আরাফাত রহমান মারা যাওয়ার পর শেখ হাসিনা খালেদার কার্যালয়ে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন, তা আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো জাতি দেখেছি। হাসিনার পিএস যখন শিমুল বিশ্বাসকে ফোন করেন শিমুল বিশ্বাস ষ্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন যে, খালেদা জিয় অসুস্খ, ইচ্ছাা করলে প্রধানমন্ত্রী পরে দেখা করতে পারবেন। এমন কথা জানিয়ে দেওয়ার পরও শেখ হাসিনা রওনা কেন দিলেন? পরবর্তীতে সেসব কথা শুনা যাচ্ছে,এসব শুনানোর জন্যই কি ওখানে গিয়েছিলেন? একজন মা তার ছেলেকে হারিয়ে যখন অত্যান্ত নাজুক বেদনাবিধূর সময় অতিবাহিত করছেন,তখন আরেক পক্ষ নোংরা রাজনীতি শুরু করেছেন। অবরুদ্ধ খালেদার কার্যালয়ে কি কি জিনিষ আছে,তা আইনৃঙ্খলা বাহিনী ভিডিও করে বাহিরে প্রকাশ করে, তা নিয়ে আরেক নোংরা রাজনীতির আশংকাও তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারন ইতি পুর্বে ব্যক্তিগত কথাবার্তার রেকর্ডিং বাজারে ছাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।আরাফাত রহমান মারা যাওয়ার পর দুপুর থেকেই মিডিয়াতে আমরা দেখেছি খালেদা জিয়া কারো সাথে দেখা করেননি। সুতারং ওনি যেহেতু মারাতœক অসুস্থ ছিলেন,তাই এটা নিয়ে রাজনীতি মোটেও কাম্য নয়।
শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে সমবেদনা জানাতে গিয়েছিলেন ,এটা আমরা বিশ্বাস করতে চাই। এবং এটা তখনই বিশ্বাসযোগ্য হবে যে,দুই এক দিনের মধ্যে শেখ হাসিনা আবারো চেষ্টা করবেন,খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করার জন্য। পুরো জাতি এমন একটি পরিবেশ দেখার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।