somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেই দিনের কথাগুলো।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভালোবাসার একটি মানুষ চাই? যে আমাকে খুব ভালোবাসবে। আমাকে সুখে রাখবে। আমার সুখ-দুঃখ আপন করে নিবে। বিপদ আপদে আমার পাশে থেকে সাপোর্ট করে যাবে। আমাকে নিয়ে ইচ্ছে আকাশে ঘুড়ে বেড়াবে। সে আমার মনের মানুষ। এই ভরা যৌবন শুধু তার জন্যই। আমার মনের মানুষটা খুব সৎপরায়ন হবে। তবে আমার সাখে খুব দুষ্টমি করবে। খুব দুষ্টমি। আমি রাগান্বিত চেহারায় তাকে আদর করে থাপ্পর দিবো তার কাধে। সে হাসবে। আমার দিকে চেয়ে চেয়ে মুচকি হাসি হাসবে । সে সময় টা হবে সবচেয়ে সেরা সময় আমার। কারন সেই মনের মানুষ টা শুধুই আমার। পৃথিবীর অন্য কোন দ্বিতীয় ব্যক্তি ছিনিয়ে নিতে পারবে না আমায়.......কি হলো? কি হলো? ওহ...... আবার লোডশেডিং। খুব মনোযোগ সহকারে এক পলকে চেয়ে আছে মায়া। টিভির দিকে। কারেন্ট চলে যাওয়াতে রিমোট ছেড়ে বইয়ের দিকে বিরক্তি ভাব নিয়ে এ পাতা ও পাতা নাড়ছে। মায়া খুব ভাবনায় পড়ে গেছে। ইস!!! সে যদি স্টার জলসার ঐ পরীর মত হতে পারতো। প্রশ্ন মাথায় ঘুড়পাক খাচ্ছে। কি সুন্দর করেই পরী তার রাজকুমার কে ভাবে। আহা.. আমিও যদি এমন কাউকে ভাবতে পারতাম। পারতাম তার সাথে উড়ে বেড়াতে। ঘুরে ঘুরে স্বর্গ দেখতে।
না এসব আমার দ্বারা হবে না। আমি তো দেখতে তেমন সুন্দর না। তাছাড়া সবাই সুন্দরী মেয়েদের পিছনে ছুটে। ভালো পোষাক দেখলেই ছেলেরা ভীড় করে। আমার দিকে কেউ একটু আড় চোখেও চায় না।
এসব ভাবতে লম্বা এলো মেলো চুল টানা ছেড়া শুরু করে মায়া। আজ আর পড়া হবে না। যাই বাইরে গিয়ে কাকীদের সাথে আড্ডা দেই।
চারদিকে গরমের হাওয়া। পাথা নিয়ে সবাই বাড়ির উঠানে এসে গল্প -গুজব করছে। মায়াও এতে বাকী থাকবে কেনো? এসে শুরু করে দিলো স্টার জলসার বাকী গল্প গুলো।
_কিরে মায়া? তোর না সামনে পরীক্ষা। তুই পড়তে বসোস নাই ক্যান?
_তুমি কি দেখো না কাকী মা!!! কারেন্ট নাই।
_তাহলে বাতি জ্বালিয়ে পড়..যা।
_পড়া দেখা যায় না। নিজের মেয়েকে বলতে পারো না। দুই মা-মেয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছে তা চোখে পড়ে না।
_কিরে তুই দেখি পরীর মায়ের মত হয়েছিস। খুব ঝগড়া করতে শিখে গেছোত তো।
_কাকী জানো, আ্জ না পরী নাটক টা বেশ রোমান্টিক হয়েছে। তুমি দেখোছো?
_হুম। আমি না দেখলে দেখবে কে বল?
_তুমি তো দেখবাই। বিয়ের পরও শখ মিটে নাই।
_কি বললি তুই। আমি কিন্তু সব বলে দিবো তোর মার কাছে। কত ছেলেদের সাথে লাইন মারো। পাচ পাচটা ছ্যাকা খাইছো। সব বলে দিবো।
_দোহায় লাগি কাকী মা। বলো না। বললে তো সব শেষ।
_আচ্ছা বলুম না। আগে তো অনেক ছ্যাকা খেলি। নতুন কাউকে পেলি তো?
_একটা ছেলেকে আমার খুব ভালো লাগা। তবে সে.......
_কি?
_ছেলেটা আমাকে দেখতেই পারে না।
_হ্যা... হ্যা....হ্যা. কোন সমস্যা নেই। লেগে থাক। হয়ে যাবে।
_না কাকী মা। হবে না।
মূহুর্তের মধ্যে বিদ্যুৎতের জলক। কারেন্ট এসেছি বুঝি। সবাই হৈ হুল্লোর করে যার যার ঘড়ে দৌড়ে গেল। এই প্রিয় বুঝি শেষ হয়ে গেল প্রিয় অভিনেত্রীর প্রিয় নাটক।
স্টার জলসা, জি বাংলা, আর স্টার প্লাস এর সিরিয়াল দেখতে দেখতে হঠাৎ ঘুমিয়ে যায় মায়া। স্বপ্নে বিভোর রাজকুমারের গল্পে। হাত টা ধরে বসে আছে স্কুলের বারান্দায়। একটু একটু ঘুম চোখে রাজকুমারের বুকে ঘুমিয়ে পড়েছে মায়া। এমনটা কি হয়? না, শুধু স্বপ্নেই হয়। স্কুলে গিয়ে মায়া দেখে তার রাজকুমার অন্য সব মেয়েদের সাথে মাঠে আড্ডা দেয়। গোপনে চোখের পানি ফেলে ক্লাসে চুপটি মেরে বসে থাকে। কত শত অভিমান মনে। লুকিয়ে আছে মনে হাজারো ভালবাসা। মাত্র ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী মায়া।
দিনের বেশীভাগ সময়ই তো স্কুল, কোচিং আর রাত হলে ইন্ডিয়ান সিরিয়াল নিয়ে থাকে। মা সারাদিন সংসারের ব্যস্ততা আর বাবা। বাবা তো ঐ দূর দেশে আছে, জীবিকার জন্য। মায়াদের সুখে রাখার জন্য। মায়া বাবার প্রতি অনেক রাগ করে। বাবাকে সে সব সময় অনুভব করে। আর ভাবে বাবা, তুমি আমাদের ছেড়ে কই গিয়া আছো? তোমাকে দেখতি খুব মন চায়? পৃথিবীতে তুমি ছাড়া আর ভালো কেউ না। আমার আপন আর কেউ নাই।
প্রতি রাত অভিমানে ঘুমায় আর বলে, বাবা তুমি আমায় ঘুম পাড়ায় দাও। দাও আমায় ঘুম পাড়িয়ে।
এতশত ভাবনা নিয়ে কখন যে ঘুমিযে পড়ে মায়া। তা কেউ টের পায় না।

স্কুল যেতে হবে। সকালে উঠে স্কুল যেতে খুব বিরক্তিভাব ধরে মায়া। আজ যাবেই না স্কুলে। তবে স্কুল যাওয়ার টাইম পার হওয়ার পরও স্কুলে যেতে হলো মায়ার। ঐ যে বাড়ীতে ফোন করে বসেছে ক্লাস টিচার। স্কুল গিয়ে মন খারাপ করে ঠিক লাষ্ট টেবিলে গিয়ে বসে থাকলো মায়া।
সেই খারাপ দিনেই সেই রাজকুমারের সাথে মায়ার প্রথম কথা। প্রথম কথা হবে। এটা সে আগে জানলে হয়তো আজ সবার আগে স্কুলে আসতো মায়া। সবার থেকে সুন্দর ভাবে সেজেগুজে আসতো স্কুলে। একদম ঠিক রাজকুমারের রাজকুমারী।
স্বপ্নের মত দাড়িয়ে পড়ে মায়ার সামনে রাজকুমার।,
_মায়া, তোমার কি আজ মন খারাপ?
মায়া কি বলবে ভেবে পায় না। শুধু হা করে তাকিয়ে আছে। তাকিয়ে আছে তার রাজকুমারের দিকে। কি সুন্দর করে কথা বলে ছেলেটা। আহ........
_মায়া, কিছু বলো।
_না মানে, মানে, মানে। হুম। এমনিতেই আসতে মন চাইছিলো না।
_তো না আসলেই পারতে। আমি তোমায় বাড়ী গিয়ে দেখে আসতাম।
_ইস! তুমি আমায় দেখো?
_হ্যা। রোজ দেখি। দেখি তোমার অপরুপ চোখ। তোমার ঠোট, তোমার অগোছালো চুল। কি সুন্দর তুমি। তোমার অভিমান, রাগ।
_মিথ্যে বলছো না তো?
_ সত্যি বলছি। তোমাকে আমার অনেক ভালো লাগে। পৃথিবীর তুমি আর দ্বিতীয় টি নয়। শুধু আমার।
মায়া লজ্জায় লাল হয়ে যায়। সে ভাবতেও পারে নাই যে অসময়ে তার স্বপ্নের পুরুষের মনের ভালবাসার কথা জানতে পারবে। জানতে পারবে তার প্রতি ভালবাসা। পৃথিবীতে এমন কেউ আছে যে তাকে খুব ভালোবাসে। ভালবেসে স্বপ্নে ঘড় বাধে।
_তুমি এতদিন বললে না কেনো?
_জানো, তোমাকে দেখলে খুব ভয় হয়। ভয় হয়, যদি তুমি আমার ভালবাসাকে তুচ্ছ করে দাও। আমাকে আঘাত দাও। সে জন্য বলি নি গো। সে জন্য বলি নি।
মায়া আর কিছু বলতে পারে না। কি বলবে এখন? কি বলবে তার রাজকুমার কে? ছোট একটি হাসি দিয়ে দৌড়ে পালায় বাড়ির দিকে। সাথে নিয়ে যায় রাজকুমারের ভালবাসা। যে ভালোবাসার রঙে মায়াকে আজ পৃথিবীর সব থেকে সুখি দেখাচ্ছে। সে ভাবছে রাজকুমার শুধু আমার। আর কারো নয়। যাকে নিয়ে আমি এ জীবন স্বপ্ন দেখেছি। সে আজ আমার হয়েছে। সে আমাকে খুব ভালবাসে। বোকা রাজকুমার। তুমি কি জানো না, আমি যেও সবথেকে বেশী তোমাকেই ভালবাসী।
একটু ভালবাসা, একটু অভিমানে এগিযে চলছে মায়া রাজকুমারের ভালবাসার গল্প। মায়ারা এখন ৯ম শ্রেনীতে পা রেখেছে।
সোনালী এক বিকালে কোচিংয়ের ফাকেঁ মায়া ও রাজকুমারের প্রেম চলছে স্কুলের বারান্দায়। সেই শুরু থেকেই মায়ার রাজকুমার সুযোগ পেলেই শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। তবে মায়া কিছু না বললেও বেশী দুর সুযোগ দিতো না তার রাজকুমার কে। তার জন্য অনেক অভিমান জমা আছে মায়ার প্রতি রাজকুমারের।
এরই জন্য রাজকুমার আগে থেকে খুব বদলে যাচ্ছে। মায়ার প্রতি তার ভালবাসা কমে যাচ্ছে। এড়িযে চলতে চায় রাজকুমার। আর মায়া তা খুব বুঝে। বুঝে তার রাজকুমার তার প্রতি কি চায়? কি পেলে রাজকুমার খুশি হবে।
একদিন সকালে মায়া তার রাজকুমার কে ডেকে বলে,
_নিরব, আমি তোমাকে একটি কথা বলতে চাই? তুমি একটু সিরিয়াস লি নিবা।
_হ্যাঁ বলো কি বলবা? আমার ক্লাস আছে।
_আমি বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিযেছি।
_হ্যাঁ। করো। সুখবর এটা।
_আমি তোমাকে বিয়ে করার জন্য বলছি।
_মানে কি? এখন এসব। না.. না... না।
_তুমি কি আমায় ভালবাসো না?
_বাসি, কিন্তু......
_কোন কিন্তু নাই। আমি যা বলছি তাই হবে। তোমাকে আমার বিয়ে করতেই হবে। তা না হলে আমি কিন্তু.....
_ওকে ওকে... তোমার যা ইচ্ছে তাই করো।
যে অন্তু কে মায়া ভালবাসা দিয়ে রাজকুমার বলে ডাকতো তার প্রতি আজ অভিমান করে মায়া বাড়ি ফিরে।
মায়ার বাবা তিনমাস হলো বাড়ি এসেছে। সে বাবার সাথে অনেক কথা বলে। বাবাও রাত সাথে কতশত ভিনদেশীদের গল্প বলে। আজ বাড়ি ফিরেই নিজের রুমে গিযে ঘুমিযে পড়ে মায়া। সন্ধ্যা হয়ে যায়। এখনো মায়া ঘুমায়। বাড়ির সবাই বলাবলি শুরু হয়ে গেলো, কি হলো আজ মায়ার? সন্ধ্যায় মায়ার বাবা বাড়ি এসে প্রথমে মায়ার রুমে গিয়ে মায়াকে ঘুম থেকে জাগিয়ে দেয়।
_সন্ধ্যা হয়ে এসেছে, মেয়েটা এখনো ঘুমাচ্ছে। এই মায়া... মায়া... মায়া. আরে উঠ। গল্প শুনবি না।
মায়া ঘুমের তালে বলে উঠে, বাবা রাজকুমারের গল্প শোনাবা,
বাবা হেসে বলে আরে আগে তো ঘুম থেকে উঠবি। তোরো সব গল্প শোনাবো। হাত মুখ ধুয়ে খেতে আয়।
বাহিরে জোসনা পড়েছে। ছাদে বাবা-মেয়ে একা একা গল্প করছে। গল্প করতে করতে এক পর্যায়ে মায়া বলে, বাবা জানো একজন কে না আমার খুব পছন্দ। তাকে আমি বিয়ে করতে চাই। আমার মনে হয় আমি তাকে ছাড়া বাচবো না। সবখানেই আমি শুধু তাকে ভাবি। তাকেই দেখি।
এরকম কিছু মেয়ের কাছে শুনবে বাবা হয়তো তা আশা করে নি। মায়ার বাবা খুব শান্ত ভাবে অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বলে, মা দুনিয়াটা খুব বড়। এই যে আমরা, এই গ্রাম, এই নদী, এই শহর, এই যে তোমার চোখের সামনের মানুষগুলো ছাড়াও তুমি আরও অনেককিছু দেখতে পারবা। তুমি আজ যাকে খুব খুব ভালবাসো। তাকে হয়তো কাল বা পরশু নয়তো বা বছর খানেক পর এক পলকের জন্যও দেখতে পারবা না। খুব ঘৃনা হবে তার প্রতি। তুমি জানো তোমার ভালবাসার মানুষ ছাড়াও আরো অনেকেই তোমাকে ভালবাসে। তারা তোমার জন্য জীবন দিয়ে দিচ্ছে। তুমি যাকে পাগলের মত ভালবাসো। যাকে ছাড়া তুমি বাচবে না ভেবে নিয়েছো, ঠিক আরেকটু বড় হলেও তুমি ভাববে আমি ঐ সময়ে ভূল করেছিলাম। এ সময়টা এখন তোমার ভালবাসার সময় না। এখন নিজেকে গড়ে তোলো মা। যদি নিজেকে গড়ে তোলতে পারো, নিজকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারো, দেখবে তোমার আশেপাশে, তোমার জন্য হাজারো ভালবাসা এসে পড়ে আছে।
মা, তুমি বিয়ে করবে। তাতে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্তু মা, তুমি আরও একটু সময় নাও ভাবার জন্য। তুমি খুব ভাবো। ভেবে দেখো। যাকে তুমি একয়দিনে এতটা ভালবেসেছিলে তাকে ভালবাসার জন্য আবার আরও সময় নাও। কাউকে ভালবাসার আগে তুমি যদি সময় নিতে যানো, তাহলে দেখবে তুমি প্রকৃত ভালবাসার মানুষ পেয়ে গেছো।
দীর্ঘ ৭ বছর আগের বাবার সেই কথা গুলো আজ মায়ার খুব মনে পড়ে গেলো।
বাবার সেই দিনের কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিলো মায়ার জীবনে। আর তা না হলে এতদিনে মায়ার করুন অবস্থা হত। কারন সেই দিনের রাতের ছাদের কথাগুলোর পর অনেক কষ্ট করে অন্তু কে ভূলে গিয়েছিলো মায়া। অন্তু’র মুখে খুব মধুর সুন্দর কথা শোনা গেলেও সে প্রকৃত ছিলো দেহ লোভী। যার প্রমান তার কিছুদিন পরেই পেয়ে যায় মায়া।
তারপর এরকম অনেক ছেলেকেই দেখেছে মায়া। কিন্তু এড়িযে চলেছে। এড়িয়ে চলে আজ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে।
মায়ার আজ ভালোবাসার অভাব হয় না। গ্রামের প্রত্যেকটা মানুষ আজ তাকে খুব ভালবাসে। ভালোবাসা দিয়ে প্রত্যেক টা মানুষ কে সেবা করে যাচ্ছে মায়া। এবং গ্রামে একটি বহুমুখী গ্রাম্য হাসপাতাল গড়ে উঠছে মায়ার হাত ধরেই।
....
অনেকদিন ধরে ভাবছি এই গল্প টা লিখবো। আজ একটু মনস্থির করে লিখে ফেললাম। আমাদের সমাজে অভিভাবক রা যদি তার ছেলে মেয়েদের মাঝে একটু মিশে ছেলে-মেয়েদের চিন্তা-ভাবনা বুঝতে পারে। তাহলে হয়তো আর কোন ছেলে-মেয়েরাই বিপদের দিকে অগ্রসর হতো না। সেদিনেই মায়ার কথা গুলো যদি সঠিক সময় বাবা জানতে না পারতো তাহলে আজ অনেক কিছুই ঘটে যেতো পারতো মায়ার জীবনে যা কোন অভিভাবক মেনে নিতে পারতো না।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×