কেরানীগঞ্জের হেল্পলাইন কোপারেটিভ সোসাইটি হাজার হাজার মানুষকে ফতুর করে চলে গেল । সোসাইটি বিভিন্ন মেয়াদে লোকজনের নিকট হতে আমানত গ্রহন করে অতিরিক্ত মুনাফা প্রদান করত, ডিপিএস এর মত আমানত জমা রাখতো । সমাজের সহায়-সম্বলহীন মানুষ সমবায় বিভাগের রেজিষ্ট্রেশন দেখে বিশ্বাস করে টাকা রেখে এখন পথের ভিখারী ।
গতকাল খবরে প্রকাশ, নরসিংদীর আইডিয়েল কোপারেটিভ সোসাইটিও লোকজনের জমানো টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছে । সেখানেও একই কথা । দেশে আইন করে সোসাইটি গুলোর শাখা বন্ধ করা যাচ্ছে না, কতিপয় সমবায় বিভাগের কর্মকর্তার জন্য । তাঁদের নাকের ডগায় দিব্যি শাখা খুলে জনগনকে প্রতারনা করছে তারা নির্বিকার । খোদ সিলেট শহরেই এ রকম হায় হায় সোসাইটির ৫টি শাখা বহাল তবিয়তে রয়েছে । সমবায় বিভাগের তরফ থেকে এই মুহুর্তে গন বিজ্ঞপ্তি জারী করে জনগনকে সর্তক করা হউক । পাশাপাশি শাখাগুলো বন্ধ করার ব্যবস্থাসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হউক । ডেসটিনি থেকে আমাদের বিভাগগুলো কি কিছুই শিখলো না ?
আর যেন খবরের শিরোনাম না হয় সোসাইটি কর্তৃক জনগন প্রতারিত হচ্ছে ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




