ধুমপানমুক্ত এবং মোবাইল মুক্ত একটি ক্যাম্পাস। ইস এই ধরনের উদ্যোগ যদি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেযা হত। তাহলে শিক্ষাজীবন থেকে সবার মাঝে সচেতনতা বাড়তো। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা কি জানেন, অনেকের কাছে মোবাইল আছে এবং অনেকে নেশায় আসক্ত। জানেন না!!! কারন এত খবর নেয়ার সময় কই আর সবাইকে চেক করে জিজ্ঞাসা করাও কঠিন। তবে এই দায়িত্বটুকু পালন করা উচিত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কমিটি এবং শিক্ষকদের। পাশাপাশি ভূমিকা রাখা উচিত অভিভাবকদের। আগে যখন একজন ছাত্র নকল করে পাশ করার চিন্তা করতে পারত, কারন তখন সেই পরিবেশ ছিল। এখন নকল মুক্ত হয়ে গেছে তাই কোন শিক্ষার্থী নকল করার কথাও চিন্তা করেও না। কারন নকলমুক্ত পরিবেশ বজায় আছে।
এছাড়া একজন শিক্ষার্থী কার সাথে মিশে, কি করে, কোথায় যায়। পড়ালেখার বাহিরে কোন কিছুর সাথে জড়িত কিনা। এমনকি তার শরীর স্বার্থের দিকেও নজর দিতে হবে যে, তার চেহারায় কোন চিন্তার ভাব আছে কিনা এবং পড়ালেখার বাহিরে জড়িত কিনা!!! একটু সচেতনতা দরকার সকল অভিভাবকদের! এছাড়া শিক্ষকদেরও করণীয় কাজ রয়েছে। এককথায় লেখাপড়ার বাহিরে যেকোন কিছুতেই নজরদারী করাটা জরুরী।
আসুন আমরা দোয়া করি। সকল শিক্ষার্থীদের জন্য। এদেশের সকল শিক্ষার্থী বেড়ে উঠুক নীতি, নৈতিকতার ভিত্তিতে। সুশিক্ষিত হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করুক। অভিভাবকদের মুখ উজ্বল হোক। ফেসবুক
সবার সচেতনতার জন্য সময় টিভির ভিডিও চিত্র দেয়া হল:
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:১০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




