somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামের শেষ নবীই কি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কল্কি অবতার?

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



হিন্দুদের সনাতন ধর্মের বেদ সমূহে দ্বাদশ পত্নীধারী ‘নরাশংস’ নামক একজন মহামানবের আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে। এ ধর্মের বেদ, গীতা, পুরাণ, ঔপনিষদ, মহাভারত, রামায়ণ ইত্যাদি গ্রন্থে একজন মহর্ষি’র সম্পর্কে বিশ্বমানবকে ওয়াকিবহাল করা হয়েছে যিনি হবেন কল্কি অবতার বা হিন্দুদের শেষ অবতার।

এ প্রসঙ্গে আবুল হোসেন ভট্টাচার্য তার সাড়া জাগানো ‘আমি কেন খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করিলাম না’ বইতে লিখেছেন, ‘কল্ক’ অর্থ ‘পাপ’ আর ‘কল্কি’ অর্থ ‘পাপ বিনাশকারী’। কলি যূগে পুরো পৃথিবী যখন পাপে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে, তখন ‘কল্কি’ বা ‘পাপ বিনাশকারী’ দেবতা এই নশ্বর ধরাধামে অবতার হবেন বা আগমন করবেন।

তাই প্রশ্ন করাই যায়, কে তিনি? কি তাঁর পরিচয়? তিনি কি ইতিমধ্যে জন্মগ্রহণ করে ফেলেছেন? এসকল প্রশ্নের উত্তর নিয়েই সম্প্রতি একটি বই লিখেছেন ধর্মাচার্য অধ্যাপক ডঃ বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়। তিনি প্রমাণ করেছেন যে, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-ই সেই অন্তিম মহর্ষি যার সম্পর্কে হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থগুলোতে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে। এই নিবন্ধে সনাতন ধর্মের কিতাবগুলোতে তাঁর আবির্ভাব, নাম-পরিচয়, ধর্মপ্রচার, যুদ্ধ-বিগ্রহ, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর নামের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মাহাত্য, সহচরগণের কা্যাবলী সম্পর্কে যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তা-ই সন্নিবিষিত করা হয়েছে।

বাংলা, উর্দু, হিন্দি, সংস্কৃত ভাষার অনেক সত্যানুসন্ধানী মনীষীগণ তাঁদের গবেষণায় দেখিয়েছেন যে, হিন্দু শাস্ত্রের ‘একমেবাদ্বিতীয়ম’ মূল মন্ত্রটি ইসলামের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’-এর প্রতিধ্বনি।

হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থে আরেকটি মন্ত্রে উল্লেখ আছে-
‘’ইল্লা কবর ইল্লা ইল্লাল্লোত ইল্লাল্লোং’’
অর্থাৎ, ‘’পৃথিবী ও অন্তরীক্ষস্থ সূক্ষ্ম পদার্থের স্রষ্টা আল্লাহ। আল্লাহ পুণ্যবানদের প্রভু, একমাত্র আল্লাহকেই আল্লাহ বলে করো আহবান।‘’

সনাতন ধর্মের গ্রন্থগুলোর অনেক স্থানে শেষনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর সম্পর্কে আলোচনা রয়েছে। কোথাও তাঁর কার্যাবলী দ্বারা তাঁর পরিচয় দেওয়া হয়েছে, আবার কোথাও তাঁর নাম সরাসরি ‘মোহম্মদ’ উল্লেখ করে বর্ণনা করা হয়েছে। আবার কোন কোন স্থানে ‘নরাশংস’ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, ধর্মাচার্য অধ্যাপক ডঃ বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়ের মতানুযায়ী, ‘নরাশংস’ এমন একটি শব্দ যা নরস বা ব্যক্তিকে সূচিত করে যাঁর নামের অর্থ হবে ‘প্রশংসিত’, আরবীতে যার প্রতিশব্দ হলো ‘ মুহাম্মদ’। এভাবে, ঋগবেদের ‘কীরি’ শব্দটিও আরবী ‘আহমদ’ শব্দটির সমার্থক যা মহানবী(সাঃ)-এর একটি নাম।



‘আল্লাহ’, ‘মোহাম্মদ’ ও ‘রাসূল’ তিনটি আরবী শব্দযোগে অলোপনিষদে যে শ্লোকটি লিখিত হয়েছে-
‘’হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রবোঃ।
অল্লো জ্যোষ্ঠং পরমং পূর্ণ ব্রহ্মনং অল্লাম।
অল্লো রাসূল মুহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো অল্লাম।
আদল্লাং বুকমেকং অল্লাবুকং ল্লান লিখা্র-তকম।‘’

অর্থাৎ,
‘’দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু। আল্লাহ পূর্ণ ব্রহ্মা, মোহাম্মদ আল্লাহর রাসূল পরম বরণীয়, আল্লাহই আল্লাহ। তাঁর অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। আল্লাহ অক্ষয়, অব্যয়, স্বয়ম্ভু।

সামবেদ-এ আরো উল্লেখ আছে-
‘’মদৌ বর্তিতা দেবা দ কারান্তে প্রকৃত্তিতা।
বৃক্ষানং; ভক্ষয়েৎ সদা মেদা শাস্ত্রেচ স্মৃতা।।‘’

‘’যে দেবের নামের প্রথম অক্ষর ‘ম’ ও শেষ অক্ষর ‘দ’ এবং যিনি বৃষ মাংস ভক্ষণ সর্বকালের জন্য পূণঃবৈধ করবেন, তিনিই হবেন বেদানুযায়ী ঋষি।‘’

হিন্দুদের সনাতন ধর্মের শাস্ত্রীয় পুস্তক 'সামবেদ'-এ নামের শুরুতে 'ম' ও শেষে 'দ' নামক যে দেবের উল্লেখ আছে তিনি মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছাড়া আর কেউ নন। এর আরেকটি স্পষ্ট প্রমাণ হচ্ছে যরজুবেদের এই শ্লোক-

'আল্লো রসূল মহাম্মদ রকং বরস্য'
অর্থাৎ, 'মোহাম্মদ আল্লাহর রাসূল এবং পরম বরণীয়।'

এছাড়াও, ভবিষ্যপূরাণের আরো দু'টি শ্লোক এখানে উল্লেখযোগ্য-
এতাস্মিন্নসিরে ম্লেচ্ছ আচার্যেন সমন্বিতঃ
মহাম্মদ ইতিখ্যাতঃ শিষ্যশাখা সমন্বিতঃ

এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে, যথা সময়ে 'মোহাম্মদ' নামে একজন মহাপুরুষ আবির্ভূত হবেন যাঁর নিবাস হবে 'মরুস্থলে' (আরবদেশে) এবং উনার সাথে সহচরবৃন্দও থাকবেন। এই শ্লোকে 'ম্লেচ্ছ' ও 'আচার্য' শব্দগুলোর ব্যাখ্যা এই যে, বিভিন্ন দেশ হতে আগত আচার্যেরা তৎকালীন আরব পৌত্তলিকদের 'ম্লেচ্ছ' বলে ডাকতেন ঠিক যেমন আর্যরা ভারতের প্রাচীন পৌত্তলিক সম্প্রদায়ভূক্ত মানুষদের 'শুদ্র' নাম দিয়েছিলেন।

ছান্দোগ্য উপনিষদে্র ১৬/৬ নং শ্লোকে নবী মুহাম্মদ(সাঃ)-এর দৈহিক বর্ণনাই শুধু দেওয়া নেই, সেখানে উনাকে 'উৎ' অর্থাৎ 'দশম অবতার' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত শ্লোকে আরো বলা হয়েছে যে, রাসূল(সাঃ)-এর পরে আর কোন অবতার এই ধরাধামে পাঠানো হবে না।

এভাবে উত্তরায়ণ বেদে বলা হয়েছে-

লা-ইলাহা হরতি পাপম
ইল্ল ইলহা পরম পদম
জন্ম বৈকুণ্ঠ অপ ইনুতি
জপি নাম মুহামদম।।

যার অর্থ দাঁড়ায় এরকম- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ-এর আশ্রয় ছাড়া পাপমুক্তির আর কোন উপায় নেই। ইলাহ অর্থাৎ আল্লাহ-এর আশ্রয়ই প্রকৃত আশ্রয়। বৈকুণ্ঠে জন্ম লাভের আশা করলে 'ইলাহ'-এর আশ্রয় নেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। আর, এরজন্যে মোহাম্মদ (সাঃ)-এর প্রদর্শন করা পথ অনুসারণ করা অপরিহার্য।



শেষ অবতার সম্পর্কে বেদের আর কয়েকটি শ্লোক বিশেষভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে-

যো রধ্রস্য চোদিত্য যঃ কৃষস্য
মো ব্রণো নাম মানস্য কীরেঃ (ঋগ্বেদ : ২ : ১২ : ৬)
এখানে 'কীরি' নামের তাৎপর্য বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, আরবী ভাষায় 'কীরি' শব্দটির প্রতিশব্দ হচ্ছে 'আহমদ'। কুন্তাপসুক্তে মহানবী(সাঃ) সম্পর্কে বলা হয়েছে-

ইদং জন্য উপশ্রুত নরাশংস স্তবিষ্যতে ষস্টি সহস্রা নবতিং চ কৌরম অরুষমেষু দদ্মহে।
এর অর্থ হচ্ছে- হে লোক সকল! মনোযোগ সহকারে শুনো, 'প্রশংসিত জন' লোকদের মধ্য থেকে উত্থিত হবেন। আমরা পলাতককে ৬০,০৯০ জনের মধ্যে পেলাম।

এই শ্লোকে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করে 'প্রশংসিত জন' বলে অভিহিত করা হয়েছে। এখানে বলা বাহুল্য যে, আরবী 'মুহাম্মদ' শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ হচ্ছে 'প্রশংসিত'। এছাড়াও, 'পলাতক' বলে মহানবী(সাঃ)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিযরতের কথা আভাস দেওয়া হয়েছে। আর, তিনি (সাঃ) যখন মক্কা বিজয় করেন, তখন মক্কার জনসংখ্যা ছিলো প্রায় ষাট হাজার।

মহামুণী ব্যাসদেব রচিত ভবিষ্যপূরাণের এক স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে-

এত স্মিন্মন্তরে ম্লেচ্ছ আচার্যের সমন্বিত মহমদ ইতখ্যাত শিষ্য শাখা সমন্বিত।
এর অর্থ- ''সে সময় মহমদ নামক এক ধর্মগুরু শিষ্যদের সাথে নিয়ে আবির্ভূত হবেন।'' মহর্ষিদের মতে, এখানে 'মহমদ' বলতে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-কেই বুঝানো হয়েছে।

‘’বেদা বিভিন্না, শ্রুতুয়ে বিভিন্না নাসো মুনিযাস্যং মতং বিভিন্না ধ্রমসং তত্তং নিহিতং গুহায়ং মহাজেন যেন গতঃ স পন্থা’’

হিন্দুদের মহাকাব্য ‘মহাভারত’-এ উল্লেখিত আছে যে, যখন রাজা যুধিষ্ঠিরকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘প্রকৃত ধর্ম কি?’ তখন উত্তরে তিনি উপরের মন্তব্যটি করেন যার অর্থ দাঁড়ায়-

‘’বিভিন্ন প্রকার বেদ স্মৃতিশাস্ত্রগুলো বিভিন্ন। মুনী-ঋষিগণের মতবাদ ভিন্ন ভিন্ন। ধর্মের নিগূঢ় রহস্য গুহার মাঝে নিহিত। সে ধর্মপথ অবলম্বনকারীগ্ণই মহাজন বা শ্রেষ্ঠ।‘’

‘ধর্মের নিগূঢ় রহস্য গুহার মাঝে নিহিত’ বলতে আসলে কি বুঝিয়েছেন পান্ডব রাজা যুধিষ্ঠির? এখানে স্মরণ করা যেতে পারে যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ‘জাবালে নূর’ পর্বতের ‘হেরা’ নামক গুহায় আত্মমগ্ন থাকতেন বা ধ্যান করতেন। মাসিক সওতুল মদিনার সম্পাদক মোহাম্মদ শামসুজ্জামানের মত গুণীজনদের মতে যুধিষ্ঠির এখানে ‘ইসলাম’ ধর্মের প্রতিই ইঙ্গিত করেছেন। আর, ‘সে ধর্মপথ অবলম্বনকারীগ্ণই মহাজন বা শ্রেষ্ঠ’ বলতে ইসলাম ধর্মের অনুসারীগণকেই বুঝিয়েছেন।

সনাতন ধর্ম অনুসারী হিন্দুদের ধর্মমতের সঙ্গে ইসলামের আরেকটি মিল খুঁজে পাওয়া যায় এখানে- সনাতন ধর্মের দশ অবতারের সর্বশেষ হচ্ছেন ‘কল্কি অবতার’। তেমনি ভাবে ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যত নবী-রাসূল এসেছেন তাঁদের মাঝে সর্বশেষজন হচ্ছেন প্রিয়নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)। কল্কি অবতারের পর আর অবতার আসবেন না তেমনি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর পর আর কোন নবী-রাসূল আসবেন না। তিনিই ‘খাতামুন নাবীঈন’ বা শেষ নবী। এ ব্যাপারে আল্লাহ স্পষ্ট ভাবে পবিত্র কোরআন শরীফে বলে দিয়েছেন-

‘’ওয়ালা কির রাসূলুল্লাহে ওয়া খাতামুন নাবীঈন।‘’
অর্থাৎ, ‘’বরং তিনি [হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)] আল্লাহর রাসূল এবং শেষনবী।‘’

ফলে, ‘কল্কি’ অবতারই যে শেষনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তা বুঝতে পারা যায়।


=======২য় প্রকাশ=======
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×