১. বঙ্গবন্ধুর ফোন পেয়ে বিশেষ কাজে ধানমন্ডির ৩২নং বাড়িতে যাই। সেসময় বেগম
মুজিব ও শেখ কামাল জুতা দিয়ে আবদুল
গাফফার চৌধুরীকে বেধড়ক পেটাচ্ছিলেন।
পেছনে মুজিব দাঁড়িয়ে ছিলেন। জানতে
চাইলাম, শেখ কামাল তাকে এতো পেটাচ্ছে
কেন? সে তো মারা যাবে!
বঙ্গবন্ধু বললেন, বদমাশটা রেহানাকে একা
পেয়ে জড়িয়ে ধরেছে...। পরে আবদুল
গাফফার দীর্ঘসময় বঙ্গবন্ধু ও বেগম মুজিবের
পা ধরে পড়ে থাকে। আমি সুপারিশ করায়
বঙ্গবন্ধু তাকে নিয়ে চলে যেতে বলে্ন।
সেদিন সে মদপ্য ছিল বলে বঙ্গবন্ধু তাকে
ক্ষমা করেন। এর কিছুদিন পর গাফফার লন্ডন চলে যায় এবং বঙ্গবন্ধুর জীবদ্বশায় আর দেশে ফেরেনি।
• প্রথম সরকারের ইতিকথা
-এম এ আক্তার মুকুল। [পৃষ্টা ১১৫]
২. এই আ: গাদ্দার চৌধুরী রাজাকারদের পক্ষ
নিয়ে বঙ্গবন্ধুর কোলাবরেটর এ্যাক্টের বিরুদ্ধে গিয়ে বলেছিলো: “আমার দুর্ভাগ্য আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থক, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আস্থাশীল হয়েও আজ আমাকে এই সরকারের কোনো কোনো নীতি ও কাজের সমালোচনা করতে হচ্ছে। কোলাবরেটর আইনের অপপ্রয়োগ বাংলার ঘরের ঘরে হাহাকার তুলেছে। ভাইয়ে ভাইয়ে, বাপে ছেলেতে সন্দেহ ও শত্রুতা সৃষ্টি করেছে এবং স্বাধীনতার পর যখন অনড় জতীয় ঐক্যের প্রয়োজন, তাকে ভেঙ্গে শতধা বিভক্ত করেছে। কোলাবরেটর আইনকে হাতিয়ার করে ক্ষমতাসীন দলের এক শ্রেনীর লোক রাতারাতি ভাগ্য গড়েছে। ....
কোলাবরেটর আইনের অপপ্রয়োগ দেশের
জাতীয় ঐক্য ধ্বংস করেছে।’ (সূত্র: ‘দৈনিক
জনপদ’, ২২ মে ১৯৭৩)
৩.এই আ:গাদ্দার চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাকে
ব্যঙ্গ করে লিখেছিলো:
‘‘বঙ্গবন্ধু ছয় দফার প্রতীক হিসেবে ছয়টি কবুতর আকাশে উড়িয়ে দেন, দুটি কবুতর মুখ
থুবড়ে পযে যায়।’’ (বিস্তারিত পড়তে পারেন:
http://abdulerboyan.blogspot.com/ )
লানতি , মালউন , দাজ্জালে কাযযাব আর
বদচরিত্রের মানুষেরাই যে সম্মানিত ইসলামকে অবমাননা করে তার নিকৃষ্ট উদাহরন মগা গাদ্দার চৌধুরী ।