somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বৌদ্ধদর্শনে শূন্যতার ধারণা এবং অতীশ দীপঙ্কর-এর কিছু উক্তি

১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
The greatest quality is seeking to serve others. Otish Dipongkor
ধর্মচক্র; বৌদ্ধধর্মের বৈশ্বিক প্রতীক। বৌদ্ধ দর্শনের অন্যতম ভিত্তি হল: ‘শূন্যতার ধারণা’। যে কারণে বলা হয়:Emptiness is a key concept in Buddhist philosophy.অথচ, বৌদ্ধ দর্শন আলোচনা প্রসঙ্গে দুঃখ এবং দুঃখের আন্ত্যন্তিক নিবৃত্তি কিংবা ‘সব্বে সত্তা সুখিতা হোন্তু ’ এ ধরনের দয়াশীলতার কথাই বেশি উচ্চারিত হয়। এর কি কারণ? অর্থাৎ, কেন বুদ্ধের শূন্যতার ধারণার ওপর আলোচনা না করে বৌদ্ধ দর্শনের আলোচনায় দুঃখ নিরাবরণ কিংবা দয়াশীলতাই আলোচিত হয় বেশি? এর কারণ মনে হয়- বৌদ্ধদর্শনের মতো একটি বিশুদ্ধ দর্শনকে (philosophy) বদলে ফেলে ধর্ম (religion) পরিনত করা।



ধর্মচক্র। বা জীবনচক্র। বোধিলাভের পথে বুদ্ধের শিক্ষার প্রতীক। মৌর্য সম্রাট অশোক (খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতক)- এর সময় থেকে প্রতীকটি প্রচলিত হয়ে আসছে। রথের চাকার আটটি কীলক বা স্পাইক বুদ্ধ-নির্দেশত আটটি পথ বা অস্টাঙ্গিক মার্গ এর প্রতীক। এগুলো হল: ১.সৎ বাক্য; ২. সৎ কর্ম; ৩. সৎ জীবিকা; ৪. যর্থাথ শ্রম; ৫. যথার্থ মনন; ৬. যথার্থ ধ্যান; ৭.যথার্থ সংকল্প; এবং ৮ যথার্থ দৃষ্টি ...

যদিও বুদ্ধ নিজের প্রচারিত বানীকে ‘ধম্ম’ বলে অবহিত করেছেন। এবং বুদ্ধবাণীর সংকলিতই রূপই হল -‘ধর্মপদ’- যা বৌদ্ধসম্প্রদায়ের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। তথাপি, আমরা দেখেছি যে, বুদ্ধ অত্যন্ত সচেতনভাবেই খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকের প্রাচীন ভারতের মগধ রাজ্যে একটি দার্শনিক গোষ্ঠী গড়ে তুলেছিলেন । এই দার্শনিক গোষ্ঠীর সদস্যরাই ‘ভিক্ষু’ (Bhikkhu= an ordained male Buddhist monastic.) নামে পরিচিত।



সিংহলী ভাষায় তালপাতার ওপর ‘ধর্মপদ’। মনে করা হয় এটিই সবচে পুরনো পান্ডুলিপি।

বুদ্ধের জীবদ্দশায় প্রত্যেক ভিক্ষুই বুদ্ধের শিষ্য ছিলেন। এদেরই একজন সারিপুত্র (পালিভাষায় ‘সারিপুত্ত।’) বুদ্ধ তাঁর শিষ্য সারিপুত্তকে বলেছিলেন-

Here, Sariputra, form is emptiness and the very emptiness is form; emptiness does not differ from form, form does not differ from emptiness; whatever is form, that is emptiness, whatever is emptiness, that is form, the same is true of feelings, perceptions, impulses and consciousness.

শোন, হে সারিপুত্র, রূপ হল শূন্যতা এবং শূন্যতাই হল রূপ। শূন্যতা রূপ থেকে আলাদা কিছু নয়; রূপ শূন্যতা থেকে আলাদা কিছু নয়: শূন্যতা- যাইই হোক না কেন-তাই রূপ। অনুভূতি, উপলব্দি, তাড়না/প্রেরণা এবং চৈতন্য সম্বন্ধেও ওই একই কথা।




ধর্মচক্র মুদ্রা।

বুদ্ধ তাঁর শিষ্য সারিপুত্রকে যা বলেছিলেন-এখন সেই বিষয়টি ব্যাখ্যা করি। ‘স্কন্ধ’ শব্দটা পালি ভাষার একটি শব্দ। (পালি ভাষাটি ছিল বুদ্ধের সময়কার মগধ রাজ্যের কথ্যভাষা।) পালি ভাষায় ‘স্কন্ধ’ বলতে বোঝায় স্তূপ, গাদা (যেমন একগাদ) ইত্যাদি। বুদ্ধ অবশ্য স্কন্ধ শব্দটার মানে আমূল বদলে দিলেন। কাজেই বৌদ্ধদর্শনে ‘স্কন্ধ’ শব্দটির বিশেষ অর্থ ও গুরুত্ব রয়েছে। বুদ্ধের মতে ‘স্কন্ধ’ হল: মানুষের সত্তা বা রূপ- এর (form) পাঁচটি aspects বা দিক। ‘স্কন্ধ’ শব্দটির ইংরেজি করা হয়েছে: aggregates বাংলায় এর অর্থ হল: সমষ্টি। আমরা স্কন্দ কে উপাদানও বলতে পারি।
কিসের উপাদান?
মানব সত্তা গঠনের উপাদান।
বুদ্ধ বলেছেন: এই উপাদান বা স্কন্ধ হল পাঁচটি।

(১) রূপ: রূপ হল- বস্তুগত উপাদান;
(২) বেদনা: বেদলা হল- অনুভূতিগত উপাদান;
(৩) সংজ্ঞা: সংজ্ঞা হল- অভিজ্ঞতা লব্দ উপাদান;
(৪) সংস্কার: সংস্কার হল- মানসিক উপাদান;
(৫) বিজ্ঞান: বিজ্ঞান হল- চৈতন্যময় উপাদান।


এই পাঁচটি উপাদান বা স্কন্ধ মানবসত্তা গঠন করে।



এশিয়ার কোন্ বিজনবনে ধর্মচক্র-মুদ্রায় বুদ্ধ ...নির্জন ইঙ্গিতময় ...আজও ...

বুদ্ধ মনে করতেন, এই উপাদানগুলি আত্মাবিহীন (অনাত্ব); অচিরস্থায়ী (অনিত্য) এবং অকাম্য (দুঃখ)। বুদ্ধ বিশ্বাস করতেন-যিনি উপাদান সমূহের মধ্যে আত্মার অনুপস্থিতি উপলব্দি করেন, তিনি জানেন যে ব্যক্তি হিসেবে তার কোনও প্রকৃত অস্তিত্ব নেই, এবং সেই কারণেই তার সঙ্গে তার চারপাশের বস্তজগতের কোনও সর্ম্পক গড়ে ওঠা অসম্ভব। কাজেই জগতে এমন কিছুই নেই যা তাকে আনন্দিত অথবা দুঃখিত করতে পারে ।
এইই হল বৌদ্ধদর্শনের মূলভিত্তি বা প্রকৃত স্বরূপ।
তবে সাধারণ মানুষের জন্য বিষয়টি উপলব্দি করা কিঞ্চিত মুশকিল বলেই এই নিগুঢ় তাত্ত্বিক আলোচনা পাশ কাটিয়ে মানব জীবন দুঃখময়, বা দুঃখ নিরোধের পথও আছে কিংবা ‘সব্বে সত্তা সুখিতা হোন্তু’ জাতীয় দয়াশীলতার কথাই বৌদ্ধধর্ম বা দর্শনে বেশি উচ্চারিত হয়। এর কারণ-আমি আগেই বলেছি- বৌদ্ধধর্মের মতো একটি বিশুদ্ধ দর্শনকে (philosophy) বদলে ফেলে ধর্ম (religion) পরিনত করা। তবে এও সত্য যে বৌদ্ধধর্মে নৈতিক উপদেশের গুরুত্ব অপরিসীম। এ প্রসঙ্গে বৌদ্ধধর্ম সম্বন্ধে বাংলার অতীশ দীপঙ্কর-এর মন্তব্য প্রাসঙ্গিক। তবে তিনিও শূন্যতা সম্বন্ধে মতামত রেখেছেন। বলেছেন: The greatest medicine is the emptiness of everything.
অতীশ দীপঙ্করের জন্ম বাংলার বিক্রমপুরে হলেও একটি ইউরোপীয় ওয়েভসাইটে তাঁর পরিচয় অতীশকে Atisha এবং তাঁকে 11th century Tibetan Buddhist master বলা হয়েছে। এবং Oṃ maṇi padme hūṃ- এই মন্ত্রটি বাংলার বজ্রযানী তান্ত্রিক বৌদ্ধদের মন্ত্র হলেও বর্হিবিশ্বে এই মন্ত্রকে তিবেটান (তিব্বতের) মন্ত্র হিসেবে জানে। উল্লেখ্য, বজ্রযানীদের প্রধানা দেবী হলেন তারা। ইনি ছিলেন বুদ্ধ এবং বোধিসত্ত্বদের স্ত্রী। মাতঙ্গী পিশাচী ডাকিনী যোগীনি -প্রমূখ তুচ্ছ দেবীও বজ্রযানীদের আরাধ্য ছিল। বজ্রযানীগণ বিশ্বাস করতেন দেবদেবীদের করূণা ভিক্ষা করে লাভ নেই। এদের বাধ্য করতে হবে। যে গ্রন্থে এ কাজ করার উপায় সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে-তাদের বলা হত ‘তন্ত্র’।



পদ্ম। বৌদ্ধধর্মে পদ্ম বিশুদ্ধতার প্রতীক। পদ্ম নীল রং ছাড়া যে কোনও রঙের হতে পারে।

যে কারণে বজ্রযান কে বলা হয় তান্ত্রিক বৌদ্ধধর্ম। মন্ত্র এবং যন্ত্র -এ দুই হল বজ্রযানের সাধনার উপকরণ। যন্ত্র হল মোহিনী প্রতীক, যা সঠিক ভাবে আঁকতে হয়। (মোহিনী প্রতীক হল religious symbolism. যা মার্কিন লেখক ড্যান ব্রাউন আধুনিক পাঠকের কাছে পরিচিত করেছেন । ) বজ্রযানের প্রধান মন্ত্র হল:

ওম মনিপদ্মে হূম। এর মানে আহা, মনিই প্রকৃত পদ্ম ...

বিহারের বিক্রমশীলা বিহারটি ছিল বজ্রযানী বৌদ্ধদের অন্যতম কেন্দ্র। একাদশ এই মঠের বজ্রযানী বৌদ্ধরা তিব্বতে ধর্ম প্রচার করতে গিয়েছিলেন । তিব্বতে আজও অসংখ্যবার ‘ওম মনিপদ্মে হূম’ জপ করা হয়। আহা, মনিই প্রকৃত পদ্ম -এই মন্ত্রটি বুদ্ধ এবং প্রজ্ঞাপারমিতার এবং বোধিসত্ত্ব এবং তারা দেবীর যৌনমিলনের প্রতীক। তবে বজ্রযান কেবলি যৌন সাধনপন্থা নয়, বজ্রযান বৌদ্ধধর্মের একটি রহস্যময় রূপ।



অতীশ দীপঙ্কর। কলাপাতায় ভাত আর মৌরালা মাছের ঝোল খাওয়া বাঙালি অতীশকে তিব্বতীরা ভালোবেসে ওদের মতো করেই এঁকেছেন ...ভাবতে ভালো লাগে যে-আমাদের এই পৃথিবীতে এককালে মুন্সিগঞ্জের অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান বেঁচেছিলেন। এককালে মানে, এক হাজার বছর আগে। এক হাজার বছর, কেননা অতীশের জন্ম হয়েছিল ৯৮০ খ্রিস্টাব্দে। মুন্সিগঞ্জের বজ্রযোগীনি গ্রামে। আর মৃত্যু হয়েছিল ১০৫৩ সালে। তিব্বতে। এসব কথা আমরা আবছা হলেও কমবেশি জানি।


অতীশের জন্ম ৯৮০ সনে বাংলার বিক্রমপুরের বজ্রযোগীনি গ্রামে। ওই সময়টায় বাংলায় চলছিল পাল রাজাদের শাসন। পালরাজারা ছিলেন তান্ত্রিক বৌদ্ধধর্মের পৃষ্ঠপোষক । অতীশও তাই ছিলেন। তবে সংসার ত্যাগ করলেও অতীশের জীবন ছিল বেশ বর্ণাঢ্য- তিনি রাজশাহীর সোমপুর বিহার এবং পালরাজা ধর্মপাল (৭৭০-৭৭০ খ্রিস্টাব্দ) প্রতিষ্ঠিত ‘বিক্রমশীলা’ বিহারের অধ্যক্ষ ছিলেন, গিয়েছিলেন সূদূর ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় এবং শেষ জীবন অতিবাহিত করেছেন তিব্বতে । বেঁচেছিলেন ৭২ বছর ।
তাঁর কিছু উক্তি তুলে ধরছি-(এই উক্তিগুলি বৌদ্ধধর্মভিত্তিক হলেও উক্তিগুলিকে মূলত দশম শতকের বাংলার মানবিক বানীই বলা যেতে পারে )

The greatest achievement is selflessness.
The greatest worth is self-mastery.
The greatest quality is seeking to serve others.
The greatest precept is continual awareness.
The greatest medicine is the emptiness of everything.
The greatest action is not conforming with the worlds ways.
The greatest magic is transmuting the passions.
The greatest generosity is non-attachment.
The greatest goodness is a peaceful mind.
The greatest patience is humility.
The greatest effort is not concerned with results.
The greatest meditation is a mind that lets go.
The greatest wisdom is seeing through appearances.




বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জের ( বিক্রমপুরের) বজ্রযোগীনি গ্রামে 'অতীশদীপঙ্কর স্মৃতিস্তম্ভ' লেখা সাইনবোর্ডটি ভেঙে পড়ে আছে ...

এক হাজার বছর পরেও বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জের ( বিক্রমপুরের) বজ্রযোগীনি গ্রামে অতীশদীপঙ্করের পৈত্রিক বসতভিটার ধ্বংসস্তূপ আজও রয়ে গেছে। যা স্থানীয় গ্রামের মানুষের কাছে ‘নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা’ নামে পরিচিত। কারা দিল ওই নাম? এত কিছু থাকতে অতীশকে কেবল ওই ‘নাস্তিক’ উপাধি কেন? যিনি বলেছিলেন: The greatest wisdom is seeing through appearances. ... চিন্তার বিষয় বটে।

তথ্যসূত্র:

http://www.thebigview.com/buddhism/
Click This Link
http://en.wikipedia.org/wiki/Skandha
http://www.lotussculpture.com/mudras.htm
http://en.wikipedia.org/wiki/Atisha
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬
৩২টি মন্তব্য ৩১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×