somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

 ‘অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি’

২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী মধুসূদন চক্রবর্তী ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বর বিষপানে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া চিঠিতে প্রমাণ মেলে, শিক্ষক ও সহপাঠীদের দ্বারা ক্রমশ হাসাহাসি ও তাচ্ছিল্যের পাত্র হয়ে উঠেছিল ছেলেটি। কারণ, মধুসূদন ছিল স্বল্পমাত্রার বাকপ্রতিবন্ধী। মৃত্যুর আগে বাবাকে লেখা তার কয়েকটি চিঠি এবং বিষয়টি নিয়ে মানবাধিকার সংগঠন ব্লাস্টের তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে এই আয়োজন। লিখেছেন তানজিম আল ইসলাম

‘বাবু, আমাকে আপনি ক্ষমা করে দেবেন। আমি আপনাদের সবাইকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি। এ পড়ালেখা আমার দ্বারা হবে না। আজ স্যার যে অপমান করেছে, তা আমি কোনো দিন ভুলব না। বিদায় এ পৃথিবী।’
মধুসূদন চক্রবর্তীর লেখা শেষ চিরকুট। এ চিরকুটটি যখন লিখছিল মধুসূদন, তখন নিশ্চয় তার এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর প্রতি ঘৃণার বাঁধ উপচে উঠেছিল। কতটা অসহ্য হলে জীবনের শেষ চিরকুটে ছেলেটি তার বাবাকে লেখে, ‘অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি...।’ এ চিরকুটটি লেখার পরপরই নিজেকে নিজেই সরিয়ে নেয় এ পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষগুলো থেকে। আত্মহনন করে তার অপমানের নীরব প্রতিবাদ জানায়। কী এমন অপরাধ করেছে ছেলেটি, কীসের এত দুঃখ মধুর? স্বল্পমাত্রার তোতলামি (বাকপ্রতিবন্ধী), কথা বলতে গিয়ে। এটুকুই। এ জন্য তাকে সইতে হয়েছে বঞ্চনা ও অপমান। ক্লাসের শিক্ষক আর সহপাঠীদের বঞ্চনা সইতে পারল আর কই। মধু যে অভিমানী ভীষণ...। ডাক্তারি পড়তে গিয়েছিল বগুড়ায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজে। মধু তার বাবাকে বাবু বলে ডাকত। তিনি নিজের একমাত্র ছেলেকে কত আশা নিয়ে ভর্তি করিয়ে এসেছিলেন স্বপ্নক্ষেত্রে। কিন্তু এ কোন স্বপ্নের বারতা পেতে হলো বাবুকে...?
বাবুকে লেখা মধুর শেষ চিরকুটের অপর পৃষ্ঠায় লেখা, ‘আজকে স্যার বলেছেন, আমি নাকি “পারব না” এই কথাটি বলার জন্যই ক্লাসে যাই। অথচ আমি অনেকক্ষণ পড়ালেখা করি, তার পরও স্যারের মন খুশি করতে পারি না। একটা পরীক্ষাও আমি আমার মতো করে দিতে পারি না বাবা। আমি কালিদাসের মতো পণ্ডিত হতে চাই।’ হায়! মধুসূদনের আর কালিদাস হওয়া হলো না।
মধুসূদনের বাড়ি চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে। এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল করে ২০০৯ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। কিন্তু শুরুর দিন থেকে তার তোতলামি আর কথা বলার জড়তার কারণে শিক্ষক আর সহপাঠীদের কাছে হাসি- তাচ্ছিল্যের পাত্র হয়ে ওঠে ক্রমশ। প্রথম বর্ষ কোনোভাবে কেটে যায় তার। দ্বিতীয় বর্ষ সবে শুরু হয়। কিন্তু বোঝে না মধুর কদর কেউই। শিক্ষকেরা বলেন, তোতলামি করলে চিকিৎসক হওয়া যাবে না। এ ডাক্তারি পড়া তার জন্য নয়...। মধু শুধু নীরবে সয়ে যায়। বিধাতার দেওয়া এ অভিশাপ সে ঘোচাবে কী করে...?
মধুসূদন তার বাবাকে চিঠি দিত সব সময়। একটি চিঠিতে সে তার কষ্টের কথা জানায় বাবাকে এভাবেই, ‘আজ আমি যখন প্রথম ক্লাসে যাই, তখন স্যার জোরে নাম ঠিকানা বলতে বলে, তখন তোতলামির কারণে আমার যখন বলতে অসুবিধা হয়েছে, তখন ক্লাসের সব ছাত্রছাত্রী আমার দিকে তাকিয়ে তাচ্ছিল্য সহকারে সজোরে হেসে ছিল। একজন স্যার বলেছিলেন, তোতলামি রোগ আছে—এমন কোনো ছাত্র মেডিকেলে পড়তে পারে না। কারণ, এখানে প্রতিদিন ভাইবা নেওয়া হয়।...তিনি আরও বলেছেন, একজন চিকিৎসককে সর্বদা ভালো বক্তা হতে হয়, তা না হলে রোগীকে ভালোভাবে বোঝাতে পারে না।’
এই চিঠিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময়েও তার মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার কথা জানায় তার বাবাকে। চিঠিটির আরেকটি অংশে লেখা, ‘জীবনের এই পর্যায়ে এসে পেশাজীবী লেখাপড়া করতে গিয়ে যখন সমবয়সী বাকপটু ছাত্রছাত্রীদের অপমান সহ্য করতে হয়, যখন জানতে পারি, একজন চিকিৎসক হওয়ার জন্য পুরোপুরি অযোগ্য, তখন আর নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ভাবলাম, আপনাকে জানাব। কিন্তু আপনি যদি ভুল বুঝে দূরে ঠেলে দেন। কিন্তু অনেক চিন্তা করার পর বুঝলাম, আপনি তো বুদ্ধিমান, আপনি তো সব বোঝেন। আপনি এও বোঝেন, এতে আমার কোনো দোষ নেই—সবই বিধির বিধান।’
চিঠিটির শেষ অংশে লেখা, ‘জানি না ভগবান আমার ভাগ্যে কী লিখেছেন, তবে এটুকু জানি যে কোনো না কোনোভাবেই আমি বিখ্যাত হব—এতে কোনো ভুল নেই...।’
মধুসূদনের ভগবান তার ভাগ্যে কী এমন মরণই লিখে রেখেছিলেন? বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নটা আর পূরণ হলো না তার। মধুসূদন ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বর রাতে বগুড়া শহরের একটি হোটেলের কক্ষে বিষপান করে পরদিন মৃত্যুর কোলে সঁপে দেয় নিজেকে। এরপর তার চিরকুট থেকেই প্রমাণ মেলে আত্মহত্যার কারণ। মানবাধিকার সংগঠনগুলো সোচ্চার হয়। স্মারকলিপি পেশ করে শিক্ষামন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সমাজকল্যাণমন্ত্রী, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও বগুড়ার জেলা প্রশাসকের কাছে। তারা দাবি করে, একজন বাকপ্রতিবন্ধী হিসেবে মধুসূদনের সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা এবং চিকিৎসক হওয়ার অধিকার ছিল। কিন্তু সাড়া মেলেনি কারও কাছ থেকেই...। অবশেষে এ ঘটনার তদন্ত শুরু করে বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ লিগ্যাল অ্যাইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)। সাত দিন আগে তারা তদন্ত প্রতিবেদনও সম্পন্ন করেছে।
ফোনে কথা হয় মধুসূদনের বাবা শংকর চক্রবর্তীর সঙ্গে। ফোনে পরিচয় দেওয়ার পরপরই কান্নায় ভেঙে পড়েন শংকর। বলেন, ‘বুকে পাথর বেঁধে আছি। ওর মা তো পাগলপ্রায়। আমার একমাত্র সোনার টুকরা ছেলেটাকে কেড়ে নিল ওরা। এর বিচার চাই। আমার ছেলে একটু তোতলামি করত, এটা কি তার অপরাধ ছিল? ওরে সবাই মিলে প্রতিবন্ধী বলে খ্যাপাত।’
বললাম, আপনার ছেলে তো আপনাকে আগেই জানিয়েছিল সব কথা। তখন কি কোনো প্রতিকার চেয়েছিলেন কলেজে?
‘আমি একবার গিয়েছিলাম। অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখাও করেছিলাম। কিন্তু কেউ এ বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। আমার ছেলেটা কত লক্ষ্মী। কোন শিক্ষক তাকে অপমান করেছে, এটি সে বলেও যায়নি শিক্ষকের অপমান হবে বলে। তবুও মরে গিয়ে ওদের লজ্জা দিল। কী জানি লজ্জা হবে কি না! শিক্ষকের একটি নির্দয় আচরণ যে একটা ভবিষ্যৎকে ছিনিয়ে নিতে পারে, আমার মধুই তা দেখিয়ে গেল। আমার ছেলেকে নিয়ে অনেকেই কুৎসা ছড়াচ্ছে। ওর ছবিটা দেখে বলেন তো ওকে কি নিষ্পাপ মনে হয় না? আমার লক্ষ্মী ছেলেটা একটি গেঞ্জি কেনার জন্য হলেও আমাকে নিয়ে যেত। এ ছেলেকে বড় ডাক্তার বানাব বলে বসতভিটা বিক্রি করেছি। তবুও ছেলেটি আমার ডাক্তার হবে। কিন্তু...।’ এই বলে অঝোরে কাঁদতে লাগলেন মধুর বাবা। কান্নার শব্দে কথাগুলো অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছিল বারবার। আমি তাঁকে সান্ত্বনা দিয়ে বিদায় নিই। জানি, ছেলেহারা বাবার আর্তনাদ বেশিক্ষণ শোনার শক্তি হয়তো কারও নেই।
ব্লাস্টের তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে কথা বলি সারা হোসেনের সঙ্গে। সারা হোসেন জানান, শিক্ষক বা সহপাঠীরা কেউই কোনো কথা বলছেন না কারও সঙ্গে। এ থেকে ফৌজদারি অভিযোগ কারও বিরুদ্ধে আনা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। তাহলে এ বিষয়টির কি কোনো প্রতিকার হবে না? এ প্রশ্নের জবাবে সারা হোসেন বলেন, ‘আমরা উচ্চ আদালতে নির্দেশনার জন্য যাব। কারণ, মধুসূদনের মতো অসংখ্য শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা নীরবে এমন অত্যাচার-অপমান সহ্য করে যাচ্ছে। আমাদের কাছে আরও কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। আমরা এ ঘটনাটি উচ্চ আদালতের নজরে এনে রিট দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা চাই, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কীভাবে শিক্ষক ও সহপাঠীরা আচরণ করবে, এ জন্য একটি নির্দিষ্ট আচরণবিধি প্রণয়ন হোক। যৌন নির্যাতন দমন নীতিমালা কিংবা শিশু শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন বন্ধের নীতিমালা প্রণয়নের কথা হাইকোর্ট থেকে এসেছে। এমন একটি নীতিমালা প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্যও হতে পারে। এতে করে আর কোনো মধুসূদনকে অপমান সইতে না পেরে আত্মহননের পথ বেছে নিতে হবে না।’
কথা বলি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ মাহবুবুল করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ছেলেটির সম্পর্কে আসলে কেউ কিছু জানত না। এ বিষয়ে কে জড়িত, কারা জড়িত, এটা বলা মুশকিল। তবে আর কোনো শিক্ষক দ্বারা যেন কেউ অপমানিত না হয়, এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছি।’
মধুসূদন একা থাকতে পারত না। সব সময় অস্থির হয়ে থাকত, কখন ছুটি হবে। কখন তার প্রিয় বাবু আর মায়ের কোলে ছুটে যাবে। বাবাকে লেখা আরেকটি চিঠিতে এর প্রমাণ মেলে, ‘এরপর যখন বাড়ি থেকে আসি, তখন জানতে পারলাম, সামনে অনেক দিন আর ছুটি পাব না। কী করে থাকব এখানে, কীভাবে পড়ালেখা করব, সেটাই শুধু মাথার ভেতর ঘুরতে লাগল।...যখন নিজের মনকে স্থির করলাম, ঠিক তখন বাস্তবতা বলছে, এটা আমার পক্ষে সম্ভব হবে না। আমি কখনোই ৮-১০ দিনের বেশি হয়তো থাকতে পারব না। তখন আমার মনে হলো, আমরা তো গরিব। বেশি বাড়ি গেলে তো টাকা খরচ হবে...।...তারপর ভগবানের ওপর প্রচণ্ড রাগ হতে লাগল। হে ভগবান, আমার বাবা তোমার কত সেবা করে, আমি কতবার তোমায় আকুলভাবে ডেকেছি। তুমি জান আমার মনের অবস্থা। তার পরও তুমি কেন আমাকে এখানে পাঠালে...।’
মধুসূদনের মনের অবস্থা ভগবান হয়তো বুঝতে পেরেছিলেন, কিন্তু নিষ্ঠুর মানুষগুলো তো আর বুঝতে পারল না। আর কোনো মধুসূদনের মতো মানুষ যেন অন্য মানুষদের উপহাসের বস্তু না হয়ে ওঠে।

প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত

Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫০
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×