ভারতের উত্তর-দেিণ নতুনভাবে স্বীকৃত কোরো নামক একটি ভাষায় ৮০০ থেকে ১২০০ লোক কথাকোপন করে। ভারতের এ দূরবর্তী এলাকার এই ভাষাটি বিশেষ পর্যবেণ ও পরীানিরীার মাধ্যমে সনাক্ত করেছে একদল ভাষা গবেষক দল। এই দলটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক্স “এনডিউরিং ভয়েস” যারা অরতি ভাষার ব্যাপারে গবেষণা চালিয়ে থাকে। এই ভাষাটি অন্যান্য সমসাময়িক ভাষা থেকে সম্পুর্ণভাবেই অন্যরকম। গবেষকরা একটি ছোট এলাকায় দুইটি স্বল্প-পরিচিত কথাকোপনের ভাষা সন্ধানের প্রাক্কালে তারা একেবারেই নতুন আরো একটি ভাষার খোঁজ পেয়েছে। যে ভাষাটি কোরো। ভাষাবিদরা হাজারো শব্দ রেকর্ড করে দেখে কোরো অন্য অঞ্চলের ভাষা থেকে একেবারেই ভিন্নতর। এটা তিব্বত -বুরমান পরিবারের অধিকার ভুক্ত ভাষা যেটা ১৫০টি কথ্য ভাষার অর্ন্তভুক্ত । কিন্তু ভাষাবিদরা কোরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এমন অন্যকোন ভাষার খোঁজ এখন পর্যন্তপায়নি। মনে করা হয় বিশ্বের মোট অর্ধেকের মধ্যে ৬৯০৯টি পরিচিত ভাষা হুমকির সš§ুখীন। এর মধ্যে কোরো ভাষাটিও অরতি। ভাষাটির উৎপত্তি স্থলের ব্যাপারে ভাষাবিদদের অভিমত, যে কয়েকজন কোরা ভাষাভাষীকে তারা পেয়েছেন দশ বছর এদিক-সেদিক ভ্রমন চালিয়ে গেলেও সম্ভবত খুব কাছাকাছি পৌছা যাবে না। যাহোক কোরো ভাষাটি নিয়ে গবেষণা শুরু করতে ভাষাবিদদের দলটি আগামি মাসেই ভারত সফরে আসছেন।

আমার মতামত

এই ধরনের অনেক ভাষা বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতি সমুহের ছিল। এরই মধ্যে অনেক ভাষা হারিয়ে গেছে। বাংলার দাপটে এখন ক্ষুদ্র জাতিসত্তা সমুহের ভাষা এখনও ঝুকিপূর্ণ।

তাই বাংলাদেশের নৃতাত্তিক গোষ্ঠি সমুহের ভাষা রক্ষার্থে কাজ শুরু করা প্রয়োজন এখনই।