somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাতীয় শিক্ষা পাঠ্যক্রম থেকে বাদ দেয়া হয়েছে ইসলাম যুক্ত করা হয়েছে হিন্দুত্ববাদ

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জাতীয় শিক্ষা পাঠ্যক্রম থেকে বাদ দেয়া হয়েছে ইসলাম যুক্ত করা হয়েছে হিন্দুত্ববাদ
-----------------------------------------------------------------
দেশের প্রাাথমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকের সিলেবাস থেকে বাদ পড়েছে ইসলাম ধর্ম বিষয়ক এবং মুসলিম সংস্কৃতির প্রতি উদ্দীপনামূলক গল্প-রচনা ও কবিতাসমূহ। তার বদলে যুক্ত হয়েছে হিন্দুত্ববাদের প্রতি উদ্দীপনামূলক বিভিন্ন গল্প ও কবিতা। দেশের জনসাধারণের মধ্যে ৯২ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত নাগরিক এবং সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রম এর সিলেবাস থেকে ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম চেতনাবোধ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের লেখাসমূহ বাদ দিয়ে তদস্থলে হিন্দুত্ববাদ বিষয়ক লেখাসমূহ প্রবেশ করানো নিয়ে তৈরি হয়েছে অভিভাবক মহলে চরম উদ্বেগ ও বিতর্ক। এ নিয়ে সকলের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে, স্কুল-কলেজে বর্তমানে যা পড়ানো হচ্ছে, তাতে মুসলমানদের সন্তানরা শেষ পর্যন্ত প্রকৃত মুসলিম থাকতে পারবে তো!
এর মধ্যে চলতি উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে কৌশলে ইসলামের প্রতি অবজ্ঞা এবং সুচতুরভাবে পীর মাশায়েখদের চরিত্রহননের চেষ্টায় এই উদ্বেগ আরো গভীর হয়েছে। অভিযোগ ওঠেছে, চলতি উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন প্রণেতারা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অপচেষ্টা করেছেন। ইসলাম ও মুসলিম রীতিনীতি, ঐতিহ্য, ঈমান ও আমল নিয়ে আজগুবি মিথ্যা গল্পের অজুহাতে ইসলাম ও পীর মাশায়েখদেরকে খারাপ ও জঘন্য হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। অবমাননা করা বিভিন্ন ইসলামি পরিভাষাসহ মুসলিম সংস্কৃতির অংশ দাঁড়ি ও টুপিকে। শুধু তাই নয়, চট্টগ্রাম বোর্ডের প্রশ্নপত্রে রীতিমতো সম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়ে এমনভাবে প্রশ্ন সাজানো হয়েছে যে, যাতে মুসলমানকে সন্ত্রাসী এবং হিন্দুদের মহানুভব হিসেবে চিত্রিত হয়। বোর্ডের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে ৯২ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে কেন ইসলামের বিরদ্ধে এই উস্কানী? বোর্ড পরীক্ষায় এ ধরণের উস্কানিমূলক প্রশ্নপত্র তৈরির মাধ্যমে কি ম্যাসেজ দিচ্ছেন শিক্ষা বিভাগের সংশ্লিষ্টরা, এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে অভিভাবক মহলে। দেশের উলামা-মাশায়েখ, ইসলামী চিন্তাবিদ, অভিভাবকমহল ও শিক্ষাবিদরা মনে করেন, পাবলিক পরীক্ষায় এ ধরণের প্রশ্নপত্র প্রণয়ণ কোন স্বাভাবিক বিষয় নয়। তাদের মতে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং সাম্প্রদায়িকতা ও নাস্তিক্যবাদ উস্কে দিতেই উদ্দেশ্যমূলকভাবে একটি মহল এই কাজ করেছে।
কথায় আছে, “যদি কোন জাতিকে পদানত করতে চাও, কাবু করতে চাও অথবা কোন জাতির উপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে চাও, তবে সবার আগে তাদের শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে আঘাত হানো এবং সেখানে প্রভাব বিস্তার করো”। গত অর্ধ যুগের ঘটনাপ্রবাহে এই ধারণা জোরালো হয়েছে যে, বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেই ইসলামী আদর্শ ও চেতনাবোধের উপরই সবচেয়ে বড় আঘাত হানা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষার নানা পর্যায় থেকে যেমন ইসলামী শিক্ষা ও চেতনাবোধের বিলুপ্তি ঘটানো হয়েছে, তেমনি দেশের সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলেও ইসলামের প্রতি হেয়ভাবাপন্ন ও বিজাতীয় আগ্রাসন চলছে দূর্বার গতিতে। যার ফলে বর্তমান আধুনিক শিক্ষিত শ্রেণীর নতুন প্রজন্মের মধ্যে ইসলামের প্রতি অনীহভাব, বিদ্বেষ বা ধর্মহীনতার মাত্রা আশংকজনক হারে পরিলক্ষিত হচ্ছে। এটা দেশ ও জাতির আত্মপরিচয়ের জন্যে অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমাদের সন্তানদেরকে জাতীয় ও ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে বেড়ে তুলতে চাইলে শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিষয়টি উপেক্ষা করার কোনই সুযোগ নেই।
যদিও এই বিষয়ে সরকার পক্ষের যুক্তি, দেশে সেক্যুলার শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার জন্যেই এহেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই যুক্তি কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এতদিন ধরে বলা হচ্ছিল যে, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে যার যার ধর্মকর্ম স্বাধীনভাবে মেনে চলতে পারা। তাহলে স্কুল-কলেজের পাঠ্য বই থেকে বেছে বেছে ইসলামী বিষয়সমূহ বাদ দিয়ে তদস্থলে হিন্দুত্ববাদের ধারণামূলক লেখাসমূহ কেন যুক্ত করা হচ্ছে? মূলতঃ ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে ধর্মহীনতা ও হিন্দুত্ববাদ জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে, এতদিনকার উলামা-মাশায়েখ ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের অভিযোগই যথার্থ বলে এখন প্রমাণিত হচ্ছে।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা থেকে ইসলাম ও মুসলিম সংস্কৃতির বিলোপ ও হিন্দুত্ববাদের সংযুক্তির বাস্তবচিত্র প্রতিটি মুসলমানের গা শিউরে ওঠার মতো। দেখে নিন বর্তমানে স্কুল পাঠ্য বই থেকে কী কী বিষয় বাদ দেওয়া হয়েছে এবং কী কী বিষয় যুক্ত করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকে বাংলা বই থেকে বাদ দেওয়া বিষয় গুলো হচ্ছে-
১) দ্বিতীয় শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে ‘সবাই মিলে করি কাজ’ শিরোনামে মুসলমানদের শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
২) তৃতীয় শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে ‘খলিফা হযরত আবু বকর’ শিরোনামে একটি সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
৩) চতুর্থ শ্রেণী- খলিফা হযরত ওমর এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত বাদ দেওয়া হয়েছে।
৪) পঞ্চম শ্রেণী- ‘বিদায় হজ্জ’ নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত বাদ দেওয়া হয়েছে।
৫) পঞ্চম শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে কাজী কাদের নেওয়াজের লিখিত‘শিক্ষা গুরুর মর্যাদা’ নামক একটি কবিতা। যাতে বাদশাহ আলমগীর মহত্ব বর্ণনা উঠে এসেছে। এবং শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে আদব কেমন হওয়া উচিত, তা বর্ণনা করা হয়েছিলো।
৬) পঞ্চম শ্রেণী- শহীদ তিতুমীর নামক একটি জীবন চরিত বাদ দেওয়া হয়েছে। এ প্রবন্ধটিতে মুসলিম নেতা শহীদ তিতুমীরের ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্যে সংগ্রামের ঘটনার উল্লেখ ছিলো।
৭) ষষ্ঠ শ্রেণী- ড. মুহম্মদ শহীদ্ল্লুাহ লিখিত ‘সততার পুরষ্কার’ নামক একটি ধর্মীয় শিক্ষনীয় ঘটনা বাদ দেওয়া হয়েছে।
৮) ষষ্ঠ শ্রেণী- মুসলিম দেশ ভ্রমণ কাহিনী- ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’ নামক মিসর ভ্রমণের উপর লেখাটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
৯) ষষ্ঠ শ্রেণী- মুসলিম সাহিত্যিক কায়কোবাদের লেখা ‘প্রার্থনা’ নামক কবিতাটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
১০) সপ্তম শ্রেণী- বাদ দেয়া হয়েছে ‘মরু ভাস্কর’ নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
১১) অষ্টম শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে‘বাবরের মহত্ত্ব’ নামক কবিতাটি।
১২) অষ্টম শ্রেণী থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বেগম সুফিয়া কামালের লেখা ‘প্রার্থনা’ কবিতা।
১৩) নবম-দশম শ্রেণী- সর্বপ্রথম বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের বাংলা কবি শাহ মুহম্মদ সগীরের লেখা ‘বন্দনা’ নামক ইসলাম ধর্মভিত্তিক কবিতাটি।
১৪) নবম-দশম শ্রেণী- এরপর বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের মুসলিম কবি ‘আলাওল’-এর ধর্মভিত্তিক ‘হামদ’ নামক কবিতাটি।
১৫) নবম-দশম শ্রেণী- আরো বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের মুসলিম কবি আব্দুল হাকিমের লেখা বঙ্গবাণী কবিতাটি।
১৬) নবম-দশম শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে শিক্ষণীয় লেখা ‘জীবন বিনিময়’ কবিতাটি। কবিতাটি মোঘল বাদশাহ বাবর ও তার পুত্র হুমায়ূনকে নিয়ে লেখা।
১৭) নবম-দশম শ্রেণী- বাদ দেওয়া হয়েছে কাজী নজরুল ইসলামের লেখা বিখ্যাত ‘উমর ফারুক’ কবিতাটি।
উপরের বিষয়গুলো বাদ দিয়ে নতুন স্কুল পাঠ্য বইয়ে নীচের বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়েছে-
১) পঞ্চম শ্রেণী- স্বঘোষিত নাস্তিক হুমায়ূন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক একটি কবিতা, যা মূলতঃ মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র কুরআন বিরোধী কবিতা।
২) ষষ্ঠ শ্রেণী- প্রবেশ করানো হয়েছে ‘বাংলাদেশের হৃদয়’ নামক একটি কবিতা। যেখানে রয়েছে হিন্দুদের ‘দেবী দূর্গা’র প্রশংসা।
৩) ষষ্ঠ শ্রেণী- সংযুক্ত হয়েছে ‘লাল গরুটা’ নামক একটি ছোটগল্প। যা দিয়ে কোটি কোটি মুসলিম শিক্ষার্থীদেরকে শেখানো হচ্ছে গরু হচ্ছে মায়ের মত, অর্থাৎ- হিন্দুত্ববাদ।
৪) ষষ্ঠ শ্রেণী- অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ভারতের হিন্দুদের তীর্থস্থান রাঁচি’র ভ্রমণ কাহিনী।
৫) সপ্তম শ্রেণী- ‘লালু’ নামক গল্পে মুসলিম ছাত্রছাত্রীদেরকে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে পাঁঠাবলির নিয়ম কানুন।
৬) অষ্টম শ্রেণী- পড়ানো হচ্ছে হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ ‘রামায়ণ’-এর সংক্ষিপ্তরূপ।
৭) নবম-দশম শ্রেণী- প্রবেশে করেছে ‘আমার সন্তান’ নামক একটি কবিতা। কবিতাটি হিন্দুদের ধর্ম সম্পর্কিত ‘মঙ্গল কাব্যে’র অন্তর্ভুক্ত, যা দেবী অন্নপূর্ণার প্রশংসা ও তার কাছে প্রার্থনাসূচক কবিতা।
৮) নবম-দশম শ্রেণী- অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ভারতের পর্যটন স্পট ‘পালমৌ’ এর ভ্রমণ কাহিনী।
৯) নবম-দশম শ্রেণী- পড়ানো হচ্ছে ‘সময় গেলে সাধন হবে না’ শিরোনামে বাউলদের বিকৃত যৌনাচারের কাহিনী।
১০) নবম-দশম শ্রেণী- ‘সাকোটা দুলছে’ শিরোনামের কবিতা দিয়ে ৪৭-এর দেশভাগকে হেয় করা হয়েছে, যা দিয়ে কৌশলে ‘দুই বাংলা এক করে দেওয়া’ অর্থাৎ বাংলাদেশকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হতে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।
১১) নবম-দশম শ্রেণী- প্রবেশ করেছে ‘সুখের লাগিয়া’ নামক একটি কবিতা, যা হিন্দুদের রাধা-কৃষ্ণের লীলাকীর্তণ।
১২) প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া হয়েছে ‘নিজেকে জানুন’ নামক যৌন শিক্ষার বই।
শিক্ষা আইন পাশে তড়িঘড়ি
জাতীয় শিক্ষাক্রমের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চলতি মাসের ৩ তারিখে বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার শিক্ষানীতি-২০১০-এর সুপারিশের আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক শিক্ষা আইন, ২০১৬ প্রণয়ন করা হয়েছে। জনমত যাচাইয়ের জন্য খসড়াটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারের তরফে চলতি মাসের আগামী ১০ তারিখের মধ্যে দেশবাসীর থেকে মতামত নেওয়া হবে ইমেল মারফত। কার্যতঃ এটাও একটা তামাশা ছাড়া আর কিছু নয়।
সরকার তড়িঘড়ি করে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি ২০১০কে শিক্ষা আইন রপে জারি করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ কারণে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে মাত্র দিন (৩ থেকে ১০ এপ্রিল, ২০১৬) পর্যন্ত সময় দিয়েছে মতামত জানানোর জন্যে। কিন্তু এত কম সময়ের মধ্যে সাধারণ জনগণের পক্ষ জানা সম্ভব নয়, তার ছেলেমেয়েকে কি পড়ানোর জন্যে ঘটা করে কী আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে? সেখানে কি থাকছে? কিংবা সেটা পড়ে তার ছেলে মেয়ে আদৌ মুসলিম থাকবে কি না, এ সম্পর্কে যাচাই করার সুযোগও থাকছে না।
দেশ ও জাতি গঠনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে সকল ইসলামী ও জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ শিক্ষাবিদ ও অভিভাবকমহলকে এখনই গভীরভাবে পর্যালোচনা করে দেখার আহ্বান করছি।
লেখক
প্রেস সেক্রেটারি
হেফাজত আমীর আল্লামা শাহ আহমদ শফী
নির্বাহী সম্পাদক
মাসিক মুঈনুল ইসলাম
Munir Ahmed
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৩০
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×