেই নামাযে দাঁড়িয়ে যাই। তারপর কখন যে নামায শেষ হয়ে গেল, সেটা আর মনে থাকে না। আধা ঘণ্টা পর মনে হয়, যুহরের নামাযটা পরেছিলাম তো?

ধরুন, আপনি প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে আমন্ত্রণ পেলেন যে, তিনি আপনার সাথে দেখা করবেন। ফেইসবুকের মাধ্যমে দেশের প্রতি অসামান্য অবদান রাখার জন্য আপনাকে নিজের হাতে ‘বুদ্ধিজীবী’ পদক দিবেন। আপনাকে আমন্ত্রণ জানানো হল প্রেসিডেন্টের দফতরে গিয়ে তাঁর কাছ থেকে পদক নিয়ে আসতে।শুরু হল দিনের পর দিন প্রস্তুতি। আপনি মাস খানেক আগে থেকে চিন্তা করা শুরু করলেন, গিয়ে কি সালাম দিবেন, নাকি হাত বাড়িয়ে হ্যান্ড শেক করবেন। চুল পরিপাটি করে আঁচড়িয়ে, আপনার সবচেয়ে দামি কাপড়টা পড়ে তিন ঘণ্টা আগে গিয়ে তাঁর দফতরের সামনে বসে থাকলেন। মনে মনে রিহার্সাল শুরু করে দিলেন কী কথা বলবেন, কীভাবে দাঁড়াবেন, কীভাবে হাসবেন। প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করতে পারাটা একটা বিরাট সৌভাগ্যের ব্যপার। এরকম সুযোগ মানুষ জীবনে কয় বার পায়?

কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন, সেই প্রেসিডেন্টের যিনি ঊর্ধ্বতন, যিনি সারা পৃথিবীর সকল প্রেসিডেন্টের উপরে কর্তৃত্ব রাখেন, তিনি আপনাকে সুযোগ দিয়েছেন প্রতিদিন পাঁচ বার তাঁর সাথে দেখা করতে পারার। আর আপনি তাঁর সাথে কীভাবে দেখা করতে যান?

এখন কেন নামায পড়তে গেলে আমাদের মাথায় সারা দুনিয়ার হাজারো চিন্তা চলে আসে? এর একটা মূল কারণ: শয়তান। শয়তান কোনভাবেই চাইবে না যে, আপনি নামায পড়েন। কারণ আপনি নামায পড়লেই সে হেরে গেল। এজন্য যখনি আপনি নামায পড়তে দাঁড়াবেন, সে সমস্ত শক্তি নিয়ে আপনার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। একারণেই আমরা নামায শুরু করি শয়তানের কাছ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর ﷻ কাছে আকুল আবেদন করে—

আউ’যু বিল্লাহি মিনাশ শাইতয়ানির রাজিম – আমি আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় চাই বিতারিত শয়তানের কাছ থেকে।

আউ’যু হচ্ছে অসহায় ভাবে আশ্রয় চাওয়া। ছোট শিশু যেমন ভয় পেলে মায়ের কাছে দৌড়িয়ে যায় আশ্রয় নিতে, তেমনি আমরা অসহায় ভাবে আল্লাহর ﷻ কাছে সাহায্য চাই, যেন তিনি আমাদেরকে শয়তানের বাহিনী থেকে রক্ষা করেন। নামাযে এই কথাটি একটু আবেগ নিয়ে বলে দেখুন, একটু সময় নিয়ে চিন্তা করে দেখুন, দেখবেন কতটা পার্থক্য হয়।

নামাযে মনোযোগ দিতে না পারার আরেকটি বড় কারণ হল, আমরা সারাদিন দৌড়ের উপর থাকি। হাজারো কাজের মাঝখানে একটু সময় নিয়ে চুপচাপ বসে থেকে ঠাণ্ডা মাথায় নিজেকে চিন্তা করার সুযোগ দেই না। যার কারণে, নামায হয়ে যায় আমাদের একমাত্র মাথা পরিস্কার করার সময়। স্বাভাবিকভাবেই নামাযে দাঁড়ালে আপনার মাথায় সারাদিনের জমে থাকা চিন্তাগুলো চলে আসবে। সারাদিনের নানা অসহ্য ঘটনা, নানা মানুষের নানান কটু কথা, হাজারো দুশ্চিন্তা আপনার মনের ভিতরে যে চাপ সৃষ্টি করে, সেটাকে বের করার জন্য একমাত্র সুযোগ হচ্ছে মৌন একাকীত্ব। আপনি যদি নামাযের আগে কোনো মৌন সময় পার না করেন, তাহলে নামায হবে আপনার মাথা পরিস্কার করার একমাত্র সময়।

নামাযে মনোযোগ না আসার আরেকটি কারণ হল: বিনোদন। আজকালকার জেনারেশন যে পরিমাণের বিনোদনের মধ্যে নিজেদেরকে ডুবিয়ে রাখে, তা এর আগে কখনও দেখা যায়নি। প্রতিদিন তারা পড়াশুনা বা কাজ শেষে ঘরে আসার পড়ে ঘণ্টা খানেক ফেইসবুক, ইউটিউব করে। তারপর ঘণ্টা খানেক গান শুনে। তারপর ঘণ্টা খানেক মোবাইলে গেম খেলে। তারপর ঘণ্টা খানেক ফোনে আড্ডা মারে। তারপর ঘণ্টা খানেক টিভি, না হয় মুভি দেখে। তারপর আবার ঘণ্টা খানেক কম্পিউটারে ফালতু ব্রাউজিং, না হয় গেম খেলা, না হয় বন্ধু বান্ধবের সাথে স্কাইপে চ্যাট। তারপর ঘণ্টা খানেক গল্পের বই। বিনোদনের কোনো শেষ নেই! প্রতিদিন এই বিনোদনগুলো না করলে তাদের কোনো ভাবেই চলে না! আর এই বিনোদনের ফাঁকে যখন একটু সময় পায়, তাড়াতাড়ি উঠে কোনো মতে নামাযে দাঁড়ায়। তারপর ভাবে, নামায পড়ে তো আমার কোনো লাভ হচ্ছে না?

আজকালকার জেনারেশনের মধ্যে চরম ধরণের ‘বিনোদনাসক্তি’ ঘটেছে। আগে কিশোর, তরুণ সমাজের সমস্যা ছিল মাদকাসক্তি। এখন যোগ হয়েছে বিনোদনাসক্তি। প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা নিজেদেরকে বিনোদনে বুঁদ করে রাখতে না পারলে তারা ডিপ্রেশনে চলে যায়। যখন তারা বাথরুমে বসে থাকে, তখন তাদের মাথায় ঘুরতে থাকে কোনো মুভির দৃশ্য, না হয় ব্রিটনি স্পিয়ার্সের লাফালাফি। যখন ঘুমাতে যায়, বিছানায় শুয়ে শুয়ে হিন্দি গান গুণ গুণ করতে থাকে। পড়তে বসে ভাবতে থাকে কীভাবে ‘কল অফ ডিউটি’-তে একশো ফুট দূর থেকে স্নাইপার দিয়ে শত্রুর মাথায় গুলি করে তার খুলি ফাঁক করে দেওয়া যায়। এদের মাথা ভর্তি গিজগিজ করে এরকম হাজার রকমের আবর্জনা। এত আবর্জনা নিয়ে যখন তারা নামায পড়তে দাঁড়ায়, কিভাবে তাদের আল্লাহর কথা মনে হবে? মস্তিস্কের কোনো ক্ষমতা অবশিষ্ট থাকতে হবে তো ভালো কিছু চিন্তা করার জন্য!

একারণে নামায শুরু করার আগে সময় নিয়ে, ধীরে সুস্থে, ভালোভাবে ওজু করুন, যাতে করে আপনি নিজেকে কিছুটা সময় দিতে পারেন মনের চাপ হালকা করার জন্য। কিছুক্ষণ চুপচাপ দাঁড়িয়ে থেকে দেখুন মাথার মধ্যে হাজারটা চিন্তা জ্যাম হয়ে আছে কি না। যতক্ষণ পর্যন্ত মাথা খালি না হচ্ছে, একাউন্টের হিসাব না মিলছে, কী রান্না করবেন, ড্রাইভারকে কখন তেল আনতে পাঠাবেন ইত্যাদি ঠিক করতে না পারছেন— চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকুন। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে এক গ্লাস পানি খান। এধরনের কাজ আপনাকে শিথিল হবার সুযোগ দিবে, মনের চাপ হালকা করার সুযোগ দিবে। এছাড়াও নামাযে দাঁড়িয়ে নিজেকে বলুন আপনি এখন কী অসামান্য একটা কাজ করতে যাচ্ছেন। প্রতিদিন নতুন নতুন ভাবে নিজেকে কিছু কথা বলুন, যাতে অন্যমনস্ক অবস্থায় নামায শুরু করে না দেন।
নামাযের গুরুত্ব নিজেকে মনে করিয়ে দিন, কত বড় এক সন্মানিত সত্ত্বার সাথে আপনি কথা বলতে যাচ্ছেন, সেটা নিজেকে আরেকবার মনে করিয়ে দিন।
এসব করার পর নামায শুরু করলে আশা করা যায় আপনি নামাযে অনেক বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন, ইন শাআ আল্লাহ্‌।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুন ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মায়ের নতুন বাড়ি

লিখেছেন সাদা মনের মানুষ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২২

নতুন বাড়িতে উঠেছি অল্প ক'দিন হলো। কিছু ইন্টরিয়রের কাজ করায় বাড়ির কাজ আর শেষই হচ্ছিল না। টাকার ঘাটতি থাকলে যা হয় আরকি। বউয়ের পিড়াপিড়িতে কিছু কাজ অসমাপ্ত থাকার পরও পুরান... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৮










চিত্রকলার কোন প্রথাগত শিক্ষা ছিলনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। ছোট বেলায় যেটুকু শিখেছিলেন গৃ্হশিক্ষকের কাছে আর পাঁচজন শিশু যেমন শেখে। সে ভাবে আঁকতেও চাননি কোন দিন। চাননি নিজে আর্টিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতা বনাম ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত বিবিধ দোষ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৪



জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতার বিবেচনায় মুমিন ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত দোষারোপ আমলে নেয় না। আমার ইসলাম সংক্রান্ত পোষ্ট সমূহে অমুসলিমগণ ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে বিবিধ দোষের কথা উপস্থাপন করে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান..... (উৎসর্গঃ বয়োজ্যেষ্ঠ ব্লগারদের)

লিখেছেন স্বপ্নবাজ সৌরভ, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৪২



কদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।

একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×