
এই দেশে অবৈধ টাকার লোভ থেকে সবাই নিজেকে রক্ষা করতে পারে না। আমরা ভেবেছিলাম যে হয়তো ছাত্র সমন্বয়করা হয়তো পারবে। কিন্তু না। তারা এই এক বছরেই প্রমান করেছে যে তারা মহান কেউ না। তারাও সেই চোরই। অন্যেরা তো পড়াশোনা শেষ করে চাকরি পেয়ে তারপর চুরি করে, এরা তার আগে থেকেই চুরি শুরু করেছে। এদের দুিয়ে দেশের কোন পরিবর্তণ আসবে না। আসা সম্ভবও না। এরা স্রেফ আরেকটা ডাকাতের দল হয়ে উঠবে। আমাদের দেশে এমতেই চোর ডাকাতের দলের অভাব নেই। আরেক নতুন চোরের দরকার নেই কোনো।
বৈছার যে চাঁদাবাজির ব্যাপারটা যে সামনে এসেছে এই জন্য কি সকল কমিটি স্থগিত করা হয়েছে নাকি তারা কাজ কর্ম সিসিটিভিতে ধরা পরেছে বলেই এই কাজ করেছে? কেন্দ্র কমিটি কি তাদের এই চাঁদাবাজি সম্পর্কে জানতো না? ব্যাপারটা তো এই রকম না যে তারা এই সেদিনই এই চাঁদাবাজি শুরু করেছে আর সেদিনই ধরা পরেছে? যেদিন থেকে তারা ক্ষমতা হাতে পেয়েছে, সেদিন থেকে এই অপকর্ম শুরু করেছে। ঐ শুয়োয়ের বাচ্চার বাপ ছিল রিক্সাচালক, সেই শুয়োরের বাচ্চা লাখ টাকা দিয়ে যখন গরু কুরবানি দেয় তখন এই কথা কেন্দ্র জানে না? নতুন বাড়ি করছে, দামি গাড়ি দামি ফোন এসব কোথা থেকে আসছে? এই ব্যাপারে কেন্দ্র জানে না? খেয়েছে সবাই কেবল সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে ঐচারজন।
শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে যখন প্রসাশনে ছাত্র প্রতিনিধি যুক্ত করা হল তখন থেকেই এই চাঁদাবাজি, বদলি নিয়োগ বানিজ্যে এরা সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহন করেছে। এই কথা তো গোপন না। কদিন পরপরই এই সব নিউজ পত্রিকাতে এসে উঠে এসেছে। এই কথা কেন্দ্র জানে না? কেন্দ্রের এমন একটা ভাব যেন তারা একেবারে দুধ খাওয়া শিশু কিছুই জানে না। হঠাৎ করে তাদের সামনে এসব চলে এসেছে তাই সব কমিটি বাতিল করে দিয়েছে। ব্যাপারটা কি এই রকম নাকি এই প্রথম সবার সামনে তাদের চাঁদাবাজির ভিডিও ধরা পরেছে, চোর চুরি করতে গিয়েছে হাতেনাতে ধরা পরেছে। যদি এই ধরা না পড়ত, যদি সিসিটিভিতে এই ডাকাতি সবার চোখের সামনে না আসতো তাহলে কেন্দ্র কি এই কাজ করতো?
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:১২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


