somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিপি: উদ্ভব, ইতিহাস ও দর্শন

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


Loving means accepting others as they are, giving them freedom to express themselves and not judging them based on appearances.
Skip Stone (হিপি-গবেষক)

ষাট ও সত্তর দশকের বিদ্রোহী মার্কিন তরুণ প্রজম্মকেই হিপি বলা হয়। এই তরুণ প্রজন্ম এক স্বপ্নাতুর আন্দোলনের জন্ম দিয়েছিল এবং সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল মার্কিন দেশ থেকে দেশান্তরে। সে সব দেশেও সৃষ্টি হয়েছিল বিদ্রোহ মনোভাবাপন্ন এক নবতর স্বাপ্নিক আন্দোলনের। যদিও আন্দোলনটি সুসমন্বিত ছিল না, ছিল না লিখিত ইশতেহার কিংবা একক কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব; ছিল কেবল পরিবর্তনের জন্য হাহাকার আর কর্পোরেট-প্রভাব, ভোগবাদ, ভিয়েতনাম যুদ্ধের রক্তাক্ত অভিলাষ পরিত্যাগ করে এক যৌথ পরিভ্রমনশীল সহজ জীবনধারায় ফিরে যাওয়ার আতীব্র আকুতি। যে সমবায় জীবনে থাকবে না আব্রাহামিক কিংবা ভারতীয় ধর্মের অন্তঃসারশূন্যতা, থাকবে না মধ্যবিত্তের পিছল মূল্যবোধ ...





সানফ্রানসিসকোর হাইট-অ্যাশবারি । সানফ্রানসিসকো ছিল হিপি বিপ্লবের কেন্দ্র। ষাটের দশকের গোড়ায় সংগীত, সাইকোঅ্যাকটিভ ড্রাগস, যৌনস্বাধীনতা, সৃজনশীলতা এবং প্রগতিশীল রাজনীতির কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল । সানফ্রানসিসকোর হাইট-অ্যাশবারি; এখানেই ১৯৬৭ সালের গ্রীষ্মে মার্কিন সমাজের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে এক লক্ষ সংস্কৃতি কর্মী ও হিপিদের এক মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই মহাসমাবেশ ‘দি সামার অভ লাভ’ নামে পরিচিত। ওই একই সময় হিপিরা নিউ ইয়র্ক, লস এঞ্জেলেস, ফিলাডেলফিয়া এসব শহরে জড়ো হয়ে নিজেদের উপস্থিতি তুলে ধরে। এর ফলে হিপি-দর্শন এর প্রতি মার্কিন জনগন সচেতন হয়ে ওঠে।

বিংশ শতকের তিরিশ বছরের মধ্যে দু-দুটো ভয়াবহ বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হল। মার্কিন সমাজে অর্থনৈতিক মহামন্দা সাধারণ জনজীবন বিপযস্ত হল। এসব মর্মান্তিক ঘটনার ফলে সচেতন কবি-সাহিত্যিকের মনে প্রতিষ্ঠানবিরোধী আন্দোলনের ভাবনা উঁকি দেয়। তারা ভাবলে আসলে সমাজ মানুষের ওপর মূল্য আরোপ করে -মানুষের অবশ্যই সেসব প্রতিষ্ঠানের কর্তৃত্ব অস্বীকার করা উচিত। এভাবে পঞ্চাশের দশকে- বিশেষ করে মার্কিন সাহিত্যমহলে প্রতিষ্ঠানবিরোধী আন্দোলন গড়ে উঠতে থাকে । এবং এই আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ছিলেন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ।




কবি অ্যালেন গিনসবার্গ। এই মহাপ্রাণ ব্যক্তিটির বাংলার প্রতি ছিল অকৃত্রিম মমত্ববোধ ...

পঞ্চাশের দশকের কবিদের কবিতায় ক্ষোভ আর হতাশা এবং বিশ্বের অসঙ্গগতি প্রকাশ ...কখনও কখনও গানের প্রকাশ পেত। এদের যে The Beats বলা হত তার কারণ এই কবিতার সুরারোপ ও তালের প্রয়োগ। এদের The Beat Generation ও বলা হত। পঞ্চাশের দশকে এ আন্দোলন তীব্র হয়ে ওঠে। কফি হাউসগুলোয় আড্ডা চলে। আজও কফিহাউসগুলো কবিতার পাঠ হয়। জ্যাজক্লাবেও ...এসব জায়গা থেকে Beatniks দের উত্থান ঘটে। এসব ছন্নছাড়া দের পরনে সর্বদা পরনে শীর্ণ পোশাক, মুখ ভরতি দাড়িগোঁফ, লম্বা চুল আর চোখে লালচে সানগ্লাস। দিনভর মূলত জ্যাজ ও সুইং সংগীত ডুবে থাকা।




ক্যাফেতে Beatniks দের আড্ডা। আসরের মধ্যমনি কবি অ্যালেন গিনসবার্গ। এরা এক ধরনের প্রতিশিল্পে বিশ্বাস করত। যে সমাজ যুদ্ধ বাঁধায় -সে সমাজের কোনও কিছু মেনে নিয়ে নারাজ ছিল।

পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে এদের কেউ কেউ বলতে লাগল ‘আই অ্যাম হিপ’। আবার কেউ কেউ ওদের বলত Hipsters; এভাবে হিপি আন্দোলন শুরু। ততদিনে মিউজিক্যাল স্টাইলও বদলে গেছে। জ্যাজ ও সুইং জায়গায় এসেছে রক এবং রক অ্যান্ড রোল। যে কারণে বলা হয় বিট সংস্কৃতি থেকেই হিপি সংস্কৃতির উদ্ভব। তবে হিপি শব্দের প্রকৃত মানে কেউ জানে না। সান ফ্রানসিসকো ক্রনিকলের কলাম লেখক হেরব কায়েন শব্দটি জনপ্রিয় করে তোলেন । যা হোক। হিপিদের বিটনিকসদের নতুন প্রজন্ম বলা হল। হিপিরা বিটনিকসদের কফিহাউজভিত্তিক সংলাপ আড্ডা ছড়িয়ে দিল আমেরিকার পথেপ্রান্তরে। সীমানা পেরিয়ে গেল। নিউজিল্যান্ডের নামবাসা থেকে মেক্সিকোর আভানডারো। সবর্ত্রই বিদ্যমান সমাজব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ আর বিতৃষ্ণা। আর যৌথ পরিভ্রমনশীল সহজ জীবনধারায় ফিরে যাওয়ার আকুতি। এদের প্রধান লক্ষ হয়ে ওঠে প্রতিসংস্কৃতি বা কাউন্টার কালচার। যদিও ইতিহাসে কাউন্টার কালচার বা প্রতিসংস্কৃতির নজীর অনেক পুরনো । প্রাচীন গ্রিসে ডায়োজেনেস এবং সিনিস দার্শনিকদের চিন্তাভাবনায় প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার আভাস রয়েছে। যে কারণে হিপিদের অনেকেই যিশু, বুদ্ধ, হেনরি ডেভিড থুরো এবং মহাত্মা গান্ধীর আদর্শে অনুপ্রাণিত।


হিপিরা শান্তিপ্রিয়। তারা ষাট দশক জুড়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরোধীতা করেছে। ১৯৬৪ সালের ২২ এপ্রিল ডাবলিউ এন বিসির টিভির চ্যানেল ফোর-এ এক জন ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদকারীকে দেখা গেল নিউইর্য়ক শহরের রাস্তায় অবস্থান ধর্মঘট করছে। প্রতিবাদকারীর পরনে টিশার্ট, ডেনিম জিন্স ও লম্বা চুল ; পুলিশ অফিসার ও রিপোর্টাররা তাকে বলছে হিপি। এই প্রথম মার্কিন টিভিতে হিপি শব্দটি উচ্চারিত হল।



যুদ্ধবিরোধী মিছিল ...

লোকে মনে করে লম্বা চুল-দাড়ি আর রংচঙে পোশাক পরা সমাজবিমূখ অথচ জীবনের প্রতি মুক্তদৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন এক ধরনের নেশারু নারীপুরুষই হিপি।
আসলে হিপি-দর্শন অনেক গভীর।
হিপিরা এমন এক বিশ্বজনীন বিশ্বাস-ব্যবস্থাকে গ্রহন করেছে যা প্রতিষ্ঠিত সামাজিক, রাজনৈতি এবং নৈতিক কাঠামোকে ছাপিয়ে যায়। এই প্রতিষ্ঠিত কাঠামো শ্রেণি কিংবা সরকার কিংবা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হতে পারে। এই সব প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আর্দশ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং জনগনকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং জনগনকে প্রতিষ্ঠানের দাস করে রাখে। এরা যখন বাস্তব কিংবা কাল্পনিক শক্রর মুখোমুখি হয় তখন তারা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। যে কারণে ইতিহাস জুড়ে এত যুদ্ধ আর যুদ্ধ! দেশের বিরুদ্ধে দেশ, ধর্মের বিরুদ্ধে ধর্ম, শ্রেণির বিরুদ্ধে শ্রেণির যুদ্ধ। সহস্র বছরের যুদ্ধের পর- যে যুদ্ধে অসংখ্য নিরপরাধ মানুষের নির্মম মৃত্যু ঘটেছে-হিপিরা বিশ্বাস করে, এখন সময় এসেছে, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পার্থক্যকে ছাড়িয়ে উর্ধ্বে ওঠার। যে কারণে হিপি-দর্শনের মূলে রয়েছে প্রেম ও স্বাধীনতা-যা বিদ্যমান দমনমূলক পুরোহিততান্ত্রিক ক্ষমতা কাঠামোয় নেই। এ কারণেই ‘প্রতিষ্ঠান’ ষাটের দশকের হিপি আন্দোলনে আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে উঠেছিল । কেননা, হিপি আন্দোলন ছিল প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতা-কাঠামোর বিরুদ্ধে বিপ্লব। যদিও হিপিরা নিজেদের ক্ষমতার ভিত্তি স্থাপন করতে চায় না। এবং চায় না বলেই তারা বিদ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোটি কে ধ্বংস করতে পারেনি। হিপিরা অন্যদের ওপর তাদের বিশ্বাস চাপিয়ে দেয় না। এর বদলে নিজেদের জীবনধারা ও যুক্তি দিয়ে বিশ্বকে বদলাতে চায় ।

Imagine no possesions, I wonder if you can, No need for greed or hunger, A brotherhood of man. Imagine all the people sharing all the world.

জন লেনন (ইমাজিন)



একজন নারী হিপি। এর বিদ্যমান দমনমূলক পুরোহিততান্ত্রিক ক্ষমতা কাঠামোয় বিন্দুমাত্র আস্থা নেই।

হিপিরা শান্তিতে বিশ্বাস করে এবং মানুষে মানুষে বৈষম্য, আদর্শ এবং ধর্মীয় বিভাজন দূর করতে চায়। হিপিরা মনে করে শান্তির পথ হল প্রেম এবং সহনশীলতা। প্রেম মানে -যারা যেমন আছে - তাদের সেভাবেই গ্রহন করা। প্রেম মানে অন্যের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করা। শুধু বাইরে থেকে দেখে বিচার না-করা। তবে মুক্ত স্বাধীন জীবনই হিপি জীবনধারার মূলে।

If you want to be free, be free, because there’s a million things to be.

Cat Stevens (If You Want to Sing Out)

বিদ্যমান সমাজ বছরে সপ্তা দুয়েক ছুটি মঞ্জুর করে। বাকি সময় মানুষ থাকে সিসটেমের দাস হয়ে। হিপিরা এটা মেনে নিতে পারেনি। যারা সিসটেমের দাস, হিপিরা তাদের বলে Programmed people; এরা আবার হিপিদের স্বাধীন মুক্ত জীবন দেখে ঈর্ষান্বিত । এই অশেষ স্বাধীনতা যে কোনও সিসটেমের জন্য অশনি সংকেত।

হিপি আন্দোলনের এক জন অগ্রনী ব্যাক্তিত্ব বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী জিম মরিসন বলেছেন ...

I like ideas about the breaking away or overthrowing of established order. I am interested in anything about revolt, disorder, chaos, especially activity that seems to have no meaning. It seems to me to be the road
towards freedom - external freedom is a way to bring about internal freedom.

স্বাধীতার সঙ্গে আসে দায়িত্ববোধ। নিজস্ব স্বাধীনতা না বিকিয়ে টিকে থাকা সহজ নয়। হিপিরা বিকল্প জীবিকার সন্ধান করেছে। স্বাস্থ্যকর খাদ্য, অষুধ, সমবায় এসব কাজে নিজেকে জড়িয়ে রাখে। কাজেই হিপি হওয়া পোশাক কিংবা সামাজিক শ্রেণির ওপর নির্ভর করে না। হিপিরা জীবন সম্বন্ধে গভীর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করে- যে দর্শন শান্তি, প্রেম ও স্বাধীনতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে এবং পৃথিবী এবং পৃথিবীর জীবের প্রতি শ্রদ্ধা পোষন করে। এ বিষয়ে একজন হিপি বলেন, ‘হিপি-জীবনের পথ অশেষ। হিপিরা সব সময়ই ছিল। কখনও যিশুরূপে, কখনও জন লেননরূপে; যে কেউ হিপি হতে পারে। সবার ভিতরেই হিপি আছে। বিদ্যমান সংকীর্ণ সমাজ তা চেপে রাখে। সেই হিপিকে আমাদের খুঁজে বের করতে হবে, হিপি-দর্শন চর্চা করতে হবে। তাহলেই মানুষের পূর্ণ মানবিক বিকাশ সম্ভব।



হিপি গিটার

হিপি আর মিউজিক একে অন্যের পরিপূরক। হিপিরা গানে আবেগ/অনুভূতি প্রকাশ করে। প্রায়ই কনসার্ট করে। সে কনসার্টে একসঙ্গে পান করে, নাচে, সহবাস করে । হিপিদের সবচে বিখ্যাত কনসার্ট হয়েছিল ১৯৬৭ সালে; নিউইয়র্কের সুলিভান কাউন্টিতে অনুষ্ঠিত সে কনসার্ট ইতিহাসে উডস্টক কনসার্ট নামে পরিচিত। চার দিন ধরে চলা কনসার্টে সাড়ে চার লক্ষ হিপি সমবেত হয়েছিল।



উডস্টক কনসার্ট।

দুটি কারণে হিপিরা ড্রাগ ব্যবহার করে। (১) বাস্তবতা থেকে পালানোর জন্য । এবং (২) উচ্চতর চৈতন্যের সন্ধান লাভ করার জন্য। হিপিদের যৌন জীবন অত্যন্ত খোলা মেলা । তারা যৌন জীবন নিয়ে নিয়ত পরীক্ষা নিরীক্ষা করে। যৌনজীবনের অনাবিস্কৃত আনন্দ লাভের জন্য হিপিরাই রক্ষণশীলদের পথ দেখিয়েছে । ড্রাগস সেবন ও অবাগ যৌনজীবন আসলে বিদ্যমান কপট সমাজের প্রতিই অনীহার প্রকাশ।



যৌথ হিপি-জীবন।

একুশ শতকের হিপিরা নিও-হিপি নামে পরিচিত। যদিও এরা ষাট দশকের হিপিদর্শনেই বিশ্বাসী। তবে কারও কারও মতে এরা যতটা না ফ্যাশন আসক্ত তত কাউন্টার-কালচারে বিশ্বাসী নয়। এরা ইরাকযুদ্ধের বিরুদ্ধে সভা সমাবেশ তেমন করেনি। এদের সমাজে ড্রাগস সেবন আগের মতোই রয়েছে তবে নিও-হিপিদের অনেকেই নাকি ড্রাগস পছন্দ করে না। নিও-হিপিদের যৌনজীবন আগের মতোই ; তবে এরা অনেকেই পশু অধিকারে বিশ্বাসী বলেই নিরামিষাশী।



এ সময়ের দু'জন হিপি।

মার্কিন সমাজ আজও হিপিদের হেয় চোখে দেখে। তবে অনেকেরই বিশ্বাস ...মার্কিন সমাজ যদি হিপি-দর্শন মেনে নিত তাহলে মার্কিন সমাজ আজ যেসব সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে-সেসব থাকত না। প্রখ্যাত গবেষক রবার্ট হাওয়ার্ড যেমন বলেছেন, "The hippie movement that was created in the San Francisco area of Haight-Ashbury offered a serious though not well articulated alternative to the conventional society system."




হিপি বাস


তথ্য ও ছবি: ইন্টারনেট
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
২৬টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×