আজকে আওয়ামীলীগের দৃষ্টিতে এ কে
খন্দকার মুক্তিযোদ্ধা না অথচ তিনি একজন
মুক্তিযুদ্ধের উপ প্রধান সর্ব অধিনায়ক।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এবং নূরে আলম
সিদ্দিকী উনাদের তো সবসময় রাজাকার
বলা হয় কারন তারা আওয়ামীলীগের পক্ষে
কথা বলে না ।
এই আওয়ামীলীগ হচ্ছে ঝালমুড়ি
চানাচুর পার্টির মতো ইচ্ছে হলে মুড়ির মধ্যে
একটু
চানাচুর বেশী দিলাম , পেয়াজ বেশী , মরিচ ,
তেল বেশী দিলাম আবার সরিয়ে নিলাম ।
এখন বড় মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছে হাসানুল হক ইনু ,
বড়
মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছে শাহাজাহান খান , এখন
বড়
মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছে আমাদের বেয়াই নূরো
রাজাকারের ছেলে। এখন বড় মুক্তিযোদ্ধা
হচ্ছে
এই ঢাকা জেলার শান্তি কমিটির
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এডঃ কামরুল ইসলাম
।
এখন বড় মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছে
পাকিস্তান আমালে চাকরি করে ইয়াহিয়ার
কাছ থেকে
বেতন নিয়ে যিনি বাংলাদেশে কুখ্যাত আল
বদর, আল সামস রাজাকারদের উৎসাহ দিয়ে
মুক্তিযোদ্ধাদের
প্রতি লেলিয়ে দিয়েছেন , গ্রামে শত শত
বাড়ি-ঘর
পুড়িয়েছেন,সেই পাকিস্তানের সরকারের
এডিসি
সাবেক মন্ত্রী মহিউদ্দিন আলমগীর।
এখন আমরা যাবো কোথায় ।
ওনাদের সাথে থাকলে রাজাকার হয়ে যায়
মুক্তিযোদ্ধা আর আমাদের (বিএনপির) সাথে
প্রকৃত
মুক্তিযোদ্ধা থাকলে হয়ে যায় রাজাকার।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০