ধরন জামদানি শাড়ি কয়েক ধরনের হয়, যেমন সূতি জামদানি, হাফ সিল্ক জামদানি, সিল্ক জামদা্নি।
সুতি জামদানি গুলো দেখলেই মোটামুটি বোঝা যায়, হাফ সিল্ক আর সিল্কেই যত গেরাকল হয়।
বুনন ঐতিহ্যবাহি জামদানির বুননের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন নাম হয়, ছিটার জাল, ফুলতেরসি, জুঁইফুল.।ইত্যাদি ইত্যাদি।
সম্পুর্ন হাতের বুননের জামদানি-ই প্রকৃতপক্ষে আসল ঐতিহ্যবাহি জামদানি ।
হ্যান্ডলুমের জামদানি পরতে যেমন আরামদায়ক, টিকেও অনেক অনেক বছর।
অন্যদিকে পাওয়ার লুমের জামদানি যেগুল আসলে কোনভাবেই আসল জামদানির কাতারেই পরেনা, জামদানির ডিজাইন নকল করে পলিস্টার সূতায় বুনে অল্প দামে বিক্রয় করা হচ্ছে জামদানি বলে দেদারসে।
উৎকৃষ্টতা হাতে বোনা জামদানি গুলো দেখতে শুধু সুন্দর-ই না, এই জামদানি গুলো শত শত বার পরার পরেও পলিশ করার পর একেবারে নতুন হয়ে যায়, এবং এই শাড়ি গুলো ফেঁসে গেলে কালার ফেইড হয়ে গেলেও ঠিক করা যায়, যা মেশিনে বোনা জামদানিতে হয় না।
কমফোর্ট হাতে বোনা জামদানি পরতে যেমন আরাম হয় তেমনি দীর্ঘক্ষণ পরে থাকার পরও স্কীনের বা মেকাপের উপর কোন প্রভাব পরে না।
অন্যদিকে পলিস্টার জামদানি দীর্ঘক্ষন পরে থাকাতে অস্বস্তি বোধ যেমন হয়, তেমনি এতে স্কীনের নানান সমস্যা হতে পারে।
আমরা মেয়েরা যেহেতু যেকোন প্রোগ্রামে নিজেকে সাজাতে মেকআপ নি-ই ,তেমনি ভারি অথবা হাল্কা অর্নামেন্টও পরি পলিস্টার জামদানি দীর্ঘক্ষন পরে থাকার পর গরমে অথবা গায়ে বাতাসের চলাচলের অসুবিধার জন্য হাঁসফাঁস ও লাগতে পারে, মাঝে মাঝে গায়ে চুলকাতেও পারে।
আসল জামদানি কেন নিবেন শখের একটা শাড়ি অথবা জামা , জামদানি-ই যেহেতু নিবেন আসলটাই কেন নয়?
সামান্য একটু বাড়তি দাম দিলেই আপনি পাচ্ছেন হাতে বোনা পিউর জামদানি, যা বার বার পলিশ করে অনেক বছর পর্যন্ত পরা যায়।
দেশীয় ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং নিজেরও কম্ফোর্টেবলের কথা চিন্তা করে অবশ্যই ভালো জামদানি কিনুন।
বাজারে নকল জামদানিতে ছেয়ে গেছে, বুঝে শুনে জামদানি কিনুন, ঠকবেন না।
রুপকথা কি দিচ্ছে?
রুপকথায় পাবেন ১০০% পিউর হাতে বোনা জামদানি, রুপকথার শোরুম থেকে অথবা অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন।
বাসায় বসে কেও জামদানির ডিজাইন দেখতে ও অর্ডার করতে অনলাইনে যোগাযোগ করুন , রুপকথা জামদানি
ফেসবুক পেজঃ রুপকথা জামদানি
শোরুমের ঠিকানাঃ ২য় তলা , স্যানমার স্প্রিং গার্ডেন, চেরাগী পাহাড় মোড়, জামালখান রোড,চট্টগ্রাম
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬