somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বদরুলদের বন্ধ করতে সমাজকেও শুদ্ধ হতে হবে ॥

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বদরুলদের বন্ধ করতে সমাজকেও শুদ্ধ হতে হবে

প্রথমেই বলে রাখি, বদরুলের ঘটনাকে অনেকেই রাজনৈতিক দিকে মোড় নেয়ার সুযোগ খুজছে, কিন্তু আমি মোটেও বদরুলের দোষের সাথে রাজনৈতিক যোগসাজস পাইনি, তাই বদরুল-খাদিজা ইস্যুকে আমি রাজনৈতিক দিকে ঘুড়াতে চাই না, এতে আমাদের মূলশিক্ষা অন্যদিকে টার্ন নেবে।

বদরুল যখন খাদিজাকে কোপাচ্ছিলো তখন তার কোপানির দৃশ্য দেখে আমার কাছে বদরুলকে রাজনৈতিক সন্ত্রাসী গোছের কিছু মনে হয়নি, বরং বোঝা যাচ্ছিলো বদরুল মারাত্মক মানসিক বিকারগ্রন্থ এবং প্রচণ্ড জিদ ও রাগ থেকেই সে খাদিজাকে আঘাত করছে। পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম- বদরুল ও খাদিজার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক চলছিলো এবং সেখানে ভাঙ্গন ধরাতেই বদরুল খাদিজার উপর ক্ষেপে যায় এবং এক পর্যায়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করে।

সাম্প্রতিককালে এ ধরনের ঘটনা বেশ বেড়ে যাচ্ছে, যদিও সবগুলো বদরুলের মত এত মিডিয়া হাইলাইট হয় নাই। কিন্তু কেন এ ধরনের নৃশংস ঘটনা ? কেন বদরুলের এত মানসিক বিকারগ্রস্থতা?

আসলে বদরুল এ সমাজের অনেক পুরুষের প্রতিচ্ছবি আর খাদিজা এ সমাজের অনেক মেয়ের প্রতিচ্ছবি। ঐ টাইপের মেয়েগুলো বদরুল টাইপের ছেলেদের সাথে বহুদিন প্রেম প্রেম খেলা খেলে, ছেলেগুলোকে নাকে রশি দিয়ে ঘুড়ায়। আর সময় হলেই (বিয়ের সময়) ঐ পুরাতনগুলোকে ছুড়ে ফেলে নতুনের ঘরে পাড়ি জমায় (নারীবাদীরা রাগ করবেন না)। এ সময় বদরুলরা সারধাণত তিন ধরনের রিয়্যাক্ট করে।-

এক, মেয়েটিকে হয় ভুলে যায়, সেও নতুনভাবে জীবন শুরু করে।
অথবা দুই, মেয়েটির দুঃখে নিজেকে শেষ করে দেয়। নেশা করে কিংবা আত্মহত্যা করে।
অথবা তিন, বদরুল যা করেছে তাই করে, মানে মেয়েটির ক্ষতি করার চেষ্টা করে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি বিয়ের করার আগে নারী-পুরুষের প্রেম ভালোবাসার বিরুদ্ধ। আমাদের এ সমাজ বদরুল খাদিজাকে প্রেম করার সুযোগ দেয় কিন্তু বিয়ে করার সুযোগ দেয় না। ঐ এলাকাবাসী সবাই জানে বদরুল-খাদিজার মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু খাদিজা অবস্থাসম্পন্ন ঘরের সন্তান আর বদরুল দরিদ্র ঘরের সন্তান। সিনেমায় বস্তির ছেলের সাথে চৌধুরী সাহেবের মেয়ের বিয়ে হয়, কিন্তু বাস্তব জীবনে হয় না।

আমার মনে হয়, সমাজে এ ধরনের ঘটনা বন্ধ করার জন্য প্রথম প্রয়োজন প্রেম প্রেম খেলা বন্ধ করা। এবং সে জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটা ছেলে-মেয়ের যখন থেকেই বিপরীত লিঙ্গের প্রতি চাহিদা তৈরী হয়, সেটা ১০ বছর হোক আর ১২ বছর হোক, তখনই আইনীভাবে বিয়েকে বৈধ করে দেয়া। আপনি ১৮ বছরের নিচে বিয়ে করতে গেলে ম্যাজিট্রেট-ইউএনও-পুলিশ দিয়ে বিয়ে আটকাবেন, কিন্তু খাদিজাকে কুপানো দেখবেন না, তা কিন্তু হবে না। আপনি যে সমাজে আইন করে বিয়েকে আটকে রাখবেন, সে সমাজে অবৈধ প্রেম প্রেম খেলার উদ্ভব ঘটবে । আর যে সমাজে অবৈধ প্রেম প্রেম খেলার উদ্ভব ঘটবে সে সমাজে অসামঞ্জস্য সম্পর্কের উদ্ভব ঘটবে। আর সে সমাজে অসামঞ্জস্য সম্পর্কের উদ্ভব ঘটবে সেখানে খাদিজা আক্তার নার্গিসকে কুপানোর ঘটনাও ঘটবে।

তবে এখানেই শেষ নয়, কয়েকদিন আগে ঢাকার উইলস লিটল ফ্লাওয়ারের ক্লাস-৮ এর মেয়ে রিসাকে ছুরি মেরে হত্যা করে দর্জি ওবায়দুল। ওবায়দুলরা রিসার দিকে আকৃষ্ট হতেই পারে, আপনি তো আর ওবায়দুলদের মনকে শিকল দিয়ে বেধে রাখতে পারবেন না। কিন্তু আপনার জন্য যেটা সম্ভব সেটা হলো রিশাদের বাহ্যিক আবরণ সৃষ্টি করা, মানে ধর্মীয় পোষাক বাধ্যতামূলক করা। এতে বহুগুনে ওবায়দুলদের কুদৃষ্টি ঠেকানো যাবে।

অর্থাৎ সোজাভাষায়,
-নারী-পুরুষের ধর্মীয় পোষাক বাধ্যতামূলক করা,
-নারী-পুরুষেকে বিপরীত লিঙ্গের শিক্ষক দ্বারা পড়ানো বন্ধ করা (বদরুল ছিলো লজিং মাস্টার) এবং
-অবৈধ প্রেম-পিরিত বন্ধে ১০-১২ বছর বয়সে বিয়ের ব্যবস্থা করা।

তবে উপরের কাজগুলো করার ক্ষেত্রে বাবা-মাকেই প্রথমে সচেতন হতে হবে। তারাই সন্তাকে বিষয়গুলো শিক্ষা দেবে। আজকাল মা-বাবাই মেয়েদের বোরকা পড়তে নিষেধ করে। নিজ মেয়েকে সাজিয়ে-গুজিয়ে রাস্তার বখাটেদের প্রদর্শন করিয়ে বেড়ায়। ঘরের মধ্যে পুরুষ ঢুকিয়ে সুন্দরি মেয়েকে প্রাইভেট টিউটর নামক যুবক ছেলে দিয়ে প্রেম করার সুযোগ করে দেয়।

সবাই সচেতন হলেই সমাজের এ দুরাবস্থা অনেকাংশে বন্ধ করা সম্ভব। নয়ত এ সমাজ বদরুল-ওবায়দুল আর রিশা-খাদিজারদের জন্ম দিতেই থাকবে।

প্রথমেই বলে রাখি, বদরুলের ঘটনাকে অনেকেই রাজনৈতিক দিকে মোড় নেয়ার সুযোগ খুজছে, কিন্তু আমি মোটেও বদরুলের দোষের সাথে রাজনৈতিক যোগসাজস পাইনি, তাই বদরুল-খাদিজা ইস্যুকে আমি রাজনৈতিক দিকে ঘুড়াতে চাই না, এতে আমাদের মূলশিক্ষা অন্যদিকে টার্ন নেবে।

বদরুল যখন খাদিজাকে কোপাচ্ছিলো তখন তার কোপানির দৃশ্য দেখে আমার কাছে বদরুলকে রাজনৈতিক সন্ত্রাসী গোছের কিছু মনে হয়নি, বরং বোঝা যাচ্ছিলো বদরুল মারাত্মক মানসিক বিকারগ্রন্থ এবং প্রচণ্ড জিদ ও রাগ থেকেই সে খাদিজাকে আঘাত করছে। পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম- বদরুল ও খাদিজার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক চলছিলো এবং সেখানে ভাঙ্গন ধরাতেই বদরুল খাদিজার উপর ক্ষেপে যায় এবং এক পর্যায়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করে।

সাম্প্রতিককালে এ ধরনের ঘটনা বেশ বেড়ে যাচ্ছে, যদিও সবগুলো বদরুলের মত এত মিডিয়া হাইলাইট হয় নাই। কিন্তু কেন এ ধরনের নৃশংস ঘটনা ? কেন বদরুলের এত মানসিক বিকারগ্রস্থতা?

আসলে বদরুল এ সমাজের অনেক পুরুষের প্রতিচ্ছবি আর খাদিজা এ সমাজের অনেক মেয়ের প্রতিচ্ছবি। ঐ টাইপের মেয়েগুলো বদরুল টাইপের ছেলেদের সাথে বহুদিন প্রেম প্রেম খেলা খেলে, ছেলেগুলোকে নাকে রশি দিয়ে ঘুড়ায়। আর সময় হলেই (বিয়ের সময়) ঐ পুরাতনগুলোকে ছুড়ে ফেলে নতুনের ঘরে পাড়ি জমায় (নারীবাদীরা রাগ করবেন না)। এ সময় বদরুলরা সারধাণত তিন ধরনের রিয়্যাক্ট করে।-

এক, মেয়েটিকে হয় ভুলে যায়, সেও নতুনভাবে জীবন শুরু করে।
অথবা দুই, মেয়েটির দুঃখে নিজেকে শেষ করে দেয়। নেশা করে কিংবা আত্মহত্যা করে।
অথবা তিন, বদরুল যা করেছে তাই করে, মানে মেয়েটির ক্ষতি করার চেষ্টা করে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি বিয়ের করার আগে নারী-পুরুষের প্রেম ভালোবাসার বিরুদ্ধ। আমাদের এ সমাজ বদরুল খাদিজাকে প্রেম করার সুযোগ দেয় কিন্তু বিয়ে করার সুযোগ দেয় না। ঐ এলাকাবাসী সবাই জানে বদরুল-খাদিজার মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু খাদিজা অবস্থাসম্পন্ন ঘরের সন্তান আর বদরুল দরিদ্র ঘরের সন্তান। সিনেমায় বস্তির ছেলের সাথে চৌধুরী সাহেবের মেয়ের বিয়ে হয়, কিন্তু বাস্তব জীবনে হয় না।

আমার মনে হয়, সমাজে এ ধরনের ঘটনা বন্ধ করার জন্য প্রথম প্রয়োজন প্রেম প্রেম খেলা বন্ধ করা। এবং সে জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটা ছেলে-মেয়ের যখন থেকেই বিপরীত লিঙ্গের প্রতি চাহিদা তৈরী হয়, সেটা ১০ বছর হোক আর ১২ বছর হোক, তখনই আইনীভাবে বিয়েকে বৈধ করে দেয়া। আপনি ১৮ বছরের নিচে বিয়ে করতে গেলে ম্যাজিট্রেট-ইউএনও-পুলিশ দিয়ে বিয়ে আটকাবেন, কিন্তু খাদিজাকে কুপানো দেখবেন না, তা কিন্তু হবে না। আপনি যে সমাজে আইন করে বিয়েকে আটকে রাখবেন, সে সমাজে অবৈধ প্রেম প্রেম খেলার উদ্ভব ঘটবে । আর যে সমাজে অবৈধ প্রেম প্রেম খেলার উদ্ভব ঘটবে সে সমাজে অসামঞ্জস্য সম্পর্কের উদ্ভব ঘটবে। আর সে সমাজে অসামঞ্জস্য সম্পর্কের উদ্ভব ঘটবে সেখানে খাদিজা আক্তার নার্গিসকে কুপানোর ঘটনাও ঘটবে।

তবে এখানেই শেষ নয়, কয়েকদিন আগে ঢাকার উইলস লিটল ফ্লাওয়ারের ক্লাস-৮ এর মেয়ে রিসাকে ছুরি মেরে হত্যা করে দর্জি ওবায়দুল। ওবায়দুলরা রিসার দিকে আকৃষ্ট হতেই পারে, আপনি তো আর ওবায়দুলদের মনকে শিকল দিয়ে বেধে রাখতে পারবেন না। কিন্তু আপনার জন্য যেটা সম্ভব সেটা হলো রিশাদের বাহ্যিক আবরণ সৃষ্টি করা, মানে ধর্মীয় পোষাক বাধ্যতামূলক করা। এতে বহুগুনে ওবায়দুলদের কুদৃষ্টি ঠেকানো যাবে।

অর্থাৎ সোজাভাষায়,
-নারী-পুরুষের ধর্মীয় পোষাক বাধ্যতামূলক করা,
-নারী-পুরুষেকে বিপরীত লিঙ্গের শিক্ষক দ্বারা পড়ানো বন্ধ করা (বদরুল ছিলো লজিং মাস্টার) এবং
-অবৈধ প্রেম-পিরিত বন্ধে ১০-১২ বছর বয়সে বিয়ের ব্যবস্থা করা।

তবে উপরের কাজগুলো করার ক্ষেত্রে বাবা-মাকেই প্রথমে সচেতন হতে হবে। তারাই সন্তাকে বিষয়গুলো শিক্ষা দেবে। আজকাল মা-বাবাই মেয়েদের বোরকা পড়তে নিষেধ করে। নিজ মেয়েকে সাজিয়ে-গুজিয়ে রাস্তার বখাটেদের প্রদর্শন করিয়ে বেড়ায়। ঘরের মধ্যে পুরুষ ঢুকিয়ে সুন্দরি মেয়েকে প্রাইভেট টিউটর নামক যুবক ছেলে দিয়ে প্রেম করার সুযোগ করে দেয়।

সবাই সচেতন হলেই সমাজের এ দুরাবস্থা অনেকাংশে বন্ধ করা সম্ভব। নয়ত এ সমাজ বদরুল-ওবায়দুল আর রিশা-খাদিজারদের জন্ম দিতেই থাকবে।
✎✎✎✎✎নয়ন
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×