somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার দেখা আমার দৃষ্টিতে

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লেখাটা খুব বড় করার ইচ্ছা আমার। আরও ইচ্ছা এমন কিছু বিষয়ের অবতীর্ণ করা যা আমার গত এক দেড় বছরের অভিজ্ঞতার নির্যাস। বলা যেতে পারে গত এক দেড় বছরে মানুষ হিসেবে চিন্তাভাবনাজাত আমার যে পরিবর্তনগুলো এসেছে পজিটিভ আর নেগেটিভ দু’ভাবেই তার একটা সালতামামি করতে চাই। কিন্তু সেই একটাই ভয়। হবে তো? মনের ভিতর ঘুরতে থাকা শব্দগুলো লেখা হয়ে বের হয়ে আসা সত্যিই কঠিন কাজ। অনভিজ্ঞতা পিছুটান দেয়, জীবনকে আরও চেনার সীমাবদ্ধতা তো আছেই। তদ্যপি ভাবি সাহসের ঠেলায় কি না হয়। গত এক দেড় বছরের জীবনে এই সাহসটাই আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। সাহস আর রক্তের মাঝে নিহিত সুচেতনার মিশ্রণে এক পরিশুদ্ধ নতুন আমি জন্ম নিলাম। আর তখনি প্রশ্ন আসে, তাহলে এর আগে আমি কি ছিলাম? হ্যাঁ, আগেও মানুষ ছিলাম রক্ত মাংসের, ইচ্ছা-অনিচ্ছার, দোষ-গুনের, সরলতা নামক সীমাবদ্ধতার! এখন বাস্তবতার ছাকনিতে পড়ে একটু শুদ্ধ, একটু পরিপক্ক। শুদ্ধতার বিচারটা আমার কাছে এমন যে, শুদ্ধ জিনিসে ময়লা লাগবেই ... সে দুষিত হবেই। কিন্তু সময় তার ঠিকি পরীক্ষা নেয়। তুমি সে পরীক্ষায় অংশ নিবে কি নিবে না এটা তোমার সিদ্ধান্ত। আমি নিয়েছি এবং কোন অপ্রীতিকর কিছুর মধ্য দিয়ে না যেয়েও লব্ধ জ্ঞান নিয়ে বের হয়ে এসেছি। অপ্রীতিকর কিছু না হলেও উথাল পাতাল হয়েছে মনোজগতে, সম্পর্কের সংজ্ঞা বদলেছে, ভেঙ্গেছে, গড়েছে। তবে স্বভাবতই এই জ্ঞান নিজের মাঝে বয়ে নিয়ে চলার বিষয় না বরঞ্চ নতুন যুদ্ধের জন্য আরও শাণিত ও পরিকল্পিত হয়ে তৈরি হওয়ার প্রথম ধাপ। আর ‘সুচেতনা’ কথাটি বলার কারন হচ্ছে এর মুল ‘চেতনা’ শব্দটি খুব বাজেভাবে ধর্ষিত হয়েছে গত একটি বছর। সরাসরি বললে, ‘স্বাধীনতার চেতনা’ শব্দটিকে এর বিরোধী পক্ষ যতটা না অসম্মান করেছে,তার থেকে বেশি অসম্মান করেছে এর পক্ষের শক্তিরা। এবং আমার অভিজ্ঞতাজাত সত্তার প্রতিধ্বনি হচ্ছে, একে যত সহজে নিতে পারো নাও। যুদ্ধের ময়দানে খেলতে হলে কৌশলী হওয়া লাগে। আমরা হয়ত অনেকে সেটা ভুলে গেছি। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিগুলোর বিভাজন আপাত দৃষ্টিতে স্বাধীনতার পক্ষকে দুর্বল করলেও একে উপড়ে ফেলা যাবে না কোনদিনেও। কারন এর মূল অনেক গভীরে। সাথে আছে এর সৎ বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাসমৃদ্ধ খুব অল্প কিন্তু অধিক শক্তিশালী প্রজন্ম। যেটা বাশেকেল্লার কখনই ছিল না। ঘরে যখন ডাকাত পড়ে তখন ঘরের মাস্তান ছেলেটিই সম্বল। ঘরের পড়ুয়া ছেলেটিকে দিয়ে কিছু হয় না তখন। আর পড়ুয়া ছেলেটির আদর্শ বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেটা হয়েছেও মঞ্চের পথভ্রষ্ট হওয়ার মধ্য দিয়ে। কিন্তু ২০১৩ এর মঞ্চ পথভ্রষ্ট হলেও, গণজাগরণ কিন্তু পথভ্রষ্ট হয়নি। সেই আবেগ পথভ্রষ্ট হয়নি, সেই তীব্র দেশপ্রেম পথভ্রষ্ট হয়নি। ব্যাক্তিবিশেষের স্বার্থহীনতায় তা কখনো ভেঙ্গে যেতে পারে না। বাঙালি জাতির যে রক্তিম লহমা জেগে উঠেছিল শাহাবাগ চত্বরে তার মূল যে আরও গভীরে। এটি বার বারই নাড়া দিয়ে যাবে আমাদেরকে। ৯০ এর পর ২০১৩...... তারপর হয়তো সামনে।

ছোটবেলায় শোনা প্রবাদ ‘স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন’ এর যথার্থতা এখন আমি খুব ভালো করেই বুঝতে পারি। এই জাতি এক অনির্ধারিত মৌনযুদ্ধ করে যাচ্ছে সেই ৭৫ এর পর থেকেই। শংকর বাঙালি জাতির বৈচিত্র্যময় রক্তে বহমান হাজার সভ্যতার হাজার রঙ, হাজার কলা, হাজার কুটিলতা। এই বাঙালি যেমন বিশ্বও জয় করে তেমনি সময়ে সময়ে মীরজাফরও সেজেছে। আর একটি নিজস্ব জাতিসত্তায় বিশ্বাসী ও গর্বিত হওয়া তার কাছে কষ্টেরই ব্যাপার। পাল-সেন রাজাদের রাজ্যত্ব থেকে শুরু করে মোঘল-পাঠানদের সময়, তারপর দুইশ বছর ব্রিটিশদের দাস হয়ে থাকা ইত্যাদি কোন কিছুই বাঙালি রক্তকে এতটুকু আশ্বস্ত করতে পারেনি যে আমরাও একটা জাতি হতে পারি।এখনো আমরা পাকি নয়ত ভারতীয় সত্তার মাঝেই ঘোরাঘুরি করছি। ক্ষুদিরাম বসু, সুভাস চন্দ্র বসুর মত বাঙ্গালিরা ভারতবর্ষের স্বাধীনতার কথা ভাবতে পেরেছিলেন। কিন্তু বাঙ্গালীর আলাদা জাতিসত্তার কথা বঙ্গবন্ধুর আগে কেউ কি ভাবতে পেরেছিল? উত্তর খুব সহজ – নাহ। খুব দৃপ্ত কণ্ঠেই তা বলা যায়। ভাসানি থেকে শুরু করে, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ারদি কেউ বাঙালি জাতসত্তার কথা ভাবতে পারেনি। বেশি হলে ভাবতে পেরেছিল বাঙালি কর্তৃক পরিচালিত এক শক্তিশালী পাকিস্তানি রাষ্ট্রের কথা। কিন্তু তা তো হবার ছিল না। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে বিকশিত,গ্রন্থিত ও প্রতিপালিত বাঙালি সভ্যতা এতো সহজে কারো অধীনতায় আসার কথা না। আসেও নি। বঙ্গবন্ধু আমাদের শুধু মনে করিয়ে দিয়েছেন লালনের এই দেশকে, রবি ঠাকুরের অসীমতাকে, নজরুলের বীরত্বকে। বহু ঘাটের পানি খেয়ে আসা এই শংকর জাতির মাথায় আত্মঅহংকারের বীজটা জন্মালো তখনি। কিন্তু বাঙালি যে বড়ই বেইমান। সে আপন হাতে নিজের বাবাকে মারলো, মাকে মারলো, বোন আর ভাইকে মারলো। দূষিত রক্তের লিগেসি বয়ে চলা তারপর থেকে আজ অবধি। নিজের পরিচিত মানুষের সাথে এই যুদ্ধ চলছে এখনো। এবং আমার মতে চলবে আরও কিছু কাল। যতক্ষণ না পর্যন্ত রক্তের দূষণ মুক্ত হয়ে প্রজন্মের বাতিঘর স্থাপিত হয়। আর সেই বাতিঘর নিয়ে স্লোগান হবে ‘জয় বাংলা’।

খুবই দুঃসাধ্য ব্যাপার এটা। হয়ত জীবদ্দশায় দেখে যাওয়া সম্ভব না। কিন্তু এই মৌনযুদ্ধে গত এক বছরে আশেপাশের অনেক মানুষকে দেখলাম। গুপ্তচরের মতো সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ছদ্দবেশ নিয়ে চলা অনেক মানুষ যারা মুখে মুক্তিযুদ্ধের কবিতা আওড়ায় আর ভিতরে জামাতি বীজ বহন করে। আমার মতে এই মানুষগুলোই সবচেয়ে ভয়ংকর এই কারনে যে সাংস্কৃতিক ছদ্দবেশে এরা পারপাস সার্ভ করছে স্বাধীনতার বিরোধী শক্তির। এবং প্রায় প্রতিটি সেক্টরে এই মানুষগুলো রয়েছে। ব্যক্তিমুগ্ধতার জাল বুনে এরা নবপ্রজন্মে ছড়িয়ে দেয় বিষবাষ্প। গত দেড় বছরের অভিজ্ঞতায় বড় বড় ধাক্কা ও শিক্ষা আমাকে দিয়েছে এই মানুষগুলোই। এই মানুষগুলোই আমাদের দূষিত রক্তের উত্তরসূরি। রাগঢাক না করেই এই কথা বলতে পারি। আর আরও বলতে চাই সেই মানুষগুলোকেই কাছে চাই আরও বেশি করে, বুঝতে চাই আরও গভীর করে। যেকোন যুদ্ধেই বন্ধুর থেকে শত্রুকে জানতে হয় বেশি। কিন্তু বাঙ্গালি জাতির দুর্ভাগ্য ‘বন্ধু’ নামক সহযোদ্ধাও বিবর্তনে শত্রুতে রূপ নেয় হরহামেশায়। আর এখানেও সেই রক্তের দোষ। ব্যাক্তিগত সমীক্ষায় আমার মতে – আমাদের ১০ ভাগ স্বজাতি, ১০ ভাগ পাকিপ্রেমী, ৮০ ভাগ মেরুদণ্ডহীন(নারী,পুরুষ উভয় মিলেই) আর ২ ভাগ খাঁটি ভারতপ্রেমী যদিও এরা বায়বীয় বাঁ অক্ষম। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এদের প্রেতাত্মা উপরের সবার মাঝেই ঘোরে! এই সব মিলেই আমাদের ১০০ ভাগ বাঙালি। এখন যুদ্ধের রনাঙ্গনে কিন্তু এই ১০+১০= ২০ ভাগই খেলে। ৮০ ভাগের আদর্শ,চেতনা বায়বীয় আকারে পরিবর্তন হতে থাকে, কিছুটা হুজুগ, কিছুটা অজ্ঞাতায় ল্যাপ্টাল্যাপ্টি খায় তারা। যদিও ভোটের বাজারে তারাই বাজির ঘোড়া। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল বা সোজা ভাষায় বললে স্বাধীনতার পক্ষের দল আর বিপক্ষের দলকে এই হিসেবেই খেলাটা সাজানো লাগে। রাজনীতির এই খেলাটাকে আমি মৌনযুদ্ধের সমকক্ষ কখনই বলতে চাই না। বরঞ্চ রাজনীতির খেলাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ আমাদের এই জন্মযুদ্ধের। যেটা আমরা কেউ বুঝতে পারি না বা চাই না। এটা বোঝা দরকার ৭১ এর যুদ্ধে পরীক্ষার ফর্ম পূরণ করেছিলো একটা রাজনৈতিক দল আর পরীক্ষা দিয়েছে আপামর জনসাধারণ। বাস্তবতা এটা যে যুদ্ধ সেই করতে পারে যার সম্পদ আছে,অস্ত্র আছে, মেধা আছে। আপনি আপনার আদর্শ তখনই ফলাতে পারবেন যখন আপনার পা রাখার শক্ত মাটি থাকবে। আমাদের ৮০ ভাগ মেরুদণ্ডহীন জনগণ মনে করে রাজনীতির দরকার নাই... খেয়ে দেয়ে হেগে মুতে বেঁচে থাকলেই হল। আরও অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে এই ৮০ ভাগ মানুষ খুব কঠোরভাবে রাজনৈতিক অনুভূতি ধারণ করে মনের মধ্যে। যদিও প্রকাশ করতে অনিহা। এদের একটা অংশ নবীন কচি তরুন তরুণী। এদের আসলেও সেন্স বা ইচ্ছা থাকে না এই ব্যাপারে যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রথম আলু গং তাদের মগজকে তুলে নিয়ে সুবুদ্ধি ও সুচিন্তার থেরাপি না দেয়! যে কাজটি জামাত করে গেছে অনেকটা সময় ধরে তাই এখন কর্পোরেট লাস্যময়তায় করে ইনারা। থিওরি ওই একই...... রাজনীতি শুন্য প্রজন্ম তৈরি করা। ইনারা অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করছেন দুইয়ের খেরো থেকে বাঙ্গালিকে তৃতীয় কিছুর স্বাদ দেয়াতে। কিন্তু ওই যে রক্ত...... তার তো কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। বাঙ্গালিরও একটি সহজাত বৈশিষ্ট দুইয়ে ভাগ হয়ে থাকা। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা, যদু-মদু, ইন্ডিয়া-পাকিস্তান ইত্যাদি এরকম আরও অনেক উদাহরন দেয়া যাবে। দুইয়ের বাইরে যাওয়া তাদের জন্য কঠিন। মাথায় তৃতীয় কিছুর অস্তিস্ত্ব তারা রাখতে পারে না, রাখতে চায় না। এক, এতে দল ছোট হওয়ার আশংকা থাকে এবং অস্তিত্বের হুমকিও থাকে। বাঙালি গ্রুপে থেকে খুব সাহসি আর একায় ভীরু। আর সে কারনেই আমাদের বাম ডানেরা ঘুরে ফিরে ওই দুইয়েই ঠায় খুজে। আর প্রথম আলু গংদেরও ইচ্ছা পূরণ হয় না। প্রথম আলু গংরা যেমন নবীনদের দিকে হাত দেয় তেমনি প্রবীণরাও বিকে যায় তার কাছে। স্বাধীনতার স্বপক্ষের একজন মানুষ যখন বলেন, আই হেট বাংলাদেশি পলিটিক্স, তখন বুঝতে অসুবিধা হয়না যে মানুষটা মেরুদণ্ডহীন প্রজাতিতে রুপান্তরিত হয়েছে। অনেকটা সেক্স চেঞ্জের মতো। আর এইভাবে অনেক বয়োবৃদ্ধরাও বুড়ো বয়সে খেল দেখান আদর্শচ্যূত হয়ে। এবং তারা সেই ৮০ ভাগ মানুষদের সাথে মিশে ক্লিশে হয়ে যান।

৭১ এর যুদ্ধে আমাদের আরও একটি ব্রহ্মাস্ত্র ছিল- আবেগ। যেটা এই একবিংশ শতাব্দীতে পাওয়া কঠিন। আবেগ এখন ক্ষণস্থায়ী যেমন প্রেম ভালোবাসা ক্ষণস্থায়ী। আবেগের শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী চিন্তার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া খুব কঠিন কাজ এখন। আর আবেগ যদি থাকেও তো এটা ক্ষেত্রবিশেষে, স্বার্থবিশেষে সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়ে যায়। যার জলজ্যান্ত উদাহরণ গণজাগরণ মঞ্চ। আমি আবারও বলছি তার মানে আমাদের গণজাগরণের মৃত্যু নয়। এটা আমাদের রক্ত থেকে রক্তে, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে যাবে উত্তরাধিকার সূত্রে। তেমনি সেই দূষিত রক্তেরও বংশবিস্তার ঘটবে। এবং এই মৌন যুদ্ধের সমাপ্তি তখনই সম্ভব যখন স্বাধীনতার চেতনায় জ্ঞানমূলক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির শিখরে পৌছাব আমরা। হতে পারে তা খুব সন্নিকটে ...... হতে পারে আরও অনেকটা সময় পর।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

সততা হলে প্রতারণার ফাঁদ হতে পারে

লিখেছেন মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

বিষয়টি আমার ভালো লেগেছে। ক্রেতাদের মনে যে প্রশ্নগুলো থাকা উচিত:

(১) ওজন মাপার যন্ত্র কী ঠিক আছে?
(২) মিষ্টির মান কেমন?
(৩) মিষ্টি পূর্বের দামের সাথে এখনের দামের পার্থক্য কত?
(৪) এই দোকানে এতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০, কিংবা ২/১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, বুঝবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



আপনার পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, তখন খোঁজ নিলে দেখবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

কোন বিষয়ের উপর অনেক মানসম্পন্ন পোষ্ট লিখলেও সামুতে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×