somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসরাইলের শান্তি ধ্বংস কেন জরুরী !

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ধর্মীয় মৌলবাদ ও চরমপন্থার ওপর গড়ে ওঠা পৃথিবীর সবচেয়ে জঘণ্য, নিষ্ঠুর ও নারকীয় শক্তি ইসরাইলকে নোংরা সমর্থন জানানো এক ধরণের কুৎসিত বিনোদনে পরিণত হচ্ছে। এই বিনোদনে সবচেয়ে এগিয়ে আছে এদেশের নাস্তিক ও স্যাকুলার নামধারীদের একাংশ। এদের এই কুৎসিৎ বিনোদনের পেছনে রয়েছে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের একটি অন্ধ, স্থূল ও নির্বোধ কিন্তু সৌখিন আক্রোশ।

ফিলিস্তিন সমস্যা সম্পর্কে সত্য জানার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দলিল হল ইহুদিদের ওল্ড টেস্টামেন্ট। সেখানে পরিস্কারভাবে বলা হয়েছে যারা অইহুদী তারা সবাই অভিশপ্ত ও যিহুবার (ইহুদিদের ইশ্বর) রাজ্যের কলংক। এটা কোন সমস্যা নয়।সমস্যাটা হল এই অভিশপ্তদের ইহুদী ধর্মে প্রবেশের সুযোগ দিয়ে কলংকমুক্ত হওয়ার কোন সুযোগও তারা রাখেনি। অর্থাৎ সারা দুনিয়ার মানুষের ওপর তারা এমন এক কলংক চাপিয়ে দেয় যা থেকে আবার মুক্ত হওয়ারও কোন পথ নেই। এই একপেশে সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় বিশ্বাস ফিলিস্তিনে তাদের নারকীয় নিষ্ঠুরতা ও ঠান্ডা মাথায় গণহত্যার বৈধতা এনে দিচ্ছ। ফিলিস্তিনে তাদের নৃশংসতার বহু প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে যা সমগ্র মানব সভ্যতার ইতিহাসেও খুব বেশী ঘটেনি। এই ভয়ংকর নৃশংসতার মূলে রয়েছে তাদের ধর্মীয় যুক্তিগুলো যার অসারতা আমি বহু আগেই প্রমাণ করে রেখে দিয়েছি। মুসলমানদের সাথে তাদের মিলগুলো দেখে আপ্লুত হওয়ার কোন কারণ নেই। এগুলো সকল সাধারণ মুসলমানই জানেন। এটা কোন ভাবেই তাদের কর্মকান্ডের বৈধতা দেয় না।এর ভেতরে অনেক প্যাচ আছে। যেমন ইহুদিরা ইবরানী অর্থাৎ ইবরাহীম থেকে শুরু হওয়া নবুওয়্যাতের সিলসিলার শুধু একটি অংশকেই মানে, তাও ভূল-শুদ্ধ ও বিকৃতি মিলিয়ে।

ইসরাইলী সিলসিলার বাইরের নবীদের সম্পর্কে তারা কোন ভাষায় কুৎসা রটনা করেছে তার প্রমাণ হচ্ছে ওল্ড টেস্টামেন্ট। অনান্য ইবরানী নবীদের সম্পর্কে তারা কী ধরণের কুৎসিৎ মিথ্যাচার চালিয়েছে তা ছড়িয়ে আছে ওল্ড টেস্টামেন্টের বিভিন্ন অংশে। যেমন খোদ ইবরাহীমের ভাতিজা লুত সম্পর্কে তাদের জঘণ্য কুৎসা রটনার একটি নমুনা দেখুন এই রেফারেন্সে: ওল্ড টেস্টামেন্ট:তাওরাত:পয়দাদেশ:৩০-৩৮, আরেকটা ব্যাপার হল এই তাওরাতের ভিত্তি কি? আপনি জেনে অবাক হবেন যে এটা ইসরাইলী নবীদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় নবী মুসার বানী বলে ইহুদীরা দাবী করলেও এর কোন ঐতিহাসিক সত্যতা, ভিত্তি, বা প্রমাণ নেই।

মুসার মৃত্যুর সাত-আটশ' বছর পরে পারস্য সম্রাটদের মদদপুষ্ট ইহুদী ধর্মযাজকরা যেসব ধর্মীয় গ্রন্থ রচনা করেন তা-ই আজকের তাওরাত তথা ওল্ড টেস্টামেন্ট। সেসময়কার ইহুদীদের স্থানীয় শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধী মোয়াবীয় ও আমোনীয়দের পূর্বপূরুষ হযরত মোয়াব ও হযরত বিন আম্মির জন্ম সংক্রান্ত যে কলংক তাওরাতে স্থান পেয়েছে তা কিভাবে বিশ্বাস্য ? আমরা কি এটা সহজেই অনুধাবন করতে পারব না যে যদি সেসময়ে মোয়াবীয় ও আমোনীয়দের সাথে রাজপ্রতিনিধিত্ব নিয়ে ইহুদীদের প্রতিদ্বন্ধীতা না থাকত অথবা তাওরাত অন্য কোন সময়ে সংকলিত হত তাহলে সেখানে এই কলংক স্থান পেত না? আর ইহুদী জাতির রক্তের দৈব বিশুদ্ধতার দাবীটি কতটা বানোয়াট এবং ভূয়া তা আমার একটি লেখায় সবিস্তারে ব্যাখ্যা করেছি। যেখানে অসংখ্য ইবরানী নবীদের উত্তরসূরি অসংখ্য জাতির লোকেরা এখন জাতিগত সংকীর্ণতা বিসর্জন দিয়ে মুসলমান পরিচয় গ্রহণ করেছে সেখানে শুধুমাত্র ইয়াকুব অর্থাৎ ইসরাইলের বংশের অনুসারী দাবীদার কিছু লোক অর্থাৎ ইহুদীরা কেন আজ এতদিন পরেও একটি স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে টিকে থাকার দম্ভ নিয়ে নিরীহ ফিলিস্তিনী শিশুদের ওপর নারকীয় নৃশংসতায় ঝাপিয়ে পড়বে?

অথচ তাদের জাতিগত বিশুদ্ধতা কতবার বানের জলে ভেসে গিয়েছে তার ঐতিহাসিক তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে। মোট কথা এই জনগোষ্ঠীটি কোনভাবেই কোন ধরণের বিশুদ্ধ জাতি হতে পারে না এবং তাদের ধর্মগ্রন্থের বিশুদ্ধতার কোন ভিত্তিই নেই। অসংখ্য ইহুদী ছেলেরা আপনাদের সম্মুখেই খ্রিস্টান বা বিজাতীয় মেয়েদের বিয়ে করে চলেছে প্রতিদিন। কয়েক বছর আগে দেখলাম সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের মেয়ে চেলসিয়াকে বিয়ে করেছে একটি ইহুদী ছেলে। ইহুদীরা বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষাভাষী বিভিন্ন জাতির মানুষের জীবনধারার সাথে মিশে গিয়েছে এতদিন ধরে। হিব্রু ভাষা পৃথিবী থেকে এক প্রকার বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। ওল্ড টেস্টামেন্টের বিধান পূরাতন নিয়ম হিসেবে অর্থাৎ বর্তমানে এটার কার্যকারিতা রহিত জেনেই খ্রিস্টানরা এতদিন পাঠ করেছে। তাহলে কেন এত প্রয়োজন হল একটি আস্বাভাবিক ও বিপথগামী ধর্মকে আবার পুনরুজ্জ্বীবিত করে সমস্ত ফিলিস্তিন ভূখন্ডকে রক্তের বন্যায় ভাসিয়ে দেয়া?

ফিলিস্তিনের ওপর ইহুদীদের দৈব অধিকারের দাবীটি এতই ভয়ংকর যে সমস্ত ফিলিস্তিনীদের হত্যা করা ছাড়া এটা বাস্তবায়নের আর কোন পথ খোলা নেই। ইসরাইলের এ মনোভাবেরই প্রতিফলন আমরা দেখেছি হামাসের সাথে গত যুদ্ধের সময়। এ মনোভাবের কথা উঠে এসেছে ইসরাইলী নেসেটের একজন মহিলা সদস্যের কথায়। তিনি বলেছিলেন প্রতিটি ইসরাইলী মাকে হত্যা করা হবে। গত ৭০/৮০ বছর ধরে ফিলিস্তিনে এটারই বাস্তবায়ন করছে ইহুদীরা। একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে - ইসরাইল রাষ্ট্র এবং ইহুদী ধর্ম কোন আলাদা বিষয় নয়। আমি ৩০-৪০ বার তাওরাত থেকে শুরু করে পুরু ওল্ড টেস্টামেন্ট পড়ে এটা নিশ্চিত হয়েছি। এ বিষয়ে খুব শীঘ্রই একটি পূর্ণাঙ্গ বই রচনায় হাত দিচ্ছি।

যারা মনে করেন ইসরাইল রাষ্ট্রের দর্শন আর নিরীহ ইহুদী ধর্ম আলাদা বিষয় তাদের জেনে রাখা উচিত ইসরাইল হচ্ছে ধর্মীয় মৌলবাদের ওপর গড়ে ওঠা সবচেয়ে বড় শক্তি। ফিলিস্তিনী শিশু হত্যা তাদের ধর্মীয় উপসনাতূল্য কর্ম। একারণেই ইসরাইলের অধিবাসীরা কিছু বিরল দৃষ্টান্ত ছাড়া এই নৃশংসতাকে সবসময়েই স্বাগত জানিয়ে এসেছে। একারণে এটা সুস্পষ্ট যে, ফিলিস্তিনের প্রতিটি শিশু হত্যার দায়ভার ইসরাইলের প্রত্যেক নাগরিক এবং প্রত্যেক ইহুদীর ওপরেই বর্তায়। তবে ইসরাইলের নাগরিক নন এমন কোন ইহুদী যদি তাঁর ধর্মের ব্যাখ্যা অন্যভাবে দিতে পারেন তাহলে আমরা এটাকে স্বাগত জানাব। কোন ইহুদী যদি ইসরাইলের পাপের দায়ভার নিতে না চান তাহলে তার দুটি পথ খোলা আছে। প্রথমত তাকে অবশ্যই ইসরাইলের নাগরিকত্ব বর্জন করতে হবে এবং ইসরাইলের সীমানার বাইরে যে কোন স্থানে এমনকি ফিলিস্তিনীদের এলাকায়ও আশ্রয় নিতে পারেন। দ্বিতীয়ত ইহুদী ধর্মের ভিন্ন ব্যাখ্যা দিতে হবে অথবা এটাকে বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন বা অন্য কোন স্বভাবিক ধর্ম গ্রহন করতে পারেন।

মুসলমানদের শাসনাধীনে এগারশ' বছরেরও বেশী সময় ধরে যে ইহুদীরা জেরুজালেম ও ফিলিস্তিনে তাদের ধর্মীয় অধিকারসহ নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করেছে তারাই আজ তাদের ধর্মের বিধানের দোহাই দিয়ে তাদের একসময়কার প্রতিবেশী ও আশ্রয়দাতাদের সন্তানদের কোল থেকে কেঁড়ে নিয়ে হত্যা করছে নজিরবিহীন নৃশংসতায়। অথচ সমগ্র ইতিহাস জুড়ে দেখা যায় ইহুদীদের ওপর বিভিন্ন অমুসলিম শসকদের নিপীড়নের কথা।

আ্যাসিরীয়রা ইসরাইলের দশটি গোত্রকে বন্দী করে ক্রীতদাস বানিয়েছিল। ওল্ড টেস্টামেন্ট জুড়ে আ্যাসিরীয়দের অত্যাচারের কথা ছড়িয়ে আছে। এর পরে ক্যালদীয়রাও একই আচরণ করেছে। ক্যালদীয় সম্রাট নেবুচাদনেজার জেরুজালেম ধ্বংস করে পুড়িয়ে দেন। সেলুসিডরাও অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছে। সবচেয়ে বেশী নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে রোমানরা। টিটাস জেরজালেম ধ্বংস করে দশ লাখ ইহুদীকে হয় হত্যা অথবা বিতাড়িত করেন। এর পরে ইহুদীদের কপালে জুটল শাসকদের মদদপুষ্ট খ্রিস্টানদের অত্যাচার। ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে মুসলমানদের জেরুজালেম বিজয়ই সর্বপ্রথম সেখানকার ইহুদীদের জীবনে এনে দেয় স্থায়ী শান্তি ও স্বস্তি। ক্রুসেডের সময়েও তারা মুসলমানদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ইউরোপের কুসেডারদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। সবমিলিয়ে মুসলিম শাসনাধীনে এগারশ বছরেরও বেশী সময় থাকার বেলায় তাদের সাথে নেবুচাদনেজার বা টিটাসের মত আচরণ একবারও করা হয়নি। অথচ এখন ফিলিস্তিনীদের ওপর তাদের বর্বরতার যেসব প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে তা ফেরাউনকেও হার মানায়।

এই অপরাধের প্রতিশোধ আদায়ের জন্য সারা দুনিয়া জুড়ে মুসলিম যুবকরা জেগে ওঠছে। এই জাগরণ ঠেকাতে গিয়ে সন্ত্রাসী পরাশক্তিগুলো বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। ফিলিস্তিনের প্রতিটি শিশুর রক্তের বদলা নেয়ার দিন ক্রমেই এগিয়ে আসছে। যখন মুসলমানদের ভূখন্ডগুলো বিশ্বাসঘাতক ও পরাশক্তির দালাল শাসকদের হাত থেকে মুক্ত হয়ে যাবে সেদিনই ইসরাইলের বিদায়ের ঘন্টা বেজে যাবে। মুসলিম ভূখন্ডগুলোর বিশ্বাসঘাতক শাসকদের হাত থেকে সেগুলো উদ্ধারের যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে তা খুব শীঘ্রই ইসরাইলের স্বর্গে আঘাত হানবে। আমরা আশা করি সেদিন ইসরাইলী শিশুরা বিজয়ীদের কাছে পাবে নিরাপত্তা ও জীবনের নিশ্চয়তা।

আরেকটি ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এটা হল যারা ইসলামের বিরুদ্ধে বিকৃত অভিলাস চরিতার্থ করার জন্য ইসরাইলকে নোংরা সমর্থন দিয়ে বেড়ায় তাদেরকে ভাঁড়াটে হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলেও মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ইসরাইল কখনও রাজী হবেনা। ইসরাইলে তাদের স্থান হবে ইহুদীদের চাকর ও সেবক হিসেবে। কারণ ইহুদীরা ধর্মীয়ভাবে তাদের বাইরে আর কাউকে পূর্ণ মানুষ মনে করে না এবং সে ধর্মে অইহুদীদের প্রবেশেরও কোন সুযোগ নেই। একবার ভাবুন তো দেখি জায়নবাদী একটি বিশ্বব্যাবস্থার কথা যেখানে মুষ্টিমেয় ইহুদী হবে সবকিছুর প্রভূ আর বাকি দুনিয়া হবে তাদের ক্রীতদাস! যারা ইসরাইল ও ইহুদীদের সমর্থন করেন তারা বোধহয় এমন একটি বিশ্বব্যাবস্থা চান যেখানে তারা ইহুদীদের চাকর হয়ে থাকবেন। তা না হলে ধর্মীয় মৌলবাদের ওপর সবচেয়ে বড় শক্তি ইসরাইলের বিরোধীতা না করে এরা কেন অন্ধ আক্রোশে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বেড়ায়?


লেখক: আসিফ আযহার
শিক্ষার্থি, ইংরেজি বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট।
ঠিকানা : ৫৬, ঝর্ণা আবাসিক এলাকা, কুমারপাড়া, সিলেট-৩১০০.
মুঠোফোন: 01816-947323, E-mail: [email protected]

লেখকের সকল লেখার লিংক: http://asifajhar.blogspot.com

এছাড়াও লেখকের ইতিহাসের পাঠশালায় বইটি বইপোকা থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন।এ জন্য এই লিংক-এ যান: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৭
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×