১ম পর্ব:
বসার ঘর উঠে পায়চারি করছে রহমান সাহেব।তিনি পুলিশের আইজি।
কিন্তু তার ছেলে সুমনকে আজ তিন মাস হলো কেউ কোন খোজ দিতে পারছে না!!
সুমন হলে রহমান সাহেবের একমাত্র ছেলে।পাসে সুমনের মা বসে আছে!
সুমন আইজির ছেলে হলেও কিন্তু সাধারণ ছেলেদের মতো করে চলাফেরা করে!
ওকে দেখে কেউ বলতে পারবে না যে বড়লোকের ছেলে!!
কিছুদিন আগে ও কুমিল্লাতে ছিল ওখানে ওর বাবা জেনে যাওয়া আবার জায়গা বদল কারতে হচ্ছে!
ট্রেনে করে যাচ্ছে তার সামনে বসে আছে দুই জন বৃদ্ধা তাদের দেখে বোঝা যাচ্ছে তারা খুব বড় ঘোরের লোক।রাত্রে হঠাৎ করে ট্রেন থামলো কিছু ডাকাত ঢুকোল ওদের বগিতে দুইজন!এবং সবার কাছ থেকে যা আছে যোর করে কেরে নিতে থাকে।এবং সুমন বুঝতে পারে ওর কি করতে হবে এবার! হঠাৎ করে ও দোরে গিয়ে সামনের ডাকাত কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় এবং ওপর ডাকত কেউ ফেলে দেয়।হাত পা বেধে ওদের বাথরুমে গিয়ে আটকিয়ে রাখে!এবং পরের দিন পুলিশ স্টেশনে গিয়ে ওদের জমা দেয় ওরা ওকে পুরস্কার দিতে গেলে ও আমার কোন কিছু লাগবে না!ওই বৃদ্ধা ওদের বাসায় ওকে নিয়ে যায়!ওখন ও ওদের বাসার বসার ঘড় মন দিয়ে দেখতে থাকে!!
হঠাৎ পেছন থেকে শব্দ এটাই সেই তোমাদের নায়ক!!
শব্দটা করে চৈাধুরি সাহেবের বড় নাতনী অবিতী!!অনেকটা বৃদ্রপ শব্দ!তখন চৈাধুরি সাহেব সুমনের গন্তব্যের কথা জানতে চাইলে সে বলে ওর কোন থাকার জায়গা নেয়!!ও চাকরির জন্য বেড় হয়ছে।চৈাধুরী তাকে তাদের বাসায় রেখে দেয়!অবিতি ও অনিকার জন্য!ওরা কোথাও বেরাতে গেলে ওদের বডিগার্ড হিসাবে!!
এদিকে ওদের বাসায় অন্য রকম অবস্থা! সবাই সুমনের খোজে ব্যস্ত!
সুমন চৈাধুরী সাহেবের মন জয় করে ফেলে।এআং ওদের বাসায় সবার এবং অবিতি ও ওর উপর দুর্বল হয়ে পড়ে!!
এটা আমার বল্গের প্রথম লেখা তাই কেমন হলো জানাবেন (এবং এর শেষ পার্টটা লিখে ফেলবো!!)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৪০