somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক দেশ এক আইডি একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অন্য বস্ত্র শিক্ষা চিকিৎসা ও বাসস্থান এই পাঁচটি মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হলেও বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থা।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই তবে স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়ে এখন কথা বলার উপযুক্ত সময়। স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী, গ্রহণকারী এবং নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ যেন সবাই ভিনগ্রহের বাসিন্দা, কারো সঙ্গে কারো কোন সংযোগ নেই। সুচিকিৎসার জন্য রোগীর অতীত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কেননা একজন চিকিৎসক একজন রোগীকে আন্তরিকভাবেই সঠিক চিকিৎসা দিতে গেলে রোগীর অতীত ইতিহাস জানা তার খুবই প্রয়োজন কেবল রোগীর নয় ক্ষেত্রবিশেষে রোগীর পরিবারের চিকিৎসার ইতিহাসও প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে।
Ashit Bardhan নামে বাংলাদেশী একজন চিকিৎসক যিনি বর্তমানে কানাডায় কর্মরত, তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ চেষ্টা করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে 'এক দেশ এক আইডি একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা' প্রণয়নের। আমার জানামতে তিনি চাইলে কানাডায় খুব স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন কাটাতে পারেন কিন্তু তা না করে তিনি কেবল দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে তার কষ্টার্জিত অর্থ এবং সময় ব্যয় করেছেন দেশের চিকিৎসা সেবার সামগ্রিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য। কাজটি মোটেও কোন কঠিন বিষয় নয়, কেবল দরকার সরকারি নীতি কাঠামো এবং চিকিৎসক ও রোগীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি। সারা বিশ্বে এখন ইলেকট্রনিক মেডিকেল রিপোর্ট সংরক্ষণ একটি সাধারণ বিষয় যা প্রায় সকল দেশেই কম বেশি বাস্তবায়িত হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশের দৃশ্যপট একেবারে উল্টো। রোগীর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্যের কোন কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ না থাকায় একদিকে যেমন রোগীর চিকিৎসা ব্যায় বাড়ে অপরদিকে চিকিৎসকল সঠিক চিকিৎসা দিতেও হিমশিম খান। এই পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য জনাব অসিত বর্দ্ধন দীর্ঘদিন যাবত গবেষণা করে নিজ অর্থায়নে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার তৈরি সহ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন কিন্তু নীতি নির্ধারকদের অনীহা এমনকি চিকিৎসকনের অনিহার কারণে তিনি তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেননি। এরকম প্রচেষ্টা হয়তো আরো অনেকেই করেছেন কিন্তু সবার ফলাফল একই। অথচ আমাদের সরকার চায় ডিজিটাল বাংলাদেশের সকল মানুষ যেন সহজে, নিরাপদে এবং সাশ্রয়ে সকল প্রকার প্রযুক্তির সুবিধা পায়।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও বাস্তবতা হচ্ছে জনাব বর্দ্ধন তার কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগ করে বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড সিস্টেম চালু করার জন্য বহু সময় এবং অর্থ ব্যয় করেও তা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হননি কেবলমাত্র সরকারি নীতি কাঠামোর অভাব এবং চিকিৎসক ও রোগীদের অনিহার কারণে। কোন রোগীর যদি মেডিকেল রেকর্ড ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হয় তাতে রোগীর অর্থ এবং সময় উভয়ই বাঁচে এবং যে চিকিৎসক চিকিৎসা প্রদান করবেন তিনিও সঠিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিমিষেই হাতের কাছে পান তারপরেও তার এই মহৎ উদ্যোগ কেন যে ব্যর্থ হল তা আমার কাছে এক বিশাল প্রশ্ন।
বর্তমান ব্যবস্থায় একজন রোগীকে সিরিয়াল বুকিং থেকে শুরু করে ডাক্তারের সাক্ষাৎ পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং তার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রেসক্রিপশন ভিত্তিক চিকিৎসা শুরু করতে প্রায় ৭২ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়ে যায় কিন্তু এমন অনেক রোগী আছে যার জীবন মরণ নির্ভর করে মিনিটের হিসাবে, হয়তো যে রোগীকে আধা ঘন্টা সময় আগে চিকিৎসা শুরু করতে পারলে প্রাণে বেঁচে যেত সেই রোগী প্রাণ হারান এই প্রলম্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থার কারণে।
ইদানিং টেলিমেডিসিন নামে অনেক প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি হয়েছে যারা অনলাইনে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন কিন্তু কার্যত তারা ডিজিটাল যন্ত্রপাতি ব্যবহার করলেও তাদের কার্যক্রম এনালগ পদ্ধতিতেই পরিচালিত হয় এবং রোগীদের কোন ইলেকট্রনিক মেডিকেল রিপোর্ট সংরক্ষণ করা হয় না যা পরবর্তী চিকিৎসার জন্য অপরিহার্য।
নীতিগত কারণে আমি কোন ব্যক্তি বিশেষের পক্ষে বা বিপক্ষে কোন স্ট্যাটাস দিই না। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল জনাব বর্দ্ধনের বিস্তারিত পরিকল্পনা জানার এবং এটা জেনে আমি প্রচন্ড আশাবাদী ছিলাম কারণ উনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারলে সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিপ্লব হয়ে যেত (আমার জানামতে এই ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত সফটওয়্যার তিনি নিজ অর্থে তৈরি করেছেন যা এখনই বাস্তবায়নযোগ্য)। রোগী স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে এবং নিরাপদে সঠিক চিকিৎসা পেত। চিকিৎসকগণ রোগীর রোগ নির্ণয় ও সঠিক চিকিৎসা প্রদানে প্রয়োজনীয় তথ্য হাতের কাছে পেতেন(যা ভুল চিকিৎসার সম্ভাবনাকে ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতো) এবং সরকার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নে এই তথ্য ব্যবহার করে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারত, এমনকি দেশের মঙ্গলে পূর্ব প্রস্তুতিও নিতে পারত যা আমাদের দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেত। এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা গেলে সরকার আগাম জানতে পারত বছরের কোন সময় কোন এলাকাতে কোন ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি ঘটে এবং সে অনুযায়ী পূর্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারত।
এই ব্যবস্থার প্রত্যক্ষ ফল রোগী তাৎক্ষণিক পেতো আর দীর্ঘ মেয়াদে এর সুফল পেতো পুরো জাতি কারণ বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষেরই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে খুব বেশি আগাম ধারণা নেই, যখন অসুস্থ হয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তখন অনেক ক্ষেত্রেই বিলম্ব হয়ে যায় যা রোগীর মৃত্যুর কারণও ঘটায়।
আমার মতে জনাব বর্দ্ধন প্রস্তাবিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় রোগী স্বল্প সময়ে এবং খরচে চিকিৎসা সেবা পেতো এবং ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে আগাম সতর্ক বাণী পেত। বর্তমানে যদিও আমাদের গড় আয়ু বেড়েছে এটা একটা ইতিবাচক দিক কিন্তু শুধু গড় আয়ু বাড়লেই এ থেকে কোন সুফল পাওয়া যাবে না যদি না তারা সুস্থ সবল থাকে। জনাব বর্দ্ধন প্রস্তাবিত একীভুত চিকিৎসা মডেল বাস্তবায়ন করা গেলে কেবল আমাদের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন ঘটতো তাই না এই ব্যবস্থায় আমাদের জিডিপি বৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখত। কারণ যেহেতু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের পেশা কায়িক শ্রম নির্ভর তাই শারীরিক সুস্থতা আমাদের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতাকে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাবিত করে। তাছাড়া যে যে পেশাতেই থাকুন না কেন তার পেশাগত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য তার নিজের সুস্বাস্থ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই ব্যবস্থা আরো একটি ভালো দিক হচ্ছে সঠিক রুগী সঠিক চিকিৎসকের নিকট সহজেই যেতে পারত। আমাদের যাদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তারা ছোটখাটো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দ্বারস্থ হই, হয়তো তার চিকিৎসা একজন সাধারণ চিকিৎসকই দিতে পারতেন। এর ফলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট রোগীর চাপ কমতো এবং সত্যিকার অর্থে যাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন তারা সহজেই সেই পরামর্শ পেতে পারতো।
দেরি হলেও এখনো সময় শেষ হয়ে যায়নি। সরকারি নীতি সহায়তা পেলে জনাব বর্দ্ধনের মত আরো অনেক নিবেদিত প্রাণ চিকিৎসক আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে কাজ করছেন যারা একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা বাস্তবায়নে সক্ষম।
বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থা একজন রোগীকে প্রথমে ডাক্তারের সিরিয়াল নিতে হয় এরপরে ডাক্তারের চেম্বার এগিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয় তার ডাক আসার জন্য, এরপর ডাক্তার রোগীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় টেস্ট করতে দেন, এরপর এই টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে আবার চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় প্রেসক্রিপশন নিতে তারপরে শুরু হয় রোগীর প্রকৃত চিকিৎসা কার্যক্রম। এই ব্যবস্থা যেমন কালক্ষেপণকারী তেমনি ব্যয়বহুল এবং সবচেয়ে বড় কথা এটি সামগ্রিকভাবে চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিপূর্ণ সুফল পাওয়া থেকে আমাদেরকে বিলম্বিত/বঞ্চিত করে।
সরকার চিকিৎসাখাতে বর্তমানে যে অর্থ খরচ করে সেই খরচের মধ্যেই এমন একটি সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা সম্ভব যাতে রোগী তাৎক্ষণিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তার চিকিৎসা শুরু করতে পারে। যতক্ষণ না আমাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ডিজিটালাইজেশন হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ কখনোই সম্ভব নয়।
আমার মতে স্বীকৃত পাঁচটি মৌলিক চাহিদার মধ্যে স্বাস্থ্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শিক্ষা সহ অন্যান্য সকল ব্যবস্থাকে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাবিত করে।
দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নসহ এসডিজি বাস্তবায়ন এমনকি আমাদের আত্মরক্ষার্থে সুস্থ জাতি হিসেবে একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন অতীব জরুরী।
আমি জানি আমার এই কথা তাদের কানে কখনোই পৌঁছাবে না যাদের কানে পৌঁছালে কাঙ্খিত পরিবর্তন আসবে তবে আমার এই প্রোফাইলে এমন অনেক মানুষই আছেন যাদের ভয়েস প্রধানমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে সকলের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ এই বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য। আমি বলছি না জনাব বর্দ্ধনকেই আপনাদের সমর্থন করতে হবে, আমার অনুরোধ একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য যার যার অবস্থান থেকে নিজস্ব ক্যাপাসিটির মধ্যে যদি একটু ভূমিকা রাখেন তাহলে আমাদের বর্তমান এই হ-য-ব-র-ল চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার সমতুল্য করে গড়ে তোলা সম্ভব। এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা গেলে একদিকে মানুষ যেমন ভুল চিকিৎসার ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত থাকবে অপরদিকে ভুয়া চিকিৎসকদের খপ্পরে পড়ে মানুষের সর্বস্বান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যাবে এবং খুব সহজেই কেন্দ্রীয়ভাবে সমস্ত ব্যবস্থা মনিটরিং করা সম্ভব।
তাই আসুন আমরা সবাই যে যার জায়গা থেকে নিজের সামর্থের মধ্য থেকেই একীভূত চিকিৎসা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য আওয়াজ তুলি। সময়ের প্রয়োজনে একদিন হয়তো এ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হবে তবে তখন তা অনেক দেরি হয়ে যাবে আর এই বিলম্বের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে লাখো লাখো মানুষ।
এটি জনাব অসিত বর্দ্ধনের ব্যক্তিগত সাফল্য ব্যর্থতার বিষয় নয় (বরং আমার জানামতে উনি ব্যক্তিগতভাবে তার পেশায় অত্যন্ত সফল একজন ব্যক্তি) বরং এটি আমাদের জাতিগত সাফল্য বা ব্যর্থতার বিষয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫০
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×