পুরুষ যদি বেশি পরিশ্রম করে তাহলে স্তীকে সময় দিতে না পারার দোষে দোষী। কর যদি কম পরিশ্রম করে তাহলে পুরুষটি অকর্মণ্য। কর্মক্ষেতে যদি পুরুষ কোন নারীকে টপকে পদোন্নতি পায় তাহলে সেটা পক্ষপাতিত্ব। যদি নারী কোনো পুরুষকে টপকে পদোন্নতি পায় তাহলে সেটা সমান অধিকার। যদি পুরুষ কোনো নারীকে বলে যে তাকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে তাহলে সেটা ছ্যাবলামো। যদি পুরুষটি কিছু না বলে চুপচাপ থাকে তাহলে সেটা পুরুষের চরম নীরসতা। যদি কোনো পুরুষ তার বান্দবী বা স্তীকে না জানিয়ে কোনো সিন্ধান্ত নেয় তাহলে সেটা হবে পুরুষের জন্য অমাজর্জনীয় অপরাধ। যদি কোন নারী তার বন্ধু বা স্বামীকে না জানিয়ে সিদ্ধন্ত নেয় তাহলে জেনে রাখবেন নারী এখন আর কোন পরাধীন সওা নয়। যদি পুরুষ কোন কারণে কাঁদে সেটি হবে পুরুষের জন্য খুবই সস্নানহানিকর। যদি পুরুষটি না কাঁদে তাহলে তার আবেগ অনুভুতি নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যেতে পারে । যদি পুরুষ নারীকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করতে বলে তাহলে সেটা হবে নারীর ওপর পুরুষের কর্তৃত্ব খাটানো। যদি নারী কোন পুরুষকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করতে বলে তাহলে সেটা হবে পুরুষের প্রিতি নারীর অনুগ্রহ। যদি পুরুষটি নিজেকে খুব ফিটফাট রাখে তাহলে সে নষ্ঠ হয়ে গেছে। যদি নারী নিজেকে ফিটফাট রাখে তাহলে সে খুব স্মার্ট। যদি পুরুষ কোনো নারীকে ফুল দেয় তাহলে নিশ্চয়ই তার কোন মতলব আছে। যদি না দেয় তহলে পুরুষটি যথেষ্ঠ রোমান্টিক নয় । যদি পুরুষ নিজের কর্জন নিয়ে গর্ববোধ করে তাহলে সে অহকারী। যদি পুরুষ নিজের অর্জন নিয়ে গর্ববোধ না করে তাহলে সে উচ্ছাকাঙকী নয়। যদি নারী খুব অল্প বেতনে কোন চাকরি করে তবে সেটা হবে তার কৃতিত্ব। যদি পুরুষ খুব অল্প বেতনে কোন চাকরি করে তবে সেটা হবে অযোগ্যতা। যদি নারীর মাথা বাথা করে তাহলে সে সত্যিই খুব ক্লান্ত। যদি পুরুষের মাথা বাথা করে তাহলে সে নিশ্চয়ই তার বাদ্ধবী বা স্তীকে এড়াতে চাইছে। যদি পুরুষ নিজের পক্ষে কোন যুক্তি দেখায় তাহলে সে মুখে তর্ক করছে। যদি নারী নিজের পক্ষে কোন যুক্তি দেখায় তাহলে অবশ্যই তার আত্নপক্ষ সমর্থনের অধিকার আছে। যদি পুরুষ ছেলেমেয়ের দেখভাল না করে তাহলে সে দায়িত্বহীন।যদি পুরুষ ছেলেমেয়ের যথেষ্ঠ দেখভাল করে তাহলে সে আহোদ দিয়ে তাদের মাথায় তুলছে । যদি পুরুষ বাজার করতে না যায় তাহলে সে ফাঁকিবাজ । যদি পুরুষ বাজার করতে যায় তাহলে সে আজেবাজে জিনিস কিনে ঘর ভর্তি করে ফেলে।
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।