somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন ষড়যন্ত্র: মোকাবেলায় ইসলামের বিজয়

১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

টনি ব্লেয়ার। পৃথিবীর বুক থেকে ইসলামকে চিরতরে বন্ধ করে দেয়ার জন্য যারা বড় বড় ষড়যন্ত্র করে থাকে তাদের একজন অন্যতম লিডার। সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত খুব দাপটের সাথে ব্রিটিশকে শাসন করেছে। ভারতবর্ষকে যে ইংরেজরা দুইশত বছর শাসনের নামে অত্যাচার আর নির্যাতন চালিয়েছে তাদের প্রতিচ্ছবি এই টনি ব্লেয়ার। সময়ে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশকে বিভিন্ন মুসলিম দেশের উপর হামলা চালানোর পরমর্শদাতা ও সাহায্যকারী। ব্রিটিশ লেবার পার্টির প্রধান হয়ে ২ বার প্রধানমন্ত্রী হয়। শেষের দিকে তার কিছু নীতির কারনে নিজ দেশের জনগণ তার বিরুদ্ধে ক্ষেপে উঠে। যার দরুন লেবার পার্টির প্রধানের দায়িত্ব ও প্রধানমন্ত্রীত্ব দুনোটাই হারাতে হয়েছে। এবং তার ক্যাবিনেটের অর্থমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন দলের নেতৃত্ব ও প্রধানমন্ত্রীত্ব পায়। তার মেয়াদ শেষে পরবর্তী নির্বাচনে লেবার পার্টি ডেভিট ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল দল টোরি পার্টির কাছে পরাজিত হয়। টনি ব্লেয়ার তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংশের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এখনো পর্যন্ত এ পথেই হাটছে। বর্তমানে জাতিসঙ্ঘ, ইউরোপিয় ইউনিয়ন ও রাশিয়ার মধ্যপ্রাচ্য প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করছে।
বিগত ২৩ এপ্রিল লন্ডনের ব্লুমবার্গ অফিসে এক বক্তৃতায় টনি ব্লেয়ার বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থীদের দমনাভিযানে বিশ্বশক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানায়। সে বলে ইসলামপন্থীরা হলো বিশ্বের স্থিতি ও অগ্রগতির পথে প্রধান চ্যালেঞ্জ। তারা যতদিন পর্যন্ত পৃথিবীর বুকে রাজনীতি করার স্বাধীনতা পাবে ততদিন আমরা নিরাপদ থাকতে পারবোনা। তাই বিশ্বের ইসলামপন্থী দল ও গোষ্ঠীকে আগে দমন করতে হবে। সে বলেছে, চীন ও রাশিয়াকে সাথে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও অন্যান্য মুসলিম দেশ গুলোর মধ্যে যেসব সরকার ইসলামপন্থীদের উপর দমনাভিযান চালাচ্ছে তাদের সমর্থন দেয়া দরকার। সে আরো বলে, বিশ্বময় আজকে যে সংকট চলছে তার মূলে রয়েছে ইসলামের বৈপ্লবিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। তাই এ দৃষ্টিভঙ্গিকে যতদিন খতম করা না যাবে ততদিন এ সংকট দুর হবেনা।
এভাবেই সে ইসলাম ও মুসলমান ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আর আমাদের মুসলিম দেশগুলির নেতৃবৃন্দ নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। টনি ব্লেয়ারের মত একজন বিশ্ব সন্ত্রাসের ইসলাম ও মুসলমানদের নিয়ে এই ন্যাক্কারজনক বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মত সাহস তাদের নেই। সৌদি আরব, কাতারের মত মুসলিম দেশগুলো আমেরিকা ও ব্রিটিশের গোলামী করে যাচ্ছে। ইরাক ও আফগানিস্তানেতো তাদেরই ভাড়া করা সরকার ক্ষমতায়। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান লুহানীতো একজন সমাজতান্ত্রিক লোক, সে কিভাবে এর প্রতিবাদ করবে। পাকিস্তানতো তাদের নিজের দেশকে সামলাতেই হিমশিম খাচ্ছে। তাদের আবার অন্যদিকে তাকানোর সময় কোথায়। বাংলাদেশের সরকারেরতো সেদিকে কোন কানই নেই। বরং তারাও যেন সেই টনি ব্লেয়ারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। আর আমাদের ইসলামী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কথা কী আর বলবো। তারা তো কাজ করার মত ভালো পদই খুজে পাচ্ছেনা। একজন আরেকজনকে কীভাবে ল্যাং মেরে দলীয় প্রধান হতে পারে সেই চিন্তায় তাদের চোখে ঘুম নেই। দলের কর্মী একজনও না থাকুক তাতে কোন যায়-আসে না। দলের আমীর আমাকে হতেই হবে। তার মধ্যে আবার হুট করে দল পরিবর্তন আর নতুন দল গঠন করার রাজনীতিতো আছেই। যাক ভিন্ন প্রসঙ্গে চলে এলাম, আবার মূল প্রসঙ্গে যাই।
মূলত চারটি কারনে টনি ব্লেয়ারেরা ইসলাম পন্থীদের দমন করতে চায়, যা তার বক্তব্যে প্রকাশ হয়েছে। ১. মধ্যপ্রাচ্য এখনো বিশ্বের জ্বালানী উৎপাদন ও সরবরাহের প্রধান ক্ষেত্র। আমেরিকা জ্বালানী বিপ্লব ঘটাতে দীর্ঘ সময় ব্যয় করলেও মধ্যপ্রাচ্যের ওপর বিশ্ব নির্ভরতা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ হবেনা। যেকোন সময় জ্বালানী তেলের মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রধান নির্ণায়ক হবে এখানকার পরিস্থিতি। আর এর উপর বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতি ও কার্যকরিতার তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব থাকবে। ২. ইউরোপের একেবারে দোরগোড়ায় হলো মুসলিম দেশগুলোর অবস্থান। পুর্ব ভূমধ্যসাগরীয় উপকুল থেকে ইউরোপিয় ইউনিয়নের সীমান্ত একেবারেই নিকটবর্তী। এখানকার যেকোন অস্থিরতার সরাসরি প্রভাব পড়বে ইউরোপে। বিশেষ করে উত্তর আফ্রিকার যেকোন পরিস্থিতির প্রভাব পড়বে নিকটবর্তী দেশ স্পেন ও ইতালীর উপর। ৩. ইসরাইলের টিকে থাকা ও নিরাপত্তার জন্যই ইসলামপন্থীদের দমন গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দেশটির অবস্থান মুসলমানদের মূল ভূখন্ডের মধ্যেই অনেকটা কৃত্রিমভাবে ছড়ানো। তাই যেকোন সময় মুসলমানরা নিজেদের ভূখন্ডকে দখল করার জন্য ইসরাইলের ওপর হামলা চালাতে পারে। তাছাড়া ইসরাইলকে মধ্যপ্রাচ্যের অনেক সাধারণ মানুষ এখনো মেনে নেয়নি। ৪. এই কারণ হিসাবে সে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণের কথা বলেছে। তারমধ্যে একটি হলো, ইসলামের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নির্ধারণ হবে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি দিয়ে। এর মাধ্যমে বুঝতে হবে রাজনীতির সাথে ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে। এটা হয়ত অনেকটা বিতর্কিত মনে হবে। কারণ, অনেকে মনে করে সংকট আসলে ধর্ম নিয়ে নয় রাজনীতি নিয়ে। তাছাড়া বিপুল সংখ্যক মুসলমানের অবস্থান ইউরোপিয় অঞ্চলের ভিতরে নয় এ অঞ্চলের বাহিরে। তাই তাদের কোন অবস্থার প্রভাব এখানে পড়বেনা। অতএব ধর্ম নিয়ে চিন্তা করার কোন দরকার নেই। তবে ইসলামের রাজনীতি যেহেতু ধর্ম থেকে উৎসারিত হচ্ছে তাই ধর্মকে বিবেচনায় আনতে হবে।
টনি ব্লেয়ার বিশ্ব মোড়লদের কাছে একজন বিজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসাবে সম্মান পেলেও এক্ষেত্রে সে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতা নিয়াহুর বক্তব্যকেই কপিপ্যাষ্ট করেছে। ২০০৭ সালে যখন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বিদায় নিতে হয় তারপর তাকে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিরসনে বিশ্বদূত হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু সে ফিলিস্তিনের পরিবর্তে একা ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতা নিয়াহুর ধারণাকেই আত্মস্থ করেছে। এবং তার ধারণার উপরই সে বক্তব্য দিয়েছে। কারন নেতা নিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিটি শব্দের সাথে টনি ব্লেয়ারের বক্তব্য মিলে যায়। মিশরে যখন হোসনে মোবারকের পতনের পর গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে ড: মুহাম্মদ মুরসী ক্ষমতায় আসলো তখন নেতা নিয়াহু বলেছিল মুসলিম দেশগুলোতে স্বাধীন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করার সুযোগ দেয়াটা তাদের নিজেদের জন্য বিরাট ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াবে। কেননা স্বাধীন গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে ইসলাম পন্থীরা ক্ষমতায় চলে আসবে। (যদিও ইসলাম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে হারাম ঘোষণা করেছে)। অতএব এর মোড় অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে। আর এই কারণেই মিশরের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসীকে সেনা অভ্যূত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যূত করা হয়েছে। এবং তার অনুসারিদের উপর সেনাসরকার নির্যাতন চালাচ্ছে । তিউনিসিয়ায় ইসলামী দল আন্-নাহদা বিজয়ী হওয়ার পরও তােদরেক সরকার গঠন করতে দেয়া হয়নি। লিবিয়ায় এখনো শান্তি ও স্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে দেয়া হচ্ছেনা । সিরিয়ায় বাশার আল আসাদ পরাজিত হওয়ার দারপ্রান্তে চলে আসলেও তার বিরোধীদের আন্দোলনের গতি ভিন্নদিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে।
টনি ব্লেয়ার তাঁর বক্তৃতায় মধ্যপ্রাচ্যের সংকট সন্ধিক্ষণে থাকা প্রতিটি মুসলিম দেশের নাম যথা সিরিয়া, মিশর, লিবিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন, ইরানের নাম ধরে ধরে কোথায় কী করতে হবে তার পরামর্শ দিয়েছে।
এখন ইসলামপন্থীদের ভাবার সময়। তারা আসলে এখন কী করবে। এখনো কী তারা আমেরিকা আর ব্রিটিশদের দালালীর ভূমিকা পালন করবে নাকি নিজেদের রক্ষার জন্য কোন সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। আমার মনে হয় এখনো সময় আছে মুসলিম দেশগলোর নেতারা যদি সকল দালালীর পথ, ক্ষমতা আর পদের লোভ, দল পরিবর্তন আর নতুন দল গঠনের পথ পরিহার করে এক টেবিলে বসে তাদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে বর্তমান যমানার আবু জাহেল, আবু লাহাবদের দোষর টনি ব্লেয়ার, বুশ, বারাক ওবামাদের দিন শেষ হতে বেশী দিন লাগবেনা। অচিরেই বিশ্বক্ষমতা মুসলমানদের হাতে চলে আসবে। পৃথিবী আবার আল কুরআনের শাসন পেয়ে সকল প্রকার জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি পাবে। কারন টনি ব্লেয়ার তার বক্তব্যে ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে বিলাপ করার কারণ হিসাবে বলেছে, ইসলাম পন্থীদের বিরুদ্ধে এত ষড়যন্ত্র, এত নিযার্তন চালানোর পরও তারা নিশ্চিহ্ন বা পরাজিত হওয়ার বদলে আরো শক্তিশালী হচ্ছে। তার ভাষায় একুশ শতকে ইসলামপন্থীরা পাশ্চাত্য সার্থের প্রতি হুমকি হয়ে দাড়াচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের ইসলামপন্থী সকল নেতৃবৃন্দকে বাস্তব অবস্থা বুঝার এবং সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণের তাওফিক দান করুন। আমীন
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×