somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি হে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা। তোমাকে অভিবাদন জানাতে জাতি প্রস্তুত!!! তরুন প্রজন্মকে আহব্বান!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অসম্ভবের আত্মপ্রকাশ :: আসছে নতুন চেতনা :: ঐ দেখো সবাই জেগে উঠেছে।

বাংলাদেশী জাতি আজ মহা দূর্যোগে। এক মহাজাগরণের ধামামা চারিদিকে বাজছে। কান খাড়া করে শুনুন। আজ আমার ভাই বোনের রক্ত দিয়ে রাজনীতিবিদরা খেলছে। তবুও তাদের রক্তস্নান শেষ হচ্ছে না। এ কোন খেলা? এ কোন রাজতীতি? বাংলাদেশের ইতিহাস অনেক বড় গৌরবের। এই জাতির মহান স্বধিনতা যুদ্ধের মতো এতো অল্প সময়ে এতো রক্ত আর কে দিয়েছিলো! বিশ্বের বুকে আমরা কেনো মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারি নি? আজকের এই রাজনীতি বিদরা কারা? তারা যদি গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই এসে থাকে তাহলে এতো রক্ত কেনো? এতো এতো রক্ত, মৃত্যু, অঙ্গহানী, প্রাণ যাচ্ছে কোন দাবির জন্য। কি এমন জিনিস আমাদের অর্জনের বাকি আছে যার জন্য আজ আমাদের মতো নিরিহ মানুষদের জীবন দিতে হচ্ছে। আজ স্পষ্ট করে বলার সময় এসেছে স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশে কি কখনও গণতন্ত্র এসেছিলো? নাকি কিছু কিছু পরিবার, দূর্ণীতিবাজ, ঘুষ খোর, চাঁদাবাজদ, দালাল, ধর্মের নানে ভন্ডামি, শিক্ষিত চোর ও স্বার্থলোভি ব্যাবসায়ীর বলয়ের মধ্যে গণতন্ত্র বন্দি হয়ে আছে। আজ অনেক প্রতিভাধরদের আবেগের সাথে বলতে শুনি ছাত্র রাজণীতি বন্ধ করা দরকার। এই ছাত্র রাজনীতি দেশকে খেয়েছে! আসলে ছাত্র রাজনীতি কি আদৌ আছে? সেই কবে এই ভন্ড প্রতারকরা আস্তে ধীরে ঠান্ডা মাথায় ছাত্র রাজণীতিকে বন্ধ করে দিয়েছেন তা কি তোমরা খেয়াল করো নি? আজ ছাত্র রাজণীতিতে শুধু রাজণীতি আছে, ছাত্র নেই। আজ আর কেউ তার সন্তান কে রাজনীতিবিদ বানাতে চায় না। তারা চায় তাদের সন্তান ডাক্তার হোক, ব্যারিষ্টার হোক, ইঞ্জিনিয়ার হোক, পাইলট হোক তাহলে ছাত্র রাজনীতির নামে এই মা বাবার অবাদ্ধ সন্তান কারা? কে তাদের অভিভাবক? তাদের অভিভাবক এই রাজনীতিক নামের পশুটি। তারা তাদের ব্যবসার জন্য, তাদের ব্যাংক ব্যালেন্স পাওয়ার-ক্ষমতা ভারি করতে কিছু মায়ের বুক থেকে সন্তান কেড়ে নিয়ে চাঁদাবাজ, গুন্ডা, জোচ্চোর, ব্লাকমেইলার বানিয়েছে। তাতে এই অবুঝ বাচ্চাদের দোষ কোথায়? আর এই বাচ্চাদের যারা সেল্টার দিচ্ছে তাদের সেল্টার দেয়ার নামে কিছু খারাপ মানুষ আজ রাজনীতির নাম করে পুরো দেশকে রক্তের হলি খেলায় মাতিয়েছে। আজ মানুষের দেয়া আগুনে মানুষ পুরছে। পুরো জাতি হা হা করে দেখছে। আরে বন্ধু দেশই যদি না বঁচে আপনার সন্তান ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টরেট, ব্যারিস্টার হয়ে কি করবে? এখনকার ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সরকারী চাকুরীজিবিরা কি ধোয়া তুলশী পাতা? পুরো জাতি আজ নিরব হয়ে বসে আছে। বন্ধু তোমার ভিতরের মানুষটিকে জাগিয়ে তোলো। নয়ন তুলে স্পষ্ট করে দেখো একটি পরিবর্তন আসছে। এই মূহুর্তে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ও সেনাবাহিনী দারুন সংকটে। তারা আজ বিশ্বমায়ের কাছে লজ্জিত। বিশ্বময় যে দেশের সেনাবাহিনী দাপোট দেখায়। যে দেশের সেনাবাহীনি অন্য রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেয় সে বাহিনী আজ কেনো চুপচাপ? তারা কেনো এই কসাইদের মেরে তছনছ করছে না? তারা কি বোঝে না এই মুষ্টিমেয় কিছু কুলংঙ্গারদের মেরে ফেললে দেশ থেকে ময়লা আবর্জনা সরে যাবে। আমাদের তরুন সমাজ অনেক বেশী সম্ভাবনাময়। আজ দেশে ভালোমানের ইন্টারনেট সেবা ও আউটসোর্সিং এর বিশ্ব মার্কেট ধরতে পারলে আমরা একটি ধনী রাষ্ট্রে পরিনত হতে পারতাম। আমরা আদর্শের নামে কোন আদর্শের পথে হাটছি? কোন মৃত্যুক্ষুধা আমাদের এই নিরিহ সুন্দর জাতটিকে টেনে হিছরে কামড়াচ্ছে। আজ রাজনীতি এক অভিশাপের নাম। রাজনীতিবিদদের নামে কাদের আমরা মঞ্চে উঠতে দেখছি? আজ কে কামাল আতাতুর্কের মতো কিংবা ডাঃ মাহতির মোহাম্মদের মতো দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। এই যুগ অসীম সম্বাবনার যুগ। আমরা যা দেখেছি কোনো কালের মানুষ এতো অল্প সময়ে এতো পরিবর্তন দেখেনি। তাহলে কিসের এই পরিবর্তনের জন্য দৌরানো। একই মোরোকে দুটি ভিন্ন দল দেশকে তছনছ করছে। কে বলেছে বাংলায় নেতা নেই? কে বলেছে বাংলায় মানুষ নেই? কে বলছে বাঙালী জাগতে জানে না? আজ দেশাত্ববোধের তলে সবাই আসন গ্রহন করলে দেশ ঠিকই সামনে এগিয়ে চলতে বাধ্য। আজ একটা পরিবর্তন আসছে। অনেক দিনের অনিয়মের পরে নিয়ম আসতে বাধ্য। অনেক ভুলের পরে শুদ্ধ হবেই। মানুষের এই ছোট্ট জীবনের কোনো ত্যাগই বৃথা যায় না। আজ কিসের গণতন্ত্রের নামে আন্দোলন হচ্ছে? গণতন্ত্র কি আমার ভাই বোনের রক্ত? এই নষ্ট রাজনীতিবিদদের অনেক দিনের পাপের ফল আজ পুরো জাতির উপর পড়ছে। আমরা না জাগলে কে আমাদের জাগাবে? গনতন্ত্র কি? একবার ভেবে দেখো বন্ধু গণতন্ত্র আজ কাদের হাতে জিম্মি হয়ে আছে। তুমি দেশ নিয়ে ভাবছো? তাহলে তোমার পাশের অত্যাচারি মানুষটির অত্যাচার বন্ধ করা নিয়ে ভাবো দেশ জাগবেই। সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে ওঠার নামই গণতন্ত্র। এই অসৎ লোকদের ক্ষমতার দন্দ আর যাই হোক গণতন্ত্র নয়। এখন আর সেই বক্তব্যের যুগ নেই। এখন আর সেই পুরোনো সিস্টেম নেই। নতুন এসেছে। এই আগমনকে প্রাণভরে মেনে নিতে না পারলে আসোল গণতন্ত্র আসবে না। এখন আর কাগজের বইয়ের যুগ নেই। তাই আমার এই কথাটিকে তোমরা যে যেভাবে পারো শেয়ার করে দিয়ো। মৃত্যুর ভয় আমি করি না। যুগস্রষ্টারা কখনও মৃত্যু ভয়ে আতঙ্কিত নয়। আমরা যুগে আসি। এই আগুন নিয়ে খেলা আমাদের বন্ধ করতে হবে। আসো আমরা সব সাধারণ মানুষ জেগে উঠি। কে হিন্দু? কে মুসলমান? কে উপজাতি? আমরা সবাই গর্বিত বাঙালী। এই মুষ্টিমেয় কিছু দূর্ণীতিগ্রস্ত মানুষের জন্য বাংলাদেশ উল্টো পথে হাটবে। অনেক সাধারণ মিলে অসাধারণ হয়। আর সেই অসাধণকে বরণ করে নেবার সময় এসেছে। বাংলাদেশের কয় জন মানুষ মন প্রাণ দিয়ে পলিটিক্যাল পার্টি করে। এই যুগ তথ্য প্রযুক্তির। অন্য সময় হলে হয়তো দ্রুত খবর ছরাতো না। এই যুগ ইন্টারনেটের অবাধ তথ্য প্রবাহের। জীবনের সময় বড্ড কম। অনেক কাজ বাকি পড়ে আছে। একজন একজন করে সবাই জেগে উঠলে পুরো জাতি আজ উন্নত হতে বাধ্য। চেয়ে দেখো গ্রাম গঞ্জের মানুষও আজ কতো সচেতন। যে টাকা দিয়ে আমরা রাজনীতির নামে দূর্ণীতিতে দেশ ভারি হচ্ছে। সেই দেশে ঐ টাকা দিয়ে অনেক গুলো পদ্মা সেতু ও ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া সম্ভব। এই দায়িত্ব আজ আমাদের কাধে তুলে নিতে হবে। জন্ম যখন হয়েছে মৃত্যু হবেই। মৃত্যু নামের পরম বন্ধুটি কোনোদিন বেঈমাণী করে না। আমরা স্বাভাবিক মৃত্যু চাই। আমার মা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। তিনি প্রতিদিন বরিশাল থেকে ঝালকাঠী ১৬ কিলোমিটার পথ বাসে করে যাতায়াত করেন। আমি সকালে আমার মায়ের নামে গড়া মেরী কম্পিউটার্স নামের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চলে আসি। গত পরশু মা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝালকাঠী স্কুলে গিয়েছেন। মায়ের মোবাইল বন্ধ দেখে আমি কান্নায় ভেঙে পড়েছি। কিসের জন্য এই কান্না? কে সরকার প্রধান হবেন তা আমার জানার দরকার নেই। রাষ্ট আমার মা কে কি ভাবে নিরাপত্তা দিবে তা জানার অধিকার আমার আছে। আমি টাকা পয়সা হারালে পাবো। গরিব থাকলে ধনি হতে পারবো। খারাপ থাকলে ভালো হতে পারবো কিন্তু ঐ ভন্ডদের কারণে আমার মায়ের কিছু হলে তাকে কি আর কোনোদিন পাবো। দেশের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে পড়েছে। জন প্রসাশন ভেঙ্গে পড়েছে। তবুও এই ভন্ডদের রক্তের নদীতে সাঁতার দেবার বাসনা কমেনি। জাতির পিতা কে আমি জানতে চাই না। আমার পিতাকে আমি ভালো অবস্থায় দেখতে চাই। আমার বাবার চিকিৎসার ব্যায়ভার আমার বাংলা মায়ের নিতে হবে। কিভাবে নিবে এতো যুক্তি তর্ক আমি মানতে রাজি না। আসুন বন্ধু সকলে ঐ দলের নামে ধান্ধাবাজির বেড়াজাল থেকে বেড় হয়ে আসি। আমার লেখায় কোনো ভুল হলে আমাকে আপনারা ক্ষমা করে দিবেন। বিশ্বাস করুন কোনো নীতি নির্ধারক হতে আমি এই বসুন্ধরায় আসি নি। আমি এসেছি শুধু একটি স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে। আসুন আমরা সবাই মিলে দেশকে সামনে তুলে নিয়ে যাই। আমার দেশের রিকশাওয়ালা লুঙ্গীওয়ালা হকার দূর্ণীতি করে না। বরং ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিষ্টার- ডক্টরেটগণ চুরি করেন। আজ দ্রব্য মূল্যের এতো দাম কেনো? মুন্সিগঞ্জে আলু পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নীরিহ চাষি মাথায় হাত দিয়ে কাঁদছে। আর শহরের মানুষ জীবন আতঙ্ক নিয়ে ১০০ টাকা দরে আলু কিনে খাচ্ছে। গোটা সমাজের একটি পরিবর্তন হয়েছে। এই পুরাতন পঁচা রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থা আইন দিয়ে এই তরুনদের নষ্ট হতে দেয়া যাবে না। আমরা এমন একটি জেনারেশন উপহার দিতে চাই যারা গর্ব ভরে বিশ্বের বুকে রাজটিকা এঁকে দিতে পারে। আসুন আমরা এই নষ্ট প্রতারক পলিটিশিয়ানদের সরিয়ে দেই। আপনার আমার মধ্যে যে পরম সত্য লুকিয়ে আছে তাকে জাগিয়ে তুলুন দেখবেন আমরা সবাই শৃঙ্কল মুক্ত হচ্ছি। আসুন আমরা সবাই ওদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করি। কিসের এতো অভাব। বাংলার মানুষের কি আজ পেটে খাবার নাই? পরনে কাপর নাই? তাহলে কেনো এই জ্বালাও পোরাও? সবাই যেনো ঘুমিয়ে আছে। যে দেশে বিবেকানন্দ, নজরুল, সুবাস চন্দ্র এসেছিলেন সেই দেশের মানুষ কেনো এতো অসহায় থাকবে? অন্ধকারের পর আলো আসবেই। অনেক দুঃখের পরে সুখ আসবেই। অনেক দূর্ণীতির পর সুনীতি আসবেই। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবেই। বাংলাদেশের মানুষের মেধা আছে। আর মেধা দিয়ে বাংলাদেশ একসময় ধনী রাস্ট্রে পরিনত হতে বাধ্য।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×