জামদানি দিয়ে শাড়ি হয় এতদিন আমরা এটাই জানতাম, বা জামদানির কথা আসলেই চোখের সামনে শাড়ির চিত্র ফুটে উঠে।
এখন জামদানি দিয়ে শুধু শাড়ি -ই না, সব ধরনের পোশাক-ই সম্ভব । আমি প্রথম যখন জামার গলা দিয়ে জামদানিতে জামার কাপড় বানাতে বলি তাঁতিদের তাঁরা জানিয়েছিল সম্ভব না, এক তানা তে ১২ হাত পরিমানে তাঁত আটকানো হয়, জামাতে তো তা সম্ভব না।
অনেক বুঝানোর পর ওড়না সহ ১১/১২ হাতের তানা দেয়া সম্ভব কি না জানতে চাইলে বার বার বিভিন্ন অজুহাত দিত।
যাহোক আমি দমে যাওয়ার পাত্রী নই,এটা তাঁরা তখনও বুঝেনি, (এখন যদিও বুঝে, আমি যেতা চাইছি, করেই ছাড়বো)
এরপর এটা নিয়ে অনেক দফায় দফায় বসার পর একজন রাজি হয়েছিল, তার সাথে ২ জন সাহায্য করেছিল।
তার বানানো ড্রেসটি খুব আহামরি সুন্দর না হলেও দারুন ভালো লেগেছিল আমার।
তার দেখাদেখি পরে অনেকেই রাজি হয়েছে করতে।
সে যাহোক...এখন পুরোদমে তাঁরা টুপিস, থ্রী পিস । ১ পিস সব তৈরি করছে,যেভাবে যা চাইছি ।
যেকোন প্রোগ্রামে খুব ঝাকানাকা যেকোন ড্রেস এর চেয়ে জামদানির জামা গুলি দেখতে খুব আকর্ষনীয় আর স্মার্ট দেখতে।
যাঁরা চাকুরীজীবী বা বিভিন্ন পেশার আপুরা নিয়মিত-ই কিনছে জামদানির এই জামার কাপড়গুলি।
সূতি, হাফ সিল্ক, মসলিন ৩ ধরনের -ই হচ্ছে জামদানির ড্রেস।
কাওকে গিফট দিতে হলেও দারুন আইটেম হবে এটি।
মাত্র ১৫০০-২২০০ টাকার মধ্যে দারুন গিফট দিতে পারবেন প্রিয়জনকে।
রুপকথা থেকে কাওকে সারপ্রাইজ দিতে চাইলে সে আমাদের জানিয়ে দেয় তার প্রিয়জনের ঠিকানা আমরা র্যাপিং সহ ফুল বা কার্ড সহ ঠিকানা বরাবর পাঠিয়ে দিচ্ছি ।
রুপকথার ফেসবুক পেজ থেকেও অর্ডার করছে অনেকেই, অনেকে আবার ওয়েবসাইট থেকে, কেওবা ফিজিক্যালি শোরুমে এসেও নিচ্ছে।
রুপকথার ওয়েবএড্রেসঃ http://www.rupkothaa.com
facebook page : http://www.facebook.com/rupkotha.jamdani