দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি, জনজীবনে অস্থিরতা, সন্ত্রাস নৈরাজ্য, শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা, প্রশাসনে দলীয়করণ, বিচারব্যবস্থায় সরকারের নগ্ন হস্তক্ষেপসহ বিভিন্ন সমস্যার প্রতিবাদে আগামী ২৭ জুন দেশব্যপী সকাল সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচীর ঘোষনা দিলেন বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়া। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আজ বুধবার ঢাকার পল্টন ময়দানে বিএনপির মহাসমাবেশে তিনি এ ঘোষনা দেন।
তিনি সরকারের সমালোচনা করে দেশ কে সামনে এগিয়ে নেওয়ার অংশ হিসেবেই এ কাজ করেছেন বলে মনে করেন। যেমনটি করেছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলে থাকার সময়। দু জনের কি সুন্দর মিল !!!
কিন্তু হরতালে বর্তমান প্রধান মন্ত্রী ই এগিয়ে আছেন বলে মনে হয়। কারন তিনিই বেশী দিন ধরে বিরোধী অবস্থানে ছিলেন!!!
সরকারের যে কাজের সমালোচনা করে তিনি হরতাল দিলেন তাতে হরতাল আগুনে ঘি ঢালার মত অবস্থার তৈরী করবে। দেশে বিনিয়োগের যে মুমূর্ষু অবস্থা , দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি, জনজীবনে অস্থিরতা চলছে হরতাল তা আরও বাড়িয়ে তোলবে। শিল্প কারখানা, অফিস আদালত, বানিজ্য বন্ধ থাকবে । পুলিশ বিক্ষোভ কারী দের সংঘর্ষে জণগনের ক্ষতি হবে। আরও অনেক কিছু হওয়ার আশন্কায় প্রাণ কেঁপে উঠে !!!!!!!!!
হরতাল দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের দেশে আন্দোলনের অংশ হিসেবে ব্যব হৃত হয়ে আসছে তা ঠিক। অতীতে যারা দেশকে অকার্যকর ও ব্যর্থ করেছে ( রাজনৈতিক ভাষায় ) তাদের পথে বি এন পি না হেঁটে '''আন্দোলনের ডিজিটাল পদ্ধতি''' উদ্ভাবন করা উচিত। তাতেই দেশের কল্যাণ।;
বিরোধী দল দেশের স্বার্থের জন্য আন্দোলন করতেই পারে ! তবে হরতালের মাধ্যমে নয় অবশ্যই।
'''' আন্দোলনের ডিজিটাল পদ্ধতি ''''উদ্ভাবনের জন্য বি এন পি কে আন্তরিক আহবান জানিয়ে শেষ করছি।