মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।
মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।
মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক
ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।
নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট
হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।
এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে
বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।
কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে
নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের
বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও
জানত না ।
তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়
বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে
তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে
গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।
এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের
খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে
আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং
শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।
মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।
পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।
আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।
সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।
মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।
মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।
মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক
ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।
নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট
হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।
এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে
বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।
কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে
নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের
বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও
জানত না ।
তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়
বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে
তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে
গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।
এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের
খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে
আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং
শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।
মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।
পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।
আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।
সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।