অবহেলিত তাহিরপুরের কথা
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
সুনামগঞ্জ জেলার অবহেলিত এক জনপদের নাম তাহিরপুর। প্রাকৃতিক সম্পদ আর সৌন্দর্যের কমতি না থাকলেও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে তাহিরপুরবাসিকে এই বিশ্বায়ন ও কম্পিউটারের যুগেও ২০ কিলোমিটার দূরের জেলা সদরে পাঁয়ে হেঁটে যাতায়াত করতে হয়। এ যে কত কষ্ট আর লজ্জার তা কেবল ভূক্তভোগিরাই বুঝে।কালো টাকার মালিকদের অবৈধ প্রভাব আর অনিয়মই এখানে নিয়ম। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলিতে কালো টাকা আর পেশী শক্তির প্রাধান্য থাকে সবসময়। নির্বাচিত হওয়ার পর জনপ্রতিনিধিরা জনসেবার পরিবর্তে জনশোষন করা তাদের অন্যতম দায়িত্ব হয়ে পড়ে। গ্রামীন ভাঙ্গা রাস্তা-ঘাট গুলি মেরামতের পরিবর্তে নিজস্ব লোক দিয়ে বাঁশের চাঁটাই পেতে ইচ্ছেমত টোল-ট্যাক্সের নামে যুগ যুগ ধরে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে,যেন এটাই নিয়ম। বেশিরভাগ জনপ্রতিনিধিদের এই অবস্থা দেখে প্রশাসনের দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের পক্ষালম্বন করে অবৈধ আয়ের হিস্যা আদায়ে বেশ কর্মপটু বলে মনে হয়। কোন শিক্ষিত সচেতন নাগরিক এসব অনিয়মের প্রতিবাদ করলে প্রশাসন ও সুবিধাবাদী মহল যৌথভাবে তা প্রতিহত করতে এগিয়ে আসে। যার ফলে কেউ প্রতিবাদ করতে চায় না।
----এ অনিয়ম আর কতকাল তাহিরপুরবাসীকে জিম্বি করে রাখবে ?
আবুল হোসেন (সাংবাদিক ও কলামিষ্ট )
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন...
...বাকিটুকু পড়ুন ...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।
ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।...
...বাকিটুকু পড়ুন মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,...
...বাকিটুকু পড়ুন প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার...
...বাকিটুকু পড়ুন সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার...
...বাকিটুকু পড়ুন