অলস বিছাদের ঘাড়ে তুমি পাথর চাপাও না
সব সংজ্ঞা তাই এখানে কেন্দ্রবিন্দু হয়;
দুধের পেয়ালায় বিষ ঢেলে শাবককে মানবীয় করতে চাও বলে
স্বার্থই ঝটিকা মিছিল করে সমষ্টির বিরুদ্ধে।
যদিও হৃদয় জোয়ার-ভাঁটার জন্য শ্রেষ্ঠ সমুদ্র।
দুঃখী জলজ প্রাণীরা এখানে ফুসফুসচর্চা করে কবিতার আবেগে।
প্রতিটি সুন্দর-কদর্য মূর্তির যথাযথ প্রতীক থাকতেও
কুখাদ্য গিলে গিলে রোজ হারিয়ে ফেলছি চোখের বর্তনী।
তবে প্রশ্বাসে পাথর চাপিয়ে বন্ধ করে দেয়া হোক
সব শাদা ধোঁয়াময় কারখানার ইঞ্জিন।
চিরকুমারেরা গা পুড়িয়েছে তোমাকে তাচ্ছিল্য করে
বিষয়গুলো গাঢ় অন্ধকার আর বন্ধুরতাকে ভালোবেসে বেসে
পিতামহদেরকে ঠেলে দিচ্ছে অতীতাশ্রমে।
এ গ্রহ যথাসম্ভব ঝেড়ে নেয়া হয় প্রতি সূ্র্যোদয়ে
তবু সব রাগিণী ভয়ে ভয়ে অতীতে যাচ্ছে মিশে।
রাতের ছোবলে শরীর যখন চোখের বিরতি ঘোষণা করবে
তোমাকে তিরষ্কৃত খাজনা দিয়ে
উপযুক্ত অন্ধকারকে ভেবে নেব মায়ের কোল।