মুক্তির কন্ঠ
আমি আজ এখন আপনাদের সামনে আমার প্রথম গ্লপটি তুলে দিতেছি দয়া করে গ্লপের কোন লেখায় ভুল হলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।
আমি এখন যে গ্লপটি লেখবো এই গ্লপটি আমার কাল্পনিক কাহিনী ।
গ্লপ শুরুঃ
মায়ের সাথে রাগ করেছে সামান্য একটু কথাকাটাকাটি নিয়ে তাই বেশ কয়েকদিন যাবর্ত মায়ের সাথে কথা বলে না মায়ের সাথে মা সেও রাগ করেছে ।
কিনতু মায়ের মন সেকি ছেলের উপরে রাগ করে ও মন খারাপ করে থাকতে পারে না পারে না তাই মা চুপ করে নাই মা সারাক্ষন সবসময় ছেলে যতক্ষন
ঘরে থাকে মা ততক্ষন ছেলের পাশ্বে বসে থাকেন ।
মা সব সময় ছেলের মন খারাপের বিষয় নিয়ে ছেলের সাথে কথা বলতে চেয়েছেন কিনতু ছেলে মাকে তার সাথে কথা বলার জন্য কোন সুযোগ দিতেন না এবং ছেলে এক সময় ঘরে খাওয়া ছেরে দিল । এক সময় দেখা গেলো ছেলে এখন আর ঘরে বেশি সময় দেন না সারাদিন ঘরের বাহিরে থাকেন । সকালে ৬ থেকে ৭ টার ভিতরে ঘর থেকে বেরিয়ে যান আসেন শেষ রাত্রী বেলায় তাও কোন কোন দিন বাসায় আসেন না । তাই ইদানীং মায়ের মন ক্ষারাপ হতে শুরু করল তাই আজ মা ঘরের দরজার সামনে বসে ছেলের অপেকক্ষায় আছেন যত রাতেই আছুক আজ ছেলের সাথে কিছু কথা বলবো কি হয়েছে ছেলের কেন ছেলে আমার এ রকম ঘর ছারা হইয়ে যাচ্ছে । মা একা একা বসে ছেলের জন্য অপেক্ষায় করতেছেন ও
মাঝে মধ্যে ভিবিন্ন প্রকার কথা ভেভে ছেলের জন্য কাদঁছেন ।
রাত প্রহর প্রায় শেষের দিকে আর কিছুকক্ষন পরে ফজরের আযান দেওয়া হবে কিনতু ছেলে এখন ঘরে আসে নাই । কিছুক্ষন পরে ফজরের আযান হলো মা অযু শেষ করে ফজরের নামাজ আদায় করলেন ।
মা সারা রাত ঘুম জেগে বসে থাকার কারনে তার শরীলতা একটু অসুস্থ ও
ক্ল্যলান্ত অনুভূতি করছেন তাই বিসানার উপরে ছুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন ।
কিনতু ছেলে এখন আছেন নাই । সকাল ১১ টার দিকে মার ঘুম ভাংলো
মা ঘুম থেকে উঠে তার মেজো ছেলে ছিল তার নাম ছিল রাশেদ ।
এরই মধ্যে আমার আরেকটি কথা মনে পরে গেলো সে কথাটি আগেই লেখা দরকার ছিল । মা যার যে ছেলেটির জন্য অপেকক্ষা করছেন তার নাম ,শকত, সে হলো বড় ছেলে তার ছোট যে মানে মেজো ছেলে তার নাম ,ইমন, আর একেবারে ছোট ছেলের নাম বরকত । তারা তিন ভাই ছিলেন ।
আমি আজ এখন আপনাদের সামনে আমার প্রথম গ্লপটি তুলে দিতেছি দয়া করে গ্লপের কোন লেখায় ভুল হলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।
আমি এখন যে গ্লপটি লেখবো এই গ্লপটি আমার কাল্পনিক কাহিনী ।
গ্লপ শুরুঃ
মায়ের সাথে রাগ করেছে সামান্য একটু কথাকাটাকাটি নিয়ে তাই বেশ কয়েকদিন যাবর্ত মায়ের সাথে কথা বলে না মায়ের সাথে মা সেও রাগ করেছে ।
কিনতু মায়ের মন সেকি ছেলের উপরে রাগ করে ও মন খারাপ করে থাকতে পারে না পারে না তাই মা চুপ করে নাই মা সারাক্ষন সবসময় ছেলে যতক্ষন
ঘরে থাকে মা ততক্ষন ছেলের পাশ্বে বসে থাকেন ।
মা সব সময় ছেলের মন খারাপের বিষয় নিয়ে ছেলের সাথে কথা বলতে চেয়েছেন কিনতু ছেলে মাকে তার সাথে কথা বলার জন্য কোন সুযোগ দিতেন না এবং ছেলে এক সময় ঘরে খাওয়া ছেরে দিল । এক সময় দেখা গেলো ছেলে এখন আর ঘরে বেশি সময় দেন না সারাদিন ঘরের বাহিরে থাকেন । সকালে ৬ থেকে ৭ টার ভিতরে ঘর থেকে বেরিয়ে যান আসেন শেষ রাত্রী বেলায় তাও কোন কোন দিন বাসায় আসেন না । তাই ইদানীং মায়ের মন ক্ষারাপ হতে শুরু করল তাই আজ মা ঘরের দরজার সামনে বসে ছেলের অপেকক্ষায় আছেন যত রাতেই আছুক আজ ছেলের সাথে কিছু কথা বলবো কি হয়েছে ছেলের কেন ছেলে আমার এ রকম ঘর ছারা হইয়ে যাচ্ছে । মা একা একা বসে ছেলের জন্য অপেক্ষায় করতেছেন ও
মাঝে মধ্যে ভিবিন্ন প্রকার কথা ভেভে ছেলের জন্য কাদঁছেন ।
রাত প্রহর প্রায় শেষের দিকে আর কিছুকক্ষন পরে ফজরের আযান দেওয়া হবে কিনতু ছেলে এখন ঘরে আসে নাই । কিছুক্ষন পরে ফজরের আযান হলো মা অযু শেষ করে ফজরের নামাজ আদায় করলেন ।
মা সারা রাত ঘুম জেগে বসে থাকার কারনে তার শরীলতা একটু অসুস্থ ও
ক্ল্যলান্ত অনুভূতি করছেন তাই বিসানার উপরে ছুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন ।
কিনতু ছেলে এখন আছেন নাই । সকাল ১১ টার দিকে মার ঘুম ভাংলো
মা ঘুম থেকে উঠে তার মেজো ছেলে ছিল তার নাম ছিল রাশেদ ।
এরই মধ্যে আমার আরেকটি কথা মনে পরে গেলো সে কথাটি আগেই লেখা দরকার ছিল । মা যার যে ছেলেটির জন্য অপেকক্ষা করছেন তার নাম ,শকত, সে হলো বড় ছেলে তার ছোট যে মানে মেজো ছেলে তার নাম ,ইমন, আর একেবারে ছোট ছেলের নাম বরকত । তারা তিন ভাই ছিলেন ।