somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মৌতাত গোস্বামী শন্তু
একজন মানুষ হিশেবে সৎ, নির্লোভ, সত্যান্বেষী, সত্যবাদী হওয়াটা জরুরী হয়ে পরে বিশ্বমানবতার জন্য, সমাজের জন্য।একজন মানুষ হিশেবে সৎ, নির্লোভ, সত্যান্বেষী, সত্যবাদী হওয়াটা জরুরী হয়ে পরে বিশ্বমানবতার জন্য, সমাজের জন্য।

ফিরোজা বেগম, কিংবদন্তী ও কিংবদন্তী!

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ত্রিশের দশক। ব্রিটিশ ভারত। চারিদিকে আন্দোলনের আগুন ধিকিধিকি জ্বলছে। বিক্ষিপ্তভাবে কোথাও তা দাবানলে রূপ নিলেও ইংরেজ সাম্রাজ্যের পতনের অশনি সংকেত তখনও বাজেনি। ফরিদপুরের এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবার। সেই বাড়িতে স্থানীয় ব্রিটিশ অফিসার কিংবা রাজনৈতিক নেতাদের নিত্য আনাগোনা।গল্পগুজব, শলাপরামর্শে পার হয় অখণ্ড সময়। ভেতর থেকে ঘন্টায় ঘন্টায় আসে চা-জলখাবার। অভিজাত ওই পরিবারে এমন দৃশ্যই তো স্বাভাবিক। পরিবার প্রধান খান বাহাদুর মোহাম্মদ ইসমাইল বৃটিশ সরকারের কৌঁসুলি। তিনিই প্রথম মুসলমান সরকারি কৌঁসুলি। খান বাহাদুর সাহেবের স্ত্রী সুগৃহিণী বেগম কওকাবুন্নেসা। এই দম্পতির তিন ছেলে, চার মেয়ে। এদের তৃতীয় কন্যা ফিরোজা। তখন কী কেউ ভেবেছিলো এ মেয়ে একদিন সঙ্গীতাকাশে জাজ্বল্যমান চন্দ্রিমা হয়ে বিরাজমান থাকবে? শ্রাবণে জন্ম বলে আদর করে কেউ কেউ শ্রাবণী বলে। ফর্সা টুকটুকে বলে কেউবা ডাকে আনার। কারো কাছে সে আসমানী। আর কাজের লোকেদের কাছে প্রিয় ‘সেজবু’।ওই সময়ে কোন এক গ্রীষ্মের ছুটিতে ছোট মামা আর চাচাতো ভাইদের সঙ্গে কলকাতায় গেল সে। ওরা তখন কলকাতায় থাকে। বন্ধুমহলে ভাগ্নীকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত মামা। ভাগ্নীও গান শোনাচ্ছে বোদ্ধাদের। ছোট্ট মেয়ের গায়কীতে মুগ্ধ সবাই। একদিন গুণীজনদের মজলিসে গান শুনিয়ে দারুণ তারিফও পেল সে। বাসায় ফিরে মামা বললেন, 'জানিস তুই কাকে গান শুনিয়েছিস আজ?' 'আমি কী করে জানব? আমি কি ওদের চিনি, দেখেছি নাকি কখনো?' মামা বললেন, 'ওই যে টুপি পরা, বড় চুল, আসরের মধ্যমণি হয়ে বসেছিলেন, তোকে আদর করে পাশে বসালেন, উনি বিখ্যাত কবি কাজী নজরুল ইসলাম।' পরবর্তীতে একাধিক সাক্ষাৎকারে তিনি এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, "আসলে আমি তখন অনেক ছোট। তাছাড়া এমন পরিবেশে যাইনি কখনো। তাই তাকে তো চেনার কথাও নয়। নজরুলের ছবি পাঠ্যবইতেও দেখিনি। কারণ তখনও তার ছবি বইতে ছাপা হয়নি। ফলে আমার মধ্যে আলাদা কোন অনুভূতি হয়নি। সম্ভ্রান্ত মুসলমান পরিবারের একজন মেয়ে গান গাইছে, গান গাইতে চায়, এটা জেনে দারুণ খুশি হয়েছিলেন নজরুল। আমার গান শুনে বলেছেন, 'এ গান তুমি শিখলে কেমন করে?' বলেছি, কালো কালো রেকর্ড শুনে নিজে নিজেই শিখেছি। এটা শুনে কেবল তিনি নন, উপস্থিত সবাই অবাক হয়েছেন।" বলা বাহুল্য, এমন অমূল্য রতনকে চিনে নিতে ভুল হয়নি নজরুলের। ওইদিন তিনি গেয়েছিলেন- 'যদি পরানে না জাগে আকুল পিয়াসা'। সে যাত্রায় কলকাতা ভ্রমণের এক আনন্দ নিয়ে পুনরায় ফিরে এসেছিলেন ফরিদপুরে। কলকাতায় গিয়ে আর যেটা লাভ হয়েছিল- অডিশন দিয়ে অল ইন্ডিয়া রেডিওর শিশুদের অনুষ্ঠান শিশুমহলে সুযোগ পাওয়া। স্থায়ীভাবে কলকাতায় থাকতে না পারাটাই তার গান শেখার অন্তরায় হয়েছে। তবে যখনই কলকাতা যাচ্ছেন, নজরুলের সান্নিধ্যে গানে শেখা হচ্ছে। চলছে এভাবেই। ১৯৪০-এর দশকে তিনি সঙ্গীত ভুবনে পদার্পণ করেন। ফিরোজা বেগম ষষ্ঠ শ্রেণীতে অধ্যয়নকালে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে গানে কন্ঠ দেন। ১৯৪২ সালে ১২ বছর বয়সে বিখ্যাত গ্রামোফোন কোম্পানি এইচএমভি থেকে ৭৮ আরপিএম ডিস্কে ইসলামী গান নিয়ে তার প্রথম রেকর্ড বের হয়। কিছুদিন পর কমল দাশগুপ্তের তত্ত্বাবধানে উর্দু গানের রেকর্ড হয়। এ রেকর্ডের গান ছিল- 'ম্যায় প্রেম ভরে, প্রীত ভরে শুনাউ' আর 'প্রীত শিখানে আয়া'। ১০ বছর বয়সে ফিরোজা বেগম কাজী নজরুলের সান্নিধ্যে আসেন এবং তার কাছ থেকে তালিম গ্রহণ করেন। নজরুলের গান নিয়ে প্রকাশিত তার প্রথম রেকর্ড বের হয় ১৯৪৯ সালে। কাজী নজরুল অসুস্থ হওয়ার পর ফিরোজা বেগম নজরুলসঙ্গীতের শুদ্ধ স্বরলিপি ও সুর সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তিনি ৩৮০টির বেশি একক সঙ্গীতানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। নজরুলসঙ্গীত ছাড়াও তিনি আধুনিক গান, গজল, কাওয়ালি, ভজন, হামদ ও নাত-সহ বিভিন্ন ধরনের সঙ্গীতে কন্ঠ দিয়েছেন। জীবদ্দশায় তার ১২টি এলপি,৪টি ইপি, ৬টি সিডি ও ২০টিরও বেশি অডিও ক্যাসেট প্রকাশিত হয়েছে।

।।২।।
মেঘছোঁয়া খ্যাতি তাকে কখনোই বিচলিত করতে পারেনি। কখোনোই তিনি বিত্তের পিছনে ছোটেননি। তাই তো সারাজীবন প্লেব্যাকের মোহ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পেরেছেন। কখনো রূপসদনে যাননি তিনি। তাকে স্টাইল আইকন অভিহিত করলে একটুও বাড়িয়ে বলা হয় না। সেই ছেলেবেলা থেকেই তিনি নিজের ব্যাপারে সচেতন। পুরানো ছবিগুলোতে বাঙ্গময় তার ব্যক্তিত্বের বিভা। অথচ অনুকরণীয় নৈপুণ্যে নিভৃত যতনে নিজেকে সরিয়ে রেখেছেন সব সময়েই প্রচারের উজ্জ্বল আলো থেকে। পাদপ্রদীপের আলোয় কেবল খেলা করে জ্যোৎস্নার মতো নরম অথচ হৃদয়ছোঁয়া কণ্ঠমাধুর্য। চৌদ্দ-পনেরোর এক কিশোরী। গান গাইছে, নাচ শিখছে, আবার শরীরচর্চাও করছে। যেমন গলা, দেখতেও তেমনি, আবার মানুষ হিসেবে অসম্ভব ব্যক্তিত্বময়। ওই সময়েই শরৎচন্দ্রের 'মহেশ' গল্প অবলম্বনে নির্মিতব্য ছবিতে ‘আমিনা’ চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তাকে রাজি করানো যায়নি। নানা গানের ভিড়ে নিজেকে আলাদা করে নেয়ার এক তীব্র ইচ্ছা কাজ করত তার মধ্যে। আর তা অন্য কোন গান নয়- নজরুলগীতি। এটা ছিলো তার কাছে এক চ্যালেঞ্জের মতো। তখন নজরুল সঙ্গীত বলা হতো না, বলা হতো আধুনিক গান লিখেছেন কাজী নজরুল ইসলাম। পরে সেটা থেকে নজরুলগীতি হয়। আর ফিরোজা বেগমের চেষ্টাতেই তা পায় নজরুলগীতির অভিধা। তিনিই অল ইন্ডিয়া রেডিওতে নজরুলের গানের অনুষ্ঠানকে বাধ্যতামূলক করেন। ১৯৫৪ থেকে ১৯৬৭ টানা ১৩ বছর ছিলেন কলকাতায়। এই সময়টাকে তিনি নির্বাসন হিসেবেই দেখেন। ওই সময়েই ১৯৫৬ সালে বিরলপ্রজ সুরকার কমল দাশগুপ্তের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেনি তার পরিবার। কিন্তু নিজের সত্যকেই তিনি সব সময় অগ্রাধিকার দিয়েছেন। কলকাতেই জন্মেছে তার তিন সন্তান- তাহসিন, হামীন ও শাফীন। ঐ সময়ে স্বর্ণযুগ স্বর্ণকণ্ঠী ফিরোজার। অথচ টানা ৫ বছর স্বামী-সন্তান-সংসার সামলাতে গিয়ে গান গাইতে পারেননি তিনি। এগিয়ে চলা সময়ের সঙ্গে তাদের দুর্ভাগ্যও এগিয়ে এসেছে। অসুস্থ হয়ে পড়েন কমলবাবু। ১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই পিজি হাসপতালে মৃত্যু হয় কমল দাশগুপ্তের। যতি পড়ে মাত্র ১৮ বছরের সুরময় দাম্পত্যের।

।।৩।।
জাতীয় কবির সম্মান দেয়া হলেও নজরুলের গানের জন্য কোন সরকারই সেভাবে কিছু্ই করেনি। কোন টেলিভিশনে তার গানের অনুষ্ঠান বাধ্যতামূলক করার তাগিদও কেউ অনুভব করে না। এসব নিয়েও তার হতাশা অনিঃশেষ। এক নাগাড়ে ৬৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে সক্রিয় সঙ্গীত সাধনার নজির পৃথিবীতে আর নেই। সারাবিশ্ব তিনি পরিভ্রমণ করেছেন নজরুলের গান নিয়ে। একক অনুষ্ঠান করেছেন ৩৮০টির মত। কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগ্রহে তাকে নজরুল সঙ্গীত ও অতুলপ্রসাদের গান শিখিয়েছেন ফিরোজা। অনেক কিছু নিয়েই তাঁর ছিলো অনুযোগ, অভিযোগ আর আক্ষেপ। ফলে প্রচারের উজ্জ্বল আলোও তাকে মোহিত করে না কখনো। অথচ সেই অভিমানী মানুষটি সেদিন শেষ শীতের বিকেলে আমাদের সামনে খুলে বসেছিলেন তার জীবনখাতা। প্রতিটি পাতাই যেন একেকটি ক্যানভাস।পরতে পরতে উম্মোচিত জীবনের নানা চড়াই আর উতরাই। সেখানে রঙের এর বৈচিত্র আর এতটাই উজ্জ্বলতা যে চোখ ধাঁধিয়ে যায়। তার জীবন তো নয়, যেন মার্গ সঙ্গীতের আসরে মধুর কোন রাগ পরিবেশনেরই নামান্তর, যা আলাপ থেকে স্থায়ী হয়ে অন্তরা আর সঞ্চারীর পথ বেয়ে আভোগে সমাপতিত। গুনতে হয় মন্ত্রমুগ্ধের মতো।

।।৪।।
বাংলাদেশের প্রথিতযশা নজরুলসঙ্গীত শিল্পী ফিরোজা বেগম। সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে তিনি নজরুল সঙ্গীতের জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। ভারতীয় উপমহাদেশে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তাঁকে বাংলা সঙ্গীতের প্রতীকীরূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফিরোজা বেগমের জন্ম ১৯২৬ সালের ২৮ জুলাই। ফরিদপুরের গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমান জেলা) রাতইল ঘোনাপাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম জমিদার পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। তার বাবার নাম খান বাহাদুর মোহাম্মদ ইসমাইল এবং মায়ের নাম বেগম কওকাবুন্নেসা। শৈশবেই তার সঙ্গীতের প্রতি অনুরাগ জন্মে। ১৯৫৪ সাল থেকে কলকাতায় বসবাস করতে শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে সুরকার, গায়ক ও গীতিকার কমল দাশগুপ্তের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ১৯৬৭ সালে ঢাকায় ফিরে আসেন। ১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই কমল দাশগুপ্ত মৃত্যুবরণ করেন। এ দম্পতির তিন সন্তান। তারা হলেন: তাহসিন, হামীন ও শাফীন। হামিন ও শাফিন - উভয়েই রকব্যান্ড দল মাইলসের সদস্য। ১৯৭২ সালে কলকাতায় বঙ্গ-সংস্কৃতি-সম্মেলন-মঞ্চে কমল দাশগুপ্তের ছাত্রী ও সহধর্মিণী হিসেবে তিনি ছিলেন মুখ্যশিল্পী। উভয়ের দ্বৈতসঙ্গীত সকল শ্রোতা-দর্শককে ব্যাপকভাবে বিমোহিত করেছিল। বিভিন্ন সময়ে নানা সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্বাধীনতা পুরস্কার, শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ টিভি শিল্পী পুরস্কার (পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে), নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক, স্যার সলিমুল্লাহ স্বর্ণপদক, দীননাথ সেন স্বর্ণপদক, সত্যজিৎ রায় স্বর্ণপদক, বাচসাস পুরস্কার, সিকোয়েন্স পুরস্কার। তিনি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন বাংলা ১৪০০ সালে কলকাতার সাহিত্যিক-শিল্পীদের দেয়া সংবর্ধনা। সেবার একই বৃন্তে দুটি কুসুম শিরোনামে দুই অসামান্য কণ্ঠমাধুর্যের অধিকারী নজরুল সঙ্গীতে ফিরোজা বেগম এবং রবীন্দ্রসঙ্গীতে সুচিত্রা মিত্রকে সম্মান জানানো হয়। সঙ্গীত ভুবনের এই সম্রাজ্ঞীর জীবন কখনোই কুসুম বিছানো ছিল না। প্রতিকুলতার সঙ্গে লড়তে হয়েছে তাকে। একটি প্রশ্ন সঙ্গত দেশে কি তাকে যথাযথ সম্মান দিতে পেরেছে? ভাবলে অবাক লাগে, দীর্ঘ কয়েক বছরে কোন বিদেশ সফরে তাকে নেয়া হয়নি। সরকারী কোন অনুষ্ঠানোপলক্ষে তথ্য মন্ত্রণালয় পাঠায়নি কোন আমন্ত্রণপত্র। ভারত আর পাকিস্তান মিলিয়ে যেখানে এই কিংবদন্তির রেকর্ডসংখ্যা ১ হাজার ৬০০টি, সেখানে বাংলাদেশে হাতেগোনা ৩ কি ৪টা।

।।৫।।
২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কিডনি জটিলতায় ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী ফিরোজা বেগমের ৯০তম জন্মবার্ষিকী ২৮ জুলাই । এ উপলক্ষে ফিরোজা বেগম ট্রাস্টের আয়োজনে একজন বরেণ্য শিল্পী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের একজন মেধাবী শিক্ষার্থীকে স্বর্ণপদক ও সম্মানী প্রদান করা হবে। ২৬ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এ সময় জানানো হয় প্রথমবার আয়োজিত ‘ফিরোজা বেগম স্বর্ণপদক-২০১৬’ পাচ্ছেন বরেণ্য কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। সম্মানীর আর্থিক মূল্য ১ লাখ টাকা। এছাড়া মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে স্বর্ণপদক ও নগদ অর্থ দেয়া হবে ২০১৫ সালে ঢাবির সঙ্গীত বিভাগে প্রথম স্থান অধিকারী শিক্ষার্থী পার্থ প্রতিম মিত্রকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে ২৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) বিকেল ৪টায় ‘ফিরোজা বেগম স্বর্ণপদক-২০১৬’ প্রদান করা হবে।


::: গতকাল ছিল এই সুরসম্রাজ্ঞীর জন্মদিন :::
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×