somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মামুনুল হকের ভক্তদের যুক্তিনামা এবং একজন যেনাকারী কে কট্টর সমর্থন

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


২৯ শে মার্চ থেকে ৩রা এপ্রিল পর্যন্ত জ্বরে কাতরাচ্ছিলাম আমি । তবে ২ তারিখ জ্বরের মাত্রা কমে এসেছিলো বাকী দুই দিন ৩ এবং ৪ মার্চ জ্বরের তীব্রতা তেমন ছিলনা। ৩রা এপ্রিল সন্ধ্যা ৬ টার দিকে কম্পিউটার অন করে ফেসবুকের পাতায় পাতায় বিচরণ করছিলাম আর হঠাত করেই একটা ভাইরাল ভিডিও সামনে এলো। দেখলাম একজন লোকের ভয়ার্ত চক্ষু থাম্বনেইলে থেমে আছে। চরম অবিশ্বাসের সাথে ভিডিও টি প্লে করলাম। নিজের কান আর চোখ কে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না । একজন ব্যক্তি যে কিনা তার প্রত্যেক টি ওয়াজে প্রতিপক্ষ কে কাফের মুরতাদ নাস্তিক ঘোষণা দেয়, যে কিনা প্রতি টি বক্ত্যবে যুবক দের ইসলামের জন্য শহীদ হওয়ার আহ্বান জানায়। যে লোক কিনা কথিত শরিয়ৎ অনুযায়ী খেলাফতের রাষ্ট্র কায়েম করার জন্য প্রত্যেক টি মাহফিলে যুবক দের রক্ত টকবক করা বক্তৃতা দান করেন ।
সেই লোক কিনা বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তথা যেনা করছেন সোনার গাঁয়ের একটি রিসোর্টে!
লাইভে ঘটনাটি পুরো বাংলাদেশ দেখলো । হুজুর আল্লাহর কসম করে বললেন এটি তার ২য় স্ত্রী । নাম বললেন আমেনা তৈয়বা।
হুজুরের "আমেনা তৈয়বা" শব্দ টি উচ্চারণ করার সময় ই আমার মন বলছিলো হুজুর মিথ্যে বলছেন। আমার ধারণা সঠিক হলো যখন হোটেলের রেজিস্ট্রারে হুজুর আর তার কথিত ২য় স্ত্রীর নাম লেখা আমেনা তৈয়বা। এখন আপনারা বলতে পারেন রেজিস্ট্রারের নামের সাথে তো মিল আছেই তাতে তো সময়া থাকার কথা না ! আসলে এবার আসুন জেনে নিই হুজুরের প্রথম স্ত্রীর নাম কি। হুজুরের প্রথম স্ত্রীর নাম আমেনা তৈয়বা। জ্বী পাঠক ঠিক ই পড়েছেন "আমেনা তৈয়বা"। এবার প্রশ্ন জাগতে পারে ২য় স্ত্রী যদি শরিয়ৎ এর বিধান অনুযায়ী হতেন তবে প্রথম স্ত্রীর নামে কেন হোটেল বুক করা হলো? ঠিক এই পয়েন্ট টাই প্রমাণ করে হুজুরের কথিত ২য় স্ত্রী আসলে স্ত্রী ছিলেন না। ছিলেন একজন রক্ষিতা । যাকে আমাদের সমাজ স্বীকৃতি দেয় না।
পাঠক আপনি জানেন কি ২০১৩ সালে হেফাজতের ৪র্থ দফায় কি ছিলো?
হেফাজতের ৪র্থ দফায় ছিলো "ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।"
ব্যক্তি স্বাধীণতার নামে ব্যভিচার বন্ধ করার জন্য আইন পাশ করার আন্দোলন এই মামুনুল গং এরাই করেছেন একটা সময় আর তাদের আইডল কিনা রিসোর্টে নারী নিয়ে মজ মাস্তি করে ।
কিন্তু দেশের অন্ধ ভক্ত রা তো মানতে নারাজ। আসুন জেনে নেই তাদের যুক্তি গুলো,
হুজুর "আল্লাহর কসম করে বলেছেন এটা তার ২য় স্ত্রী" একজন মাওলানা আল্লাহর কসম কেটে মিথ্যে বলতেই পারেন না।
উত্তরঃ এমন অন্ধ বিশ্বাস যদি কেউ করে থাকেন তবে তাকে আর কিভাবে বোঝানো যায়! রিসোর্টে নামের মিথ্যাচার দেখেও যাদের বিশ্বাস হয় না তাদের আর কিভাবে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যায়! আপনিই বলুন প্রিয় পাঠক?
এর ই মধ্যে হুজুরের প্রথম স্ত্রীর সাথে হুজুরের ফোনালাপ ফাঁস হয়। যে ফোনালাপে হুজুর বলেন "এটা শহীদুল ভাইয়ের স্ত্রী। তোমাকে অনেক লোক অনেক কিছু বলবে তুমি বলবা হ্যা আমি জানি সব কিছু। তুমি আবার মাঝখান দিয়ে অন্যকিছু মনে করিও না"
ভক্তরা বললেন এই ফোনালাপ টি বানানো, এটা সরকার ষড়যন্ত্র করে বানিয়েছে।
কিন্তু তার ই ২ দিন পর হুজুর লাইভ একটা ভিডিও তে স্বীকার করেন ওটা ওনার স্ত্রী দের সাথে একান্ত ব্যক্তিগত আলাপ। উনি নাকি মামলা করবেন যারা অডিও ক্লিপ ছেড়েছেন তাদের বিরুদ্ধে।
এরপরেই হুজুরের ভক্তদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ার যোগাড়, কিছু কিছু ভক্ত তাদের নিজ নিজ গুহায় ঢুকে পড়েন, কিন্তু ওইযে বললাম যে অন্ধ তাকে তো আর আলোর পথে ফিরিয়ে নিয়ে আসা যায় না।

আমরা সারা জীবন শুনলাম একটি হালাল বিয়েতে দুই পক্ষের লোক থাকতে হয়, স্বাক্ষী দুটি পক্ষ থেকে হাজির হতে হয়। সমাজের মুরুব্বীদের উপস্থিতি থাকতে হয়। ইসলামে নিজের প্রথম স্ত্রীর অনুমতি না লাগলেও অন্তত তাকে জানাতে হয়।
কেননা সূরা নিসায় আল্লাহ সুবাহানা তায়ালা বলেছেনঃ
“সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে একটিই, অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা।” [সূরা নিসা : আয়াত ৩]
একজন পুরুষ কয়টি বিয়ে করতে পারবেন সে বিষয়ে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে পবিত্র কুরআনুল কারীমে ভালভাবে জানিয়ে দিয়েছেন। তিনি একটি বিয়ের ব্যপারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন কিন্তু কেউ যদি দুটি বা তার অধিক চারটি পর্যন্ত বিয়ে করতে চায়, করতে পারবেন। তবে সকল স্ত্রীর প্রতি সমতা রক্ষা করতে হবে; যা খুবই কষ্টকর। সেক্ষেত্রে তিনি একটি বিয়ের প্রতি উৎসাহ প্রদান করেছেন।
আল্লাহ তায়ালা ন্যায় বিচারের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এখন পাঠক আপনি ই নিজেকে প্রশ্ন করুন ন্যায় বিচার কিভাবে নিশ্চিত করবেন যদি আপনার প্রথম স্ত্রী, ২য় এবং ৩য় স্ত্রীর ব্যপারে না জানেন? ২য় আর ৩য় স্ত্রীকে সম্পত্তির ভাগ কিভাবে দেবেন? কিভাবে তাদের সামাজিক মর্যাদা দেবেন? আপনি যদি ২য় আর ৩য় স্ত্রীকে সামাজিক মর্যাদা না দেয়ার উদ্দ্যেশে বিয়ে করেন সেই বিয়ে কি হালাল হবে? নিশ্চয়ই না । কেন না আপনার বিয়ে টার উদ্দ্যেশই তো ভালো নয়। যেখানে উদ্দ্যেশ্য শুধু মাত্র যৌণতা সেখানে বিয়েটা হালাল হয় কি করে জানা নেই কারো ।
এবার আসি জান্নাত আরা ঝর্ণার ভিডিও ক্লিপ টার ব্যপারে, যেখানে সে তার নাম ঠিকানা বলেছেন, লম্বা নখ দেখিয়েছেন। হুজুরের ভক্তরা বলা শুরু করলেন,
একজন আলেমের স্ত্রীর নখ এতো বড় কখনোই হবে না। এটা ছাত্রলীগের নেতার স্ত্রী দ্বারা করা হয়েছে। রিসোর্টের মেয়ের বোরকার রঙ ছিলো কালো ভিডিও তে নীল। কিন্তু মামুনুল সাহেব তো সর্বদাই তার ভক্তদের ব্যপারে জানতেন না। তাই তিনিও অপকপটে স্বীকার করলেন সেই নীল বোরকা পড়া মেয়েটিই তার স্ত্রী। এবং তার স্ত্রী পর্দার খেলাপ করেছেন পুলিশ তিনি নাকি এই ব্যপারে ব্যবস্থা নেবেন।
এবারো যেন ভক্তদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো, যার জন্য তারা ধর্ম কে জলাঞ্জলি দিয়ে অনলাইনে একের পর এক মিথ্যে রটিয়ে যাচ্ছেন সেই কিনা বারবার সব কিছু গুড়িয়ে দিচ্ছেন। এবার হুজুরের ভক্ত রা হুজুর কে লাইভে আসতে মানা করলেন, হুজুর ও তার একের পর এক লাইভ এবং মানবিক বিয়ের পোস্ট টি রিমুব করে দিলেন। হজুর যদি এতোই সত্যবাদি হয়ে থাকেন তাহলে লাইভ ভিডিও গুলি কেন রিমুভ করে দিলেন কেনই মানবিক বিয়ের সেই ঐতিহাসিক পোস্ট টি সরিয়ে দিলেন?
পাঠক তাও কিন্তু মামুনুল ভক্তদের চোখ খোলেনা।
সময় যত যায় একটার পর একটা ঘটনা সামনে আসতে থাকতে হুজুরের কার্যকলাপ যে অনৈসলামিক তাও প্রমাণিত হতে থাকে, কিন্তু তাও তাদের অন্ধত্ব ঘোচেনা।
জান্নাত আরা ঝর্ণার ছেলে লাইভে এসে সব ঘটনা খুলে বললেন, মামুনুল কে ভন্ড প্রতারক বললেন। কিভাবে সংসারের ভেতরে ঢুলে ঝর্ণা আর তার স্বামী শহীদুলের সাথে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে একজন নারীকে ঢাকায় এনে নিজের রক্ষিতা বানালেন সব অকপটে বললেন ঝর্ণার ছেলে। তারই পর মামুনুল ভক্ত রা বলা শুরু করলো "এটা ঝর্ণার সন্তান না, ঝর্ণার বয়স মাত্র ২৫ এই ১৮ বছরের সন্তান কিভাবে আসে?
জ্বী পাঠক ঠিক ই ধরেছেন, এবারও মামুনুল সাহেব তার অন্ধ ভক্ত দের আরেক জুতাঘাত করে বসেন, লাইভ ভিডিও তে তিনি স্বীকার করে নেন ওটাই ঝর্ণার ছেলে যাকে কিনা জোর পূর্বক বলিয়েছেন আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কারী বাহিনী। এবার ও মামুনুলের অন্ধ ভক্তরা আশাহত হয় যতই তারা প্ল্যান করুক সব প্ল্যান মামুনুল ভেস্তে দেন। কিন্তু হুজুর যখন বলেছেন জোর করে ভিডিও তে স্টেটমেন্ট নেয়া হয়েছে, সেই ভুয়া অস্ত্র নিয়েই তারা আবার গালির বহর নিয়ে অনলাইনের মাঠে ঘাটে ঝাপিয়ে পড়েছেন।
কিন্তু আমরা পরে সেই ছেলেকে মিডিয়া তে স্বাক্ষাতকার দিতে দেখেছি। যেখানে কোনো জোর করার আলামত পাওয়া যায় নি। এতে বোঝা গেলো মামুনুল ভক্ত দের এই মিথ্যাচার টিও টিকলোনা ।

প্রিয় পাঠক গোপনে বিয়ে মোটেই হালাল নয় । যদি হালাল হতো তবে মামুনুল তার ১ম স্ত্রীকে ফোন করে এটি শিখিয়ে দিতে পারতেন না যে "এটা শহীদুল ভাইয়ের স্ত্রী, বিভিন্ন জনে বিভিন্ন কিছু জিগ্যেস করবে,তুমি আবার মাঝখান দিয়ে অন্যকিছু মনে কইরনা, তুমি বলবা আমি সব জানি"
হ্যা ১ম স্ত্রী না জানলে, পরিবার না জানলে, সমাজ না জানলে, সেই বিয়ে ন্যায় সংগত বিয়ে নয়, এবং শরীয়ত সম্মত ও নয়। যদি শরিয়ত সম্মত হতো তাহলে হুজুর তার ১ম স্ত্রীকে শিখিয়ে দিতে পারতেন না মিথ্যে বলার জন্য।
এর পরেও মামুনুল ভক্তদের চোখ খুলছেনা, এদের চোখ আর কখোনো খুলবেনা। পাঠক এই কট্টর পন্থী শ্রেণী যেন কখনোই আর মাথা চাড়া দিয়ে না উঠে। "সাদা পাঞ্জাবী আর পায়জামা পড়লেই মানুষ ভালো হয় না, শয়তানও হয়" এমন টাই লিখেছেন ঝর্ণা তার ডায়েরী তে।
আমাদের উচিৎ এদের সামাজিক ভাবে বয়কট করা । যারা প্রতি নিয়ত ওয়াজ মাহফিলে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করেন। যাদের কাজ ঘৃণা ছড়ানো আর জিহাদের নামে ফেতনার উষ্কানি দেয়া তাদের বয়কট করা আমাদের দায়িত্ব। দেশ কে পাকিস্তানের মত ভঙ্গুর রাষ্ট্র আর ভারতের মত আবার পিছিয়ে পড়া থেকে রক্ষা করি। এই ধর্মের ব্যবসায়ী রা এবং ঠিকাদারেরা নিজেদের স্বার্থে যেনা কে সমর্থন করে ফতোয়া দেয়, হেফাজতের মত ইসলাম রক্ষা কারী কান্ডারী রা এই যেনা কে ব্যক্তিগত ব্যপার বলে এড়িয়ে যায়। অথচ দেখুন এরাই ২০১৩ সালের তাদের দেয়া ১৩ দফার ৪র্থ দাবী তে উল্লেখ করেছেন "ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।"
স্পষ্টতই এরা স্ববিরোধী।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:০৭
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×