somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বকবি নজরুল

২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই স্পর্ধিত উচ্চারণ জাতীয় অধ্যাপক কবির চৌধুরীর। নজরুল উন্নত শিরে ভ্যুলোক কাঁপিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য কবিতা ও গদ্য রচনা করে বিশ্বের কবিরূপে আবির্ভূত হন। তাঁর লেখনী বিশ্ব ছাড়ায়ে উঠেছে, তিনি সেখানে একা, আর কেউ নেই। পৃথিবীর তাবৎ উৎপীড়িতের ক্রন্দনরোল থামিয়ে দেবার কথা তাঁর মত করে আর কেউ বলে না, আর কেউ বলেনি। পৃথিবীর মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা তাঁর কবিতার প্রসঙ্গ হয়ে এসেছে বারবার। অতএব, নজরুল তখন আর কিছুতেই শুধু বাংলাদেশ কিংবা ভারতের অর্থাৎ বাঙালি কবি থাকেন না, হয়ে ওঠেন বিশ্বের কবি – বিশ্বকবি। গ্যেটের দৃষ্টিভঙ্গি যেমন ছিলো সার্বজনীন ও বিশ্বব্যাপী, নজরুলও অধঃপতিত বিশ্বের ভারসাম্যহীন সমাজব্যবস্থার মুলে আঘাত করে, তাকে সুস্থির করে নবজাগরনের কথা বলে যান, অর্থাৎ চিন্তা-চেতনা ও আর্ত মানুষের জন্য তাঁর সাধনা সার্বজনীন।
ব্যক্তির সর্বময় স্বাধীনতা তার শিক্ষায়। শিক্ষা বলতে আমরা সুশিক্ষা বুঝে থাকি। কিন্তু শিক্ষা মানুষকে বিনয়ী ও ‘জাস্ট’ করার বদলে এ দেশে পরশ্রীকাতর, হিংসুটে, অহংকারী করেছে। ফলে অপশিক্ষার কুপমণ্ডুকে নজরুলের সার্বজনীনতা বিনষ্ট হয়ে গেছে। অবাক হয়ে যেতে হয় যখন দেখি যে, নজরুল ভূ-ভারতের দুই প্রধান জাতির মধ্যে মিলনের মালা গাঁথার নিয়তে প্রচুর সংখ্যক ভক্তিমার্গগীতি রচনা করেছেন। অথচ বাংলাদেশের এক শ্রেনির শিক্ষিত অভিজাত এবং পশ্চিম বঙ্গের মানুষের কাছে নজরুলের তেমন যায়গা হলো না। কলিকাল বড় অবাক বিষ্ময়ে দেখলো যে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আচারনিষ্ঠ হিন্দুদের সাকার-নিরাকার ইশ্বর নিয়ে কি বলছেন –

'ইশ্বরকে আমরা হৃদয়ের সংকীর্ণতাবশত সীমাবদ্ধ করিয়া ভাবিতে পারি, কিন্তু পৌত্তলিকতায় তাহাকে বিশেষ একরূপ সীমার মধ্যে বদ্ধ করিয়া ভাবিতে হইবে। অন্য কোন গতি নাই। ... ... ... কল্পনা উদ্রেক করিবার উদ্দেশ্যে যদি মূর্তি গড়া যায় ও সেই মূর্তির মধ্যেই যদি মনকে আবদ্ধ করিয়া রাখি তবে কিছুদিন পরে সে মূর্তি আর কল্পনা উদ্রেক করিতে পারে না। ক্রমে মূর্তিটাই সর্বেসর্বা হইয়া ওঠে। ... ... ... ক্রমে উপায়টাই উদ্দেশ্য হইয়া দাঁড়ায়। '

কিন্তু আচারনিষ্ঠ ধার্মিকেরা সে কথা ভুলে গেলেন, আসলে উপেক্ষা করলেন। যিনি ধর্মের ইশ্বররূপ পুতলের বিপক্ষে এমন মুরতাদি ঘোষণা করলেন, সেই রবীন্দ্রনাথই কি না তাদের কাছে ভগবানরূপে পূজিত হলেন! এই ঘোষণায় রবীন্দ্রনাথ তো আর হিন্দু কিছুতেই থাকলেন না। তিনি তো মুরতাদ! ব্রতপালনকারী বাংলার বিপুল সংখ্যক হিন্দুদের কাছে নিগৃহীত হবার কথা তাঁর! হলেন তো না-ই, বরং নজরুল কি এক অদৃশ্য কারণে হিন্দু-মুসলমানি শিক্ষিত মানসে যায়গা করে নিতে ব্যর্থ হলেন। কি সেই কারণ?
বাঙালি মানসে মুসলমান কনসেপ্টটা নিজেই কি বিসর্জিত হয়ে আছে এখনও? মুসলমান কখনও হিন্দুস্তানের নয়, এই ধারণা কি তবে এখনও লালিত হয়ে চলেছে ভূ-ভারতে? অসাম্প্রদায়িক চেতনা নির্ভর সাহিত্য যখন ব্রাত্য হয়ে ওঠে বাঙালি মননে, তখন এই প্রশ্ন স্বাভাবিক হয়ে যায়। রবি কবির শরীরে টুপি-পাঞ্জাবী চড়লে তা ভক্তের হৃদয়ে সাধুর ধারণার জন্ম দেয়, কিন্তু মুসলমানের পরন কেন ভারতবাসীর আক্রোশের কারণ, এ নিয়ে নজরুলের প্রচুর আক্ষেপ। আবু রুশদ বলেন,
সম্ভ্রান্ত হিন্দুরা টুপী লুঙ্গি পরলে তা অরিয়েন্টাল ড্রেস বলে অভিহিত হয় আর মুসলমানরা সেগুলি পড়লে তারা হয়ে যায় মিয়া। এর পেছনে যে গূঢ় যুক্তি আছে তা সাধারণ চোখে অবশ্য ধরা পড়ে না।
এখনকার নামকা অসাম্প্রদায়িক বুদ্ধিজীবি ও ফ্যাশন্যাবল প্রগতিশীলদের পক্ষে তা ধরা পড়ে। কিন্তু তারা উপলব্ধিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং অপরাপর দু-একজন বাঙালি সাহিত্যিকের মূর্তিকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন, যে রবীন্দ্রনাথের ভাষায় সে মূর্তিগুলোই সর্বেসর্বা হয়ে উঠেছে। তাতে সত্যিকারের রবীন্দ্রনাথের ধারণও নেই, আর নজরুল তো আগেই বিসর্জিত। রবীন্দ্রনাথকে ধারণ করা এখন ফ্যাশন। এই ধোঁকাবাজ প্রগতিশীলের দল রবীন্দ্রনাথ পড়েও না, তাঁকে ধারণও করে না। তা হলে নজরুলের যায়গাও হতো বাঙালি মানসে। যারা রবীন্দ্রনাথকে সত্যিকারে ধারণ করেছে তারা নজরুলকেও ধারণ করবে। রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন পৃথিবীর বিশেষ করে ভারতের, আরও ‘স্পেসিফিক’ করলে বাঙালি মানুষের মনুষ্যত্বের বিকাশ। চিত্তকে মুক্ত করার কথা বলেছেন তিনি। সে তো সার্বজনীনতায় পূর্ণ চাওয়া। তাঁর ভাষায় –
'আমাদের ন্যাশন বাঁধিতে হইবে-কিন্তু বিলাতের নকলে নহে। আমাদের জাতির মধ্যে যে নিত্যপদার্থটি, যে প্রাণপদার্থটি আছে, তাহাকেই সর্বোতভাবে রক্ষা করিবার জন্য আমাদিগকে ঐক্যবদ্ধ হইতে হইবে – আমাদের চিত্তকে, আমাদের প্রতিভাকে মুক্ত করিতে হইবে, আমাদের সমাজকে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও বলশালী করিতে হইবে। '
রবীন্দ্রনাথ ভূ-ভারতের অভাব দূরীকরণের জন্য, একত্রে কাজ করার জন্য একটি কর্তৃসভা গঠনে তৎপর হলেন, যে সংস্থার অধিনায়ক হবেন একজন হিন্দু ও একজন মুসলমান। বাঙলা সাহিত্যের প্রধানতম মানসে যদি হিন্দু ও মুসলমান একত্রে কাজ করবে এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে তবে কোন শিক্ষার বলে বলীয়ান আজকের আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার ধারক ও বাহকেরা নজরুলকে ‘আউট’ করে দিয়েছে, যিনি ভারত এবং পৃথিবীর মানুষকে একত্র হতে আহবান করেছেন শোষন থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন ও সুখী জীবন যাপনের? যুদ্ধে অর্থাৎ পরিবর্তনের যুদ্ধে প্রেরণা জাগাবার জন্যও নজরুলের মত কবিকে চেয়েছিলেন যে রবীন্দ্রনাথ, তাঁর ভক্তকুল সে নজরুলকেই নির্বাসন দিয়ে দিয়েছে এক অনির্বচনীয় হীনমন্যতায়। যারা নজরুলকে অবহেলা করেছে, নজরুল চর্চা থেকে দূরে থেকেছে, তারা প্রকারান্তরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেই অপমান করেছে। এই মোড়কওয়ালা পরিমার্জিত রুচিশীল দলের হীনমন্যতাই প্রমান করে এরা রবীন্দ্রনাথকেও ধারণ করেনি। শুধু সামাজিক প্রতিষ্ঠালাভের লোভ এদের উদরে, দেশমাতৃকার প্রতি ভালোবাসার জন্য আলোকিত হৃদয়ের মহত্ত্ব থেকে অনেক দূরে এদের বাস।
একটি পরিচ্ছন্ন সাহিত্যিক রুচির জন্ম নেয়া সহজ কথা নয়। বিশ্ব সাহিত্যের সাম্রাজ্যে বাঙলা যত বড় আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে, বাঙালি মানস থেকে নজরুল তত যেন নির্বাসিত। এতেই যেন বাঙ্গালির মনন পরিষ্কার হয়ে গেছে। পরিশীলিত মননের অধিকারী হবার যে প্রেষণা, বাঙালির তা নেই। তখনকার হিন্দু-মুসলমান সম্পর্কের দুঃখজনক অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে কি না তা স্পষ্ট করে বলা অনেক কঠিন, তবুও সামাজিক মিথস্ক্রিয়ায় একসাথে বসবাসকারী দুইজাতির মিলনে নজরুলের ভূমিকাকে আমরা যদি গ্রহণ করতাম, তবে সহ-বাস সহজ হতো।
ভণ্ড তপস্বীরা নজরুলকে উপেক্ষা যে করে তার অনেক অনেক কারণ রয়েছে। প্রথমত নজরুল নিজেই তাদের চক্ষুশূল। ব্যক্তিজীবনে উদার, সাধারণ, ত্যাগী এবং ক্ষুন্নিবৃত্তিকারী নজরুল কেমন করে ভোগী, লোভী, কামজ-জারজদের কাছে গ্রহণীয় হবে? উপরন্তু তাঁর লেখা সম্প্রসারিত হয়েছে পৃথিবীর মানুষকে শোষন ও জুলুম থেকে মুক্তি দেয়ার প্রবল উচ্ছ্বাসে এবং দ্রোহের বাণীতে, ও রিক্তের বেদনা অনুভবের বিরল মহানুভবতায়। নজরুল তার কবিতার অমর ছন্দে যখন বললেন,

কোটি মানুষের মনুষ্যত্ব নিংড়িয়া দলওয়ালা
ভরিছে তাহার মদিরা পাত্র, ভরিছে স্বর্ণ-জালা।
বিপন্নদের অন্ন ঠাসিয়া ফোলে মহাজন-ভূড়ি
নিরন্নদের কেটে নাশ করে জমিদার চলে জুড়ি।

তখন কেমন করে জুলুমবাজ শাসক ও কর্তাব্যক্তিরা সেই মানুষকে অন্তরে ধারণ করবে, যারা ভোগের প্রসাদকেই জীবনের একমাত্র কাম্য বলে নির্ধারণ করে নিয়েছে? যিনি ভাগ্য-লক্ষ্মীকে সবার তরে বিলিয়ে দেবার আহবান জানিয়েছেন, তাঁকে নিরবে ব্রাত্য ঘোষণা করে এক শ্রেনির সুবিধাবাদি সংস্কৃতিপ্রেমী আধুনিকের দল।
ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনের নায়ক সুভাষচন্দ্র বসু বলেছিলেন,
আমরা যখন যুদ্ধে যাবো তখন সেখানে নজরুলের গান গাওয়া হবে, আমরা যখন কারাগারে যাবো তখনও তাঁর গান গাইবো।
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো নজরুলের কবিতা পাঠ করে ভূ-ভারতের ভাবী বংশধরেরা পরিবর্তনের বিপ্লবে এক একটি অতি মানুষে পরিণত হবে। নজরুল তাঁর লেখনীতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন, অর্থাৎ নিপীড়িত মানুষকে জীবনের একঘেঁয়েমি থেকে বাঁচাতে পরিবর্তনের দিক ও সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছেন –
'কে আছ লাঞ্ছিত পতিত। ওঠো, জাগো! মুক্তি তোমার দুয়ারে।'

সমাজের নিম্নশ্রেনির মানুষকে সুখ-দুঃখ ও সীমাহীন জীবন-সংগ্রাম যাঁর লেখনিতে রূপ নিয়েছে জেগে উঠে, মাথা খাড়া করে দাঁড়াবার অনুপ্রেরণা হয়ে, সেই সংগ্রামই পৃথিবীর সমস্ত নিপীড়িত মানুষের বাঁচার স্বপ্ন। পরিবর্তনের সেই স্রোতে পা রাখলে সুবিধাবাদি ও কাপুরুষ অমানুষেরাও মানুষ হয়ে ওঠে, হেঁট করা মাথা সোজা হয়ে দাঁড়াবার শক্তি পায়। নজরুলকে সত্যিকার অর্থে ধারণ তাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর চির-অসহিষ্ণুতাকে প্রত্যেকের জীবনে ধারণের অন্য নাম। তিনি বলেন,
'... ... ... অত্যাচারকে অত্যাচার বলেছি, মিথ্যেকে মিথ্যে বলেছি, কাহারও তোষামোদ করিনি, প্রশংসা ও প্রসাদের লোভে কাহারও পিছনে পোঁ ধরিনাই... ... ... কোনওকিছুর ভয়েই সত্যকে হীন করিনাই, লোভের বশবর্তী হয়ে আত্মউপলব্ধিকে বিক্রয় করিনাই... ... ... । '
প্রকৃত অর্থে যখন আমাদের স্বাধীনতা আজও বিপন্ন, পুঁজিবাদি সমাজব্যবস্থার নিগড়ে আমাদের অন্তর্ভুক্তির কাজ যখন শেষ হয়েছে, এখন অস্তিত্ব বিপন্ন হতে যখন শুধু বাকি, সেই কু-ক্ষণে নজরুলের রচনা থেকে শিক্ষা নেবার প্রয়োজন ছিলো সবচেয়ে বেশি।
সাহিত্যসাধনার সময় নজরুল পেয়েছেন নিতান্ত কম। এর মধ্যে আবার সাহিত্যকর্মের ভাবকে বাস্তব জীবন প্রতিফলনের জন্য তাঁর নিরন্তর প্রচেষ্টা ও আত্মত্যাগের পিছনে সময় ব্যয় করতে হয়েছে প্রচুর। নজরুল ঘরের মধ্যে বসে থেকে শুধু রচনা-ই করে যাননি, সেই রচনাকে বাস্তবে রূপদানের চেষ্টাও করে গেছেন সুস্থ থাকা অবধি। তবুও পরিসরে তাঁর লেখনী যেমন অবৃহৎ নয়, আওয়াজে তা যেমন হুঙ্কৃত, সাহসে বীরত্বখোচিত, গুরুত্বেও সীমাহীন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে তাঁকে এড়িয়ে বাংলা সংস্কৃতির পালন এবং জাতীয় মুক্তির কথা বলা আমাদের আজকার যুগে শেষ পর্যন্ত কিনা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ালো। নষ্ট, চক্রান্তকারী, লোভী ও দুরাচারের অভিশপ্ত কর্মকাণ্ড শুধু তাদের নিজেদের গোলামী জীবনকেই ফাঁকি দেয়না, আমাদের সাধারণ মানসকেও বিষিয়ে দেয় অপকর্ষের অমঙ্গলে। অতএব ভোগবাদি, সুবিধাবাদি, তোষামুদে সমাজব্যবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আজকের তরুণ সমাজের বড় কর্তব্য হলো নজরুলচর্চা করা। কারণ নজরুলের লেখনী ও জীবনের মধ্যেই রয়েছে দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ব ও মূল্যবোধের খোরাক। আজকের তরুণেরা নির্ভয়ে দেশমাতৃকার সেবা করার মহান উৎসাহ ও কর্মপ্রেরণা পেতে পারে নজরুল থেকে। কারণ নজরুল যে নিজেই একটা ইন্সটিটিউট!
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×