☞
ভারত থেকে আমদানীকৃত বাহারী রঙের প্রলেপের নিচে নিম্নমানের টিন ব্যবহার করে তৈরী করা রেল বগি নিয়ে ইতোপূর্বেই অনেক পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছে।
একটি খবরের কাগজের লিংক দেয়া হলো ।আর সেই বিতর্কিত বগিতেই পাওয়া গেল আপত্তিকর হিন্দী আগ্রাসন। প্রত্যেক বগিতে হিন্দী ভাষায় নির্দেশনা দেখা গেছে। লাগানো হয়েছে ইন্ডিয়ার রেলওয়ের মনোগ্রাম।
প্রশ্ন হচ্ছে:-
☞বাংলাদেশের জন্য রেলবগি ক্রয়ের জন্য চুক্তির ভিত্তিতেই তো সরকার আমদানির নির্দেশ দিয়েছিল। তবে কেন বাংলার পাশাপাশি ইংরেজী ব্যবহার না করে হিন্দীর পাশাপাশি ইংরেজী ব্যবহার করা হয়েছে? প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কি জানতো না যে, বগিগুলো বাংলাদেশের জন্য তৈরী??
☞বাংলাদেশ রেলওয়ের বগিতে কেনইবা ভারতের রেলের মনোগ্রাম? ভারত কি এগুলো ফ্রিতে সরবরাহ করেছে?
☞
যদি তাই না হয় তবে বুঝেই নিতে হবে ভারত সব দিক থেকে পরিকল্পিত আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে উদ্দেশ্যমূলকভাবেই। আর যদি তাই হয় তবে ১৯৭১ সালে জামায়াত নেতৃবৃন্দ ভারতের দখলদারিত্বের যে আশংকা করেছিলেন তাই সত্য হতে চলেছে। আর এ দখলদারিত্ব নির্বিঘ্ন করতেই ভারতের ইশারায় এদেশের এক করে হত্যা করেছে ভারতের আগ্র্রাসন বিরোধী দেশপ্রেমিক নেতৃবৃন্দকে।
☞
এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মাওলানা ভাসানীর মত একজন নেতা চাই। যিনি বজ্রকন্ঠে ঘোষণা করবেন - “দিল্লির গোলামী করার জন্য পিণ্ডির বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রাম করি নাই।”
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০