somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বউ পাগল বোকাটার গ্লপ পর্ব ২

২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।
মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।
মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক
ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।
নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট
হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।
এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে
বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।
কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে
নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের
বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও
জানত না ।
তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়
বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে
তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে
গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।
এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের
খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে
আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং
শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।
মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।
পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।
আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।
সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।

মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।
মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।
মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক
ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।
নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট
হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।
এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে
বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।
কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে
নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের
বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও
জানত না ।
তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়
বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে
তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে
গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।
এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের
খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে
আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং
শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।
মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।
পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।
আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।
সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:০৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×