এলাকার এক এক সুন্দরী মেয়েকে মনে ধরেছে পাড়ার এক মাস্তান বড় ভাই এর । মাস্তান হলে ও সে বেয়াদব ছিল না। একদিন রাস্তায় দেখা হয়ে গেল সেই সুন্দরী মেয়ের সাথে, মেয়ে তো ভয়ে অস্থির। মাস্তান জিজ্ঞেস করলো আচ্ছা আমাকে তোমার কেমন লাগে ? মেয়ে ভয়ে উত্তর দিলোঃ ভালো। বিয়ে করবে আমায় ? মেয়ে ভয়ে, ভয়ে বল্লো আমার আব্বা রাজি হলে আমার আপত্তি নেই।
মাস্তান বুঝতে পারলো এখন হবু শ্বশুর কে খুশি করতে পারলেই কাজ হয়ে যাবে। পরদিন থেকেই নেমে পরলো হবু শ্বশুর কে খুশি করানোর কাজে, যে কিনা পাঁচ ওযাক্ত নামাজ পরতো । পরদিন ছিল শুক্রবার, জুমার নামাজ তো শ্বশুরমাশাই আর মিস করবেন না এই চিন্তা করেই মাস্তান ঠিক করলোএখন থেকে দেখানোর জন্য হলেও মসজিদ এ গিয়ে নামাজ শুরু করবে। নতুন পাযজামা, পাঞ্জাবি পরেই রওনা হয়ে গেল মসজিদ এ।
প্রথম দিনে গিয়েই ইমাম সাহেবের পেছনে গিয়ে দারালো, আর শুধু পেছনে তাকাচ্ছে কখন শ্বশুর আসবে আর ওনার নজরে পরবে। কিছুখন পর শ্বশুর এসে দারালো মাঝামাঝি জায়গায়, মাস্তান ও হবু শ্বশুর কে দেখানোর জন্য তার সামনে দিয়ে এসে বরো করে এক সালাম দিলো এবং তার ঠিক পেছনেই দারালো। মাস্তানের ঠিক পেছনেই ছিলো এলাকার এক ফটকা ছেলে ...যে কিনা মাস্তান বড়ো ভাই কে দু চোখেও দেখতে পারত না, আবার মনে , মনে সে ও ওই সুন্দরীকে পছন্দ করতো। ফটকা তো বুঝতে পারলো কাহিনি কি...
মাস্তান তো জীবনে ও নামাজ পরেনাই ...তাই নামাজের নিযম কানুন ও ভালো জানতো না। নামাজের এক পর্যায়ে সবাই যখন হাটু গেড়ে বসলো তখনি ঘটলো বিপদ !!! নতুন পাজামা বলেই তার সেলাই অতোটা ভালো ছিলো না, আর মাস্তান ও তার নিচে আর কিছু পরে আসে নাই... এতে করে যা হবার তাই হলো ...
পিছনের ফটকা এমন একটা সুযোগের জন্যই ওৎ পেতে ছিলো... দেরি না করে করে মাস্তানের পাজামার ফাক গলে বেরিয়ে জাওয়া সম্পদ খপ করে হাত দিয়ে ধরলো !!! মাস্তান তো গর্জন করে পেছনে তাকিয়ে বল্লো, হারামজাদা,
পাড়ার ফটকা ছেলে টা মাস্তান এর কথার কোনো তোযাক্কা না করেই বল্লোঃ মিয়া ভাই, দেরি কইরেন না,
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




