somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবনের ১২ টি বছর--- পূর্ণমানঃ ১০০ - ৫০ = ৫০

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৯৯ সালের জানুয়ারী। শীতকাল হবে। হটাত খবর পাইলাম আমি নাকি স্কুলে ভর্তি হব। খুব আবসা আবসা মনে আসতেছে। হটাত আব্বুর সাথে একদিন বাজার থেকে আসার পথে আমাদের বাসার পাশেই এক কিন্তারগার্ডেন স্কুলে আমাকে নিয়া গেল। কিচ্ছুতো বুঝি না। নাম টাম জিজ্ঞাস করল এক মেডাম।
পরদিন আবার বাজারে যাওয়ার সময় এক গাদা বই কিনে নিয়া আসলাম। যতদূর মনে পরে, কাঁঠাল কিনার পর যেভাবে হাতে ধরে আনা হয়, আমার আব্বু ঠিক সেভাবে আমাকে সাথে নিয়া হাত দিয়ে কাঁঠাল ধরার স্টাইলে বইগুলু নিয়া আসলো।
উঠলো নুতন দিনের সূর্য। কবে যে ড্রেস বানিয়ে রাখা হয়েছিলো তা খেয়াল নাই। সেই সাদা ফকফকা ড্রেস আর নেভিব্লু কালারের প্যান্ট পরে আব্বু, আম্মুকে সাথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো স্কুলে। মাঝ রাস্তায় দিলাম কেঁদে। ''না জামু না। স্কুলে জামু না।''...এবার নেওয়া হল আমাকে কোলে। কোলে নেওার পরও আমি বিভিন্ন জায়গায় ধরে উলটা বল প্রয়োগ করে আব্বুকে বাধা দিচ্ছিলাম। নাহ জোর করে জেতে হল। বসলাম ক্লাস এর পিছন দিকের কোন এক বেঞ্চে।সারা ক্লাস কানলাম। তবে হাস্যকর বেপার, ক্লাসে আমার আম্মু আমার পাশে বশে রইল। অনেক কষ্টে প্রথম দিন শেষ হল।
আসলো ২য় দিন। একইভাবে গেলাম স্কুলে, তবে আমার বন্ধুযাত্রায় খুঁজে পেলাম নুতুন বন্ধুকে। নাম সিয়াম। পেয়ে গেলাম এক সঙ্গী। মানুষ বলে সঙ্গী সারা বাস করতে পারে না। আসলেই সত্যি। এখন মনে করি, কারন সিয়ামকে পাওার পরদিন থেকেই আমি আর স্কুলে যেতে অনিহা প্রকাশ করি নাই।বলতে ভুলে গেলাম, আমি ভর্তি হয়েছিলাম নার্সারিতে। তারপর একে একে বন্ধু হলাম, রাতুল, তুহিন এর সাথে। যেই স্কুলে ( মোস্তফা আইডিয়াল কিন্তারগার্ডেন এন্ড হাই স্কুল) পরতাম তার ঠিক পাশেই লাগানো রাতুলদের বাসা। আবসা আবসা মনে পড়তেছে কোনো একদিন রাতুল স্কুলে আসে নাই। আমি ওর বাসার দিকে তাকাইয়া কানতে কানতে বললাম, ''রাতুল মারা গেছে, তুই আমারে নিয়া যা, আমি স্কুলে আসবো না''। হা হা হা।
এভাবেই নানা আবসা আবসা ঘটনা নিয়ে শেষ হোলো আমার নার্সারি। পরীক্ষা হল। পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণ হইলাম। RESULT CARD খুব জত্ন সহকারে ডাইরিতে সংরক্ষণ করে রেখেছি।:





গেলাম ১ম শ্রেণীতে। এবার একটু বড় একটু ক্লাস রুম পেলাম। আম্মু এখনো ক্লাসের বাইরে বসে থাকতো। তবে ১ম শ্রেণীর মাঝের দিকে কি নিয়ে জানি একটা কথা/ অপমানসুছক কথা শুনার কারনে আম্মুকে আর যেতে মানা করি। এরপর পরিণত হলাম এক আদর্শ ছাত্র হিসেবে। যতদূর মনে পরে ১ম শ্রেণীতে ড্রয়িং পরীক্ষায়, আমি একটা শসা আঁকছিলাম, যা নিয়ে তোলপাড় লেগে গেছিলো। আমার শসাটা নাকি পুরাই বাস্তব এক শসা আর কালার কম্বিনিসনটা নাকি জটিল হয়ছিল। অন্যদিকে একুশে ফেব্রুয়ারিতে প্রভাত ফেরির নাম করে, ইব্রাহিম্পুর- স্কুল পর্যন্ত যে একটা বড় বিজ্ঞাপন চলতো তা আমি বুঝি অনেক পরে। তবে পুরাতন বিমান-বন্দরে নিয়ে যে বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা হত তা খুব মনে গেঁথে আছে। থাকবে না কেন?? বেঙ-লাফ খেলায় আমি ১ম স্থান অধিকার করি। তাই একটা পুরস্কারও পাই। আমি জীবনে যত পুরষ্কার পেয়েছি তা আমি ব্যাবহার করি নাই। তাই আজ পর্যন্ত অক্ষুণ্ণ রাখতে পেরেছি এই পুরস্কারটিও:



পালটালাম স্কুল। চলে গেলাম, ''LITTLE FLOWER INTERNATIONAL SCHOOL'' এ। স্কুলের বড় আকর্ষণের বিষয় ছিল, খেলনা সামগ্র, মানে পিছলানো, দোলনা, আড়ও কিছু খেলনা। ভর্তি হলাম, তবে একটা জিনিশ এই মাত্র খুব মনে আসতেছে, আগে কখনই এটা ভাবি নাই। আমি আমার জীবনে প্রথম COMPUTER এ MOVIE দেখি এই তথা এক নজরে অনেকক্ষণ তখনকার সময়ে COMPUTER দেখার সুযোগ পাই। কারন তখনো আমাদের বাসায় এই COMPUTER এসে উপস্থিত হয় নাই। যাই হউক, প্রতিদিন পিটি করতে হত আর জাতীয় সঙ্গীত গেতে হতো। এই ফাকে বলে রাখি, আমি ক্লাস টু তেই গান এর এক মেডাম এর কাছে ভর্তি হই, আব্বুর মাথায় কেন যে ভুত চাপছিল আমাকে গান শিখাবে, তার উত্তর আজ পর্যন্ত পাই নাই। ক্লাস টু তে আমাদের ২ টা মেডাম ক্লাস নিতো, নাম ছিল, শাহনেয়াজ মেডাম আর দিপ্তি মেডাম। এখানে এরেক বন্ধুর সাথে পরিচয় হয় নাম ছিল সুরাজ। খুব ভালো। তবে কি হাই দুনিয়া। সে এখন বখাটে দলের এক সদস্য। এখনো দেখি মাঝে মাঝে রাস্তায়। গেল আমার শিক্ষা জীবন থেকে আরও একটি বছর:



এক জায়গায় থাকতে আমার মটেও ভালো লাগে না। তাই ক্লাস থ্রিতেও বরাবরি স্কুল পরিবর্তন হোলো। চলে গেলাম, ''IBRAHIMPUR SALAHUDDIN SIKKHALOY'' নামের স্কুলে। এই স্কুলে আমার প্রথম পরিচয় হয় ২ জন লিড এর সাথে। এক হোলো আমার বর্তমান বন্ধু সিফাতের সাথে। অন্যটি ধননঞ্জয় দেবনাথ, যার বর্তমান ঠিকানা আমার জানা নেই। এরা ছিল ২ টা দল, আমি ছিলাম ধননঞ্জয় দেবনাথ এর দলে। ভাব নিতে হতো। এরপর কেটে গেল আরও একটি বছর দেখতে দেখতে।
৪র্থ শ্রেণীতে উঠে গেলাম। এইখানে তেমন কিছুই ঘটে নাই। কারন এই বয়স থেকেই এক অনিহা এসে পরে। তাইত ৪০ জনের মধ্যে ৩৫ তম হয়ে সবাইকে অবাক আর হতাশ করেছিলাম আমি। যাওয়া- আশার মধ্যেই কেটে যায় ক্লাস ফাইভ।
এবারে ৬ষ্ঠ শ্রেণী। অবশেষে ভর্তি হলাম, SHAHEED POLICE SMRITY COLLEGE নামের বিদ্যালয়ে। নুতুন এক পরিবেশ। বড় এক পরিবেশ। শুরু হোলো নুতুন এক জীবনের গান। প্যারেড, বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা আর গানের অনুষ্ঠান গুলা আমার খুব ভালো লাগতো। Class 6-Class 10 পর্যন্ত সবকটি প্যারেডে আমি ছিলাম। আর ক্লাস সেভেনে আমাদের দল ১ম পুরষ্কার পায়, একটা গিফটো পাই। সৃতি করে রেখে দিয়েছি আজও।:



এরপর ক্লাস এইট এ বৃত্তি সেকশনে যেতে পারি নাই। তবু বৃত্তি দেওয়ার বেবস্থা করে দিছিলেন আমাদের পি পি এম নানা ভাই। তবে আমার ক্লাস এইটে হল এক বড় কাহিনি। যা হয়ত অনেকেই জানে না। RESULT এর দিন। SCIENCE, COMMERCE এর খেলা। আমাদের সেকশনে সবাই COMMERCE । তবে আমি বলবো এটা হয়ত ছিল আল্লাহর হাত। আমি জানি না আজও। কি হয়েছিলো। আমার RESULT CARD এ COMMERCE লেখা হয়ছিল। পরে সেটা কেটে '' বিজ্ঞান বিভাগ'' এর সিল বসানো। আমি অবাক। দেখে নিন:



এরপরতো আরেক ধাপ। শিক্ষক হিসেবে বেছে নিলাম, আমার প্রিয়, কলিজার টুকরা ফজলুল স্যার আর মুশিউর স্যার কে। অবশেষে আমি কেন জানি পাওয়ার খুঁজে পেতে লাগলাম। খুব মজা পেলাম সায়েন্স এ। মজার ছোতে ক্লাস টেন এ চলে গেলাম মধুমতিতে। তবে অত্যাচারটাই বাকি ছিল, মাহামুদুল স্যার এর ক্লাস এ মাইরের হিসাব আমার মনে নাই। সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০ এ ১৮ পেয়ে মাহামুদুল স্যার এর কাছে কি পরিমান জ্বালাতন সহ্য করতে পারে তা মনে হয় বলে না দিলেও চলবে। এর প্রেক্ষিতে রাত ৮ টা পর্যন্ত DETAINTAION খাওার অভিজ্ঞতা মনেহয় আমারি আছে।তবে আগেই শুনতাম মধুমতিতে গেলে নাকি PHD ডিগ্রি আনা যায় যতসব কুকরমের উপর। আর তাই বই দেখে কপি করা, মাহামুদুল স্যার এর ক্লাসএ বই দেখে লেখার RECORD আমি গরি। তবে নানা জল্পনা-কল্পনা শেষে শেষ হল আমার মাধ্যমিক পর্যায়।
আমি শুধু এটুক বলবো আমি আমার জীবনের সবচেয়ে ভালো সময় কাটিয়েছি এসএসসি এর বন্ধের সময়টা। সকাল ১০:০০ তে ঘুম থেকে উঠা, এরপর ১১:০০ তে SWIMMING, এরপর ফুটবল, তারপর রাতে এসে ফেসবুক। সবচেয়ে বড় বেপার আমি সেই নার্সারির বন্ধু সিয়ামকে এই বন্ধতে খুঁজে পাই। শুনতে পাই, ও নাকি ক্লাস অয়ান এর পর মাদারীপুর চলে যায়। এরপর ওখানে নাকি বলে, ''বন্ধুত জীবনে একটাই হয়, ইমন ই আমার বন্ধু'' আর তাই ৯ বছর পর ওর আম্মুকে নিয়ে আমার বাসা খুঁজে বেরাতে আসে। আমি অকে ফেসবুকে অ্যাড করে রাখি জাতে আর কখনই না হারিয়ে যায়। তবু ভাগ্য আমার, আমার আগের ফেসবুক আইডিটা DISABLE করে দেয়া হয় ফেসবুক করতিপক্ষ থেকে। এরপর এই অ্যাকাউন্ট থেকেও রেকুএস্ত পাঠালেও পরে আর accept করে নাই। হয়ত ও ফেছবুকেই বসে না।
এরপর উচ্চ-মাধ্যমিকে প্রবেশ করলাম। কলেজ পরিবর্তন করাটা ঠিক ছিল না আমি মনে করি। তবে ভাবি, কলেজ পরিবর্তন করে আরও একটা লাভ ই হইছে। আরও অনেক অভিজ্ঞতা নিতে পারছি। ফার্মগেটে আসাযাওয়ার মধ্যে হয়েছে অনেক অভিজ্ঞতা। বলে শেষ করা যাবে না। কলেজের সকল পরীক্ষা মোবাইল এ ছবি তুলে তা দেখে লেখার এবং পাশ করার সৌভাগ্য অর্জন করি আমাদের SPSC আগত টিম। অন্যরা আমাদের মতো করতে গেলেই ধরা পরত। কিন্তু আমরা কখনই ধরা পরি নাই।ক্লাস ফাকি দিয়ে ঘুরে বেরানো, ক্লাস এর present দিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে পালানো, ক্লাসে বসে ফেসবুক গুঁতানো, এইসবই ছিল আমাদের মূল রুটিন। তারপরতো এইচএসসি এর শেষ ৪ মাসে একটু টনক নরা আর কি। তারপর আজকের এই দিনে। সত্যি কেনো জানি খুব মায়া লাগতেছে। খুব!...এভাবেই জীবনের চক্রযানে কোনো একদিন হয়তো আমি হারিয়ে যাবো তুমি হারিয়ে যাবে আমাদের পড়ে থাকা পথে বাজবে বিরহের বাঁশি একদিন হবে চিরকাল ছাড়াছাড়ি পৃথিবীর সাথে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:১০
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×