somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্যতিক্রম বিশ্ব ব্যক্তিত্ব ওয়ারেন বাফেট

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ওয়ারেন বাফেট। এক সময় মুদি দোকানে কাজ করতেন। ছিলেন হকার। বিক্রি করতেন সংবাদপত্র। এখন দুনিয়ার দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। এ পর্যন্ত ৩ হাজার ১০০ কোটি ডলার দান করেছেন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায়। তারপরও তিনি ৪ হাজার কোটি ডলারের মালিক। এখন তার নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অনেক বিশেষণ। মার্কিন বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী এবং লোকহিতৈষী বলে পরিচিতি পেয়েছেন। অনেকে তাকে ‘মিরাকল অব ওমাহা’ নামে ডাকেন। এত বিত্তবেসাতের মালিক হয়েও তার মধ্যে নেই কোন বিলাসিতা।

জীবন যাপন করেন অতি সাধারণ মানের। ৫০ বছর আগে বিয়ের পরে ৩ বেডরুমের যে বাড়িটি কিনেছিলেন এখনও সেখানেই বাস করেন। এমনকি বাড়িটির চারপাশে নেই কোন আলাদা প্রাচীর। তিনি বলেন, আমার যা কিছু দরকার তার সবই আছে এখানে। বিশ্বের এত বড় ধনী, তার বাসার চারদিকে নেই কোন বেড়া বা সীমানা প্রাচীর। এ বিষয়ে তার পরামর্শ হলো- প্রকৃতপক্ষে আপনার যতটুকু দরকার তার বেশি কিছু কিনবেন না। আপনার সন্তানদেরও এমনটা ভাবতে ও করতে শেখান। নিজের গাড়ি তিনি নিজেই চালান। তার আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জেট কোম্পানি। কিন্তু ভ্রমণ করেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে ইকোনমিক ক্লাসে। অনেকেই ভাবতে পারেন, এটা অসম্ভব। কিন্তু তিনি তা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন। সমপ্রতি তিনি সিএনবিসি-কে এক ঘণ্টার একটি সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে তুলে ধরেছেন জীবনের উত্থান কাহিনী। তার মতে, জীবনে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য নিজেকে আগে স্থির করতে হয় তার লক্ষ্য। তিনি এমনই এক লক্ষ্য নিয়ে মাত্র ১১ বছর বয়সে প্রথম শেয়ার কিনেছিলেন। তারপরও তিনি মনে করেন এ ব্যবসায় আসতে তার অনেক দেরি হয়ে গেছে। আরও আগে ব্যবসা শুরু করা উচিত ছিল। তাই তার পরামর্শ আপনার সন্তানকে বিনিয়োগে উৎসাহিত কর্বন। সংবাদপত্র বিক্রি করা অর্থ দিয়ে তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছোট্ট একটি ফার্ম কেনেন। তার মতে, অল্প অল্প করে জমানো অর্থ দিয়ে যে কেউ কিনতে পারেন অনেক কিছু। সেজন্য সন্তানদের তিনি কোন না কোন ব্যবসায় নিয়োজিত করার পরামর্শ দেন।

১৯৩০ সালের ৩০শে আগস্ট নেবরাসকা’র ওমাহা এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন এই বরেণ্য ব্যক্তি। তার পিতার নাম হাওয়ার্ড বাফেট। ওয়ারেন হলেন তিন ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয়। শৈশবে কাজ করেছেন মুদির দোকানে । মাত্র ১৩ বছর বয়সে ১৯৪৩ সালে তিনি জমা দেন আয়কর রিটার্ন। সেখানে তিনি নিজেকে সংবাদপত্র বিলিকারী হিসেবে পরিচয় দেন। তার পিতা হাওয়ার্ড যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর পর তিনি পড়াশোনা করেন ওয়াশিংটনের উডরো উইলসন হাই স্কুলে। ১৯৪৫ সালে তিনি হাই স্কুলে থাকতেই এক বন্ধুর সঙ্গে ব্যবহার করা একটি পিনবল মেশিন কেনেন মাত্র ২৫ ডলারে। মেশিনটি বসানোর মতো জায়গা ছিল না তাদের। তারা এক নাপিতের দোকানের ভেতরে তা বসিয়ে দিলেন। এর মাত্র কয়েক মাসের মাথায় তারা বিভিন্ন স্থানে বসালেন একই রকম তিনটি মেশিন। এভাবেই তার ব্যবসায় যাত্রা শুর্ব। তিনি ১৯৫০ সালে ইউনিভার্সিটি অব নেবরাসকা থেকে অর্থনীতিতে অর্জন করেন বিএস ডিগ্রি। ১৯৫১ সালে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএস হন। ১৯৫১ থেকে ’৫৪ পর্যন্ত বাফেট-ফক অ্যান্ড কো.-তে ইনভেস্টম্যান সেলসম্যান হিসেবে চাকরি করেন।

নিউ ইয়র্কে গ্রাহাম-নিউম্যান করপোরেশনে সিকিউরিটি এনালিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৫৪ থেকে ’৫৬ পর্যন্ত। এছাড়া তিনি বাফেট পার্টনারশিপ লি., বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে ইনস্যুরেন্সসহ বিভিন্ন সংস্থায় চাকরি করেছেন। এর বেশির ভাগই তার নিজের। ১৯৬২ সালে তিনি পরিণত হন মিলিয়নিয়ারে। বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে হলো একটি টেক্সটাইল কারখানা। এখানকার প্রতিটি শেয়ার তিনি ৭.৬০ ডলারে জনগণের মাঝে ছেড়ে দেন। এক পর্যায়ে ১৯৬৫ সালে প্রতি শেয়ারের বিপরীতে কোম্পানি ১৪.৮৬ ডলার দেয়। এর মধ্যে ফ্যাক্টরি এবং সরঞ্জাম দেখানো হয়নি। এরপর তিনি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কেন চেস-এর নাম ঘোষণা করেন। ১৯৭০ সালে তিনি শেয়ার হোল্ডারদের কাছে বিশেষভাবে পরিচিত চিঠি লেখা শুর্ব করেন। শেয়ারহোল্ডারদের কাছে এ চিঠি ভীষণ জনপ্রিয়তা পায়। এ সময়ে বেতন হিসেবে তিনি বছরে পেতেন ৫০ হাজার ডলার। ১৯৭৯ সালে তার বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে প্রতি শেয়ারের জন্য ৭৭৫ ডলার দিয়ে ব্যবসা করতে থাকে। এই শেয়ারের দাম ১৩১০ ডলার পর্যন্ত ওঠে। এ সময়ে তার নিট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬২ কোটি ডলার। এর ফলে ফরবিস ম্যাগাজিনে প্রথমবারের জন্য তিনি ফরবিস ৪০০-তে স্থান পান। ২০০৬ সালের জুনে তিনি ঘোষণা দেন যে, তিনি বার্কশায়ার হোল্ডিংয়ের শতকরা ৮৫ ভাগ বার্ষিক উপহার হিসেবে পাঁচটি ফাউন্ডেশনে দিয়ে দেবেন এবং তা শুরু হবে জুলাই থেকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ দেয়া হয় বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনকে। ২০০৭ সালে তিনি শেয়ারহোল্ডারদের উদ্দেশে এক চিঠিতে জানান, শিগগিরই তিনি একজন তরুন উত্তরসূরি নিয়োগ দিতে লোক খুঁজছেন। ২০০৮ সালে তিনি বিল গেটসকে হটিয়ে নিজে হন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী। ফরবিসের মতে, তখন তার সম্পদের পরিমাণ ৬ হাজার ২০০ কোটি ডলার। তবে ইয়াহু’র মতে তার তখনকার সম্পদের পরিমাণ ৫ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। এর আগে পর পর ১৩ বছর ফরবিস ম্যাগাজিনের হিসাবে বিশ্বের এক নম্বর ধনী ছিলেন বিল গেটস। এর পর ২০০৯ সালে গেটস তার শীর্ষস্থান পুনর্বদ্ধার করেন। দ্বিতীয় স্থানে চলে আসেন ওয়ারেন বাফেট। ২০০৮ থেকে ২০০৯ অর্থবছরে ওয়ারেন বাফেট লোকসান করেছেন ১২০০ কোটি ডলার।

ব্যক্তিগত জীবন

ওয়ারেন বাফেট ১৯৫২ সালে বিয়ে করেন সুসান থম্পসনকে। তাদের রয়েছে তিন সন্তান- সুসান বাফেট, হাওয়ার্ড গ্রাহাম বাফেট এবং পিটার বাফেট। ২০০৪ সালের জুলাই মাসে স্ত্রী সুসান মারা যান। এর আগে ১৯৭৭ সাল থেকে তাদের বিচ্ছেদ না ঘটলেও তারা আলাদা বসবাস করতেন। তাদের মেয়ে সুসান ওমাহাতে বসবাস করেন। তিনি সুসান এ. বাফেট ফাউন্ডেশন-এর মাধ্যমে সেবামূলক কাজ করেন। ওয়ারেন বাফেট ২০০৬ সালে ৭৬তম জন্মদিনে বিয়ে করেন তার দীর্ঘ দিনের সঙ্গী অ্যাস্ট্রিড মেনঙকে। ২০০৬ সালে ওয়ারেন বাফেটের বার্ষিক বেতন ছিল ১ লাখ ডলার। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তার বেতন বেড়ে হয় ১ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। ওমাহা এলাকার ডান্ডিতে তিনি ৩১ হাজার ৫০০ ডলার দিয়ে বর্তমান বাড়িটি কিনেছিলেন। এর বর্তমান দাম ৭ লাখ ডলার। এছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ার লেগুনা বিচে রয়েছে তার ৪০ লাখ ডলার দামের একটি বাড়ি।

তিনি খুব ভাল তাস খেলতে জানেন। তাস খেলেন শ্যারন ওসবার্গ ও বিল গেটসের সঙ্গে। সপ্তাহে ১২ ঘণ্টা কাটে তার তাস খেলে। ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে খবর প্রকাশিত হয় যে, ওয়ারেন কোন মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না। তাছাড়া তার ডেস্কে নেই কোন কম্পিউটার। তার কোম্পানি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে এখন ৬৩টি কোম্পানির মালিক। এসব কোম্পানির প্রধান নির্বাহী অফিসারকে তিনি বছরে মাত্র একটি চিঠি লেখেন। তাতে সারা বছরের কর্মকৌশল বলে দেয়া থাকে। নিয়মিত তাদেরকে নিয়ে তিনি মিটিং করেন না। এজন্য তার পরামর্শ হলো- ঠিক জায়গায় ঠিক ব্যক্তিকে নির্বাচিত কর্বন। অর্থাৎ ঠিক জায়গায় ঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ করা হলে তাকে কাজের কথা বলে দিতে হয় না। ওয়ারেন বাফেট তার নির্বাহীদের দু’টি মাত্র নিয়ম বলে দিয়েছেন। তার প্রথমটি হলো- শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ নষ্ট করো না। দ্বিতীয় নিয়মটি হলো- প্রথম নিয়মকে ভুলে যাবে না। লক্ষ্য স্থির করো এবং সেদিকে লোকের দৃষ্টি কাড়তে চেষ্টা করো।

তার জীবনধারাকে স্পর্শ করেনি সমাজের উচ্চশ্রেণীর সামাজিকতা। তিনি নিজেই নিজের খাবার তৈরি করেন। কিছু পপকর্ন নিজেই প্রস্তুত করে খান এবং বাসায় বসে টেলিভিশন দেখেন। তার সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী বিল গেটসের পরিচয় হয় মাত্র ৫ বছর আগে। তখনও বিল গেটস জানতেন না যে, ওয়ারেনের সঙ্গে তার অনেকটাই মিল আছে। ফলে মাত্র আধা ঘণ্টা পর তিনি ওয়ারেনের সঙ্গে দেখা করেন। যখন ওয়ারেনের সঙ্গে তার দেখা হয় তা স্থায়ী হয়েছিল দশ ঘণ্টা। এর পর থেকেই তার ভক্ত হয়ে যান বিল গেটস।

যুব সম্প্রদায়ের জন্য ওয়ারেন বাফেটের পরামর্শ হলো- ক্রেডিট কার্ড ও ব্যাংক লোন থেকে দূরে থাকুন। নিজের যা আছে তাই বিনিয়োগ করুন। মনে রাখবেন- ক) টাকা মানুষ সৃষ্টি করে না। কিন্তু মানুষ টাকা সৃষ্টি করে। খ) যতটা সম্ভব জীবনধারাকে সহজ-সরল করার চেষ্টা করুন। গ) অন্যরা যা বলে তাই করবেন না। তাদের কথা শুনুন। তারপর আপনার যা ভাল মনে হয় তাই করুন। ঘ) অপ্রয়োজনীয় কোন বিষয়ে অর্থ খরচ করবেন না। ঙ) জীবন আপনার। সেজন্য আপনার জীবনকে চালাতে অন্যদের কেন সুযোগ দেবেন?


সহায়তা /সুত্র : ইন্টারনেট, মানবজমিন-০৯/১১/০৯
৩১টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যমদূতের চিঠি তোমার চিঠি!!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০৮

যমদূতের চিঠি আসে ধাপে ধাপে
চোখের আলো ঝাপসাতে
দাঁতের মাড়ি আলগাতে
মানুষের কী তা বুঝে আসে?
চিরকাল থাকার জায়গা
পৃথিবী নয়,
মৃত্যুর আলামত আসতে থাকে
বয়স বাড়ার সাথে সাথে
স্বাভাবিক মৃত্যু যদি নসিব... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×